সাহসী ও দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২৬ এপ্রিল ২০২১
জুনাইদ আহ্মেদ পলক, এমপি
১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়ার পর অভিভাবকহীন বাংলাদেশের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা অনিবার্য হয়ে ওঠেন নানা কারণে। জেনারেল জিয়ার স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্বদানে এমনি একজন নেতার প্রয়োজন ছিল, যিনি প্রথমত, দলের ঐক্য এবং জেনারেল জিয়ার সামরিক স্বৈরাচারী সরকারের অত্যাচার-নির্যাতনের শিকার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মনোবল ফেরাতে পারবেন; দ্বিতীয়ত, স্বৈরাচারী শাসকের বিরুদ্ধে নেতৃত্বদানে সাহসী ও কৌশলী হবেন এবং তৃতীয়ত, নেতাকর্মীসহ মানুষের আস্থা অর্জন করতে পারবেন।
সর্বোপরি রাজনৈতিক বাস্তবতাকে বিবেচনায় নিয়ে ১৯৮১ সালের ১৪-১৬ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে জননেত্রী শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাঁকে দলের সভাপতি করা হয়। যেকোনো বিচারে এটি ছিল একটি সুবিবেচনাপ্রসূত সিদ্ধান্ত। কারণ দলের সংকটকালে একমাত্র বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরসূরির পক্ষেই দলকে সুসংগঠিত করে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত করা সম্ভব।
দেশরত্ন শেখ হাসিনার মধ্যে নেতৃত্বদানের গুণাবলি পরিলক্ষিত হয়, যখন তিনি ছাত্র। মাত্র ১৯ বছর বয়সে তিনি ইডেন কলেজ ছাত্রসংসদের ভিপি নির্বাচিত হন। তাঁর নেতৃত্ব আরো বিকশিত হয় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের হাল ধরার পর। মাত্র সাড়ে তিন বছরের শিশু রাষ্ট্রের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর দেশ যখন অভিভাবকহীন, ঠিক তখন ১৯৮১ সালের ১৭ মে জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের মাটিতে ফিরে আসেন জীবনের হুমকি এবং ঝুঁকি মাথায় নিয়ে।
মাত্র ৩৪ বছর বয়সে অসীম সাহসিকতা নিয়ে আওয়ামী লীগের সভানেত্রীর দায়িত্ব নিলেন। বঙ্গবন্ধু, জাতীয় চার নেতাকে হারিয়ে নেতাকর্মীরা দিশাহারা, হাজার নেতাকর্মী জেলে, দলের মধ্যে বিভক্তি, এমনি এক সংকটময় মুহূর্তে দলের দায়িত্ব নিয়ে তিনি শুধু দলকে বাঁচাননি, দেশ ও জাতিকে বাঁচিয়েছেন। তিনি স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের জন্য জনমত তৈরি করেছেন। তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলেছেন। নির্বাচনকে আন্দোলনের কৌশল হিসেবে গ্রহণ করেছেন। ১৯৮৬ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। সে নির্বাচন যদি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হতো, সঠিক ফলাফল যদি প্রকাশ করা হতো জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৮৬ সালেই প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হতে পারতেন। বিরোধী দলের নেতা হিসেবে সংসদে এবং রাজপথে তিনি তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলেন। ৩৯ বছর বয়সে জননেত্রী শেখ হাসিনা হয়ে ওঠেন গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রতীক।
ভোট কারচুপির যে উদাহরণ জেনারেল জিয়া ও জেনারেল এরশাদ সৃষ্টি করেন এবং পরবর্তী সময়ে তাঁদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে খালেদা জিয়ার সরকার। গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকারের দাবিতে ১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত জননেত্রী শেখ হাসিনা তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলেন। আন্দোলনের মুখে খালেদা জিয়া তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন করতে বাধ্য হয়। দীর্ঘ ২১ বছরের ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম শেষ পর্যন্ত সফল হয়। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করে। ৪৯ বছর বয়সে জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন এবং দেশ পরিচালনা করেন। ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট ভোট কারচুপির মাধ্যমে আবার ক্ষমতাসীন হয়ে হত্যা, খুন, দুর্নীতিসহ দেশকে চরম নৈরাজ্যের পথে ঠেলে দেয়। তাদের অপশাসনের বিরুদ্ধে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আন্দোলন গড়ে ওঠে। তাঁর দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের জীবনে বহুবার কারাবরণ করেন। তাঁকে হত্যার জন্য দীর্ঘ ১৯ বার চেষ্টা করা হয়। তার পরও তিনি সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, অন্যায় ও অপশাসনের কাছে নতি স্বীকার করেননি। এই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়।
সেই থেকে দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকার দেশ পরিচালনা করছে। তিনি তিনটি রূপকল্প—ভিশন ২০২১, ভিশন ২০৪১ এবং ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ বাস্তবায়ন করছেন। স্বাধীনতার চার দশক পর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে তিনি দেশকে কলঙ্কমুক্ত করেছেন। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার, জঙ্গিবাদ নিয়ন্ত্রণ, পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি, আশ্রয়হীন রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয়দান, ভারত ও মিয়ানমারের মধ্যে সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তি, সমুদ্রবক্ষে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে ব্লু ইকোনমির নতুন দিগন্ত উন্মোচন, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১-এর সফল উৎক্ষপণ, ফোরজি মোবাইল প্রযুক্তি ব্যবহারসহ নানা কর্মযজ্ঞ এবং দেশের আইসিটি খাতে বাস্তবমুখী ও কার্যকর বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ফলে করোনাভাইরাস মোকাবেলায় বিশ্বদরবারে প্রশংসিত হয়েছেন।
আমরা যখন দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আন্দোলনের বিভিন্ন পর্বগুলোর বিশ্লেষণ করি, তখন সব কিছুই অসম্ভব মনে হয়। কিন্তু এই অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। যেভাবে জাতির পিতা ২৩ বছর পাকিস্তানি স্বৈরশাসকদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে মানুষের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তি এনে দিয়েছিলেন। অসম্ভবকে সম্ভব করে হাজার বছরের পরাধীনতার গ্লানি থেকে মুক্ত করে বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতার স্বাদ, স্বাধীন ভূখণ্ড উপহার দিয়েছিলেন। একই রকমভাবে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সেই অসমাপ্ত গণতন্ত্র এবং অর্থনৈতিক মুক্তির আন্দোলনকে সফল করে একটি দরিদ্র রাষ্ট্রকে মাত্র ১০ বছরের ব্যবধানে একটি নিম্নমধ্যম আয়ের রাষ্ট্রে পরিণত করেছেন। তিনি খাদ্য ঘাটতির দেশকে উদ্বৃত্ত খাদ্য উৎপাদনের দেশে পরিণত করেছেন এবং জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি (করোনাকালের আগে) ৮.২ শতাংশে উন্নীত করেছেন।
অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য বর্তমান বিশ্বের চালিকাশক্তি প্রযুক্তিকে তিনি হাতিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছেন। আজকের ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা।
তাঁরই নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে সরকার কতটা সফল তার প্রমাণ করোনা মহামারিকালের কার্যক্রম। করোনাকালে অনলাইনে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিনোদন ও খাদ্যপণ্য পৌঁছে দেওয়া থেকে শুরু করে ভার্চুয়াল কোর্টসহ প্রায় সবই পরিচালনা করা হচ্ছে প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
জননেত্রী শেখ হাসিনা রত্নগর্ভা। একজন সফল মা হিসেবে তিনি তাঁর দুই সন্তানকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেছেন।
তাঁর ছেলে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন তথ্য-প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল বাংলাদেশের আর্কিটেক্ট। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব এবং সজীব ওয়াজেদ জয়ের সুপরামর্শ, সঠিক দিকনির্দেশনা ও তত্ত্বাবধানে আমরা আজ ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের দ্বারপ্রান্তে। তাঁর কন্যা সায়মা ওয়াজেদ হোসেন একজন মনোবিজ্ঞানী এবং অটিস্টিক বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উপদেষ্টা। প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে তাঁর কার্যক্রম আজ বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত।
দেশ ও মানুষের প্রতি ভালোবাসার প্রবল আকর্ষণে জননেত্রী শেখ হাসিনা স্বদেশে ফিরে এসেছিলেন।
শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করে বাংলার মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ও তাদের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য নিরলস পরিশ্রম করছেন।
তিনি বিশ্বের বুকে বাংলাদেশকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। তাঁর দূরদর্শী নেতৃত্ব ও অপরিসীম আত্মত্যাগের ফলেই বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে।
জয়তু শেখ হাসিনা।
লেখক : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- যতবার সরকারে এসেছি শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছি: প্রধানমন্ত্রী
- আইপিডিআই ফাউন্ডেশন হৃদরোগের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে : স্পিকার
- দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে আজ
- ধান উৎপাদনে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো হবে: পরিবেশমন্ত্রী
- নির্বাচনের প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখতে আ. লীগকে আমন্ত্রণ বিজেপির
- ঢাকাকে পরিবেশ বান্ধব সুন্দর শহরে রূপান্তরিত করা হবে : রাজউক চেয়ারম্যান
- বঙ্গবন্ধু বৈষম্যের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ছিলেন: খাদ্যমন্ত্রী
- হজ ব্যবস্থাপনায় অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে : ধর্মমন্ত্রী
- ফিলিপাইনে যাচ্ছে বাংলাদেশের হাইব্রিড ধানবীজ
- এপ্রিলে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ৮০ লাখ ডলার
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পথচারীদের বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন প্রদান করেছে বান্দরবান পৌরসভা
- বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনী হলফনামায় তথ্য গোপনের অভিযোগ
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে এক নারী সদস্য কারাগারে
- গণতন্ত্র দখলকারীদের থেকে এখন গণতন্ত্রের সবক শুনতে হয়
- প্রবৃদ্ধির দৌড়ে চীন মালয়েশিয়ার চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ
- চিকিৎসকরা অফিস টাইমে হাসপাতালের বাইরে গেলে ব্যবস্থা
- রেডিয়েশন প্রয়োগে ঘরেই সংরক্ষণ করা যাবে পেঁয়াজ
- সংশোধন করা হচ্ছে শ্রম আইন
- চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করার সুপারিশ
- সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে বাংলাদেশকে ১২১ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে এডিবি
- অর্থনৈতিক সঙ্কট মোকাবেলা করে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশ
- এআই প্রযুক্তিতে চলবে সরকারি অফিস
- রেলপথে মাত্র ৪ ঘণ্টায় ঢাকা থেকে খুলনা, শুরু জুলাই থেকে
- বাংলাদেশের রেল উন্নয়নে সহযোগিতায় আগ্রহী রাশিয়া
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- বান্দরবানে কেএনএফের আরও দুই সদস্য কারাগারে
- প্রচারণা বন্ধ করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে আশার ইঙ্গিত বর্তমান চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীরের
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- প্রচারণা বন্ধ করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে আশার ইঙ্গিত বর্তমান চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীরের
- বান্দরবানে কেএনএফের আরও দুই সদস্য কারাগারে
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে এক নারী সদস্য কারাগারে
- রুমায় সেনা অভিযানে ২ কেএনএফ সদস্য নিহত অস্ত্র উদ্ধার
- নতুন ১১ জেলা যুক্ত হচ্ছে রেল নেটওয়ার্কে