বাংলাদেশ কখনোই শ্রীলঙ্কার মত হবে না
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১৪ মে ২০২২
প্রথম আলো পলসি রির্সাস ইনস্টিটিউটের সুশীলরা তথ্য দিচ্ছেন বাংলাদেশ নাকি শ্রীলঙ্কার হচ্ছে।কিন্তু তারা কি আদো জানেন আজকের এই শ্রীলঙ্কার এ অবস্থার জন্য কোন কারণ গুলো দায়ী?নাকি নতুন করে একটি দেশকে বিদেশী ভিন্ন পন্থার এজেন্টদের কাচে বিক্রিয় কিন বা বিদেশী কোন কনর্সাল্টের কাছে দেশ বিক্রিয় পায়তারা। প্রথমত আর্ন্তজাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যমের একাধিক তথ্য উপাত্ত মতে এবং অর্থনেতিক বিশ্লেষকদের মতে যে কারণ গুলো আজকের শ্রীলঙ্কার কারণ হিসেবে দাযী রয়েছে। সেই কারণ গুলো বিবেচনা করলে দেখা যায় বাংলাদেশের ক্ষেত্রে আদো সেরকম কোন ঝুকিঁর সম্ভাবনা নেই।
শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক ধ্বসের কারণ:
প্রথমত বলতে হয় শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক ধ্বসের কারণ। বিশ্ব ব্যাপী ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা থাকা এবং এই পর্যটন শিল্প গুলো কে ঘিরে একাধীক রাষ্ট্রের কাছ থেকে বিশাল বিশাল ঋণ বহণ করা। এবং সর্বেশেষ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা থাকার কারনে সেই ঋণ গুলোর কিস্তি কিন্তু তাদের ঠিকেই পরিশোধ করতে হয়েছে এই করোনা কালীন সময়ে।শিল্প উৎপাদন যেমন কমেছে তার সাথে সাথে রপ্তানী এবং রেমিট্যান্স ও পৌছেঁছে একদম তলানিতে।এর পাশাপাশি কর ও ভ্যাট কমানো এবং কৃষিতে একেবারে রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার শূণ্যে নামিয়ে আনাতে তাদের উৎপাদন ঘটতি ও দেখা দিয়েছে।সবশেষে বলা চলে করোনা কালীন সময়ে এবং তাদের কেন্দ্রীয় সরকারের কিছু ভূল সিদ্ধান্তের কারণেই কিন্তু শ্রীলঙ্কার আজকের এই অবস্থায় দাড়িয়েছে।
বাংলাদেশ ও শ্রীলংকার অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি ভিন্ন:
অন্যদিকে বাংলাদেশ ও শ্রীলংকার অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি একেবারে ভিন্ন ।বাংলাদেশে প্রথমত যেমন খাদ্য উৎপাদনে কোন ঘাটতি নেই।তার সাথে সাথে বিগত দিন গুলোতে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সের পরিমাণও বাড়ছে দিন দিন।যা এখনো পর্যন্ত কোন নিম্মমূখীতা দেখা যায়নি।বাংলাদেশের প্রধান খাদ্য আমদানী নির্ভর নয়।যেখানে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুন্দ্রার রির্জাভ 44 দশমিক 40 বিলিয়ন ডলারেরও বেশি।সেখানে শ্রীলংকার বৈদেশিক রির্জাভের পরিমাণ ২ বিলিয়ন ডলারেরও কম।অন্যদিকে বাংলাদেশের বিদেশিও শ্রীলংকার মতো মাথাপিছু ঋণের পরিমানও এতো বেশি নয়।যেখানে বাংলাদেশের মাথা পিছু ঋণের পরিমাণ মাত্র ২৯২.১১ ডলার। সেখানে শ্রীলংকার মাথাপিছু ঋণ ১৬৫০ ডালার।কাজেই শ্রীলংকার মতো হওয়ার একটি কারণও নেই বাংলাদেশের।
বাংলাদেশ ও শ্রীলংকার মেগা প্রকল্পের ব্যয় ও বাস্তবতা:
এবারে বলতে হচ্ছে দুই দেশের মেগা প্রকল্পের ব্যয় ও বাস্তবতার কথা জুনেই বাংলাদেশে চালু হতে যাচ্ছে আমাদের স্বপ্নে পদ্মা সেতু।একই সাথে আরো চালু হতে যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু টনেল,মেট্রোরেলসহ আরো বেশ কিছু অর্থনৈতিক অঞ্চল। এবং এই অর্থনৈতিক অঞ্চল ও মেগা প্রকল্প গুলো বাস্তবায়ন ঘটলে কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এই প্রকল্প গুলো আমাদের দেশের জন্য একটি ভালো রকমের দেশজ উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে।গত ১৫ বছরে শ্রীলংকার সরকার বিমানবন্দর,রাস্তাঘাট,সমুদ্রবন্দর সহ একাধীক প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এমন কি শ্রীলংকার রাজধানী কলম্বো নিকট থেকে সমুদ্র থেকে ভুমি উদ্ধার করে প্রথমে একটি শহর তৈরি করা হলে যার নাম দেয়া হয়েছে ফোরসিটি। আর এই ফোরসিটি কাজ শেসে করতে করতে সময় লাগবে প্রায় ২৫ বছর । এবং যার উন্নয়ন ব্যয় ধরা হয়েছে দেড় মিলিন ডলার। বলা হচ্ছে এই ফোর সিটি নাকি টেক্কা দেবে হংকন,দুবাইসহ সিঙ্গাপুরকে পর্যন্ত।বিগত দিন গুলোতে এই ফোর সিটি তৈরি করার জন্য শ্রীলংকার সরকার বিভিন্ন উৎসহ থেকে একাধীক ঋণ গ্রহণ করেছেন। কন্তিু এই পর্যন্ত বিপুল পরিমান ঋণ গ্রহণ করেছে। এতো ঋণ গ্রহণ করার পরও এখন পর্যন্ত শ্রীলংকার সরকার কোন লাভের মূখ দেখতে পারেন নি।এমন কি গত ১ দশকে শুধুমাত্র চীনের কাজ থেকে শ্রীলংকার সরকার এই প্রকল্পের জন্য ঋণ নিয়েছেন প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলার।যা তাদের মোট ঋণের পরিমানের ১০ শতাংশ।
অন্যদিকে বাংলাদেশের নেয়া মেগা প্রকল্প পদ্মা সেতু মেট্রোরেল,বঙ্গবন্ধু টানেল,এলিভেটড এক্সপ্রেসওয়ে,মাতারবাড়ি কলা বিদ্যুৎ কেন্ত্র,রুপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র,রামপাল কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ যেসকল বড় ধরণের মেগা প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। তার প্রতিটি বাংলাদেশের জন্য অতিব প্রয়োজনীয়। এমন কি প্রকল্প গুলোর কাজ শেষে হলে ঠিক তখনই বাংলাদেশ তার রিটার্ন পাবে।একেই সাথে সাথে বিনিয়োগ বাড়বে।অর্থনৈতিক চাকা আরো তমূল ভাবে ঘুরতে শুরু করবে। এবং দেশজ উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে।সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে বাংলাদেশের ছোট বড় প্রায় সকল প্রকল্পের কিন্ত বিশ্বব্যংক,এডিবির মত প্রতিষ্টান গুলো ঋণ এবং অর্থের প্রবাহ যোগিয়েছে।বলতেই হয় এসকল প্রতিষ্টান গুলোর সৃদের হার কিন্তু অনেক অল্প একেই সাথে একটি দীর্ঘমেয়াদী ঋণ সুবিধায় তাদের ঋণ গুলো পরিশোধ করা যায়। এমন কি বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে। তাদের কাজ থেকে নেয়া ঋণ গুলো অন্যান্য প্রকল্পের অনুদান হিসেবে ব্যবহারিত হয়েছে।যেমনটি খুব বেশি করে থাকে জায়কার মত প্রতিষ্টান। অন্যদিকে শ্রীলংকার সরকার চীনের কাজ থেকে সাবলাইস কেডিট ঋণের বিনিময় তাদের একাধীন প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। এই ঋণের মাধ্যমে যেই টাকা দিবে তার কাছ থেকে শ্রীলংকা কে পণ্যে গ্রহণ করতে হবে। একদিকে এই ঋণের সুদের পরিমাণ যেমন বেশি তেমনি এই ঋণ গ্রহণের মাধ্যমে শ্রীলংকা কে অনেক অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প তাদের নিজ দেশের ব্স্তবায়ন করতে হয়ে্ছে। আর এই সকল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে গিয়ে আজকের শ্রীলংকার এমন বেহাল দশা।
জানুয়ারীত শ্রীলংকার সরকারের রেমিট্যান্স প্রাপ্তির পরিমাণ ছিল ২৭ কোটি ১০ লক্ষ ডলার। আর বাংলাদেশ ব্যংকের তথ্য মতে মার্চ মাস পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের রেমিট্যান্স প্রাপ্তির পরিমাণ ছিল ১৮৬ কোটি ডলারের। এমন কি করোনাকালীন সময়েও ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে বাংলাদেশে রের্কড পরিমাণ প্রায় ২৪.৭৮ বিলিয়ন ডলারে রেমিট্যান্স যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশের নিজস্ব তহবিলে।
এবারে তুলে ধরতে হয় দুই দেশের রপ্তানী আয়ের তুলনা।করোনা মহামারী এবং রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যেও বাংলাদেশ চমক দেখিয়েছে তাদের রপ্তানী আয়ের ক্ষেত্রে। গত অর্থ বছরে আমাদের প্রবৃদ্ধির পরিমাণ ছিল ১৭ শতাংশের ও বেশি অথচ চলতি অর্থবছরে মাত্র ৯ মাসে যে প্রবৃদ্ধির পরিমাণ দাড়িঁছে দ্বিগুণের কাছাকাছি যার পরিমাণ ৩৩.৪১ শতাংশ।অন্যদিকে শ্রীলংকার রপ্তানী আয়ের পরিমাণ যেমন করুন তারচেয়ে বেশি করুন তাদের রেমিট্যান্সে প্রাপ্তির পরিমাণও।মার্চ মাসে বাংলাদেশের রপ্তানী আয়ের পরিমাণ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ রপ্তানী উন্নয়ন ব্যারো। তাতে দেখা যায় শুধু মাত্র মার্চেই বাংলাদেশের রপ্তানী পণ্যে থেকে আয় হয়েছে ৪.৭৬ বিলিয়ন ডলার। অন্যদিকে জানুয়ারিতে শ্রীলংকার পণ্য রপ্তানী থেকে আয় কমেছে ১.১ বিলিয়ন ডলার। অথ্যৎ বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাস চলাকালীন সময় শ্রীলংকার রপ্তানী আয় যেখানে ধ্বস নেমেছে ।ঠিক এই সময় বাংলাদেশ করোনা কে শক্তহাতে মোকাবেলঅ করেছে।তাই বলতেই হয় করোনা এই সময় পর্যন্ত বাংলাদেশের রপ্তানী আয় আরো দিন দিন বেড়েই চলছে।
শ্রীলংকার রির্জাভ অর্থনীতির সাথে বাংলাদেশের রির্জাভ অর্থনীতির তুলনা মূলখ অবস্থান। ৪ এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাদেশের রির্জাভ অর্থনীতির পরিমাণ ছিল প্রায় ৪৪.৪০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি। অন্যদিকে শ্রীলংকার রির্জাভ অর্থনীতির পরিমাণ ছিল মাত্র ২ বিলিয়ন ডলারেরও কম।যেখানে শ্রীলংকারই জানুয়ারিতে রির্জাভ অর্থনীতির পরিমাণ ছিল ২.৩৬ বিলিয়ন ডলার।অথৎ করোনা কালীন যে দূর্যোগে শ্রীলংকার রির্জাভ অর্থনীতির পরিমাণ যে তলানিতে নেমে এসেছে,সিই র্দূযোগকে বাংলাদেশ সঠিক ভাবে মোকাবেলা করেছে। এমন কি করোনা কালীন সময় বাংলাদেশের রির্জাভ অর্থনীতি রের্কড পরিমাণে দাড়িঁয়ে ছিল। যার পরিমাণ ছিল প্রায় ৪৮ বিলিয়নের ও বেশি। এবং একই সাথে বলতে হয় শ্রীলংকা তাদের রির্জাভ তহবিলে অর্থের যোগান বাড়াতে বাংলাদেশের কাছ থেকে ২৫ কোটি ডলারের একটি ঋণ গ্রহণ করেন। এমন কি ইতোমধ্যে তারা আবারো নতুন করে ২৫ কোটি ডলারের আরো একটি ঋণের জন্য আবেদন করেছে বাংলাদেশের কাছে। শ্রীলংকার কৃষিতে যখন ব্যথ্যতা, ঠিক তখনই বাংলাদেশের কৃষিতে নৃত্য নতুন সফলতা। ২০১৯ সালে ক্ষমতাসীন হওয়ার পর শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট রাজাপাকশা তার নিজ দেশে কৃষি ব্যবস্থায় নতুন একটি পন্থা চালু করেন।যে পন্থার নাম অর্গানিক কৃষি ব্যবস্থা। এই কৃষি ব্যবস্থায় রাজাপাকশা তার দেশের সকল কৃষি পণ্যের উৎপাদনে রাসায়নিক/কিডনাশক ব্যবহার নিষিদ্ধ করেন।কিন্তু এই নতুন কৃষি ব্যবস্থা প্রচলনের মাধ্যমে শ্রীলংকা তাদের চাল উৎপাদনে হিমশিম খেতে থাকে। এরপর দেশেটি প্রেসিডেন্ট রাজাপাকশার ভুল সিদ্ধান্তের গ্রহণের কারণে শ্রীলংকার সরকার বাধ্য হয় অর্ধ বিলিয়ন ডলারের বিনিময় দেশিটিতে চাল আমদানী করতে।যার দরুন এক সময় দেশটিকে চালের দাম ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পায়। এবং চালের পাশাপাশি অর্গানিক কৃষি ব্যবস্থার কারণে দেশটি তে চা উৎপাদন ও ব্যাপক ভাবে নেতিবাচক প্রভাব দেখা দেয়।অন্যদিকে বাংলাদেশ চাল উৎপাদনে যেন স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং সে সাথে উৎপাদনের পরিমাণ ও দিন দিন বেড়েই চলছে।এবং বলতেই হয় সরকারী খাদ্য গুদাম গুলোতে অতীতে যে কোন সময়ের তুলনায় বেশি খাদ্য মজুত আছে।যার পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ টনের ও বেশি।কাজেই বাংলাদেশ কে অন্তত খাদ্য সংকট নিয়ে কোন প্রকার ভাবতে হচ্ছে না।সবশেষে বলতে হচ্ছে শ্রীলংকা বর্তমানে তাদের অর্থনীতিতে মুদ্রস্মুতি কারণে চরম মন্দা অবস্থায় ভোগছে । যা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সেরকম মুদ্রস্মৃতি ঘটনার কোন সম্ভাবনা নেই।
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- আলীকদমে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে সমন্বয় কমিটির সভা
- বৃষ্টির জন্য বান্দরবানে নামাজ আদায়
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- সেনা অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- কেএনএফ এর ৫ জনকে ২ দিনের রিমান্ড,নতুন আরো ৩ নারি সদস্য কারাগারে
- বান্দরবানে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সেবা প্রদানে হেল্প ডেক্স উদ্বোধন
- বহিষ্কার হলেন রুমা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি
- প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন
- কাতারের সঙ্গে ১০ চুক্তি-সমঝোতা
- সম্পর্ক নতুন উচ্চতায়
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- দুই মাসের মধ্যে অগ্রগতি প্রতিবেদন চান হাইকোর্ট
- চলছে কয়লা খালাস, জাহাজেই ফিরবেন সব নাবিক
- আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না
- ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কমিটি গঠনের নির্দেশ
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- বহিষ্কার হলেন রুমা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- সেনা অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- বান্দরবানে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সেবা প্রদানে হেল্প ডেক্স উদ্বোধন
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে
- গ্যাস খাতে বড় সংস্কার করবে পেট্রোবাংলা
- বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে চায় কিরগিজস্তান
- বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না
- মুক্তিযুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকার নিয়ে গবেষণার আহ্বান
- নোয়াখালীর নতুন গ্যাস কূপে খনন কাজ শুরু
- কেএনএফ এর ৫ জনকে ২ দিনের রিমান্ড,নতুন আরো ৩ নারি সদস্য কারাগারে
- যমুনায় বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর ৪.৮ কিমি এখন দৃশ্যমান
- চলছে কয়লা খালাস, জাহাজেই ফিরবেন সব নাবিক