নৌকায় ভোট দিয়েই রংপুর মঙ্গামুক্ত : প্রধানমন্ত্রী
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১৯ জানুয়ারি ২০২২
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর রংপুরে আর মঙ্গা দেখা দেয়নি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েই কিন্তু রংপুরবাসী সব সুযোগ সুবিধাগুলো পেয়েছেন সেটা ভুললে চলবে না।’ রোববার (১৬ জানুয়ারি) গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে নবনির্মিত ‘রংপুর বিভাগীয় সদর দপ্তর কমপ্লেক্স ভবন’-এর উদ্বোধনকালে (ভার্চুয়াল) এ কথা বলেন তিনি।
টানা তিনবারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘রংপুর বিভাগের সার্বিক উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি আমরা হাতে নিয়েছি। আর আল্লাহর রহমতে আমরা সরকারে আসার পর এই অঞ্চলে আর মঙ্গা দেখা দেয়নি, দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়নি। মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। মানুষের খাদ্যে, এখন উদ্বৃত্ত খাদ্যের অঞ্চল হয়ে গেছে রংপুর। যেখানে এক সময় খাবারের অভাবে মানুষ দুকে দুকে মারা যেতো। আমরা চাই আমাদের দেশটা আরও উন্নত হবে, এগিয়ে যাবে। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েই কিন্তু রংপুরবাসী সব সুযোগ সুবিধাগুলো পেয়েছেন সেটা ভুললে চলবে না।’
রংপুরের বিভিন্ন উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এই ১৩ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পর যত উন্নতি হয়েছে এর আগে অনেকেই তো, বিশেষ করে রংপুরের লোকেই তো ক্ষমতায় ছিল কিন্তু রংপুরের মানুষের তেমন কোন ভাগ্য পরিবর্তন হয়নি। তারা নিজেদের ভাগ্য গড়েছে, সাধারণ মানুষের ভাগ্য গড়েনি।’
রংপুর অঞ্চলের মানুষের শিক্ষার উন্নয়নে সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন. ‘ এই অঞ্চলে শিক্ষার হার কম ছিল, কিন্তু এখানে মেধাবী ছাত্র ছিল, কাজেই আমরা সেদিকে হিসেব করে আমরা এখন পদক্ষেপ নিয়েছি, কুড়িগ্রামে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় করে দিচ্ছি, লালমনিরহাটে অ্যাভিয়েশন এবং এরো-স্পেস ইউনিভার্সিটি করে দিচ্ছি, আমরা রংপুরে বেগম রোকেয়ার জন্মস্থান পায়রাবন্ধ সেখানে তার নামে একটা কমপ্লেক্স এবং ট্রেনিং সেন্টার করা হয়েছে, রংপুর বিশ্ববিদ্যালয় বেগম রোকেয়ার নামেই আমরা করে দিয়েছি, তিনিই প্রথম শিক্ষার উদ্যোগ নিয়েছিলেন বলেই আমরা কিছু লেখাপড়ার সুযোগ পেয়েছি। এ অঞ্চলের প্রত্যেকটা জেলায় কিন্তু মেডিকেল কলেজ হচ্ছে।’
সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপে বাংলাদেশের ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের গৃহিত পদক্ষেপের ফলে অন্তত বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আজকে আমাদের মাথাপিছু আয় বেড়েছে, দেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে। মানুষ অনেক সচ্ছল হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। আমরা চাই, আমাদের আরও অনেক দূর যেতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘জাতির পিতা এদেশকে নিয়ে, এদেশের মানুষকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, ক্ষুধা-দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ গড়বেন। আমাদের লক্ষ্য আমরা সেটাই গড়তে চাই। এদেশের আর কখনো যেন মঙ্গা দেখা না দেয়, আর কখনো দুর্ভিক্ষ যেন না হয়, এদেশের মানুষ যেন আর কষ্ট না পায়।’
‘প্রত্যেকটা গ্রামকে আধুনিক সুবিধা সম্পন্ন করে দিবো। গ্রামের মানুষ, গ্রামে বসবাস করবে, কিন্তু নাগরিক সব সুবিধা পাবে।’
আধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন সমৃদ্ধ জাতি গঠন করার লক্ষ্যের কথা জানিয়ে সরকার প্রধান বলেন, ‘আমরা আধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন জাতি গঠন করে বাংলাদেশকে আমরা উন্নত-সমৃদ্ধ করতে চাই। সেটা আমাদের লক্ষ্য। ২০০৮ এর নির্বাচনী ইশতেহারে আমরা যে ঘোষণাগুলো দিয়েছিলাম আল্লাহর রহমতে একে একে সবগুলো আমরা বাস্তবায়ন করেছি। আজকে বাংলাদেশ হচ্ছে উন্নয়নশীল দেশ। এই উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আমাদের আরও এগিয়ে যেতে হবে। সেই পরিকল্পনা আমি করে দিয়েছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজকে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হবে। এজন্য আমরা ২০২১ থেকে ২০৪১ প্রেক্ষিত পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছি। এটাও বাস্তবায়ন হবে ইনশাল্লাহ। বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রা আর কেউ ভবিষ্যতে থামাতে পারবে না।’
‘আমাদের প্রত্যেকটা মানুষ উন্নত হোক, আমাদের প্রতিটি ছেলেমেয়ে লেখাপড়া শিখুক। ভবিষ্যৎ বংশধররা সুন্দরভাবে বাঁচবে, উন্নত জীবন পাবে।’
উত্তরাঞ্চলের শীতার্ত মানুষের সহযোগিতায় বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এবার শীত পড়েছে, সবাই শীতে কষ্ট পাচ্ছেন। আমরা সাধ্যমত সহযোগিতা করেছি, যারা বিত্তশালী আছেন তাদেরকে অনুরোধ করবো আপনারা শীত বস্ত্র বিতরণ করতে পারেন।’
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আলী আজম, রংপুর বিভাগীয় কমিশনার মোঃ আবদুল ওয়াহাব ভূঞা।
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- আলীকদমে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে সমন্বয় কমিটির সভা
- বৃষ্টির জন্য বান্দরবানে নামাজ আদায়
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- সেনা অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- কেএনএফ এর ৫ জনকে ২ দিনের রিমান্ড,নতুন আরো ৩ নারি সদস্য কারাগারে
- বান্দরবানে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সেবা প্রদানে হেল্প ডেক্স উদ্বোধন
- বহিষ্কার হলেন রুমা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি
- প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন
- কাতারের সঙ্গে ১০ চুক্তি-সমঝোতা
- সম্পর্ক নতুন উচ্চতায়
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- দুই মাসের মধ্যে অগ্রগতি প্রতিবেদন চান হাইকোর্ট
- চলছে কয়লা খালাস, জাহাজেই ফিরবেন সব নাবিক
- আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না
- ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কমিটি গঠনের নির্দেশ
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- বহিষ্কার হলেন রুমা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- সেনা অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- বান্দরবানে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সেবা প্রদানে হেল্প ডেক্স উদ্বোধন
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে
- গ্যাস খাতে বড় সংস্কার করবে পেট্রোবাংলা
- বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে চায় কিরগিজস্তান
- বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না
- মুক্তিযুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকার নিয়ে গবেষণার আহ্বান
- নোয়াখালীর নতুন গ্যাস কূপে খনন কাজ শুরু
- কেএনএফ এর ৫ জনকে ২ দিনের রিমান্ড,নতুন আরো ৩ নারি সদস্য কারাগারে
- যমুনায় বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর ৪.৮ কিমি এখন দৃশ্যমান
- চলছে কয়লা খালাস, জাহাজেই ফিরবেন সব নাবিক