সংকটে থাকা নন-এমপিও শিক্ষকরা পাচ্ছেন অনুদান
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২৭ জুন ২০২১
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান জানান, এই অনুদানের অংশ হিসেবে একজন শিক্ষক পাচ্ছেন ৫ হাজার এবং কর্মচারী আড়াই হাজার টাকা। প্রধানমন্ত্রীর দেয়া অনুদানের অর্থ ইতোমধ্যে চেক ও ‘নগদ’ হিসাবের মাধ্যমে বিতরণ শুরু হয়েছে।
করোনা মহামারিতে আর্থিকভাবে সংকটে থাকা নন-এমপিও শিক্ষক, কর্মচারীদের জন্য অনুদানের ব্যবস্থা করেছে সরকার। এই অনুদানের অংশ হিসেবে একজন শিক্ষক এককালীন পাচ্ছেন ৫ হাজার। প্রতি কর্মচারীকে দেয়া হচ্ছে আড়াই হাজার টাকা করে। ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে অনুদানের এ অর্থ বিতরণ শুরু হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেয়া অনুদানের অর্থ ইতোমধ্যে চেক ও ‘নগদ’ হিসাবের মাধ্যমে বিতরণ শুরু হয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নন-এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক-কর্মচারী ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যক্ষ গোলাম মাহমুদুন্নবী ডলার নিউজবাংলাকে বলেন, ‘ইতোমধ্যে শিক্ষক এবং কর্মচারীরা অনুদানের অর্থ পেতে শুরু করেছেন। এ জন্য প্রধানমন্ত্রীকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। পাশাপাশি নন-এমপিভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে এমপিওভুক্তির মাধ্যমে এ সমস্যার স্থায়ী সমাধান করার জন্য বিনীত অনুরোধ জানাই।’
অনুদানের অর্থ পাওয়া তেমনই একজন খুলনা আইডিয়াল কলেজের হিসাববিজ্ঞানের প্রভাষক মো. রেজাউল কবির। তিনি বলেন, ‘এই দুঃসময়ে অর্থসহায়তা দেয়ায় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমি চিরকৃতজ্ঞ।’
উল্লেখ্য, গত ১২ মে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নন-এমপিওভুক্ত শিক্ষক ও কর্মচারীদের জন্য প্রায় ৭৫ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছেন। কোভিড-১৯ মহামারির মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সৃষ্ট পরিস্থিতিতে শিক্ষক-কর্মচারীদের আর্থিক সহায়তা দিতে প্রধানমন্ত্রী এ উদ্যোগ নিয়েছেন।
এ অনুদানের মধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগকে দেয়া হয়েছে ৪৬ কোটি ৬৩ লাখ টাকা এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে ২৮ কোটি ১৮ লাখ টাকা।
এ অনুদান পাবেন মোট ১ লাখ ৬৭ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী। এর মধ্যে সাধারণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১ লাখ ৫ হাজার ৭৮৫ জন শিক্ষক-কর্মচারী এবং কারিগরি শিক্ষা, মাদ্রাসা শিক্ষা ও স্বতন্ত্র এবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৬১ হাজার ৪৪০ জন শিক্ষক-কর্মচারী।
করোনায় সংকটে ননএমপিও শিক্ষকরা
করোনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় সবচেয়ে বেশি সংকটে পড়েছেন ননএমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা। বেঁচে থাকার জন্য অনেক শিক্ষক-কর্মচারীই পেশা পরিবর্তন করছেন। কেউ কৃষিকাজ করছেন, কেউবা ভ্যান-ইজিবাইক চালাচ্ছেন, আবার কেউবা দোকানদারী করছেন। অনেক শিক্ষক-কর্মচারীই শহর ছেড়ে চলে গেছেন গ্রামে।
তেমনই একজন ফেনীর একটি বেসরকারী কলেজের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষক নিউজবাংলাকে বলেন, করোনা শুরু হওয়ার পর কলেজ থেকে আর কোন টাকা দেয়া হয়নি। আমার পরিবারে সদস্য সংখ্যা ৫জন। আগে কলেজ থেকে বেতন না দিলেও টিউশনি করে চলতাম। কিন্তু করোনা শুরু হওয়ার পর টিউশনিও বন্ধ। চলবো কি করে বলেন?
তিনি আরও বলেন, জীবন বাঁচাতে বাধ্য হয়ে মুদির দোকান দিয়েছি। এ ছাড়া আর কোন উপায় ছিল না।
এমপিও হলো মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার বা মাসিক বেতন আদেশ, যার মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন পরিশোধ করে সরকার। বেশির ভাগ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আয়ে ঘাটতি থাকার কারণে শিক্ষকদের কাছে এমপিওভুক্তি একটি কাঙ্ক্ষিত বিষয়।
সর্বশেষ সরকার বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করে ২০১৯ সালে। ওই বছরের ২৩ অক্টোবর ২ হাজার ৭৩০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী। পরে চূড়ান্ত বাছাইয়ে ২ হাজার ৬১৫টি প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির ছাড়পত্র পায়। এরপর আবার ২০১৯ সালের ১২ নভেম্বর ছয়টি এবং ১৪ নভেম্বর একটি প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করা হয়।
দেশে এ পর্যন্ত এমপিওভুক্ত হয়েছে এমন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা প্রায় ৩৩ হাজার। আর এমপিওভুক্ত হয়নি এখনও প্রায় ৭ হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
দেশে করোনা শনাক্ত হয় গত বছরের ৮ মার্চ। ভাইরাসের বিস্তার রোধে গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করে সরকার। দফায় দফায় তা বাড়িয়ে ৩০ জুন পর্যন্ত করা হয়।
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- আলীকদমে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে সমন্বয় কমিটির সভা
- বৃষ্টির জন্য বান্দরবানে নামাজ আদায়
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- সেনা অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- কেএনএফ এর ৫ জনকে ২ দিনের রিমান্ড,নতুন আরো ৩ নারি সদস্য কারাগারে
- বান্দরবানে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সেবা প্রদানে হেল্প ডেক্স উদ্বোধন
- বহিষ্কার হলেন রুমা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি
- প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন
- কাতারের সঙ্গে ১০ চুক্তি-সমঝোতা
- সম্পর্ক নতুন উচ্চতায়
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- দুই মাসের মধ্যে অগ্রগতি প্রতিবেদন চান হাইকোর্ট
- চলছে কয়লা খালাস, জাহাজেই ফিরবেন সব নাবিক
- আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না
- ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কমিটি গঠনের নির্দেশ
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- বহিষ্কার হলেন রুমা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- সেনা অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- বান্দরবানে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সেবা প্রদানে হেল্প ডেক্স উদ্বোধন
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে
- গ্যাস খাতে বড় সংস্কার করবে পেট্রোবাংলা
- বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে চায় কিরগিজস্তান
- বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না
- মুক্তিযুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকার নিয়ে গবেষণার আহ্বান
- নোয়াখালীর নতুন গ্যাস কূপে খনন কাজ শুরু
- কেএনএফ এর ৫ জনকে ২ দিনের রিমান্ড,নতুন আরো ৩ নারি সদস্য কারাগারে
- যমুনায় বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর ৪.৮ কিমি এখন দৃশ্যমান
- চলছে কয়লা খালাস, জাহাজেই ফিরবেন সব নাবিক