`বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের অন্যায্য দাবি অগ্রাহ্য করেন বঙ্গবন্ধু`
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২২ নভেম্বর ২০২০
স্বাধীনতার পর ত্রাণ ও ঋণ সহায়তা নিয়ে আসা বিশ্ব ব্যাংক, আইএমএফ ও ইউএসএইডের বিভিন্ন ‘অন্যায় অন্যায্য’ দাবি এবং চাপিয়ে দেওয়া সিদ্ধান্ত দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে গেলে বঙ্গবন্ধু তা দৃঢ়তার সঙ্গে অগ্রাহ্য করেন। পাশাপাশি যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনের এবং ফিরে আসা লাখ লাখ শরণার্থীর বন্দোবস্তে বঙ্গবন্ধু অনেকগুলো নীতি গ্রহণ করেন। এছাড়াও বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়েছিল তাকে। স্বাধীন বাংলাদেশ পুনর্গঠনে বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা নিয়ে শুক্রবার রাতে আয়োজিত এক ওয়েবিনারে বক্তারা বঙ্গবন্ধুর এসব বিষয় তুলে ধরেন।
ওয়েবিনারে অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা মসিউর রহমান, কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিজিটিং স্কলার গবেষক রওনক জাহান, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও কলামনিস্ট সৈয়দ বদরুল আহসান এবং তরুণ লেখক ও গবেষক হাসান মোরশেদ এসব বিষয় তুলে ধরেন। আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা উপকমিটি আয়োজিত ওয়েবিনারের এই পর্ব সঞ্চালনা করেন দলটির অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ওয়াসিকা আয়েশা খান।
স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশ পুনর্গঠনে বঙ্গবন্ধুর অবদান নিয়ে আরও বেশি মানসম্মত গবেষণায় মন দিতে তরুণ প্রজন্মের প্রতি আহ্বন জানান রওনক জাহান।
স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে তরুণ সরকারি কর্মকর্তা হিসাবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করা মসিউর রহমান সেই সময়ের স্মৃতিচারণ করে বলেন, “স্বাধীনতার পরপরই এবং বঙ্গবন্ধু ফিরে আসার আগেই ভারত সরকার সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন লিঁয়াজো অফিসার্স (সিএএলও) নামে আমাদের প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য কিছু সরকারি কর্মকর্তা দিয়েছিল। ইন্ডিয়ান প্ল্যানিং কমিশনের মেম্বার সুখময় চক্রবর্তী বিষয়টি সমন্বয় করতেন। তারা যখন দেখলেন নতুন দেশের পক্ষে কাজ করার মতো প্রশাসনে পর্যাপ্ত লোকবল রয়েছে তখন এখান থেকে তাদের উঠিয়ে নেওয়া হল।
'এছাড়া এখানে শান্তি-শৃংখলা রক্ষার জন্য কিছু দিন পর্যন্ত ইন্ডিয়ান সৈন্যবাহিনীর কিছু অংশ ছিল। বঙ্গবন্ধুর একান্ত প্রত্যয় বা সাহসের বলে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে অনুরোধ করে সেনাবাহিনীকে ফিরে যেতে বাধ্য করেন।'
স্বাধীনতার পর ত্রাণ ও ঋণ সহায়তা নিয়ে আসা বিশ্ব ব্যাংক, আইএমএফ ও ইউএসএইডের বিভিন্ন ‘অন্যায় অন্যায্য’ দাবি চাপানোর বিষয়ে মসিউর রহমান বলেন, 'রিলিফ ব্যবস্থাপনা ছিল একটা জটিল কাজ। বঙ্গবন্ধুকে এই কাজ দিয়েই রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক কাজে হাত দিতে হয়েছিল। বিশ্ব ব্যাংক থেকে পাকিস্তানের নেওয়া ঋণদায় অন্যায়ভাবে বাংলাদেশর ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে ব্যাংকটির কর্মকর্তারা। তখন বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমার আবেদনে লাখ লাখ বাঙালি প্রাণ দিয়েছে। এখন আবার যদি আবেদন করি তারা না খেয়ে থাকবে। তবুও তোমাদের অন্যায় আবদার মেনে নেওয়া হবে না।'
পরে বিশ্ব ব্যাংকের কিছু ন্যায় সঙ্গত ঋণদায়ের প্রস্তাব বঙ্গবন্ধু মেনে নিয়েছিলেন বলেও জানান তিনি। ভূমি ও সম্পদ ব্যবস্থাপনা নিয়ে চীন ও রাশিয়ার অভিজ্ঞতা বিশ্লেষণ করে বঙ্গবন্ধু সমবায় ও কো-অপারেটিভ পদ্ধতি চালু করেন বলে জানান তৎকালীন প্রশাসনের এই কর্মকর্তা।
'বিভিন্ন ঋণ ও অর্থ সহায়তা পাওয়ার ক্ষেত্রে ডিভ্যালুয়েশনের প্রস্তাব দেয় আইএমএফ। বঙ্গবন্ধু তখন বাধ্য হয়ে ওই প্রস্তাব মেনে নিয়েছিলেন। তবে তিনি নিজের তীক্ষ্ণ বুদ্ধি দিয়ে সেখানে একটি শর্ত জুড়ে দেন। তাহল যখন নতুন ফসল বাজারে আসে তখনই ডিভ্যালুয়েশন বাস্তবায়ন করতে হবে, এর আগে নয়। তার আশা ছিল, তখন পণ্যের দাম নিম্নমুখী থাকে। ফলে বাজারে এর প্রভাব তুলনামূলক কম পড়বে।'
শিল্প কারখানা জাতীয়করণের যৌক্তিকতা তুলে ধরে মসিউর রহমান বলেন, 'সেই সময় রপ্তানির ৭০ ভাগ আসত জুটমিল থেকে। বেশিরভাগ মিলের মালিক ছিল অবাঙালি। জুটমিলগুলো ছিল এর অংশ। মূলত জাতীয়করণটা ছিল স্বাধীনতা আন্দোলনেরই একটি অংশ। কারণ যাদের কাছ থেকে স্বাধীনতা আনছি তারাই ছিল এগুলোর মালিক।'
রওনক জাহান বলেন, স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে ভঙ্গুর অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুকে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের কাজেও হাত দিতে হয়েছিল। স্বাধীনতার আগে বড় বড় শিল্প-কারখানাগুলো সব ছিল পাকিস্তানিদের দখলে। তখন ফরেন রিজার্ভ বলতে কিছুই ছিল না। প্রশাসনে যেসব লোকজন ছিল তারা বয়সে তরুণ ছিল।
'বাংলাদেশই প্রথম একটা স্বাধীন দেশ যে পোস্ট কলোনিয়াল স্টেট সিস্টেমকে ভেঙে নতুন দেশ হয়েছে। সেই সময় এটা ছিল একটা ইউনিক ব্যাপার। এখন সভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে বিভিন্ন রাষ্ট্র হয়ে যাওয়ার পর স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্মের বিষয়টি হয়ত স্বাভাবিক ঘটনা হয়েছে। তখন শুধু পশ্চিমা বিশ্ব নয়, তৃতীয় বিশ্বের দেশ, ইসলামি দেশগুলোও আমাদের পক্ষে ছিল না। কারণ তারা ভেবেছিল এতে করে নিজেদের দেশেও জাতীয়তাবাদী আন্দোলন দানা বাঁধতে পারে।'
যুক্তরাষ্ট্রের অনড় অবস্থান স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের অন্যতম কারণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'আমেরিকা তখন ছিল বিশ্বের অনেক বড় খাদ্য সহায়তা দানকারী দেশ। ’৭২ সালের দিকে আমেরিকা যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশকে খাদ্য সহায়তা দিলেও বিপত্তিটা ঘটে ’৭৩ সালে এসে। তখন বাংলাদেশ খাদ্য কিনতে চাইলেও তারা দিতে চাচ্ছিল না। তারা কারণ হিসাবে দেখিয়েছে কিউবায় পাট বিক্রি করার বিষয়টি। সে কারণেই ১৯৭৪ সালে এই দেশে দুর্ভিক্ষটা হয়েছিল।'
বিশ্ব ব্যাংকের আশঙ্কাকে ভুল প্রমাণ করে দেশীয় কর্মীরাই স্বাধীনতার এক বছরের মাথায় প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা করে দিয়েছিলেন জানিয়ে অধ্যাপক রওনক বলেন, 'দেশ যখন স্বাধীন হলো তখন দেশের নেতৃত্বে তরুণরাই ছিল। মাত্র সাড়ে তিন বছর তিনি ছিলেন। তিনি অনেকগুলো নীতি হাতে নিয়েছিলেন। তারপর যখন দেখেছেন কিছু নীতি কাজ করছে না সেগুলো বাদ দিয়েছেন। তিনি ছিলেন প্রাকটিক্যাল। তিনি নিজেই নিজের কিছু নীতির পরবর্তন আরম্ভ করে দিয়েছিলেন।
নতুন প্রজন্মের গবেষকদের এগুলো ঘেঁটে দেখতে হবে। বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশকে নিয়ে গবেষণার কাজে নতুন প্রজন্মকে এগিয়ে আসতে হবে। নির্মোহভাবে, সাহস করে মুক্ত মণ নিয়ে এসব বিষয়ে গবেষণা করতে হবে। আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ভালো গবেষণা নেই। তার সবচেয়ে ভালো জীবনীগ্রন্থটি তার নিজের হাতেই লেখা।'
'বঙ্গবন্ধু দেশের পুনর্গঠনের জন্য এত পরিশ্রম করলেও ’৭৪ সালে দেশ একটি দুর্ভিক্ষের মুখে পড়েছিল। দেশটা যে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে সেটা আর কটাদিন বেঁচে থাকলেই তিনি নিজের চোখে দেখতে পেতেন। ঘাতকেরা তাকে দেখতে দিল না।'
তরুণ লেখক ও গবেষক হাসান মোরশেদ বলেন, 'অনেকটা শূন্য হাতেই যুদ্ধ পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের কাজে হাত দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। ত্রাণ ও পুনর্বাসনকে অগ্রাধিকার দিয়েই বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলাদেশের অর্থনীতির যাত্রা শুরু করিয়েছিলেন। কারণ যুদ্ধের কারণে বিধ্বস্ত হওয়ার আগেও বাংলাদেশে বড় ধরনের বন্যা হয়েছিল। সেই বন্যার কারণে ১৯৬৯ ও ১৯৭০ সালে কৃষি অর্থনীতির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল। তখন অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের ৬৫ শতাংশ আসত কৃষি থেকে।
'৭২ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সময়টা ছিল পুনর্বাসনের সময়। ভারত থেকে ফিরে আসা শরণার্থীদের জন্য তখন ৪৩ লাখ বাসগৃহ নির্মাণ করা হয়েছিল। এছাড়া তাদেরকে খাদ্য সরবরাহ করতে হয়েছিল। তখন তৃণমূল পর্যায়ে রাজনৈতিক কর্মীদের কাজে লাগিয়ে এই ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছিল।'
প্রথম ছয় মাস পর অর্থনীতি পুনরুদ্ধার কাজে যুক্ত হয় রিকনস্ট্রাকশন বা পুনঃনির্মাণ; তখন বাজেট ঘোষণা করা হয়। প্রথম বাজেটের নাম ছিল বাজেট ফর রিকনস্ট্রাকশন।
মাত্র এক বছরের মধ্যে ৫৯ মাইল রেললাইন পুনঃনির্মাণ, ৮২টি রেল ব্রিজ মেরামত করা হয়, সড়ক, সড়ক সেতু মেরামত করা হয়। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে মাইন অপসারণ করা হয়। প্রচণ্ড রকমের গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল সমবায় পদ্ধতিতে এবং আধুনিক যন্ত্রপাতি যুক্ত করা হয়। ১৯৭২ সালে সমন্বিত পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প চালু করেন বঙ্গবন্ধু। সেই প্রকল্পের আওতায় সর্বপ্রথম ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ শুরু হয়। ১৯৭৪ সালে চালু হয় সমবায়ভিত্তিক মিল্ক ভিটা।
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও কলামনিস্ট সৈয়দ বদরুল আহসান বলেন, 'স্বাধীনতার পর পর আমাদের তিন হাজার মণ গম, দুই হাজার মণ বোরো ধান বীজ প্রয়োজন ছিল। ত্রিশ হাজার টন সার দরকার ছিল, ১৫ লাখ টন আলু বীজ দরকার ছিল বলে তখন বিশ্ব ব্যাংক প্রতিবেদন তৈরি করেছে। এতে বোঝা যায় বঙ্গবন্ধু সরকার কী একটা চাপ মাথায় নিয়ে সরকার গঠন করেছে। এই চ্যালেঞ্জগুলো মাথায় নিয়েই প্রথম বছর অতিক্রম করতে হয়েছে।'
১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে আসেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১২ জানুয়ারি স্বাধীন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন তিনি। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে নানামু্খী পরিকল্পনার পাশাপাশি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের জন্য সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করেন, যার সুফল এখনও পাচ্ছে বাংলাদেশ।
অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অফিসিয়াল ফেইসবুক পেইজ ও ইউটিউবে সরাসরি সম্প্রচারিত হয়। এতে সার্বিক সহযোগিতা করেছে দলের গবেষণা উইং সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই)।
ওয়েবিনারের আয়োজন প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই)-এর কোঅর্ডিনেটর তন্ময় আহমেদ জানান, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিভিন্ন উপকমিটি বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ওয়েবিনারে আলোচনা করেছে। আমাদের পরিকল্পনায় রয়েছে মাসে কমপক্ষে দুইদিন এ ধরণের ওয়েবিনার আয়োজনের।
- কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার
- বাংলাদেশিদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি বাড়াতে আগ্রহী রাশিয়া
- নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী
- জাতিসংঘে বাংলাদেশের উত্থাপিত শান্তির সংস্কৃতি রেজ্যুলেশন গৃহীত
- সরকারীকরণ হচ্ছে শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর
- মে মাসের জন্য এলপিজির দাম কমল ৪৯ টাকা
- কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সচল করতে হবে
- গাজায় যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- যতবার সরকারে এসেছি শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছি: প্রধানমন্ত্রী
- আইপিডিআই ফাউন্ডেশন হৃদরোগের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে : স্পিকার
- দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে আজ
- ধান উৎপাদনে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো হবে: পরিবেশমন্ত্রী
- নির্বাচনের প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখতে আ. লীগকে আমন্ত্রণ বিজেপির
- ঢাকাকে পরিবেশ বান্ধব সুন্দর শহরে রূপান্তরিত করা হবে : রাজউক চেয়ারম্যান
- বঙ্গবন্ধু বৈষম্যের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ছিলেন: খাদ্যমন্ত্রী
- হজ ব্যবস্থাপনায় অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে : ধর্মমন্ত্রী
- ফিলিপাইনে যাচ্ছে বাংলাদেশের হাইব্রিড ধানবীজ
- এপ্রিলে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ৮০ লাখ ডলার
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পথচারীদের বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন প্রদান করেছে বান্দরবান পৌরসভা
- বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনী হলফনামায় তথ্য গোপনের অভিযোগ
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে এক নারী সদস্য কারাগারে
- গণতন্ত্র দখলকারীদের থেকে এখন গণতন্ত্রের সবক শুনতে হয়
- প্রবৃদ্ধির দৌড়ে চীন মালয়েশিয়ার চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ
- চিকিৎসকরা অফিস টাইমে হাসপাতালের বাইরে গেলে ব্যবস্থা
- রেডিয়েশন প্রয়োগে ঘরেই সংরক্ষণ করা যাবে পেঁয়াজ
- সংশোধন করা হচ্ছে শ্রম আইন
- চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করার সুপারিশ
- সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে বাংলাদেশকে ১২১ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে এডিবি
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- বান্দরবানে কেএনএফের আরও দুই সদস্য কারাগারে
- প্রচারণা বন্ধ করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে আশার ইঙ্গিত বর্তমান চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীরের
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে এক নারী সদস্য কারাগারে
- রুমায় সেনা অভিযানে ২ কেএনএফ সদস্য নিহত অস্ত্র উদ্ধার