আজ শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন সংকটেও দূরদর্শী
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন আজ। ১৯৪৭ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব দম্পতির সংসার আলোকিত করে জন্ম নেন তাদের প্রথম সন্তান শেখ হাসিনা। আজ, এই জন্মদিনে দলের নেতাকর্মী থেকে শুরু করে দেশ ও বিদেশের অসংখ্য মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত তিনি।
শেখ হাসিনার শৈশব-কৈশোর কেটেছে মধুমতি বিধৌত টুঙ্গিপাড়ায়; বাঙালির চিরায়ত গ্রামীণ পরিবেশে, দাদা-দাদির কোলে-পিঠে। শিক্ষাজীবন শুরু গাঁয়ের পাঠশালায়। ১৯৫৬ সালে ভর্তি হন রাজধানীর টিকাটুলীতে তৎকালীন নারীশিক্ষা মন্দির বালিকা বিদ্যালয়ে। ১৯৬৫ সালে আজিমপুর বালিকা বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিকে উত্তীর্ণ হন। ১৯৬৭ সালে উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করেন বকশিবাজারের বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা মহাবিদ্যালয় থেকে, যার পূর্বতন নাম ছিল ইন্টারমিডিয়েট গভর্নমেন্ট গার্লস কলেজ। এখানে অধ্যয়নকালে তিনি কলেজ ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি (ভিপি) নির্বাচিত হন। একই বছর ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে।
রাজনৈতিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করায় ছোটবেলা থেকেই বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যার পরিচয় হয় রাজনীতির সঙ্গে; স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে চলে সরব পদচারণা। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে সর্ববৃহৎ ছাত্র
সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী হিসেবে তিনি আইয়ুববিরোধী আন্দোলন এবং ৬ দফা আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৬৭ সালের ১৭ নভেম্বর পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এমএ ওয়াজেদ মিয়ার সঙ্গে
বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন শেখ হাসিনা। বিয়ের কিছু দিন পর শুরু হয় বাঙালি জাতির ১১ দফা আন্দোলন, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান। শেখ হাসিনা এসব ইসু্যুতে ছাত্রনেতা হিসেবে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে শুরু করেন।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই গৃহবন্দি থাকাবস্থায় শেখ হাসিনার পুত্রসন্তান সজীব ওয়াজেদ জয় জন্মগ্রহণ করে। মুক্তিযুদ্ধে মহান বিজয় অর্জনের পর ১৭ ডিসেম্বর পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে তিনি মুক্ত হন। ১৯৭২ সালের ৯ ডিসেম্বর তার কন্যাসন্তান সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের জন্ম। জয় ও পুতুল এখন নিজ নিজ গুণে ও যোগ্যতার বদৌলতেই সমাজে পরিচিত ও আদৃত।
১৯৭৩ সালে শেখ হাসিনা ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট কালরাতে ঘাতকের নির্মম বুলেটে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হন। এ সময় বিদেশে থাকায় প্রাণে রক্ষা পান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা।
১৯৮১ সালের ১৪, ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার ইডেন হোটেলে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ঐতিহাসিক কাউন্সিল অধিবেশনের মধ্য দিয়ে জাতির এক ক্রান্তিলগ্নে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাকে সংগঠনের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। ডাক আসে দেশমাতৃকার হাল ধরার। অনেক প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে ১৯৮১ সালের ১৭ মে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন শেখ হাসিনা। এরও ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ের মধ্য দিয়ে প্রথম তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।
বর্তমানে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা তিনবার ক্ষমতায় আছে আওয়ামী লীগ। অন্তত ২০ বার হত্যার অপচেষ্টা করা হয়েছে আওয়ামী লীগের এ সভাপতিকে। এতেও তাকে দমানো যায়নি। শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই দেশে যুদ্ধাপরাধের বিচার; জাতির জনক হত্যার বিচারের মতো ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটেছে। সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে দেশে চলমান অভিযান এসবের সঙ্গে তার জিরো টলারেন্স নীতিরই বহির্প্রকাশ। দেশের অর্থনীতিতে উন্নয়নও তার হাত ধরেই চলছে। শান্তি, গণতন্ত্র, স্বাস্থ্য ও শিশু মৃত্যুর হার হ্রাস, তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার, দারিদ্র্য বিমোচন, উন্নয়ন এবং দেশে দেশে জাতিতে জাতিতে সৌভ্রাতৃত্ব ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার জন্য শেখ হাসিনা ভূষিত হয়েছেন অসংখ্য মর্যাদাপূর্ণ পদকে-পুরস্কারে।
বিশ্বব্যাপী উন্নত দেশগুলো যখন করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় দিশেহারা, তখন বাংলাদেশকে এর সঙ্গে বন্যাও মোকাবিলা করতে হচ্ছে। এই দুই দুর্যোগের বিরুদ্ধে সরকার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে; এতে সরাসরি নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার সাহসী ও দূরদর্শী ভূমিকায় করোনা মহামারীর মধ্যেও সচল দেশের অর্থনীতির চাকা।
করোনা সংক্রমণের পর বাংলাদেশের বিপুলসংখ্যক জনগোষ্ঠী কর্মহীন হয়ে যাবে, না খেয়ে মারা যাবে- কেউ কেউ এমন আশঙ্কা প্রকাশ করলেও বাস্তবে তা ঘটেনি। প্রায় সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে প্রণোদনার আওতায় আনতে সচেষ্ট সরকার। বিশ্লেষকরা বলছেন, গত ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন বিষয়ে যেভাবে ত্বরিত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তা পৃথিবীর অনেক রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা নিতে পারেননি। যুক্তরাষ্ট্রের জনপ্রিয় সাময়িকী ফোর্বসের প্রতিবেদনেও এমন তথ্য উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, শঙ্কা থাকা সত্ত্বেও বিশ্বের যে কয়েকটি দেশ করোনার লাগাম টেনে ধরতে পেরেছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী পদক্ষেপের কারণে এটা সম্ভব হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, করোনা ভাইরাস সংক্রমণের শুরুতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ যে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, তা এখনো কার্যকর করতে পারেনি খোদ যুক্তরাজ্যও।
ম্যাগাজিনটির তথ্য, প্রায় ১৬ কোটিরও বেশি মানুষ অধ্যুষিত বাংলাদেশে দুর্যোগ নতুন কিছু নয়। করোনা মোকাবিলার ক্ষেত্রে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করেননি শেখ হাসিনা। ত্বরিত এই সিদ্ধান্তের প্রশংসা করে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (উই ফোরাম) পুরো বিষয়টিকে ‘প্রশংসনীয়’ বলে উল্লেখ করেছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, বলার অপেক্ষা রাখে না, করোনা ভাইরাস বিশ্বজুড়ে মহামারী রূপে ধারণ করলেও বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন শেখ হাসিনা। করোনা পরিস্থিতি আঁচ করতে পেরে ১৮ মার্চ দেশের সব প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী তখন এমন সিদ্ধান্ত না নিলে আজ হয়তো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও করোনা ভাইরাস ব্যাপকহারে ছড়িয়ে পড়ত। তার সিদ্ধান্তেই সংকট মোকাবিলায় তড়িৎগতিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে পাঁচ হাজার ৫৪ জন নার্স। যাদের দেশের কোভিট-১৯ ডেডিকেটেড হাসপাতালগুলোতে পদায়ন করা হয়েছে। এ ছাড়া ৩৯তম বিসিএসের অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে দুই হাজার চিকিৎসককেও সহকারী সার্জন হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
দক্ষিণ এশিয়ায় যে চারটি বড় দেশ সফলভাবে কোভিড-১৯ মোকাবিলা করছে, এর মধ্যে শ্রীলংকার পরেই বাংলাদেশ। প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানে করোনায় মৃত্যুর হার এখনো বেড়েই চলেছে। কিন্তু বাংলাদেশে মৃত্যুহার পৃথিবীর অনেক দেশের তুলনাতেই কম। এটা শেখ হাসিনার সময়োচিত পদক্ষেপের কারণে সম্ভব হয়েছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটস আমহার্স্টের অধ্যাপক দীপঙ্কর বসু ও প্রিয়াঙ্কা শ্রীবাস্তব এক গবেষণায় দেখিয়েছেন, বাংলাদেশে মৃত্যুহার শুরুতে বেশি হলেও মাস খানেকের মধ্যে সরকার সেটিকে দুই শতাংশের নিচে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে। সেদিক থেকে ভারত-পাকিস্তানের অবস্থা বেশ শোচনীয়। আক্রান্তে প্রায় একই হারে এগিয়ে চলা দেশ দুটির মৃত্যুহার সাড়ে তিন শতাংশেরও বেশি।
ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান অধ্যাপকদ্বয় বলছেন, নানা কারণেই বাংলাদেশ-ভারতের সাফল্যের ছবি আমেরিকা ও ইউরোপের সঙ্গে তুলনীয় নয়। বরং সঠিক তুলনা হতে পারে দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর পরিস্থিতির সঙ্গে। সে বিবেচনায় বাংলাদেশ ভালো আছে, তুলানামূলক উন্নতি করছে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভবিষ্যৎ চলার পথ সফল হোক, সার্থক হোক।বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাঙালি জাতি পেয়েছে স্বাধীনতা আর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাঙালি জাতি এগিয়ে যাচ্ছে বঙ্গবন্ধুর আজীবন লালিত স্বপ্ন সুখী-সমৃদ্ধ ‘সোনার বাংলা’ গড়ার পথে।শুভ জন্মদিন বাংলাদেশের সফল প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা।
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- আলীকদমে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে সমন্বয় কমিটির সভা
- বৃষ্টির জন্য বান্দরবানে নামাজ আদায়
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- সেনা অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- কেএনএফ এর ৫ জনকে ২ দিনের রিমান্ড,নতুন আরো ৩ নারি সদস্য কারাগারে
- বান্দরবানে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সেবা প্রদানে হেল্প ডেক্স উদ্বোধন
- বহিষ্কার হলেন রুমা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি
- প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন
- কাতারের সঙ্গে ১০ চুক্তি-সমঝোতা
- সম্পর্ক নতুন উচ্চতায়
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- দুই মাসের মধ্যে অগ্রগতি প্রতিবেদন চান হাইকোর্ট
- চলছে কয়লা খালাস, জাহাজেই ফিরবেন সব নাবিক
- আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না
- ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কমিটি গঠনের নির্দেশ
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- বহিষ্কার হলেন রুমা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- সেনা অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- বান্দরবানে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সেবা প্রদানে হেল্প ডেক্স উদ্বোধন
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে
- গ্যাস খাতে বড় সংস্কার করবে পেট্রোবাংলা
- বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে চায় কিরগিজস্তান
- বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না
- মুক্তিযুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকার নিয়ে গবেষণার আহ্বান
- নোয়াখালীর নতুন গ্যাস কূপে খনন কাজ শুরু
- কেএনএফ এর ৫ জনকে ২ দিনের রিমান্ড,নতুন আরো ৩ নারি সদস্য কারাগারে
- যমুনায় বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর ৪.৮ কিমি এখন দৃশ্যমান
- চলছে কয়লা খালাস, জাহাজেই ফিরবেন সব নাবিক