আওয়ামী লীগকে বারবার ভোট দেওয়ায় জনগণকে ধন্যবাদ : প্রধানমন্ত্রী
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ৭ জানুয়ারি ২০২২
বারবার দেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে সরকার গঠনের সুযোগ দেওয়ায় তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দীর্ঘ সময় সরকারে থাকার ফলে আজকে বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছি। যেটা ২০০৮-এর নির্বাচনের ইশতেহারে আমাদের ঘোষণা ছিল। সে জন্য সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে কাজ করেছি বলেই এটা সম্ভব হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে আন্তর্জাতিক মানের স্থাপত্য কীর্তি বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘরের উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।
মানুষের কর্মসংস্থান নিশ্চিতে আওয়ামী লীগ সরকার বেসরকারি খাতগুলোকে উন্মুক্ত করে দিয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, পাঁচটি বছর আমরা ক্ষমতায় ছিলাম। অন্তত এইটুকু দাবি করতে পারি বাংলাদেশের জন্য সেটা ছিল স্বর্ণযুগ। বাংলাদেশের মানুষের মাঝে একটা আশার প্রদীপ জ্বলে উঠেছিল, তাঁরাও জীবনে সুন্দরভাবে বাঁচতে পারে। সরকার যে জনগণের সেবক, সেটাও আমরা প্রমাণ করেছিলাম।
অনুষ্ঠানে শোষিত বঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজীবন সংগ্রামের কথা তুলে ধরার পাশাপাশি স্বাধীনতার পর সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়নে জাতির পিতার নেওয়া নানা পদক্ষেপেরও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
১৯৭৫ সালের ১৫ই অগাস্ট জাতির পিতাকে নির্মমভাবে হত্যার প্রসঙ্গ টেনে শেখ হাসিনা বলেন, সে হত্যাকাণ্ডে তিনি আপনজনহারা হলেও দেশের মানুষ কিন্তু তাঁদের সকল সম্ভাবনাকে হারিয়ে ফেলে। এরপর একের পর এক ক্যু হয়েছে। কত সামরিক অফিসার, সৈনিককে জীবন দিতে হয়েছে। অনেক পরিবার এখনো তাঁদের আপনজনের খোঁজ পায়নি। পাশাপাশি রাজনৈতিক নেতাদের ওপর চলেছে অত্যাচার-নির্যাতন। যে আদর্শ নিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল সেই আদর্শ থেকে দেশ একেবারেই বিচ্যুত হয়ে যায়।
তিনি বলেন, পরবর্তীতে দীর্ঘ ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ সরকারে এসে দেশের উন্নয়নের পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভরভাবে গড়ে তোলার পদক্ষেপ নেয়। যেন বিশ্বদরবারে আমাদের সশস্র বাহিনীর সদস্যরা মাথা উঁচু করে চলতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘর (বিএমএম) দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীতে যোগ দিতে তরুণ প্রজন্মের পাশাপাশি শিশুদেরও অনুপ্রাণিত করবে। বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘর থেকে তরুণ প্রজন্ম দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হবে। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য সশস্ত্র বাহিনী-সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীতে যোগদানে এবং দেশপ্রেমে তরুণরা উদ্বুদ্ধ হবে।
তিনি বলেন, জাদুঘরটি দেশের সশস্ত্র বাহিনীর জন্য একটি মাইলফলক হবে। যার মাধ্যমে তরুণ প্রজন্ম ও শিশুরা মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাসের পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান সম্পর্কে জানতে পারবে।
তিনি বলেন, আমি মনে করি এটা হবে সারা পৃথিবীর মধ্যে একটি শ্রেষ্ঠ প্রযুক্তিনির্ভর সামরিক জাদুঘর। এখানে সেনা, নৌ এবং বিমানবাহিনীর জন্য পৃথক প্রদর্শনীর ব্যবস্থা থাকায় এখানে আগত তরুণ থেকে বয়োবৃদ্ধরা যেমন এ সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করতে পারবেন, তেমনি তরুণ প্রজন্ম সশস্ত্র বাহিনীতে যোগদানে আরো আগ্রহী হবে। আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আরো উদ্বুদ্ধ হবে। কাজেই জাদুঘরটি শুধু প্রদর্শনীর জন্যই নয়, এটা তরুণ প্রজন্মকে যেমন আকর্ষণ করবে, তেমনি তাঁদেরকে দেশপ্রেমেও উদ্বুদ্ধ করবে।
যে কারণে ক্ষুদ্র পরিসরে থাকা আমাদের সামরিক জাদুঘরকে বৃহৎ পরিসরে এবং আরো আকর্ষণীয় করে বঙ্গবন্ধু নভো থিয়েটারের পাশে বিজয় সরণিতে তৈরির উদ্যোগ তাঁর সরকার গ্রহণ করে। পাশাপাশি সেখানে সরকারি উপহারগুলো প্রদর্শনীর জন্য একটি তোষাখানা জাদুঘরও নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করে। যার নির্মাণের দায়িত্ব পায় সমারিক বাহিনী। পাশাপাশি সামরিক জাদুঘরটা যেন পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ একটি সামরিক জাদুঘর হিসেবে গড়ে উঠতে পারে সেটাই তাঁর আকাঙ্ক্ষা ছিল, বলেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের মানুষের যে ইতিহাস রয়েছে যেমন- আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ইতিহাস। সশস্ত্র বাহিনী আমাদের সার্বভৌমত্বের প্রতীক, কাজেই সে সম্পর্কে যেন আমাদের দেশের মানুষ জানতে পারে, জ্ঞানার্জন করতে পারে, তাঁদের কর্মকাণ্ড উপলব্ধি করতে পারে, সে ব্যবস্থা আমরা করে যাচ্ছি।
জাদুঘর থেকে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম শাহীন ইকবাল, বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আবদুল হান্নান, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আবু হেনা মোস্তফা কামাল প্রমুখ। মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা, সংসদ সদস্যরা, পদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- আলীকদমে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে সমন্বয় কমিটির সভা
- বৃষ্টির জন্য বান্দরবানে নামাজ আদায়
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- সেনা অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- কেএনএফ এর ৫ জনকে ২ দিনের রিমান্ড,নতুন আরো ৩ নারি সদস্য কারাগারে
- বান্দরবানে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সেবা প্রদানে হেল্প ডেক্স উদ্বোধন
- বহিষ্কার হলেন রুমা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি
- প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন
- কাতারের সঙ্গে ১০ চুক্তি-সমঝোতা
- সম্পর্ক নতুন উচ্চতায়
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- দুই মাসের মধ্যে অগ্রগতি প্রতিবেদন চান হাইকোর্ট
- চলছে কয়লা খালাস, জাহাজেই ফিরবেন সব নাবিক
- আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না
- ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কমিটি গঠনের নির্দেশ
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- বহিষ্কার হলেন রুমা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- সেনা অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- বান্দরবানে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সেবা প্রদানে হেল্প ডেক্স উদ্বোধন
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে
- গ্যাস খাতে বড় সংস্কার করবে পেট্রোবাংলা
- বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে চায় কিরগিজস্তান
- বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না
- মুক্তিযুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকার নিয়ে গবেষণার আহ্বান
- নোয়াখালীর নতুন গ্যাস কূপে খনন কাজ শুরু
- কেএনএফ এর ৫ জনকে ২ দিনের রিমান্ড,নতুন আরো ৩ নারি সদস্য কারাগারে
- যমুনায় বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর ৪.৮ কিমি এখন দৃশ্যমান
- চলছে কয়লা খালাস, জাহাজেই ফিরবেন সব নাবিক