ম্রোদের ন্যায়সঙ্গত আন্দোলনকে কেন্দ্র অন্যান্য সম্প্রদায়ের অনৈতিক ফায়দা লাভের অপচেষ্টা
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২১
গত ০৭ ফেব্রুয়ারি ম্রো, খিয়াং, চাকমা, মারমা, তঞ্চংগা, বম সহ বেশ কয়েকটি সম্প্রদায়ের হাজার দুয়েক মানুষ চন্দ্রপাহাড়ে হোটেল নির্মাণ বন্ধের দাবিতে চিম্বুক থেকে বান্দরবান পর্যন্ত লংমার্চ এবং বিক্ষোভ করে। এই লংমার্চ এবং বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারীদের খাওয়া-দাওয়া ও পরিবহণের যাবতীয় ব্যবস্থা করার দায়িত্ব নিয়েছিল বম সম্প্রদায়। কিন্তু , বমদের বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলা, অনিয়ম আর খাবারের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। আর, এই কারণে বম সম্প্রদায়ের সাথে অন্যান্য সম্প্রদায়ের দূরত্ব বেড়ে গেছে। আর, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও বিষয়টি নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। ম্রোসহ অন্যান্য সম্প্রদায়ের লোকদের মনে বমদের বিরুদ্ধে চাপা ক্ষোভ কাজ করছে বলেও জানা গেছে। এই বিষয়ে বিস্তারিত অনুসন্ধানে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য উঠে এসেছে।
নীলগিরি হিল রিসোর্ট থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে চন্দ্রপাহাড়ে সম্প্রতি শুরু হয়েছে একটি ৫-তারকা হোটেল নির্মাণের কাজ। এই ৫-তারকা হোটেল নির্মিত হলে বান্দরবান সহ সমগ্র পার্বত্য চট্টগ্রামের পর্যটন শিল্প এক নতুন মাত্রা পাবে - এমনটাই প্রত্যাশা সুধীজনের। নিকটবর্তী উপজাতীয় জনগোষ্ঠীর সাধারণ জনগণের জন্যও নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। কিন্তু ঘটনার উল্টো একটি পিঠও আছে। এখানে ৫-তারকা হোটেল নির্মিত হলে স্থানীয় ম্রো জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রার মান উন্নত হলেও ক্ষতিগ্রস্ত হবে ম্রোদের ঐতিহ্য-সংস্কৃতি।
উইকিপিডিয়া থেকে প্রাপ্ত তথ্য মতে, পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্যতম বৃহৎ একটি জাতিগোষ্ঠি মুরং বা ম্রোদের বাস মূলত বান্দরবান ও রাঙ্গামাটি জেলায়। মুরুং শব্দটি বহুবচন যার একবচন হল ‘ম্রো’। ‘ম্রো’ শব্দের অর্থ মানুষ। 'ম্রো' বা 'মানুষ' নামের এই মানুষগুলো জাতিগতভাবেই খুবই সরলপ্রাণ ভালো মানুষ। বছরের পর বছর ধরে পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্য সব জাতিগোষ্ঠির মাঝে সততা, সরলতা আর সহনশীলতার মূর্ত প্রতীক হিসেবে থেকে নিজেদের স্থান তৈরি করে নিয়েছে ম্রো জনগোষ্ঠী। সেজন্যে, অন্য জাতিগোষ্ঠীগুলোর কাছে অনেক বেশি মূল্যও দিতে হয়েছে তাদের।
সম্প্রতি নীলগিরির কাছেই চন্দ্রপাহাড়ে ( সাবেক নাইতং পাহাড়) ম্রো জনবসতির কাছেই একটি ৫-তারকা হোটেল নির্মাণকে কেন্দ্র করে ক্ষোভ দানা বাঁধে স্থানীয় ম্রো জনগোষ্ঠীর মনে। "হোটেল নয় বরং স্কুল-হাসপাতাল চাই" এই দাবিতে সোচ্চার হয় ম্রো জনগোষ্ঠী। স্থানীয় অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর লোকজনও তাদের সাথে একজোট হয়। সিদ্ধান্ত হয় ০৭ ফেব্রুয়ারি শান্তিপূর্ণভাবে চিম্বুক থেকে বান্দরবান পর্যন্ত লংমার্চ এবং লংমার্চের শেষ পর্যায়ে বান্দরবান সদরের রাজার মাঠে বিক্ষোভ সমাবেশ করার। আর, এই কর্মসূচির খাবার-দাবার আর পরিবহনের সার্বিক ব্যাবস্থাপনার দায়িত্ব দেওয়া হয় বম সম্প্রদায়কে।
উইকিপিডিয়া থেকে প্রাপ্ত তথ্য মতে, বম পার্বত্য চট্টগ্রামের একটি ক্ষুদ্র জাতিসত্তার নাম। বমদের সঙ্গে বাংলাদেশের মূলস্রোতের মানুষের যোগাযোগ ও জানাশোনা অতি সামান্যই। বম জাতি মংগোলীয় জনগোষ্ঠীর লোক। ‘বম’ শব্দের অর্থ হলো বন্ধন। জীবনের যাবতীয় কর্ম, শিকার পর্ব, নৃত্যগীত, পানাহার, দেবতার উদ্দেশে যজ্ঞ নিবেদন সবকিছুই একত্র হয়ে সম্মিলিতভাবে সম্পাদন করার রীতি থেকে ‘বম‘ বা ‘বন্ধন’-এর ধারণাটি এসেছে। বম শব্দটির মধ্যে সম্মিলন বা সমন্বয়ের ধারণা থাকলেও তাদের কাজকর্ম, লেনদেন ও জীবনাচরণে সমন্বয়ের অভাবই চোখে পড়ে। বরং তাদের মঙ্গোলীয় পূর্বপুরুষদের মতোই তাদের জীবন ও কাজকর্মও প্রতারণা ও শঠতায় ভরা।
নিজস্ব প্রতিবেদকের অনুসন্ধান থেকে ০৭ ফেব্রুয়ারির লংমার্চ নিয়ে বম সম্প্রদায়ের বাণিজ্যের চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। গত ০৯ ফেব্রুয়ারি লিয়ান ম্রো নামের এক ব্যাক্তির ফেসবুক একাউন্ট থেকে এই বিষয়ে একটি মর্মস্পর্শী স্ট্যাটাস দেওয়া হয়।
স্ট্যাটাসটি এখানে দেওয়া হলঃ "বৃদ্ধা মা আর ছোট বোনটাকে নিয়ে এসেছিলাম লংমার্চে। সারাদিন রোদে হেঁটে সরকারি লোকের বাধা পেরিয়ে পৌঁছলাম বান্দরবান শহরে। এত কষ্টের মাঝেও মনে আনন্দ ছিলো যে সকল জাতিগোষ্ঠীর মানুষ মিলে একসাথে একটা কাজ করছি। কিছু একটা অর্জন করার চেষ্টা করছি। দুপুরে বক্তাদের বক্তব্য শুনেও রক্ত গরম হয়ে যাচ্ছিল। মনে হচ্ছিল বিজয় আসছে। দেখতে দেখতে দুপুরের খাবারের সময় হয়ে এল। কিন্তু, একি দশা! হাজার হাজার লোকের মধ্যে দু-তিনশ জনও খাবার পেলো না। বৃদ্ধা মার কথা বাদই দিলাম। ছোট বোনটার জন্য চেয়ে-চিন্তে নিয়ে এলাম একটু খাবার। কিন্ত এ তো মুখেই দেওয়া যায় না! একটুখানি খেয়েই ফেলে দিল বোন। অথচ, আমাদের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিলো ভালো খাবার দেওয়ার। আমরা তো কোন টাকা-পয়সা চাইনি। পরে শুনলাম, আমাদের খাবারের টাকা আগেই খাওয়া হয়ে গেছে। সারাদিন পরে বাড়ি ফিরে তবে মা-বোন দুটো খেতে পেল। যাই হোক, ভালো থাকুক আমাদের বম ভাই-বোনেরা। ভালো থাকুক সবাই।" এই স্ট্যাটাসে বমদের প্রতি প্রকাশ্য অভিযোগ না থাকলেও বমদের এমন অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণে বিরক্তি ও হাহাকারের ছাপ ছিল প্রবল।
অনুরূপ একটি স্ট্যাটাস টিপু খিয়াং নামের এক ব্যাক্তিও ফেসবুকে প্রকাশ করেন। টিপু খিয়াং কোন রাখঢাক না রেখেই সরাসরি বলে ফেলেছেন মনের কথা।
টিপু খিয়াংয়ের ভাষ্য দেখুন, "ম্রো ভাই-বোনদের জন্য স্কুল-কলেজ-হাসপাতাল না বানিয়ে হোটেল বানানো অন্যায়। এই হোটেল আমরা চাই না। এই হোটেলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ চলবেই। গত পরশুর লংমার্চ সেই প্রতিবাদের সামান্য একটি অংশ ছিল মাত্র। সব সম্প্রদায়ের লোকদের অংশগ্রহণে ভালো লেগেছিল। তবে খাবার-দাবার সহ অন্য সব কিছুতেই ব্যবস্থাপনা আর সততার অভাব ছিলো প্রবল। চার ভাগের তিন ভাগ মানুষই খাবার পায় নি। নিজের কথা বাদই দিলাম, আমার ছোট ভাইও পায় নি। আর যারা খাবার ভাগে পেয়েছিল, তাদের অনেককেই দেখেছি খাবার ফেলে দিতে। এই খাবার নাকি মুখেই দেওয়া যাচ্ছিল না। তখন মনে হয়েছে খাবার না পেয়ে ভালোই হয়েছে। অথচ, শুনেছিলাম আমাদের খাওয়া-দাওয়া আর যানবাহনের জন্য কয়েক লাখ টাকা যোগাড় করা হয়েছে। বমদের কাছে আরও আন্তরিকতা আর সততা আশা করেছিলাম। যাই হোক, সামনের আন্দোলনেও আসবো। আশা করি পরের বার কেউ আর আমাদের দুপুরের খাবারের টাকা মেরে খাবে না। আমার দাবি পানির মতো সহজ। স্কুল চাই, হাসপাতাল চাই। কিন্তু তার আগে ক্ষুধার খাবার চাই। খাবারের মতো একটা বিষয় নিয়েও চুরি-চামারি-ধান্দাবাজি থেকে স্বজাতিকে মুক্ত করতে চাই।"
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই বিষয়ে কানাঘুষো শুরু হবার পর এই বিষয়ে অনুসন্ধান করে দেখা যায় যে, লংমার্চের খরচ যোগানোর কথা বলে বিভিন্ন গোষ্ঠী ও এনজিও থেকে মোটা অংকের চাঁদা আদায় করা হয়েছে। সব মিলিয়ে এই চাঁদার পরিমাণ একেবারে কমও নয়, ৪-৫ লাখ।
কয়েকজন ম্রো শিক্ষার্থীর সাথে কথা বলে জানা যায়, লংমার্চের প্রস্তুতি পর্বে তাদেরকে বলা হয়েছিল যে তাদের জন্য দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা আছে। তাই কেউই নিজে থেকে খাবারের ব্যবস্থা করেনি। কিন্ত, ঠিক দুপুরের খাবারের সময় দেখা যায়, সবার জন্য পর্যাপ্ত খাবারের ব্যবস্থা করা হয়নি। যেটুকুও বা করা হয়েছে, তা এতটাই জঘন্য যে মুখে দেওয়া যায় না। বম সম্প্রদায়ের ধান্দাবাজি আর অর্থলিপ্সাই কি এই অব্যবস্থাপনার জন্য দায়ী? নাকি এটা নিতান্তই অনিচ্ছাকৃত ভুল ছিলো? এই প্রশ্নের উত্তরে লংমার্চে অংশগ্রহণকারী কয়েকজন যুবক শিক্ষার্থী জানান, পুরো ব্যাপারটাই ছিল ইচ্ছাকৃত।
লংমার্চের নামে তোলা চাঁদার টাকা আত্মসাতের জন্যই ইচ্ছে করে এমন নৈরাজ্য সৃষ্টি করা হয়েছে। এই ঘটনায় ম্রো ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের সাথে বমদের সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে, সম্প্রদায়গুলোর দূরত্বও অনেক বেড়ে গেছে। এই ঘটনায় সরলপ্রাণ ম্রোদের বিপরীতে বমদের চিরাচরিত শঠতার পরিচয় পাওয়া যায়। ভবিষ্যতে বমদের সাথে আর কোনরকম আন্দোলনে যাওয়া যাবে না, এমনটাও ভাবছে অনেকে।
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- গ্রামে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- টাঙ্গাইল শাড়ির স্বত্ব রক্ষায় ভারতে আইনজীবী নিয়োগ
- বদলে যাচ্ছে পাঠদানব্যবস্থা
- সুন্দরবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ড্রোনের মাধ্যমে মনিটরিং
- স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ছাত্রলীগের মিছিল-সমাবেশ
- অর্থনীতির গেম চেঞ্জার মাতারবাড়ী
- টিসিবির পণ্য আজ থেকে বিক্রি শুরু
- বাতিল হচ্ছে রিটার্ন অ্যাসেসমেন্ট প্রথা
- সরকার বিনিয়োগকারীদের সব সুবিধা নিশ্চিতকরণে বদ্ধপরিকর
- উপজেলা নির্বাচনে দেড় লাখ আনসার-ভিডিপি সদস্য মোতায়েন
- বান্দরবানে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের অনুদানের চেক বিতরণ
- নাইক্ষ্যংছড়ি অগ্নিকান্ডে ৮ দোকান ও বাসাবাড়ি পুড়ে ছাই
- সশস্ত্র বাহিনীকে আরো উন্নত করাই আমাদের লক্ষ্য
- রোহিঙ্গা মামলা চালাতে আর্থিক সহায়তার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- মেয়াদোত্তীর্ণ ইউনিয়নে বসবে প্রশাসক
- প্রত্নসম্পদের ক্ষতি করলে ১০ বছর কারাদণ্ড
- ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে আবাসন সুবিধা দেবে সরকার
- প্রবাস আয় বাড়ানোর জন্য রেমিট্যান্স কার্ড প্রবর্তনের সুপারিশ
- সংশোধিত বাজেটে কৃষি খাতে ভর্তুকি ৮ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে
- সুদের হার বাজারভিত্তিক করা হবে গভর্নর
- সংকটেও উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বাংলাদেশ রোল মডেল
- হাওরে ধান কাটা হলো সারা, কৃষক পরিবারে স্বস্তির হাসি
- অবশেষে ‘অবৈতনিক’ হচ্ছে নিম্ন মাধ্যমিক স্তর
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- উপজেলা নির্বাচন উৎসবমুখর দেখতে চাই - প্রধানমন্ত্রী
- দক্ষিণে বাড়ল কমিউটার ট্রেন যাত্রী পরিবহন শুরু আজ
- জুনে বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাচ্ছে দ্বিতীয় ইউনিট
- বন্দিদের সুস্থ রাখতে নানা উদ্যোগ কারাগারে
- সরকারিকরণ হলো জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- বান্দরবানে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের অনুদানের চেক বিতরণ
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা