শারদীয় দুর্গাপূজা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২৬ অক্টোবর ২০২০
মৌলবাদী ও জঙ্গিগোষ্ঠীর প্রচারণায় ধ্বংসযজ্ঞ চলানোর প্রচেষ্টা রয়েছে এখনো। তবে ধর্মীয় ও সামাজিক সম্প্রীতি বিনষ্টকারীদের বিরুদ্ধে যারা সোচ্চার হয়েছেন; তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে সব ধর্মের মানুষ। ধর্মীয় বিষয়ে গুজব ছড়িয়ে অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা আমাদের মতো অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রের জন্য সত্যিই উদ্বেগজনক ঘটনা।
বিজয়া দশমীর মাধ্যমে শেষ হচ্ছে এবারের শারদীয় দুর্গোৎসব। করোনা ভাইরাসের মহামারির মধ্যে এবারের দুর্গা পূজা আয়োজনে ছিল স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার তাগিদ। ফলে বাঙালি হিন্দুদের সবচেয়ে বড় দুর্গোৎসবের মাত্রা ছিল কিছুটা সীমিত।
যদিও বর্তমান সরকার অসাম্প্রদায়িক চেতনা বিস্তার ও সম্প্রীতি রক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে তবু থেমে নেই নানা অপতৎপরতা। অবশ্য এদেশের সংবিধানের মৌল চেতনাকে সমুন্নত রাখতে বদ্ধপরিকর সচেতন জনগোষ্ঠী।
এসবের ভেতরই সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের খবরে দেখা গেছে, দুই-একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া শান্তিপূর্ণভাবেই সারা দেশে দুর্গোৎসব উদযাপন করেছে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।
২.
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশের কথা বলতে হলে আমাদের দেশে ঘটে যাওয়া সহিংসতার ঘটনাগুলোও উল্লেখ করতে হবে। সেখান থেকেই পরিত্রাণের উপায় অন্বেষণ করতে হবে।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে যে সহিংসতা শুরু হয়েছিল তার ভয়ঙ্কর রূপটি শেষ হয় নির্বাচনোত্তর হিন্দু-খ্রিস্টান-বৌদ্ধ জনগোষ্ঠীর ওপর নির্মম আঘাতের মধ্য দিয়ে।
সে সময় গ্রামের পর গ্রামের অমুসলিম জনগোষ্ঠী আক্রান্ত হয়েছে। বীভৎস অত্যাচার আর লুটপাটের শিকার হয়েছে সাধারণ সহজ-সরল নারী-পুরুষ।
আহত ও নিহতের সংখ্যা দিয়ে সেই নিপীড়ন বিবেচনা না করে বরং ধর্মীয় সংখ্যালঘুর অস্তিত্ব সংকটের বাস্তবতা পর্যালোচনা করা দরকার। কারণ, আমরা কথায় কথায় বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির অনন্য উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করে থাকি। কিন্তু অত্যাচার থেকে মুক্ত করা সম্ভব হয় না সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীকে।
এমনকি আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেও নির্মম সব ঘটনা ঘটেছে এ দেশে। যদিও তা ২০০১-এর নির্বাচনোত্তর বিএনপি-জামাতের ব্যাপক হত্যা ও সহিংসতার মতো ছিল না।
২০১২ সালে কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম জেলার বৌদ্ধ জনগোষ্ঠীর ওপর আক্রমণের পর সংবাদপত্র লিখেছিল, দেশ ও জাতির জন্য এক কলঙ্কজনক অধ্যায় রচিত হলো। বৌদ্ধ সম্প্রদায় যে এদেশেরই ভূমিসন্তান; অনেক আগে থেকেই বসতি এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান করে আসছে; তারও অনুপুঙ্খ পর্যালোচনা উপস্থাপন করে তাদের ওপর জঘন্য হামলার নিন্দা ও বিচারের দাবি জানানো হয়েছিল সে সময়।
অতীতে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জাতীয় ও আঞ্চলিক দৈনিক এবং সাপ্তাহিকসহ অনেক ইলেক্ট্রনিক ও অনলাইন সংবাদ মাধ্যম একাত্ম হয়েছে। কেবল হিন্দু বা বৌদ্ধ সম্প্রদায় নয় খ্রিস্টান সম্প্রদায়ও আজকের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে হুমকির সম্মুখীন হয়েছে।
এমনকি অতীতে বরিশালের ব্যাপ্টিস্ট চার্চের ভূ-সম্পত্তি দখলের সংবাদ প্রকাশ করে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পেরেছে সংবাদপত্রই; যদিও সেই দখল প্রচেষ্টার কোনো সুরাহা হয়নি আজও। সেই ঘটনার সঙ্গে আওয়ামী সমর্থিত দখলবাজ নেতা-কর্মীরা জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে।
মিডিয়ার ইতিবাচক ভূমিকা অনেক সময় নেতিবাচকে পরিণত হয় ক্ষমতাসীনের দাপটে; আবার সরকার সমর্থিত মিডিয়ার ভিন্ন অর্থাৎ সংখ্যালঘুর বিপক্ষে অবস্থানের আচরণও লক্ষ করা গেছে অতীতে।
২০০১ সালে নির্বাচনোত্তর সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের সময় তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের মদদপুষ্ট কয়েকটি পত্রিকার নেতিবাচক আচরণ সবার স্মরণে আছে নিশ্চয়। সেসব পত্রিকার নেতিবাচক আচরণ বাদ দিলে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে মিডিয়ার যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা সে সময় দেখেছিলাম তাও ছিল গণতন্ত্র ও মানবতার পক্ষের শক্তির জাগরণের অবদান হিসেবে তাৎপর্যবহ।
তবে বিস্ময়কর হচ্ছে, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেও ২০০১ সালের নির্বাচনোত্তর তাণ্ডবের মতো সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস হয়েছে। ২০০৭ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৪ সালের অক্টোবর পর্যন্ত দেশে এক হাজার ৬৯৯টি মন্দির ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ৩০২ জন হত্যা এবং ৩৯২ জন ধর্ষণের শিকার হন।
দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর জঘন্যতম হামলা হয়েছে। তার আগে ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারির ৯ ও ১০ তারিখে চট্টগ্রামের হাটহাজারির হিন্দু জনগোষ্ঠীর ওপর হামলা এবং অগ্নিসংযোগ আর সাতক্ষীরার মতো ঘটনা যেন রাজনৈতিক সংস্কৃতির অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
২০১৩ সালের ৩১ মার্চ থেকে ১ এপ্রিল সাতক্ষীরার অগ্নিসংযোগ ও তাণ্ডবের ঘটনায় ছিল জামায়াতের প্রত্যক্ষ ইন্ধন। স্থানীয় একটি পত্রিকায় উস্কানিমূলক খবর প্রকাশের পর কালীগঞ্জের ঘর-বাড়িতে যে আগুন জ্বলেছে, তাতে একইসঙ্গে পুড়েছে হিন্দু ও মুসলমানের পবিত্র গ্রন্থ। ধর্মীয় মৌলবাদীরা সুযোগের সন্ধানে রয়েছে; তারই স্পষ্ট আলামত দেখা গেছে সেখানকার ঘটনায়। স্কুলের ছাত্রদের অভিনীত একটি নাটক কেন্দ্র করে স্থানীয় একটি পত্রিকার উস্কানি ধর্মান্ধ রাজনীতির সংস্কৃতির পরিপূরক হয়ে উঠেছিল।
আবার নিষিদ্ধ ঘোষিত ধর্মভিত্তিক গোপন সংগঠনের কার্যক্রম যে থেমে নেই তারও দৃষ্টান্ত পাওয়া গেছে নানান ঘটনা থেকে; যেখানে তারা নিজেদের মধ্যেই বিরোধে লিপ্ত হয়েছে। এসব ঘটনার বিরুদ্ধেও সোচ্চার হওয়ার সময় এসেছে।
আগে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় মানুষ হত্যা ও নারী ধর্ষণ মুখ্য ঘটনা ছিল। কিন্তু কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলায় ২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর শনিবার দিবাগত রাতের পরিস্থিতি ও হামলার ধরন পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, হামলাকারীদের মূল লক্ষ্য দেশকে অস্থিতিশীল করে তোলা।
দেশের সাধারণ মানুষের জীবনে উন্নতি ঘটেছে; সামাজিক ও ধর্মীয় সম্প্রীতি বৃদ্ধি পেয়েছে। এসবকেই ধ্বংস করতে চায় মৌলবাদী জনগোষ্ঠী। অন্যদিকে যুদ্ধাপরাধীদের সাজার হাত থেকে রক্ষার জন্য স্বাধীনতার শত্রুরা অপপ্রচার এবং ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করার অপচেষ্টায় মরিয়া হয়ে উঠেছিল একসময়।
রামু উপজেলার বৌদ্ধ পাড়ার উত্তম বড়ুয়া উপলক্ষ মাত্র। কারণ একই অভিযোগে আরেক দল দুষ্কৃতকারী চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার কোলাগাঁও ইউনিয়নের লাখেরা এলাকায় হিন্দুদের একটি মন্দির ও ৪টি বৌদ্ধ উপাসনালয়ে হামলা ও অগ্নিসংযোগ করে। পূর্ণিমা উপলক্ষে সেখানে বৌদ্ধ ধর্মীয় অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল।
অন্যদিকে কক্সবাজারের উখিয়ার একটি বৌদ্ধ বিহারেও একইদিন সন্ধ্যায় হামলা চালানো হয়েছে। তবে রামুর বৌদ্ধ অধ্যুষিত এলাকায় এ হামলা হয়েছে বেশি। বর্তমান সরকারের গত আমলে (২০০৯ থেকে ২০১৮) খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটিতে বড় ধরনের সংঘাতের ঘটনা ঘটেছে। সবশেষ ২০১৩ সালে সংঘটিত হয় রাঙ্গামাটি জেলাশহরের সরকারি কলেজে। ঘটনাটি ঘিরে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে; হাঙ্গামায় দুই পক্ষের শ'খানেক আহত হয়।
২০১০ সালে রাঙ্গামাটির ৩৬ নম্বর ইউনিয়ন সাজেকে বাঙালি-পাহাড়ি সংঘাতে নিহত হয়েছিল বেশ কয়েকজন। তোলপাড় সৃষ্টি করা সেই ঘটনার পিছনেও মৌলবাদীদের ইন্ধন ছিল। ২০১১ সালে খাগড়াছড়ির বড়পিলাকে বাঙালি-পাহাড়িদের মধ্যে যে সংঘাত হয় তাতেও হতাহতের ঘটনা ঘটে। অর্থাৎ নিশ্চিতভাবে বলা চলে পরিকল্পিতভাবে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের টার্গেট করে হামলা চালানো হয়েছে।
কেউ কেউ বিষয়টিকে ইসলামবিরোধী চলচ্চিত্রের প্রতিবাদের সঙ্গে এক করে পর্যবেক্ষণ করছেন। মুসলিমদের সঙ্গে হিন্দু ও বৌদ্ধ জনগোষ্ঠীর সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করে ফায়দা লুটচ্ছে কেউ কেউ। এখনো নয়াদিগন্ত, ইনকিলাবের মতো সংবাদপত্র সংবাদ পরিবেশনায় পার্বত্য এলাকায় খ্রিস্টান মিশনারিদের ধর্মপ্রচারকে আক্রমণ করে বৌদ্ধদের সঙ্গে খ্রিস্টানদের দাঙ্গা সৃষ্টির উসকানি দিচ্ছে।
মৌলবাদী ও জঙ্গিগোষ্ঠীর প্রচারণায় ধ্বংসযজ্ঞ চলানোর প্রচেষ্টা রয়েছে এখনো। তবে ধর্মীয় ও সামাজিক সম্প্রীতি বিনষ্টকারীদের বিরুদ্ধে যারা সোচ্চার হয়েছেন; তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে সব ধর্মের মানুষ। ধর্মীয় বিষয়ে গুজব ছড়িয়ে অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা আমাদের মতো অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রের জন্য সত্যিই উদ্বেগজনক ঘটনা।
সুখের বিষয় শেখ হাসিনার সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের ঘটনার পর পরই অবিলম্বে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। সামাজিক সম্প্রীতি বিনষ্ট হয় এমন কোনো কর্মকাণ্ড সরকার বরদাশত করবে না বলেও প্রধানমন্ত্রী পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন।
তবে আমাদের মধ্যে প্রশ্ন থেকে যায় যে, যদি বলা হয় সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী ‘পরিকল্পিতভাবে’ এই ঘটনা ঘটিয়েছে তাহলে গোয়েন্দা সংস্থা ও তৃণমূল প্রশাসন জনগণের জানমাল রক্ষার দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রী ক্ষুব্ধ হওয়ার আগে এবং মন্ত্রীদের কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের আগেই কৃতিত্ব নিতে পারত পুলিশবাহিনীসহ অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারীরা।
সম্প্রীতি রক্ষায় ‘ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধের বিকল্প নেই’বলা হচ্ছে বারবার। সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে এই ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ হতে হবে দল-মত নির্বিশেষ মানুষের দ্বারা; তাহলে বাঙালির হাজার বছরের ঐতিহ্যে জাতি-ধর্ম-বর্ণ সম্মিলিতভাবে বেঁচে থাকার প্রয়াস সফল ও সার্থক হয়ে উঠবে।
মহান মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু আর আমাদের বাঙালি সংস্কৃতির যা কিছু প্রাণিত সম্পদ তার জন্য দরদ ঢেলে আকাঙ্ক্ষার মেঘ হয়ে ঝরে পড়া দেশ আমাদের বাংলাদেশ। অথচ দাঙ্গা ও সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় পাল্টে যায় তার রূপ।
৩.
সর্বধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখা কঠিন কাজ। যারা আমাদের ধর্মীয় সম্প্রীতি নষ্ট করছে তারা দেশ জাতি ও সব ধর্মের শত্রু। সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে এই শত্রুদের মোকাবেলা করতে হবে। কারণ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার যত ঘটনা বাংলাদেশে ঘটেছে কোনোটির সঙ্গেই ধর্ম নয়, রাজনীতি জড়িত। কোনো ঘটনারই আজ পর্যন্ত বিচার হয়নি।
তবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ বাংলাদেশ। কেবল রাজনৈতিক কারণে বিএনপি-জামায়াত জোট আমলে জঙ্গি রাষ্ট্র বলা হয়েছিল একে। যারা এই ষড়যন্ত্রে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। যারা ধর্ম সম্পর্কে কম জানেন তারাই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করেন। নিজেদের স্বার্থেই আমাদের সবাইকে সম্প্রীতি রক্ষায় কাজ করতে হবে।
বাংলাদেশ সাংবিধানিকভাবে অসাম্প্রদায়িক। আর সম্প্রীতি বজায় রাখতে হলে আমাদের সব ধর্মের মানুষের সঙ্গে মিশতে হবে, জানতে হবে। সেই প্রচেষ্টা গ্রহণ করতে হবে এদেশের সব মুসলমান-হিন্দু-খ্রিস্টান-বৌদ্ধকে।
(বিশ্লেষণ বিভাগে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব)
ড. মিল্টন বিশ্বাস: লেখক, কবি, কলামিস্ট; সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরাম; নির্বাহী কমিটির সদস্য, সম্প্রীতি বাংলাদেশ এবং অধ্যাপক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট আলীকদমে
- বান্দরবানে রাজার মাঠে মঞ্চ তৈরি বন্ধে জেলা প্রশাসককে রাজার চিঠি
- এনআইওতে চোখের চিকিৎসা নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- খাদ্য নিরাপত্তায় ২০ লাখ টন গম কিনছে সরকার
- মেয়র আতিক বললেন বস্তিবাসীর জন্য ৯ কুলিং জোন করবে ডিএনসিসি
- বাংলাদেশ ও গাম্বিয়া রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার দ্রুত নিষ্পত্তিতে আশাবাদী
- বে টার্মিনাল প্রকল্পে গতি
- ‘মা ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
- সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের
- খুলনায় লবণাক্ত জমিতে বছরজুড়েই ফলছে ফসল
- আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা
- র্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- বান্দরবানে কালবৈশাখী ঝড়ে বিধ্বস্ত ৯০০ বসতঘর
- কালবৈশাখী ঝড়ে লামায় সহস্রাধিক বাড়িঘর বিধ্বস্ত
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- পদ্মা রেল করিডোর ট্রেনে ঢাকা থেকে মাত্র তিন ঘণ্টায় খুলনা সম্পূর্ণ খুলছে জুলাইয়ে
- কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার
- বাংলাদেশিদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি বাড়াতে আগ্রহী রাশিয়া
- নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী
- জাতিসংঘে বাংলাদেশের উত্থাপিত শান্তির সংস্কৃতি রেজ্যুলেশন গৃহীত
- সরকারীকরণ হচ্ছে শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর
- মে মাসের জন্য এলপিজির দাম কমল ৪৯ টাকা
- কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সচল করতে হবে
- গাজায় যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- যতবার সরকারে এসেছি শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছি: প্রধানমন্ত্রী
- আইপিডিআই ফাউন্ডেশন হৃদরোগের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে : স্পিকার
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- বান্দরবানে কেএনএফের আরও দুই সদস্য কারাগারে
- প্রচারণা বন্ধ করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে আশার ইঙ্গিত বর্তমান চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীরের
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭