ইজতেমা শেষে যা বললেন ভারতের মন্ত্রী
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১৭ জানুয়ারি ২০২৩
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জনশিক্ষা প্রসার ও গ্রন্থাগার পরিষেবা মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, আলেমদের মধ্যে মেলবন্ধন তৈরি করতে হবে। তাদের মধ্যে মেলবন্ধন তৈরি হলে উভয় দেশেই সুসন্তান তৈরি হবে। ভারতেও হবে বাংলাদেশেও হবে। কারণ প্রকৃত আলেম কোনো দিন দেশদ্রোহী হতে পারে না।
তিনি আরও বলেন, ইসলাম ধর্মের নামে যারা সহিংসতা ছড়ায় বা যারা মানব বোমায় নিজেকে খতম করে, অন্য সাধারণ মানুষের প্রতি অবিচার করে, দেওবন্দের ভাষায় এসব কাজ ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম।
সোমবার দুপুরে ঢাকার উত্তরায় আলমি শূরার (মাওলানা যোবায়েরপন্থি) বিশ্ব ইজতেমা পরবর্তী সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় পশ্চিম বঙ্গের জনশিক্ষা প্রসার ও গ্রন্থাগার পরিসেবা মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী এসব কথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব হাবিব হাসান, তাবলিগ জামাতের শীর্ষ মুরব্বি নাদিম হাসান, মাওলানা ওবায়দুল্লাহ ফারুক, আব্দুল কুদ্দুস, বাহাউদ্দিন জাকারিয়া, তাফাজ্জল হক আজিজ, নাজমুল হোসেন, লোকমান মাজহারী, মুফতি জাকির হোসাইন কাসেমী, জয়নাল আবেদীন, মুফতি মাসউদুল করীম, মতিউর রহমান গাজীপুরী, জাবের কাসেমী, মুফতি জহির ইবনে মুসলিম প্রমুখ।
মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ আরও বলেন, আমার জানামতে ইজতেমা ময়দানের জায়গাটুকু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দিয়ে গেছেন। তিনি জায়গাটি দিয়ে একটি সদকায়ে জারিয়ার কাজ করে গেছেন। আমরা চাই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাবার স্বপ্ন পূরণে এ দেশের আলেমদের সহযোগিতায় এগিয়ে আসবেন। ইজতেমা ময়দানের দলিল, রেকর্ড, ম্যাপ হয়ে গেলে ওই ময়দানটা হাত ছাড়া হবে না। ময়দানের পাকাপোক্ত কাগজপত্র, সীমানা নির্ধারণ হয়ে গেলে জায়গাটা কেউ দখল করতে পারবে না।
তিনি বলেন, তাবলিগ জামাতের যে শৃঙ্খলা, এটা সারা পৃথিবীর কাছে একটা মডেল। কেউ স্বীকার করবেন, কেউ করবেন না সেটা তার নিজস্ব ব্যাপার। ইসলাম ধর্মের শিক্ষা ও বুজর্গদের দ্বীনের নীতি আদর্শ হলো তাদের পাথেয়।
বাংলাদেশ সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী বলেন, এখানকার সরকারে যারা আছেন ইজতেমার ব্যাপারে তারা খুবই আন্তরিক। পুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যে আন্তরিকতা পরিলক্ষিত হলো এটাও উল্লেখযোগ্য।
তিনি আরও বলেন, আমি একজন ভারতীয় নাগরিক। আমরা ভারতবর্ষে সম্মিলিত জাতীয়তাবাদের পক্ষে। ভারতবর্ষ একটি সেক্যুলার স্টেট, ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র। ভারতের সংবিধান পৃথিবীর বৃহত্তর গণতান্ত্রিক ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান, এতে কোনো সন্দেহ নেই।
সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী বলেন, সব জায়গায়ই দুর্বৃত্তপরায়ন মানুষ থাকে, তারা গোলমাল পাকাবার চেষ্টা করে। এদের সংখ্যা খুবই কম। সমাজে ভালো মানুষের সংখ্যাই বেশি।
তিনি বলেন, সম্মিলিত জাতীয়তাবাদের কারণে ভারতবর্ষ প্রায় ১৪০ কোটি মানুষের দেশ। পশ্চিমবঙ্গে প্রায় ১০ কোটি মানুষ বসবাস করেন।
তিনি আরও বলেন, ইজতেমার খিমায় (তাঁবুতে) বাংলাদেশের অনেক ভাই আমাদের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর ভূয়সী প্রশংসা করলেন; যা আমি ভাবিওনি, কেউ কিছু বলবে। কিন্তু আমি অনুভব করেছি। মমতা ব্যানার্জী অত্যন্ত কর্মঠ এবং খুব দায়িত্বশীল মুখ্যমন্ত্রী।
সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী বলেন, আমি সরকারি প্রতিনিধি হিসেবে বাংলাদেশে আসিনি, জামাতে এসেছি। আলেম ভাইদের সঙ্গে দেখা করতে এসেছি। আমরা চাইব দুই দেশের মধ্যে একটি সেতুবন্ধন তৈরি হোক। আমরা অনুভব করেছি বাংলাদেশের খাবার, পোশাক ও পরিবেশ পশ্চিম বাংলার মতোই। ভাগ্যের পরিহাসে আমরা দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছি।
তিনি আরও বলেন, তাবলীগ জামাতের খাতিরে সারা বিশ্বে বাংলাদেশ যেমন পরিচিত, তেমনি সরকারও পরিচিত। তাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি অনুরোধ জানাব- ইজতেমার জায়গাটা দখলমুক্ত করে তাবলিগওয়ালাদের কাছে দেশের নিয়ম অনুযায়ী হস্তান্তর করা হোক। তিনি তার বাবার দেওয়া ইজতেমা ময়দানের অসম্পন্ন কাজ সম্পন্ন করবেন বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস রাখি।
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- রুমায় সেনা অভিযানে ২ কেএনএফ সদস্য নিহত অস্ত্র উদ্ধার
- শেখ জামালের আজ ৭১তম জন্মদিন
- সবাইকে দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করতে হবে
- ৯ মে থেকে হজের ফ্লাইট শুরু
- সরকারি সুবিধাভোগী নির্বাচনের প্রচারে নামলে প্রার্থীতা বাতিল: ইসি রাশেদা
- স্বাস্থ্য বিভাগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন
- আগামীকাল দেশের পথে রওনা হচ্ছে এমভি আবদুল্লাহ
- বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমোদন দিল ভারত
- গবেষণার মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের আহ্বান প্রাণিসম্পদমন্ত্রীর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মূল সড়কে বন্ধ হচ্ছে মোটরসাইকেল: বিআরটিএ চেয়ারম্যান
- দেশের ওষুধ যাচ্ছে ১৫৭ দেশে
- থাই ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- আলীকদমে বিএনপির ২ নেতাকে বহিষ্কার
- উপজেলা নির্বাচন বিষয়ে সাংবাদিকের সাথে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আব্দুল কুদ্দুস এর মতবিনিময়
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- চিকিৎসা খাতে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী
- রংপুর মেডিকেল কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন
- পাহাড়ে শেখ হাসিনার আমলে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে-পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী
- এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়: গণপূর্তমন্ত্রী
- আসছে পড়াশোনার শিক্ষা চ্যানেল
- নতুন ১১ জেলা যুক্ত হচ্ছে রেল নেটওয়ার্কে
- প্রতিবন্ধীদের মূল ধারায় আনতে প্রচেষ্টা আছে সরকারের: সমাজকল্যাণ মন্ত্রী
- সিসি ক্যামেরার আওতায় আসবে কক্সবাজার
- আড়াই মাসে টিআইএনধারী বেড়েছে ২ লাখ
- শেরে বাংলার মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে চায় বাংলাদেশ
- নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে কাজ করছে সরকার
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- নতুন ১১ জেলা যুক্ত হচ্ছে রেল নেটওয়ার্কে
- বহিষ্কার হলেন রুমা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি
- সেনা অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- আবহাওয়া বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- গ্যাস খাতে বড় সংস্কার করবে পেট্রোবাংলা
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে
- আলীকদমে বিএনপির ২ নেতাকে বহিষ্কার
- মুক্তিযুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকার নিয়ে গবেষণার আহ্বান
- নোয়াখালীর নতুন গ্যাস কূপে খনন কাজ শুরু
- আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না