আজ শান্তি চুক্তির ২৫তম বর্ষপূর্তি
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২ ডিসেম্বর ২০২২
আজ ২ ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির ২৫তম বর্ষপূর্তি। যা সারা দেশে ‘শান্তি চুক্তি’ নামে সমাদৃত। ১৯৯৭ সালে এদিন বাংলাদেশ সরকারের সাথে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির চুক্তি সম্পাদিত হয়। চুক্তির পর দীর্ঘদিনের অবরুদ্ধ পার্বত্যাঞ্চল বিশ্ববাসীর কাছে মুক্ত হয়। শান্তির বার্তা নিয়ে এই চুক্তি বাস্তবায়ন করা হয়। প্রাথমিকভাবে শান্তিবাহিনীর সদস্যরা অস্ত্র জমা দিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে। সরকারও তাদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে। সাময়িকভাবে পাহাড়ে রক্তের খেলা, অস্ত্রের ঝনঝনানি বন্ধ হয়। কিন্তু বছর যেতে না যেতে প্রতিষ্ঠা হয় চুক্তিবিরোধী সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস্ ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট(্ইউপিডিএফ)। এরপর শুরু পাহাড়ে দুই আঞ্চলিক দলের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। থেমে থেমে চলে দুই সংগঠনের হত্যা পাল্টা হত্যা। ২০০১ সালে তিন বিদেশি অপহরণের মাধ্যমে শুরু হয় পাহাড়ে অপহরণ বাণিজ্য। পরে ২০০৭ সালে জনসংহতি সমিতি থেকে বের হয়ে ২০১০ সালে আরেক আঞ্চলিক সংগঠন জনসংহতি সমিতি(এমএন লারমা) সৃষ্টি হয়। ২০১৭ সালে এসে ইউপিডিএফ থেকে বের হয়ে আরেকটি সংগঠনের জন্ম হয়। যেটা ইউপিডিএফ(গণতান্ত্রিক) নামে পরিচিত। এরপর বিভিন্ন সময় চার পক্ষের কর্মী, সমর্থক হত্যার মাধ্যমে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা চলে। বিভিন্ন গোয়েন্দা বাহিনীর গত দুই বছরে রাঙামাটি জেলায় প্রাণ গেছে প্রায় ৪০জনের। গত মঙ্গলবার রাঙামাটি সদরের বন্দুকভাঙ্গা ইউনিয়নে দুর্বৃত্তের গুলিতে খুন হন জনসংহতি সমিতির কর্মী আবিষ্কার চাকমা।
আর বান্দরবানে
জানা গেছে, ২০২১ সালের ১৮ জুন শুক্রবার বান্দরবান জেলার রোয়াংছড়িতে মসজিদের ইমাম ওমর ফারুককে (৫০) ঘরে ঢুকে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। একই বছরের সোমবার (১৯ জুলাই) বান্দরবান সদরের ক্যামলং পাড়ায় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা ও পল্লী চিকিৎসক অং ক্য থোয়াই (৪২)কে অপহরণের পর হত্যা করে সন্ত্রাসীরা ও বুধবার (২৩ নভেম্বর) রাতে রোয়াংছড়ির তালুকদার পাড়ার উথোয়াইনু মারমাকে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা।
এছাড়া ২০২০ সালের ২০২০ সালের ১৭ এপ্রিল রোয়াংছড়ি উপজেলার কানাইজোপাড়ায় সংস্কাপন্থী এমএন লারমা গ্রুপের সদস্যকে ব্রাশফায়ারে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। ১৫ মে রুমা উপজেলার গালেগ্যা ইউনিয়নের দুই বোট চালককে অপহরণের পর গুম করা হয়েছে। এছাড়া ২ জুলাই রুয়াল লুল থাং বম (৩০)-কে সদর ইউনিয়নের হেব্রনপাড়া থেকে অপহরণ করা হয়। এখনও তাদের সন্ধান পাওয়া যায়নি। ৬ জুলাই গুংগা জলি ত্রিপুরা ( ৪১) নামে এক যুবককে কুহালংয়ের ১নং এলাকা থেকে অপহরণের অভিযোগ ওঠে। ৭ জুলাই বান্দরবান সদর উপজেলার বাজবিলা ইউনিয়নের বাঘমারা বাজারের মারমাপাড়ায় প্রতিপক্ষের গুলিতে জেএসএস সংস্কার (এমএন লারমা) গ্রুপের ছয় জন নেতাকর্মী নিহত হয়। ১ সেপ্টেম্বর বান্দরবানের বাঘমারায় গুলিতে নিহত হয় মংসিং উ মারমা। ১৫ অক্টোবর বৃহস্পতিবার রোয়াংছড়ির নতুনপাড়ায় সাবেক মেম্বার ছাউপ্রু (৫০) মারমাকে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা।
এর আগে ২০১৯ সালের ৭ মে সন্ত্রাসীরা জনসংহতি সমিতির কর্মী বিনয় তঞ্চঙ্গ্যাকে গুলি করে হত্যা করে। অপহরণ করা হয় ফোলাধন তঞ্চঙ্গ্যা নামের অপর কর্মীকে। এখনও তার কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। ৯ মে সন্ত্রাসীরা জনসংহতি সমিতির সমর্থক জয় মনি তঞ্চঙ্গ্যাকে গুলি চালিয়ে হত্যা করে। ১৯ মে বান্দরবানের রাজবিলায় আওয়ামী লীগের সমর্থক ক্য চিং থোয়াই মারমা (২৭)-কে অপহরণের পর গুলি করে হত্যা করা হয়। ২২ মে রাতে চথোয়াইমং মারমাকে বালাঘাটার চড়ুইপাড়া এলাকা থেকে অস্ত্রের মুখে পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা অপহরণের পর হত্যা করে। ২৫ জুন রোয়াংছড়িতে আওয়ামী লীগ কর্মী অংসিচিং মারমাকে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা ও ২২ জুলাই দুপুর দেড়টার সময় বান্দরবান সদরের শামুকঝিড়ি এলাকায় গুলি করে রোয়াংছড়ি তারাছা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মংমং থোয়াই মারমাকে হত্যা করা হয়।
তবে আপাত দৃষ্টিতে চার পক্ষের কর্মী, সমর্থকদের হত্যা চললেও এসময় পাহাড়ে ১৯৯৭ সালের পূর্বের চাইতে অনেকটা শান্তি স্থাপন হয়। পাহাড়ে অর্থনৈতিক ¯স্রোত বৃদ্ধি পায়। বিশ্ববাসীর কাছে পার্বত্যাঞ্চলের পর্যটনও ব্যাপক সুনাম অর্জন করে। এসময়ে পাহাড়ে প্রচুর যোগাযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই ২৪ বছরে প্রচুর বিদ্যালয়, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সাধারণ মানুষের উন্নয়নে সরকারও প্রচুর কাজ করে গেছে।
কিন্তু চুক্তির এতো বছর পর এসেও চুক্তি বাস্তবায়ন না করার জন্য জেএসএস সরকারকে দোষারোপ করতে দেখা যায়। ধারা বাস্তবায়ন নিয়ে চলছে দুই পক্ষের তর্কযুদ্ধ। এই ২৪ বছর জেএসএস চুক্তি বাস্তবায়নের দাবিতে আন্দোলনে রাজপথে বেশিরভাগ সময় সক্রিয় ছিলো, পক্ষান্তরে ইউপিডিএফ সাংবিধানিক স্বীকৃতিসহ, পার্বত্যাঞ্চলে স্বায়ত্ত্বশাসনের দাবিতে আন্দোলন করে গেছে। অন্যদিকে জেএসএস(সংস্কার পন্থী) পক্ষও চুক্তি বাস্তবায়নের দাবিতে আন্দোলনে লিপ্ত রয়েছে। তবে চুক্তি নিয়ে তেমন কোনও কথা এখনো ইউপিডিএফ(গণতান্ত্রিক) এর তরফ থেকে শোনা যায়নি।
এদিকে গত ২৪ বছরে তিন পার্বত্য জেলায় প্রচুর উন্নয়ন কর্মকান্ড হয়েছে। চুক্তির পূর্বে পাহাড়ে দুর্গমাঞ্চলে কমিউনিটি কিèনিকের কার্যক্রম তেমন একটা না থাকলেও বর্তমানে পুরো জেলায় শতাধিক কমিউনিটি ক্লিনিক চালু রয়েছে। জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে জেলায় শতাধিক কমিউনিটি ক্লিনিক চালু রয়েছে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, চুক্তির পূর্বে ৩ জেলায় বিদ্যুৎ সংযোগের আওতায় থাকলেও বর্তমানে অর্ধ লক্ষাধিক পরিবার বিদ্যুতের সুবিধা গ্রহণ করছে। সীমান্তবর্তী এলাকায় মাইলের পর মাইল সড়ক নির্মাণ করা হচ্ছে। বিভিন্ন স্থানে পর্যটন স্পট স্থাপনের মাধ্যমে প্রতিদিন হাজার হাজার পর্যটক পাহাড়ে আসছে।
সংসদ সদস্য দীপংকর তালুকদার বলেন, চুক্তির ২৪ বছরেও শান্তিচুক্তি পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন না হওয়ায় আমাদের কষ্ট রয়েছে। চুক্তি বাস্তবায়নকারী পক্ষকে যদি নিশ্চিহ্ন করতে চান, পাহাড়ে অস্ত্রবাজি, চাঁদাবাজি অব্যাহত রাখতে চান, তবে চুক্তি পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় থেকে যায়। সরকার ধারাবাহিকভাবে চুক্তি বাস্তবায়নে কাজ করে গেলেও চুক্তি স্বাক্ষরকারী অপর পক্ষ আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের হত্যার মিশনে নেমেছেন। এতে কিভাবে চুক্তি পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন সম্ভব? তবে সেনাবাহিনীর অভিযানে আগের চেয়ে অস্ত্রের ঝনঝনানি পাহাড়ে কমেছে। বর্তমান সরকার টানা ক্ষমতায় থাকার কারণে পার্বত্যাঞ্চলের উন্নয়ন বেগবান হয়েছে।
এ বিষয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি বলেন ,১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যার রাজনৈতিক ও শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাধানের লক্ষ্যে স্বাক্ষরিত পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির প্রায় দুই দশক পূর্ণ হলো। পার্বত্য শান্তিচুক্তির অধিকাংশ ধারা পূর্ণ বাস্তবায়ন করা হয়েছে এবং কয়েকটি ধারা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। যে ধারাগুলো বাস্তবায়িত হয়নি সেগুলো দ্রুত বাস্তবায়নে সরকার আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। তিনি বলেন, শান্তিচুক্তি ৪ খন্ডে বিভক্ত। ‘ক’ খন্ডে ৪টি, ‘খ’ খন্ডে ৩৫টি, ‘গ’ খন্ডে ১৪টি এবং ‘ঘ’ খন্ডে ১৯টি অর্থাৎ সর্বমোট ৭২টি ধারা রয়েছে। এর মধ্যে মোট ৪৮টি ধারা সম্পূর্ণ বাস্তবায়িত, ১৫টি ধারা আংশিক বাস্তবায়িত এবং ৯টি ধারার বাস্তবায়ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। চুক্তির অগ্রগতি সম্পর্কে তিনি বলেন, ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার চুক্তির শর্তগুলো বাস্তবায়নে আগ্রহ দেখায়নি। ফলে শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন স্তিমিত হয়ে পড়ে। ২০০৯ সালে মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই শান্তিচুক্তির অবাস্তবায়িত ধারাগুলো বাস্তবায়ন এবং পার্বত্য এলাকার সর্বস্তরের জনগণের উন্নয়নে নানামুখী উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। বর্তমানে অনেক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। এসময় তিনি আরো বলেন
শান্তি চুক্তির ২৪ বছরে বদলে গেছে পাহাড়ের প্রতিটা চিত্র, যেখানে রাস্তা ছিল না সেখানে রাস্তা নির্মাণের পাশাপাশি স্কুল-কলেজ,হাসপাতাল,মসজিদ,মন্দির সহ বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডের মাধ্যে আলোকিত করা হয়েছে। প্রতি উপজেলায় সু-শিক্ষা নিশ্চত করার লক্ষ্যে স্কুল-কলেজ নির্মাণ করা হয়েছে উচ্চ শিক্ষার জন্য বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। নার্সিং কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এছাড়াও পার্বত্য অঞ্চলের উন্নয়নে বর্তমানে হাজার কোটি টাকার উন্নয়নন কাজ চলমান রয়েছে।
সূত্রমতে, ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মন্ত্রিসভার সদস্যদের উপস্থিতিতে সরকারের পক্ষে চীফ হুইপ আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ এবং জনসংহতি সমিতির পক্ষে (জেএসএস সভাপতি) জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা (সন্তু লারমা) পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করেন। চুক্তি অনুযায়ী, ১৯৯৮ সালের ২ ফেব্রুয়ারি খাগড়াছড়ি স্টেডিয়ামে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে শান্তিবাহিনীর ৭৩৯ সদস্যের প্রথম দলটি সন্তু লারমার নেতৃত্বে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে অস্ত্রসমর্পণ করেন। পরবর্তী সময়ে ১৬ ও ২২ ফেব্রুয়ারি চার দফায় শান্তিবাহিনীর মোট ১৯৪৭ সদস্য অস্ত্রসমর্পণ করেন। ২৭ ফেব্রুয়ারি উপজাতীয় শরণার্থীদের সর্বশেষ দলটি উপেন্দ্র লাল চাকমার নেতৃত্বে মাতৃভূমিতে ফিরে আসেন। মোট ছয় দফায় ১২ হাজার ৩২২ পরিবারের ৬৩ হাজার ৬৪ শরণার্থী দেশে ফিরে আসেন।
চুক্তির শর্ত অনুযায়ী, ১৯৯৮ সালের ৬ মে স্থানীয় সরকার পরিষদ আইন সংশোধন ও পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ আইন সংসদে পাস হয়।
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- গ্রামে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- টাঙ্গাইল শাড়ির স্বত্ব রক্ষায় ভারতে আইনজীবী নিয়োগ
- বদলে যাচ্ছে পাঠদানব্যবস্থা
- সুন্দরবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ড্রোনের মাধ্যমে মনিটরিং
- স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ছাত্রলীগের মিছিল-সমাবেশ
- অর্থনীতির গেম চেঞ্জার মাতারবাড়ী
- টিসিবির পণ্য আজ থেকে বিক্রি শুরু
- বাতিল হচ্ছে রিটার্ন অ্যাসেসমেন্ট প্রথা
- সরকার বিনিয়োগকারীদের সব সুবিধা নিশ্চিতকরণে বদ্ধপরিকর
- উপজেলা নির্বাচনে দেড় লাখ আনসার-ভিডিপি সদস্য মোতায়েন
- বান্দরবানে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের অনুদানের চেক বিতরণ
- নাইক্ষ্যংছড়ি অগ্নিকান্ডে ৮ দোকান ও বাসাবাড়ি পুড়ে ছাই
- সশস্ত্র বাহিনীকে আরো উন্নত করাই আমাদের লক্ষ্য
- রোহিঙ্গা মামলা চালাতে আর্থিক সহায়তার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- মেয়াদোত্তীর্ণ ইউনিয়নে বসবে প্রশাসক
- প্রত্নসম্পদের ক্ষতি করলে ১০ বছর কারাদণ্ড
- ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে আবাসন সুবিধা দেবে সরকার
- প্রবাস আয় বাড়ানোর জন্য রেমিট্যান্স কার্ড প্রবর্তনের সুপারিশ
- সংশোধিত বাজেটে কৃষি খাতে ভর্তুকি ৮ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে
- সুদের হার বাজারভিত্তিক করা হবে গভর্নর
- সংকটেও উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বাংলাদেশ রোল মডেল
- হাওরে ধান কাটা হলো সারা, কৃষক পরিবারে স্বস্তির হাসি
- অবশেষে ‘অবৈতনিক’ হচ্ছে নিম্ন মাধ্যমিক স্তর
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- উপজেলা নির্বাচন উৎসবমুখর দেখতে চাই - প্রধানমন্ত্রী
- দক্ষিণে বাড়ল কমিউটার ট্রেন যাত্রী পরিবহন শুরু আজ
- জুনে বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাচ্ছে দ্বিতীয় ইউনিট
- বন্দিদের সুস্থ রাখতে নানা উদ্যোগ কারাগারে
- সরকারিকরণ হলো জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- বান্দরবানে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের অনুদানের চেক বিতরণ
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা