আধুনিক বাংলাদেশের স্থপতি শেখ হাসিনার দারিদ্র বিমোচন মডেল
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২৭ মার্চ ২০২২
জুনাইদ আহমেদ পলক এমপি:
একটি দেশ কল্যাণ রাষ্ট্র হিসেবে বেড়ে ওঠে তখনই যখন রাষ্ট্র কর্তৃক গৃহীত পরিকল্পনা ও নীতিতে স্থান পায় নাগরিকের দায়িত্বভার গ্রহণের বিষয়। এসব পরিকল্পনা ও নীতি বাস্তবায়নের মাধ্যমে রাষ্ট্র নাগরিকের অধিকতর দায়িত্ব নিতে শুরু করে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করে ১০ মাসের মধ্যে একটি সংবিধান উপহার দেন। এ সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগে অর্থাৎ ‘রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি’ শীর্ষক অধ্যায়ের ১৫ এর ‘ঘ’ অনুচ্ছেদে বলা হয়, ‘রাষ্ট্রের অন্যতম মৌলিক দায়িত্ব হবে পরিকল্পিত অর্থনৈতিক বিকাশের মাধ্যমে উৎপাদনশক্তির ক্রমবৃদ্ধিসাধন এবং জনগণের জীবনযাত্রার বস্তুগত ও সংস্কৃতিগত মানের দৃঢ় উন্নতিসাধন।’ এ থেকে বোঝা যায় জনগণের প্রতি বঙ্গবন্ধু কতোটা প্রতিশ্রুতিবান ও দায়বদ্ধ ছিলেন। তাঁর সারাজীবনের রাজনীতি ছিল দুঃখী মানুষের মুখে হাঁসি ফোটানো। আর তাই একটি দেশ কীভাবে কল্যাণ রাষ্ট্র হিসেবে বেড়ে উঠবে তাও তিনি সংবিধানের বিষয় হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। শুধু তাই নয়, যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে এমনি মহৎ অঙ্গীকার বাস্তবায়নে তিনি নানা কার্যক্রম গ্রহণ করেছিলেন এবং বাস্তবায়নও শুরু করেছিলেন। ১৯৭২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি নোয়াখালীর (বর্তমান লক্ষীপুর জেলা) রামগতি উপজেলার চরপোড়া গ্রামে ভূমি ও গৃহহীন অসহায় ছিন্নমূল মানুষের পুনর্বাসন কার্যক্রমের যাত্রা শুরু করেছিলেন। প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় (১৯৭৩-৭৮) সামাজিক নিরাপত্তা ও সামাজিক উন্নয়নের বিষয়গুলোও অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন তিনি। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে তাঁর সরকারের গৃহীত প্রায় সব উদ্যোগই বাতিল করা হয় অথবা ফাইল বন্দী করে রাখা হয়।
বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথে বাংলাদেশের কল্যাণ রাষ্ট্র ও দারিদ্র বিমোচনের পথে যাত্রা শুরু হয় নব্বইয়ের দশকে। দীর্ঘ ২১ বছরের সংগ্রামের ধারবাহিকতায় ১৯৯৬ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে দেশের জনগণ জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার ওপর আস্থা রাখে। ওই বছর ২৩ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠিত হওয়ার পর পরিকল্পনা ও নীতিতে স্থান পায় সামাজিক নিরাপত্তা ও সামাজিক উন্নয়নের বিষয়গুলো। মূলত সেই সময় থেকেই রাষ্ট্র নাগরিকের কল্যাণে অধিকতর দায়িত্ব নিতে শুরু করে। গৃহহীণ ও ছিন্নমূল মানুষের জন্য আশ্রয়ণ, ঘরে ফেরা, একটি বাড়ি, একটি খামার, বয়স্ক ভাতা ও বিধবা ভাতার মতো কর্মসূচিগুলো চালু করা হয়। পাশাপাশি শিক্ষা ক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধির লক্ষ্যে মেয়েদের জন্য বৃত্তি এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনা মূল্যে বই বিতরণ শুরু হয়। তবে লক্ষনীয় যে, দারিদ্র ও বৈষম্য হ্রাসে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর পরিধি ক্রমাগত বৃদ্ধি পেতে থাকে ২০০৯ সাল থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে রূপকল্প ২০২১ এর মূল উপজীব্য হিসেবে ডিজিটাল বাংলাদেশের বাস্তবায়ন শুরু হলে। সুনির্দিষ্ট সময়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ ও দেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার লক্ষ্য নির্ধারিত থাকায় পরিকল্পনা ও নীতিতে বিশেষভাবে জোর দেওয়া হয় অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতা ও সুবিধার মাত্রা আরও সম্প্রসারণের ওপর। টানা তিন মেয়াদে সরকার পরিচালনার অভিযাত্রায় সমাজের বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ গোষ্ঠীকে লক্ষ করে নতুন নতুন কর্মসূচি যোগ হতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় ‘সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রার বাংলাদেশ’ নির্বাচনী ইশতেহার দারিদ্র বিমোচনের ক্ষেত্রে অসমান্য দলিল হিসেবে আবির্ভূত হয়। এ ইশতেহার বাস্তবায়নে সরকার একদিকে অর্থনীতির কাঠামোগত রূপান্তরের লক্ষ্যে গ্রহণ করে নানামুখী প্রকল্প, অন্যদিকে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন এগিয়ে নিতে দারিদ্র ও বৈষম্য হ্রাসে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর পরিধি বৃদ্ধি করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিকে এতটাই সম্প্রসারিত করেছেন যে, ২০২০-২১ অর্থবছরে বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের অধীনে দেশে কাজের বিনিময়ে দুস্থ ভাতাসহ ১২৩টির মতো সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি চলছে। এতে বাজেট বরাদ্দ রয়েছে প্রায় ৯৫ হাজার ৫শ’ ৭৪কোটি টাকা, যা মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রায় আড়াই শতাংশের বেশি। বর্তমান সরকারের নানা উদ্যোগের সাথে সর্বশেষ উদ্যোগ সর্বজনীন পেনশন স্কীম চালুর উদ্যোগটি সর্বমহলে সমাদৃত হচ্ছে। তিনি দেশের মানুষকে নিয়ে কতোটা ভাবেন এটা তার প্রমাণ। সব শ্রেণি পেশার মানুষকে পেনশনের আওতায় নিয়ে আসার এক অনন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন তিনি। গণমুখী দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার কীভাবে দেশের অসহায় ছিন্নমূল মানুষের জন্য কাজ করছেন তাঁর অসংখ্য নজির ইতোমধ্যে তৈরি হয়েছে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের কথাই ধরা যাক। একটি গৃহ কীভাবে সামগ্রিক পরিবার কল্যাণে এবং সামাজিক উন্নয়নের হাতিয়ার হতে পারে তার অনন্য দৃষ্টান্ত আশ্রয়ন প্রকল্প। সর্বশেষ অগ্রগতিসহ ব্যারাক ও একক গৃহে এ পর্যন্ত ৪ লক্ষ ৪২ হাজার ৬শ ৮ ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। এ থেকে বাদ যায়নি ক্ষুদ্র ণৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর মানুষও। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আওতাধীন সমতলে বসবাসরত ক্ষুদ্র ণৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীভুক্ত ৪ হাজার ৮শ ৩২ পরিবারের জন্য গৃহ নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে। পাহাড়ে বসবাসরত ৮ হাজার ১ শ ৬ পরিবারকেও গৃহ প্রদান করা হয়েছে। তাদের পেশা উপযোগী প্রশিক্ষণ ও ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ করা হয়েছে।
সরকারের দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচির প্রভাব কতোটা তা রংপুর অঞ্চলের দুঃখ মঙ্গা দূর হওয়া থেকেই উপলব্দি করা যায়। এক সময়ের ঐ অঞ্চলের মানুষের কাছে মঙ্গা ছিল অভিশাপ। আশ্বিন থেকেই শুরু হয়ে যেত অভাব। থাকত অগ্রহায়ণের শুরু পর্যন্ত। এই আকালকে রংপুরে স্থানীয় ভাষায় বলা হতো মঙ্গা। প্রতিবছরই এ অঞ্চলে মঙ্গার কবলে পড়ে মানুষ কচু-ঘেঁচু খেয়ে জীবন বাঁচানোর চেষ্টা করত। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর সরকার বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মসূচীর সঙ্গে দারিদ্র্য-বিমোচন কর্মসূচী যেমন চরাঞ্চলে বিভিন্ন ফসল ও সবজির আবাদ করা, বেকার যুবক যুবতীদের কর্মসংস্থানে ক্ষুদ্র ঋণ প্রদান, ঘরে ঘরে কারুপণ্য গড়ে উঠা ইত্যাদি কারণে পাল্টে গেছে দৃশ্যপট। অভিধানে ‘মঙ্গা’ থাকলেও বাস্তবে এটি আর নেই।
ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার করে মোবাইল ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে গ্রামীন এলাকায় আর্থ-সামাজিক ব্যবধান কমিয়ে আনা হয়েছে। অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন এগিয়ে নিতে মেবাইল ব্যাংকিং সেবা বহির্ভুত অধিকাংশ (প্রায় ৬০ শতাংশ) মানুষকে (যাদের আবার অধিকাংশই গ্রামের মানুষ) ব্যাংকিং সেবার অন্তর্ভুক্ত করেছে। ১০ বছর আগে চালু হওয়া মোবাইল ব্যাংকিং খাতে নিবন্ধিত গ্রাহকের সংখ্যা ৯ কোটি ৬৪ লাখ এবং ২০২১ সালের এপ্রিলে লেনদেন হয় ৬৩ হাজার ৪শ’৭৯ কোটি টাকা। ২০২০-২১ অর্থবছরে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসসূচির আওতায় মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ ও বিকাশের মাধ্যমে সরাসরি ৮৮ লাখ ৫০ হাজার ভাতাভোগীর কাছে পৌছে দেওয়া হয়। ভাতাভোগীদের মধ্যে রয়েছে ৪৯ লাখ বয়স্ক মানুষ, ২০ দশমিক ৫০ লাখ বিধবা ও স্বামী পরিত্যাক্তা এবং ১৮ লাখ প্রতিবন্ধী। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় আনা হয়েছে প্রতিবন্ধী, হিজড়া, বেদে ও অনগ্রসরদের।
বর্তমান সরকার রূপকল্প ২০৪১ ঘোষণা করে তার বাস্তবায়ন শুরু করেছেন। এ রূপকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত ও জ্ঞানভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ে তোলা। একই সময়ে একটি দারিদ্র শূন্য দেশ উপহার দেওয়া। ‘রূপকল্প ২০৪১’কে নীতিমালা ও কর্মসূচিসহ একটি উন্নয়ন কৌশলে রূপান্তরের জন্য এ প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০২১-২০৪১ প্রণয়ন করা হয়েছে। এ দলিল মূলত ২০৪১ সালের মধ্যে এক সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ অর্জনে সরকারের উন্নয়ন রূপকল্প, উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যসমূহের একটি কৌশলগত বিবৃতি এবং তা বাস্তবায়নের পথ-নকশা। চারটি প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি, যেমন- সুশাসন, গণতন্ত্র, বিকেন্দ্রীকরণ ও সক্ষমতা বৃদ্ধির উপর প্রতিষ্ঠিত এ পরিকল্পনার সুফলভোগী হবে জনগণ এবং এরাই হবে প্রবৃদ্ধি ও রূপান্তর প্রক্রিয়ার প্রধান চালিকাশক্তি।
দারিদ্র্যশূন্য দেশ গড়তে প্রবৃদ্ধিকে হতে হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও দারিদ্র্য নিরসনমূলক। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সাথে সঙ্গতি রেখে দারিদ্র্য নিরসনের অভীষ্ট হল: ২০৩১ সালের মধ্যে চরম দারিদ্র্য নির্মূল করা এবং ২০৪১ সালের মধ্যে দারিদ্র্যের হার ন্যূনতম পর্যায়ে (৩% বা এর নিচে) নিয়ে আসা। ২০৪১ সালের মধ্যে দেশের সকল নাগরিকের ন্যূনতম জীবনমান নিশ্চিত করা হবে। কর্মসন্ধানী নাগরিকদের কাজ থেকে আয়ের ব্যবস্থা এবং বয়স ও দৈহিক কারণে কর্মক্ষম নাগরিকদের সামাজিক সুরক্ষা সহায়তা প্রদান করা হবে। বেকারত্ব অতীতের বিষয় বলে গণ্য হবে। অন্যান্য উচ্চ আয়ের অর্থনীতির মতো দারিদ্র্য হয়ে পড়বে একটি আপেক্ষিক ধারণা মাত্র। এ রকম পরিস্থিতিতে যারা দরিদ্র বিবেচিত হবে তাদেরও অন্তত খাদ্য চাহিদা মেটানোর পর জীবনধারণের ন্যূনতম সামগ্রী কেনার মতো পর্যাপ্ত আয় থাকবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দারিদ্র বিমোচন মডেল বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। তাঁরই নেতৃত্বে বাংলাদেশ কল্যাণ রাষ্ট্র হিসেবে বেড়ে উঠছে। গণমুখী উন্নয়ন পরিকল্পনা, নীতি ও কৌশল বাস্তবায়নের কারণে বাংলাদেশ একদিকে উন্নয়ন অভিযাত্রায় গেীরবময় অধ্যায় পার করেছে, অপরদিকে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর পরিধি বৃদ্ধি এবং নাগরিকদের অধিকতর দায়িত্ব গ্রহণে একের পর কর্মসূচির বাস্তবায়নের ফলে দারিদ্র ও বৈষম্য হ্রাসে অভাবনীয় উন্নতি হচ্ছে। উন্নয়নের এই ধরা অব্যাহত থাকলে ২০৪১ সালের আগেই দেশ হবে দারিদ্র শূন্য।
লেখক: সাংসদ ও প্রতিমন্ত্রী- তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগ
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- বান্দরবানে কালবৈশাখী ঝড়ে বিধ্বস্ত ৯০০ বসতঘর
- কালবৈশাখী ঝড়ে লামায় সহস্রাধিক বাড়িঘর বিধ্বস্ত
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- পদ্মা রেল করিডোর ট্রেনে ঢাকা থেকে মাত্র তিন ঘণ্টায় খুলনা সম্পূর্ণ খুলছে জুলাইয়ে
- কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার
- বাংলাদেশিদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি বাড়াতে আগ্রহী রাশিয়া
- নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী
- জাতিসংঘে বাংলাদেশের উত্থাপিত শান্তির সংস্কৃতি রেজ্যুলেশন গৃহীত
- সরকারীকরণ হচ্ছে শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর
- মে মাসের জন্য এলপিজির দাম কমল ৪৯ টাকা
- কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সচল করতে হবে
- গাজায় যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- যতবার সরকারে এসেছি শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছি: প্রধানমন্ত্রী
- আইপিডিআই ফাউন্ডেশন হৃদরোগের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে : স্পিকার
- দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে আজ
- ধান উৎপাদনে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো হবে: পরিবেশমন্ত্রী
- নির্বাচনের প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখতে আ. লীগকে আমন্ত্রণ বিজেপির
- ঢাকাকে পরিবেশ বান্ধব সুন্দর শহরে রূপান্তরিত করা হবে : রাজউক চেয়ারম্যান
- বঙ্গবন্ধু বৈষম্যের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ছিলেন: খাদ্যমন্ত্রী
- হজ ব্যবস্থাপনায় অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে : ধর্মমন্ত্রী
- ফিলিপাইনে যাচ্ছে বাংলাদেশের হাইব্রিড ধানবীজ
- এপ্রিলে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ৮০ লাখ ডলার
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পথচারীদের বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন প্রদান করেছে বান্দরবান পৌরসভা
- বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনী হলফনামায় তথ্য গোপনের অভিযোগ
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে এক নারী সদস্য কারাগারে
- গণতন্ত্র দখলকারীদের থেকে এখন গণতন্ত্রের সবক শুনতে হয়
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- বান্দরবানে কেএনএফের আরও দুই সদস্য কারাগারে
- প্রচারণা বন্ধ করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে আশার ইঙ্গিত বর্তমান চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীরের
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে এক নারী সদস্য কারাগারে
- রুমায় সেনা অভিযানে ২ কেএনএফ সদস্য নিহত অস্ত্র উদ্ধার