আ:লীগ সরকার মানে মানুষের সেবক:শেখ হাসিনা
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১৪ জানুয়ারি ২০২১
বার বার ভোটে নির্বাচিত করায় দেশের জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা পুনর্ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘মানুষের জন্য কাজ করবো, মানুষের সেবা করবো। আমার সরকার মানে মানুষের সেবক। সেই সেবক হিসেবেই কাজ করতে চাই।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি যেদিন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে প্রথম শপথ নিয়েছিলাম সেদিনই বলেছিলাম দেশের সেবক হিসেবে কাজ করবো। প্রধানমন্ত্রীত্ব আমার কাছে আর কিছু না কেবল কাজের সুযোগ কাজের ক্ষমতাটার প্রাপ্তি।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সকালে সামাজিক নিরাপত্তাবলয় (এসএসএন)-এর বিভিন্ন ভাতা সরাসরি উপকারভোগীদের মোবাইল ফোনে পাঠানোর উদ্যোগের উদ্বোধনকালে একথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তার সরকার মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরত্ম কমাতে সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের বিভিন্ন ভাতার টাকা সরাসরি উপকারভোগীর মোবাইলে পাঠানোর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা যে ভাতাটা যাকে দিচ্ছি, সেটা যেন সরাসরি সেই মানুষটার হাতে পৌঁছায়। মাঝে যেন আর কেউ না থাকে। অর্থাৎ অর্থটা যাদের প্রয়োজন তারাই পাচ্ছেন এবং তাদের যেভাবে খুশি তারা ব্যবহার করতে পারবেন।’
এটা করার জন্য তার সরকার দীর্ঘদিন ধরে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি এ ব্যবস্থা চালুর জন্য সরকারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, আইসিটি মন্ত্রণালয়, অর্থমন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।
এখন থেকে দু’টি শীর্ষ মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল প্রতিষ্ঠান ‘নগদ’ ও ‘বিকাশ’ এর মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির বয়স্ক ভাতা, বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা এবং প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষা উপবৃত্তির টাকা সরাসরি উপকারভোগীদের মোবাইল ফোনে পাঠানো হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন।
পল্লী অঞ্চলের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে জাতির পিতা প্রচেষ্টা গ্রহণ করেন উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, তিনি পল্লী সমাজসেবা কার্যক্রম, প্রতিটি ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত হাসপাতাল করা থেকে শুরু করে সমবায়ভিত্তিক চাষবাস চালু এবং উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন।
তিনি বলেন, জাতির পিতা প্রত্যেকটি মহকুমাকে জেলায় উন্নীত করে সারাদেশের জেলার সংখ্যা ২৯ থেকে বাড়িয়ে ৬০টি করেন। যেটি বর্তমানে ৬৪টি হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা যখন বয়স্ক ভাতা চালু করেছিলাম তখন এভাবে চিন্তা করেছিলাম- কেউ কেবল ভাতার ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ুক সেটা আমরা চাইনি। ভাতা পাবে কিন্তু যাদের কর্মক্ষমতা রয়েছে তারা কিছু কাজও করবেন। একেবারে ঘরে বসে থাকবেন না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রাথমিকভাবে সে সময়ে অন্তত ১০ কেজি চাল ক্রয়ের সামর্থ্য অর্জনে একশ টাকা করে ভাতার প্রচলন করা হয়। যা বর্তমানে পাঁচশ টাকা হয়েছে এবং ভাতাপ্রাপ্ত জনগণের সংখ্যাও অনেক বৃদ্ধি করা হয়েছে।
তিনি বলেন, এর মাধ্যমে আমাদের লক্ষ্যটা হচ্ছে দেশের কোনো মানুষ যেন নিজেকে অপাংক্তেয় মনে না করে এবং এর মাধ্যমে প্রত্যেকের প্রতি রাষ্ট্রের যে কর্তব্য রয়েছে সেটাই আমরা করতে চাই।
অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমদ বক্তৃতা করেন। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. জয়নুল বারী স্বাগত বক্তৃতা করেন।
অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সামাজিক নিরাপত্তাবলয়ের কর্মসূচির ওপর একটি ভিডিও চিত্র প্রদর্শিত হয়।
ইতোমধ্যে ভাতাভোগীদের ডাটাবেইজ তৈরি করা হয়েছে। কর্মসূচির আওতায় মোট ৮৮ লাখ ৫০ হাজার বিভিন্ন ভাতাভোগী-শিক্ষা উপবৃত্তি ও প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীসহ প্রায় ৬৯ লাখ জনের তথ্য জাতীয় পরিচয়পত্রের সঙ্গে সমন্বয় করা হয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যেই সকল ভাতাভোগীকে ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে ভাতা পৌঁছে দেওয়ার বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়।
শেখ হাসিনা বলেন, আমার ক্লান্ত হওয়া চলবে না, ঘুমালে চলবে না, মাইলের পর মাইল পাড়ি দিয়ে অভীষ্ট লক্ষে পৌঁছাতেই হবে- আর সেই লক্ষ্যটা হচ্ছে এ দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করা। যে স্বপ্ন দেখেছিলেন আমার বাবা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
নিজের জীবনটাকে যিনি উৎসর্গ করেছিলেন এ দেশের দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাবার জন্য, বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোটা অত্যন্ত কঠিন একটি কাজ তারপরেও সে কাজই জাতির পিতা করতে চেয়েছিলেন জীবনের সবরকম সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যকে তিনি দেখেননি। বার বার আঘাত এসেছে, মৃত্যুকে কাছ থেকেও দেখেছেন কিন্তু লক্ষ থেকে বিচ্যুত হননি। ফাঁসির আদেশ, গুলি, বোমা, কিছুই তাকে টলাতে পারেনি।
‘এই ঘুণে ধরা সমাজটাকে আমাদের পরিবর্তন করতে হবে’-জাতির পিতার ভাষণের এই উদ্ধৃতি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘গোটা বাংলাদেশটাকে তিনি ঢেলে সাজাতে চেয়েছিলেন। যা কেবল রাজধানী বা শহর কেন্দ্রিক ছিল না, গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর ভাগ্য তিনি পরিবর্তন করতে চেয়েছিলেন।’
’৮১ সালে দেশে ফেরার পর মানুষের দুর্দশার যে চিত্র তিনি দেখেছিলেন তা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, মানুষের পেটে খাবার ছিল না, বিদেশ থেকে পুরনো কাপড় এনে মানুষকে পড়তে দেওয়া হত, তাও অনেকে পেত না। দিনের পর দিন দুর্ভিক্ষ চলেছে, মানুষের সারি দেখে মনে হত যেন জীবন্ত কঙ্কাল- এই ধরনের একটা পরিবেশ আমার নিজের চোখেই দেখা।
প্রধানমন্ত্রী সে সময় মাইলের পর মাইল হেঁটে বিভিন্ন গ্রাম-গঞ্জে গিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর স্মৃতিচারণ করে বলেন, তখন থেকেই এই চিন্তাটা ছিল, কি করবো- ক্ষমতায় গেলে?
কাজেই ’৯৬ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় গিয়েই দেশের বয়োবৃদ্ধ, স্বামী পরিত্যক্তা এবং পরবর্তীতে প্রতিবন্ধী এবং সে সময়ে সব থেকে অবহেলায় থাকা মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতার আওতায় নিয়ে আসার উদ্যোগ গ্রহণ করি, বলেন তিনি।
জাতির পিতা প্রদত্ত সংবিধানের ১৫ অনুচ্ছেদের (ঘ) এর উদ্ধৃতি তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।
‘সামাজিক নিরাপত্তার অধিকার অর্থাৎ বেকারত্ব, ব্যাধি বা পঙ্গুত্বজনিত বা বৈধব্য, মাতৃ-পিতৃহীনতা বা বার্ধক্যসহ অন্যান্য পরিস্থিতিজনিত কারণে অভাবগ্রস্ততার ক্ষেত্রে সরকারি সাহায্য লাভের ব্যবস্থা রাষ্ট্র করবে।’
জাতির পিতা কন্যা বলেন, আমাদের নতুনভাবে কোনকিছু চিন্তা করতে হয়নি, জাতির পিতা সংবিধানেই সমাজের অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জন্য বিধান দিয়ে গেছেন। যে পদাঙ্ক অনুসরণ করেই ১৯৯৭ সাল থেকে ভূমিহীন-গৃহহীন মানুষকে ঠিকানা প্রদানে তার সরকারের আশ্রয়ণ প্রকল্পের শুরু।
তিনি বলেন, কৃষিমন্ত্রী এবং ’৭৫ এর ১৫ আগস্টের শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াতের মাধ্যমে নোয়াখালীর চরে গুচ্ছগ্রাম প্রকল্প চালুর মাধ্যমে এই প্রকল্পের কাজও জাতির পিতাই শুরু করে যান।
তার বিরোধী দলে থাকার সময় এবং সরকারের আসার পরেও বস্তির ছেলে-মেয়েদের সঙ্গে মতবিনিময়ের প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি বস্তির ছোট ছেলে-মেয়েদের ডেকে তাদের পথ শিশু হওয়ার কারণ জিজ্ঞেস করে জেনেছেন-পারিবারিক সংঘাত অথবা অকাল বৈধব্য কিংবা স্বামী পরিত্যক্তা হওয়াই এর কারণ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বামী পরিত্যক্তা নারীদের জায়গা বাপের বাড়ি বা স্বামীর বাড়িতে না হওয়ায় ভাগ্য অন্বেষণে এসে অনেকেরই পতিতালয়ে ঠিকানা হয়। আর ছেলে-মেয়েগুলো ভবঘুরে বা পথশিশু হয়ে যায়। কাজেই হাতে কিছু টাকা রেখে পরিবার ও সমাজে যেন তারা বেঁচে থাকতে পারেন এবং নানা সামাজিক অবিচার থেকে অসহায় দরিদ্রদের রক্ষার জন্যই তার সরকার নানারকম ভাতার প্রচলন করেছে।
তিনি বলেন, হাতে নগদ টাকা থাকলে পরে স্বামী পরিত্যক্তা, বিধবাদের পরিবারে স্থান হবে এবং সামাজিক সমস্যাও দূর হবে। ২০০১ সালের পর ক্ষমতায় এসেই বিএনপি-জামায়াত তার সরকারের দরিদ্রবান্ধব সামাজিক নিরাপত্তাবলয়ের কর্মসূচিগুলোর সঙ্গে প্রত্যন্ত অঞ্চলের ঘরে বসে মানুষের চিকিৎসা সেবা প্রাপ্তির কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোও বন্ধ করে দেয়।
তিনি বলেন, একটি বাড়ি একটি খামার (পরবর্তীতে আমার বাড়ি আমার খামার) যেটি গ্রাম্য খামার ভিত্তিক গ্রামীণ জনগণের উন্নয়নের প্রচেষ্টা ছিল সেটিসহ বহু কাজ পরবর্তী বিএনপি সরকার বন্ধ করে দেয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দুর্ভাগ্য ২০০১ সালে আমরা ক্ষমতায় আসতে পারিনি। তবে, ২০০৯ সালে পুনরায় সরকার গঠনের পর সেসব কর্মসূচি পুনরায় চালু করেছি এবং এখনও চলছে।’
করোনাভাইরাসের কারণে জাতির পিতার চলমান জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন কর্মসূচি ঘটা করে করতে না পারলেও তার সরকার মুজিববর্ষে দেশের গৃহহীন প্রত্যেককে একটি ঘরে বসবাসের ঘর করে দেওয়ার মাধ্যমে গৃহহীনদের পুনর্বাসনের কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, সারাদেশে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির মাধ্যমে এক কোটির বেশি বৃক্ষরোপণ করা এবং মুজিববর্ষ ও আসন্ন স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনকালে সরকার দেশের সকল ঘরে বিদ্যুতের আলো পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে সব ঘর আলোকিত করার উদ্যোগও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে।
তিনি এসব কাজে সকলের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রত্যাশা করেন এবং বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিটি সবসময় চলমান রাখারও আহবান জানান।
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- জবানবন্দি দিলেন অপহরণের শিকার সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার
- যুদ্ধকে ‘না’ বলুন যুদ্ধ কোনো সমাধান আনতে পারে না
- থাইল্যান্ডের রাজা-রানীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
- আবহাওয়া বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
- বেনজীর ও তার পরিবারের সম্পদের তথ্য চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংককে দুদকের চিঠি
- মার্কিন মানবাধিকার প্রতিবেদনে আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- আগামী মাসে বাংলাদেশ-চীন সামরিক মহড়া, নজর রাখবে ভারত
- আগামী ৬ জুন নতুন সরকারের প্রথম বাজেট
- গ্যাসের সিস্টেম লস শূন্যে নামানো হবে : নসরুল হামিদ
- জিআই সনদ পেল টাঙ্গাইল শাড়িসহ আরো ১৪ পণ্য
- পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- আলীকদমে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে সমন্বয় কমিটির সভা
- বৃষ্টির জন্য বান্দরবানে নামাজ আদায়
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- বহিষ্কার হলেন রুমা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি
- সেনা অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- গ্যাস খাতে বড় সংস্কার করবে পেট্রোবাংলা
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে
- বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে চায় কিরগিজস্তান
- বান্দরবানে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সেবা প্রদানে হেল্প ডেক্স উদ্বোধন
- মুক্তিযুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকার নিয়ে গবেষণার আহ্বান
- বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক
- আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- নোয়াখালীর নতুন গ্যাস কূপে খনন কাজ শুরু
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- চলছে কয়লা খালাস, জাহাজেই ফিরবেন সব নাবিক