এবার স্মার্ট এডুকেশন
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১৯ আগস্ট ২০২৩
দেড় দশক আগেও দেশের অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভালো অবকাঠামো ছিল না। ছিল না বিদ্যুৎ সংযোগ। তবে সেই পরিস্থিতি বদলে গেছে। এখনকার প্রজন্মের ক্লাসরুমের টিনের চালে বৃষ্টি পড়ে না। বহুতল ভবনে ক্লাস- ল্যাবরেটরিসহ মিলছে সুবিধা। ব্ল্যাকবোর্ডের পরিবর্তে অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নির্মাণ করা হয়েছে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম। এভাবেই দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ডিজিটাল হয়েছে। তবে সে গল্পও এখন পুরনো হয়ে গেছে। ডিজিটাল এডুকেশনের একধাপ এগিয়ে এখন স্মার্ট এডুকেশনের যুগে বাংলাদেশ।
স্মার্ট এডুকেশন কেমন তা জানতে রাজধানীর বেশকিছু শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে জনকণ্ঠ। শিক্ষার্থীরা জানায়, একটা সময় স্কুলের পাশাপাশি কোচিং-প্রাইভেট টিউটরের কাছে পড়তে যেতে হতো। এ ছাড়া কোনো উপায়ও ছিল না। তবে এখন সময় আর যানযট থেকে বাঁচতে ঘরে বসেই শিখতে পারছে শিক্ষার্থীরা। শিক্ষা নির্ভর অনলাইন প্ল্যাটফর্মে কোর্স কিনে পড়ছে তারা। শুধু অনলাইনে পড়ছে তাই নয়, ডিজিটালি পেমেন্টও করা হচ্ছে। একইসঙ্গে স্কুল-কলেজে কোনো শিক্ষার্থী ফাঁকি দিলেও তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে অভিভাবকের মুঠোফোনে বার্তা চলে যাচ্ছে। ক্লাস মিস করলেও ডিজিটালি স্কুল-কলেজগুলো অনলাইনে ভিডিও আকারে তা আপলোড করছে।
কোচিং-প্রাইভেট পড়ার ধরন বদলে গেছে ॥ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাইরে সহায়ক শিক্ষা হিসেবে শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট-কোচিং নির্ভরতা দীর্ঘদিনের। তবে এখন কোচিং প্রাইভেট হয়ে পড়েছে অনলাইন নির্ভর। দেশে এখন অন্তত দুই ডজন শিক্ষা প্ল্যাটফর্ম আছে যেখানে হাজারো শিক্ষার্থী ক্লাস করছে। একই সঙ্গে এসব প্ল্যাটফর্ম যারা সৃষ্টি করেছে তারা এরই মধ্যে সফল উদ্যোক্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে।
এসিএস অনলাইন এডুকেশন প্ল্যাটফর্ম, রোমবাস প্যারালাল সায়েন্স হাব, ম্যাথ সায়েন্স নার্ডস, ম্যাথ হেটার্স, বন্দি পাঠশালা, অপূর্ব ফিজিক্স, আরএ ফিজিক্স, ব্যাটালস অব বায়োলজি, ডিএমসি স্টেশনস, টেন মিনিটস স্কুল এমনই কিছু শিক্ষা প্ল্যাটফর্ম। এসব প্ল্যাটফর্মে শিক্ষার্থীরা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা দিয়ে কোর্স কিনে লেখাপড়া করে থাকে। শিক্ষার্থীরা জানায়, এই ধরনের প্ল্যাটফর্মে কোর্সভেদে বা চ্যাপ্টার কিনে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে শিখছে। এডুকেশন এসব প্ল্যাটফর্মে অধ্যায় অনুযায়ী ৮০০- ১৫০০ টাকা পরিশোধ করতে হয়।
রাজধানীর একাধিক কলেজের শিক্ষার্থীরা জানান, কোর্স কেনার পর মোবাইলে লিংক পাঠানো হয়, সেখান থেকে ক্লাসে ঢুকতে পারে শিক্ষার্থীরা। এই ধরনের এডুকেশন প্ল্যাটফর্ম যারা চালান তাদের অধিকাংশই বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ^বিদ্যালয় (বুয়েট) শিক্ষার্থী। এর বাইরেও রুয়েট, চুয়েট, কুয়েট ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এসব এডুকেশন প্ল্যাটফর্ম চালাচ্ছে।
অনুসন্ধানে জানা যায়, রোমবাস প্যারালাল হাব প্ল্যাটফর্ম পরিচালনা করে অভিদত্ত তুষার। বুয়েটের ম্যাকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন। এই প্ল্যাটফর্ম থেকে গণিতের সরলরেখা ও ত্রিকোণোমিতি ও বৃত্ত এই কোর্স কিনেছে ৬৯০৮ জন। এই কোর্সের জন্য শিক্ষার্থীদের থেকে নেওয়া হয়েছে ১০০০ টাকা। অর্থাৎ একটি কোর্সেই প্ল্যাটফর্মটি পেয়েছে প্রায় ৬৯ লাখ টাকার বেশি। তবে অনেক প্ল্যাটফর্ম আছে যারা ইউটিউব বা অন্যান্য মাধ্যমে কোর্সগুলো ফ্রি করে রখেছে। যেন শিক্ষার্থীরা বিনামূল্যে শিখতে পারে।
রেবেকা আক্তার নিজের মেয়ের জন্য বুয়েটের একজন শিক্ষার্থীকে প্রাইভেট টিউটর হিসেবে খুঁজছেন। মিরপুরের বাসিন্দা হওয়ায় এই অঞ্চলে ভাল প্রাইভেট শিক্ষক নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়েছেন। এরমধ্যে বুয়েটের একজন শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা হয়, সে জানায়, মধ্যম মানের শিক্ষক রাখতে মাসে ১৫-২০ হাজার টাকা দিতে হবে। এসব শিক্ষক সপ্তাহে ২-৩ দিন পড়াবে। যেকারণে মেয়েকে এসব কোর্স কিনে পড়াচ্ছি। পরীক্ষায়ও সে ভালো করছে।
শিক্ষাব্যবস্থা ডিজিটাল হয়ে এখন স্মার্ট এডুকেশনের পথে এ বিষয়ে কোনো বিতর্ক চলে না বলে জানান মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) সাবেক মহাপরিচালক ও পিএসসি সদস্য অধ্যাপক গোলাম ফারুক। জনকণ্ঠকে তিনি বলেন, অবকাঠামো থেকে ক্লাস পর্যায়ে অভাবনীয় উন্নয়ন ঘটেছে। যেসব শিক্ষক স্মার্ট ফোন ধরতে পারতেন না তারা এখন ল্যাপটপ, মোবাইলে ক্লাস নিচ্ছেন। নতুন যুগের এই বাংলাদেশ গড়তে শিক্ষকদের অনেক অবদান রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, নতুন শিক্ষাক্রমের মাধ্যমে আমাদের শিক্ষায় যে রূপান্তর ঘটছে। এজন্য শিক্ষার্থীদের শুধু ঘরে বসে ক্লাস করলেই হবে না। সামাজিক যোগাযোগের দক্ষতা ও স্কুলে গিয়ে দলগত কাজের নৈপুণ্য দেখাতে হবে। কারণ আমাদের যে মুখস্থ নির্ভর শিক্ষাব্যবস্থা ছিল সেটা পাল্টে যাচ্ছে। তবে এটিও সঠিক আধুনিক সুযোগ সুবিধা না থাকলে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নও সম্ভব হবে না।
এমপিও হবে অটোমেশনে ॥ শুধু শিখনে নয়, শিক্ষকতা পেশাও ডিজিটাল হয়েছে। শিক্ষার ঘাটে ঘাটে ফাইল চালাচালি আর দুর্নীতি ছিল। অনলাইন আর ই নথি, ডি নথিতে কাজে গতি ফিরেছে। প্রাথমিক শিক্ষক বদলি থেকে মাধ্যমিক স্তরে এমপিও অটোমেশনের উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। শহর থেকে গ্রাম পর্যায়ের শিক্ষকরাও এখন ডিজিটাল মাধ্যমে ক্লাস নিতে পটু।
দেশের একাধিক এলাকার শিক্ষকরা জনকণ্ঠকে বলেন, শিক্ষার্থীরা এখন প্রযুক্তিগতভাবে অনেক এগিয়ে। সেকারণে শিক্ষকদেরও এই বিষয়ে জানাশোনা করতে হচ্ছে। এছাড়াও সরকার থেকে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে প্রশিক্ষণ ও মনিটরিং সবই অনলাইন নির্ভর হচ্ছে।
তবে শিক্ষার যে বিষয়টি এখনো পিছিয়ে তার মধ্যে মাধ্যমিক পর্যায়ের এমপিও অটোমেশন ও বদলি। তবে এই বিষয়ে খুব শীঘ্রই শিক্ষামন্ত্রণালয় কাজ শুরু করবে বলে জানা গেছে। জানা যায়, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির জন্য অটোমেশন পদ্ধতি চালু হচ্ছে। নিয়োগের সময়ই তাদের এমপিওভুক্ত করা হবে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এই প্রক্রিয়া বাস্তবায়িত হলে শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিওভুক্তিতে হয়রানি ও ঘুষ-বাণিজ্য বন্ধ হবে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বলেন, বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিওভুক্তিতে অটোমেশন চালুর বিষয়ে সবাই একমত হয়েছি। এটি চালু হলে শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির জন্য আবেদন করতে হবে না। বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) মাধ্যমে যারা সুপারিশ পাবেন, তাদের স্বয়ংক্রিয়ভাবে এমপিওভুক্ত করা হবে।’ কবেনাগাদ চালু হবে, এনটিআরসিএর পরবর্তী নিয়োগ থেকেই এটি চালু করা সম্ভব হবে বলেও মনে করেন তিনি।
বর্তমানে এমপিওভুক্ত উচ্চবিদ্যালয়, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ২৯ হাজার ১৬৪টি। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রায় ছয় লাখ শিক্ষক ও কর্মচারী এমপিওভুক্ত। আগে মাউশির প্রধান কার্যালয় সরাসরি শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিওভুক্তির কাজ করত। ২০১৫ সাল থেকে মাউশির ৯টি আঞ্চলিক কার্যালয়ের মাধ্যমে এমপিওভুক্তির কাজ চলছে।
শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিওভুক্তি অটোমেশন করার উদ্যোগকে সরকারের যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত বলে অভিহিত করেছেন শিক্ষক নেতারা। তারা বলেন, শিক্ষক এমপিওভুক্তিতে জেলা-উপজেলা-বিভাগীয় পর্যায়ে টাকা ছাড়া ফাইল নড়ে না। অনেক শিক্ষককে বাধ্য হয়ে অনৈতিক পন্থা অবলম্বন করতে হয়। অটোমেশন শুরু হলে শিক্ষক ভোগান্তি ও হয়রানি দুটোই কমবে।
প্রতিটি স্কুল কলেজে হচ্ছে নিজস্ব আধুনিক ওয়েবসাইট ॥ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নোটিস বোর্ডগুলো যেন এখন এক প্রকার অকার্যকর হয়ে পড়েছে। ঘরে বসেই মুঠোফোনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গ্রুপ বা ওয়েবসাইটে নির্দেশনা পাচ্ছে ছাত্র-ছাত্রীরা। এই ধারাবাহিকতায় দেশের সব স্কুল-কলেজে স্মার্ট ওয়েবসাইট তৈরি করা হবে। শিক্ষামন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, দেশের নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক ও ডিগ্রি স্তরের সব বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে স্মার্ট ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশনা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। শীঘ্রই ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশনা জারি করবে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর। সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে এক কর্মশালায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ওয়েবসাইটে প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষক ও কর্মচারীর সব ধরনের তথ্য থাকতে হবে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের যুগ্ম-সচিব সোনামনি চাকমা বলেন, আগামী ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট তৈরি করার নির্দেশনা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর এই নির্দেশনা জারি করবে।
পরীক্ষার ফি দেওয়া যাচ্ছে ঘরে বসে ॥ আগের মতো লাইনে দাঁড়িয়ে বা ব্যাংকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে স্কুল- রেজিস্ট্রেশন ফি দিতে লাগে না। শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা চাইলে মোবাইল ব্যাংকিং বা অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ঘরে বসেই শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার ফি দিতে পারছে। এতে একদিক দিয়ে যেমন সময় অপচয় হচ্ছে না অন্যদিকে ভোগান্তিও কমেছে।
রাজধানীর আদমজী ক্যান্টনমেন্ট স্কুল এ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণিতে পড়ছে রাইসা। কলেজের বেতন প্রতিমাসেই তার বোন ফরিদপুর থেকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পরিশোধ করে। রাইসার বোন সুস্মিতা জনকণ্ঠকে বলেন, শুধু মোবাইলে ফি নয়, সে যদি কলেজে দেরি করে যায়, অনুপস্থিত থাকে তার জন্যও কলেজ থেকে বার্তা পাঠানো হয়।
পরীক্ষার ফি দেওয়ার ক্ষেত্রে নয়, শিক্ষার্থীদের বৃত্তি ও উপবৃত্তিও দেওয়া হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে। ২০১০ সাল থেকে মায়েদের হাতে উপবৃত্তির টাকা পৌঁছে দিচ্ছে সরকার। প্রতি অর্থবছর এক কোটি ৩০ লাখ শিক্ষার্থীর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে প্রাথমিক শিক্ষার জন্য দেশের সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শতভাগ শিক্ষার্থীর অভিভাবকদের মোবাইল একাউন্টে জিটুপি পদ্ধতিতে ইএফটি-এর মাধ্যমে উপবৃত্তির অর্থ বিতরণ করা হচ্ছে।
যা বলছেন শিক্ষাবিদ ॥ বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, স্মার্ট এডুকেশনের পথে আমরা অনেকদূর এগিয়ে এসেছি। শিক্ষায় বাজেট বাড়ানো গেলে এটি আরও সহজ হয়ে যাবে। তবে স্মার্ট বাংলাদেশ তথা স্মার্ট এডুকেশনের জন্য ভাল শিক্ষকের কোনো বিকল্প নেই বলে মনে করেন তিনি। তিনি বলেন, আমাদের ভালো শিক্ষক দরকার, তাদের জন্য আকর্ষণীয় বেতন ভাতা ও সুযোগ সুবিধা বাড়ানো গেলে বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অন্য পেশা বাদ দিয়ে শিক্ষকতায় আসবে।
আরেফিন সিদ্দিক আরও বলেন, দেশে এখন অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। আগে বিদ্যাকে উৎসাহ দেওয়ার যে চল ছিল সমাজে তা বদলে গেছে। কিন্তু স্মার্ট এডুকেশন যেন শুধু ধনী মানুষের সন্তানের জন্য না হয় সে বিষয়ে বিত্তবানদের দৃষ্টি দেওয়া উচিত। তিনি বলেন, সামাজিক সংগঠন ও বিত্তবানরা যদি গরিব মেধাবী শিক্ষার্থীকে একটি ল্যাপটপ বা স্মার্ট ফোন কিনে দেওয়ার মতো সাহায্য করে। তবেই শিক্ষা ব্যবস্থা ও সমাজ বদলে যাবে।
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- বান্দরবানে কালবৈশাখী ঝড়ে বিধ্বস্ত ৯০০ বসতঘর
- কালবৈশাখী ঝড়ে লামায় সহস্রাধিক বাড়িঘর বিধ্বস্ত
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- পদ্মা রেল করিডোর ট্রেনে ঢাকা থেকে মাত্র তিন ঘণ্টায় খুলনা সম্পূর্ণ খুলছে জুলাইয়ে
- কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার
- বাংলাদেশিদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি বাড়াতে আগ্রহী রাশিয়া
- নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী
- জাতিসংঘে বাংলাদেশের উত্থাপিত শান্তির সংস্কৃতি রেজ্যুলেশন গৃহীত
- সরকারীকরণ হচ্ছে শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর
- মে মাসের জন্য এলপিজির দাম কমল ৪৯ টাকা
- কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সচল করতে হবে
- গাজায় যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- যতবার সরকারে এসেছি শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছি: প্রধানমন্ত্রী
- আইপিডিআই ফাউন্ডেশন হৃদরোগের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে : স্পিকার
- দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে আজ
- ধান উৎপাদনে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো হবে: পরিবেশমন্ত্রী
- নির্বাচনের প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখতে আ. লীগকে আমন্ত্রণ বিজেপির
- ঢাকাকে পরিবেশ বান্ধব সুন্দর শহরে রূপান্তরিত করা হবে : রাজউক চেয়ারম্যান
- বঙ্গবন্ধু বৈষম্যের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ছিলেন: খাদ্যমন্ত্রী
- হজ ব্যবস্থাপনায় অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে : ধর্মমন্ত্রী
- ফিলিপাইনে যাচ্ছে বাংলাদেশের হাইব্রিড ধানবীজ
- এপ্রিলে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ৮০ লাখ ডলার
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পথচারীদের বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন প্রদান করেছে বান্দরবান পৌরসভা
- বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনী হলফনামায় তথ্য গোপনের অভিযোগ
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে এক নারী সদস্য কারাগারে
- গণতন্ত্র দখলকারীদের থেকে এখন গণতন্ত্রের সবক শুনতে হয়
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- বান্দরবানে কেএনএফের আরও দুই সদস্য কারাগারে
- প্রচারণা বন্ধ করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে আশার ইঙ্গিত বর্তমান চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীরের
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে এক নারী সদস্য কারাগারে
- রুমায় সেনা অভিযানে ২ কেএনএফ সদস্য নিহত অস্ত্র উদ্ধার