ক্ষমা ও করুণার রাত
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২৯ মার্চ ২০২১
কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছ কি? আমার কাছে ক্ষমা চাও, আমি ক্ষমা করে দেব। কারও রিজিকের প্রয়োজন আছে কি? আমার কাছে চাও, আমি রিজিক দেব। কোনো বিপদগ্রস্ত আছ কি? আমার কাছে মুক্তি চাও, আমি বিপন্মুক্ত করে দেব!
আরবি অষ্টম মাস শাবানের চৌদ্দতম তারিখ দিবাগত রাত তথা পবিত্র শবেবরাতে সূর্যাস্তের পর থেকে শেষ রাত পর্যন্ত মহান আল্লাহ পৃথিবীর প্রথম আকাশে এসে তাঁর বান্দাকে এরকম মায়া আর দয়া নিয়ে ডাকতে থাকেন।
যারা তাঁর এ ডাকে সাড়া দিয়ে প্রার্থনায় লিপ্ত হয়, তারা কল্যাণকামী হয়। সৌভাগ্যবান হয়। নবিজি (সা.) মুসলিম উম্মাহকে এ রাতে অধিক পরিমাণে নফল ইবাদত এবং পরের দিন রোজা রাখার উপদেশ দিয়েছেন (ইবনে মাজাহ)।
মানুষ ইচ্ছায়-অনিচ্ছায়, শয়তানের কুমন্ত্রণায়, প্রবৃত্তির তাড়নায় বিপথগামী হয়ে পড়ে, পাপাচারে লিপ্ত হয়। মানুষের পাপমোচনের জন্য আল্লাহ তওবা ও ইস্তিগফারের ব্যবস্থা রেখেছেন। বিশেষ কিছু দিবস ও রজনি দিয়েছেন। এর মধ্যে অন্যতম হলো শবেবরাত। শব অর্থ রাত, বরাত অর্থ মুক্তি; শবেবরাত মানে মুক্তির রাত।
কিছু অভিশপ্ত লোক ছাড়া আল্লাহতায়ালা এ রাতে সবাইকে ক্ষমার সুযোগ করে দেন। মহান আল্লাহর কাছ থেকে ক্ষমার সুযোগ পেতে হলে এ রাত নবিজির মতো ইবাদত ও বিনয়ের সঙ্গে কাটাতে হবে।
একবার নবিজি (সা.) রাতে নামাজে দাঁড়ালেন। তিনি নামাজে এত দীর্ঘ সময় সিজদা করলেন যে হজরত আয়েশা (রা.) ভাবলেন, তিনি মারা গেছেন। হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, আমি তখন নবিজির পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম। তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ে উঠল। তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, হে আয়েশা!
তোমার কী হয়েছে? আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! আমার তো মনে হয়েছিল আপনি মারা গেছেন! নবিজি (সা.) বললেন, তুমি কি জানো এটা কোন রাত? আমি বললাম, আপনি তো আল্লাহর রাসুল; আল্লাহ এবং আপনিই তো ভালো জানেন। তখন নবিজি (সা.) বললেন, এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত তথা শবেবরাত।
এ রাতে মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাদের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেন; ক্ষমাপ্রার্থীদের ক্ষমা এবং অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীরা মহান আল্লাহর এ অনুগ্রহ থেকে বঞ্চিত হয় (শোয়াবুল ঈমান)।
নবিজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া করতেন। ইস্তিগফার পড়তেন। এ রাতে মহান আল্লাহ অধিক সংখ্যক পাপীকে ক্ষমা করে দেন (জামে তিরমিজি)।
মহান আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই আমি কুরআন অবতীর্ণ করেছি ‘বরকতময় রাতে’। নিশ্চয়ই আমি সতর্ককারী। এই রাতে গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত করা হয়।” (সুরা দুখান : ২-৩)। বিখ্যাত তাফসিরবিদদের মতে, ‘বরকতময় রাত’ মানে শবেবরাত। মহান আল্লাহ শবেবরাতে সবকিছুর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। শবেকদরে নির্দিষ্ট কিছু লোককে সেসব বিষয়ে দায়িত্ব অর্পণ করেন (তাফসিরে কুরতুবি)।
এ বছর কারা জন্মগ্রহণ করবেন এবং কারা মারা যাবেন, তা লিপিবদ্ধ করা হয় শবেবরাতেই। এ রাতেই মানুষের আমল পৌঁছানো হয়। এ রাতেই মানবজাতির রিজিকের বাজেট করা হয় (বায়হাকি)।
আমাদের উচিত এ রাতে অধিক পরিমাণে তসবিহ পড়া, আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া ও কুরআন তিলাওয়াত করা। আমরা এ রাতে মহান আল্লাহর কাছে নিজের প্রয়োজনের কথা বলব। নফল নামাজ পড়ব। কাজা আদায় করব। শবেবরাতের নির্দিষ্ট কোনো নামাজ নেই। তবে এ রাতে কবর জিয়ারতের বিশেষ ফজিলত রয়েছে।
শবেবরাতে নফল ইবাদতগুলো অতি উত্তম, মহামারির কারণে পরিস্থিতি এখন অন্যরকম। তাই শবেবরাতের সব নফল ইবাদত ঘরেই করা উচিত। ইসলামে নফল ইবাদত ঘরে আদায় করা উত্তম বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আমাদের উচিত অপ্রয়োজনে সময় ব্যয় না করে এই পবিত্র রজনিতে আল্লাহর ইবাদত-বন্দিগিতে আত্মনিয়োগ করা।
তাহিয়াতুল ওজু, দুখুলিল মাসজিদ, আউওয়াবিন, তাহাজ্জুদ, সালাতুততাসবিহ, সালাতুলহাজাত ও অন্যান্য নফল নামাজ করা। কারণ নফল ইবাদতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো নামাজ। প্রতিটি নফল ইবাদতের জন্য তাজা ওজু বা নতুন ওজু করা মোস্তাহাব। অত্যধিক নফল নামাজ এ রাতের শোভাবর্ধন করে। আমাদের উচিত নামাজে কিরাত ধীরগতিতে পড়া।
রুকু-সিজদা দীর্ঘ করা। অধিক পরিমাণে কুরআন তিলাওয়াত করা। দরুদ শরিফ পড়া। অধিক পরিমাণে তাওবা-ইস্তিগফার করা। তাসবিহ-তাহলিল, জিকির-আসকার ইত্যাদি ইবাদতে মগ্ন থাকা। নিজের জন্য, পিতা-মাতার জন্য, আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধবের জন্য, সব মুমিন মুসলমান এবং দেশ ও জাতির কল্যাণের জন্য মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা।
মহান আল্লাহর কাছ থেকে আমাদের পাপমোচন করানো এবং ভাগ্যোন্নয়নের জন্য প্রার্থনা করার এটাই শ্রেষ্ঠ সুযোগ। অহেতুক অবহেলায় সময় নষ্ট না করে এ রহমত ও বরকতের পবিত্র রাতকে বিভিন্ন নফল ইবাদতের মাধ্যমে সাজানোটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। এমন সৌভাগ্যময় রাত জীবনে আর না-ও আসতে পারে।
আমাদের অনেকেই রোগবালাইয়ে আক্রান্ত, বিপদগ্রস্ত, অভাব-অনটনে পতিত-এসব থেকে মুক্তির জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করার এটাই উপযুক্ত সময়। এ রাতের আরেকটি ভালো আমল হলো-আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশীর কবর জিয়ারত করা।
‘কবর জিয়ারত দ্বারা জিয়ারতকারীর উপকার হয়। কবর দেখে সে আখিরাতমুখী হওয়ার সুযোগ পায়। নবিজি (সা.) বলেছেন, ‘আমি ইতঃপূর্বে তোমাদেরকে কবর জিয়ারত করতে নিষেধ করেছিলাম। এখন তোমরা কবর জিয়ারত করো। এটা পরকালকে স্মরণ করিয়ে দেয় (মুসলিম)।
আমরা অনেকেই জানি প্রতিটি চান্দ্রমাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখে তিনটি নফল রোজা রয়েছেই, যা হজরত আদম (আ.) পালন করেছিলেন। তাছাড়া নবিজিও এ রোজা পালন করতেন, যা মূলত সুন্নত।
সুতরাং এ তিনটি রোজা রাখলেও শবেবরাতের রোজা পালিত হয়ে যাবে। হাফিজ ইবনে রজব (রহ.) বলেন, এই দিনের রোজা চান্দ্রমাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখের রোজার অন্তর্ভুক্ত (লাতায়িফুল মাআরিফ)।
শাবান মাস হলো নবিজির প্রতি অগাধ ভক্তি, শ্রদ্ধা ও প্রেম-ভালোবাসা প্রদর্শনের মাস। তা হতে হবে সুন্নত অনুশীলনের মাধ্যমে। তাছাড়া নবিজি (সা.) শাবান মাসে সবচেয়ে বেশি নফল ইবাদত করতেন। নফল রোজা পালন করতেন। নফল নামাজ আদায় করতেন।
বলা হয়-রজব মহান আল্লাহর মাস, শাবান নবিজির মাস। আর রমজান হলো উম্মতের মাস। নবিজি (সা.) রজব ও শাবান মাসে এ দোয়া বেশি বেশি পড়তেন, ‘আল্লাহুম্মা বারিক লানা ফি রজাবা ওয়া শাবান, ওয়া বাল্লিগনা রমাদান’। ‘হে আল্লাহ! রজব মাস এবং শাবান মাস আমাদের জন্য বরকতময় করুন; রমজান পর্যন্ত আমাদের জীবনদান করুন।’ (মুসনাদে আহমাদ)। শবেবরাতে আমরা এ দোয়াটি অধিক পরিমাণে পড়ব।
শবেবরাত হলো ইবাদতের রাত, দান-খয়রাতের রাত। আমরা জানি, মানুষকে খাওয়ানোও এক ধরনের ইবাদত; তাই বলে এই পবিত্র রাতটিকে শুধু হালুয়া-রুটিতে অতিবাহিত করা আদৌ বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। আবার অনেকে তো আতশবাজি ও পটকা ফোটানোর মতো অহেতুক কাজগুলোও করে থাকেন। ইবাদত-বন্দেগি বাদ দিয়ে অহেতুক ঘোরাফেরা করেন, আনন্দ-উল্লাস করেন।
অন্যের ইবাদতের বিঘ্ন ঘটান, নিজের ইবাদত থেকে বঞ্চিত হন। যারা এ পবিত্র রাতে এসব করে বেড়ান, পৃথিবীতে তাদের চেয়ে হতভাগা আর কে হতে পারে! নবিজি (সা.) বলেন, শবেবরাতে মহান আল্লাহ তাঁর সৃষ্টির প্রতি রহমতের দৃষ্টি দেন। মুশরিক ও হিংসুকবিদ্বেষী লোক ছাড়া সবাইকে ক্ষমা করে দেন (সহিহ ইবনে হিব্বান)। মহান আল্লাহ তো মহাক্ষমাশীল।
তিনি আমাদের ক্ষমা করতে ভালোবাসেন। তাই তো ক্ষমার জন্য তিনি রেখেছেন বিভিন্ন উপলক্ষ্য; বান্দার জন্য বিভিন্ন সুযোগ। আর সেই সুযোগেই তিনি তাঁর প্রিয় বান্দাকে ক্ষমা করে দেন। প্রয়োজন শুধু ফিরে আসার। তওবার মাধ্যমে তাঁর দুয়ারে ধরনা দেওয়ার। শুধু ক্ষমা নয়, ক্ষমা করে তিনি টেনে নেন রহমতের ছায়ায়; এমনকি কখনো পাপের সংখ্যা পরিবর্তন করে দেন পুণ্য দিয়ে।
আমাদের শুধু একটু এগিয়ে আসতে হবে। পাপ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তাঁর কাছে তওবা করতে হবে, ক্ষমা চাইতে হবে। ক্ষমা করে দেওয়ার বিভিন্ন উপলক্ষ্য ও সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। শবেবরাত হলো সে রকমই একটা মহাসুযোগ। শবেবরাত হলো ক্ষমার রাত। এ রাতে আল্লাহ বান্দাকে ডাকেন, কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছ কি? আমার কাছে ক্ষমা চাও-আমি ক্ষমা করে দেব।
আর বান্দা যখন সে ডাকে সাড়া দিয়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায়, মহান আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেন। পাপকে পুণ্যে পরিণত করেন। তওবা কবুল করেন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে ক্ষমা করে দিন। আমিন!
মুহসিন আল জাবির : মাওলা, মুফতি, লেখক ও গবেষক, ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ
- বান্দরবান চাঁদের গাড়ি উল্টে ১২ পর্যটক আহত
- বান্দরবানে কেএনএফ`র অপ তৎপরতার প্রতিবাদে ১১টি জনগোষ্ঠীর নেতৃবৃন্দ
- বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: অর্থমন্ত্রী
- জাতিসংঘে উঠল পার্বত্য শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নে অর্জিত অগ্রগতির কথা
- বন্ধুত্ব ও শ্রদ্ধাবোধ রাশিয়া-বাংলাদেশের সম্পর্কের প্রধান ভিত্তি: রাশিয়ার উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী বাড়ছে যুক্ত হচ্ছে স্বাধীনতা দিবস ভাতা
- দেশের মধ্যে ভ্রমণে আগ্রহ বাড়ছে
- কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি ব্যয় নেমেছে অর্ধেকে
- চাষাবাদ সহজ করতে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়াচ্ছে সরকার : সুনামগঞ্জে কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ
- দেশব্যাপী ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
- মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিদের ই-পাসপোর্ট সেবা শুরু
- বিআরটিএর অভিযানে ৪০৫ মামলা, ১০ লাখ টাকা জরিমানা
- লামা ফাসিয়াখালী ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ১২ ইউপি সদস্যদের অনাস্থা
- রুমা ও বিলাইছড়ি উপজেলা সীমান্তে গোলাগুলি
- বান্দরবানে অপহৃত সেই ব্যাংক ম্যানেজারকে চট্টগ্রামে বদলি
- প্রাণী ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাত এগিয়ে আসুক
- মন্ত্রী-এমপির প্রার্থীদের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ
- চালের বস্তায় জাত, দাম উৎপাদনের তারিখ লিখতেই হবে
- ৫০ বছরে দেশের সাফল্য চোখে পড়ার মতো
- সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে আসছেন আরও ৪ লাখ মানুষ
- বঙ্গবন্ধু টানেলে পুলিশ-নৌবাহিনী-ফায়ার সার্ভিসের জরুরি যানবাহনের টোল মওকুফ
- বাংলাদেশে দূতাবাস খুলছে গ্রিস
- রাজস্ব ফাঁকি ঠেকাতে ক্যাশলেস পদ্ধতিতে যাচ্ছে এনবিআর
- কাতারের আমির আসছেন সোমবার
- এবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে
- কেএনএফ সদস্যদের আদালতে হাজির-দুই দিন করে চার দিনের রিমান্ড
- মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতির ওপর নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- মুজিবনগর দিবস : সব অপশক্তিকে প্রতিহত করার অঙ্গীকার
- কেএনএফ সদস্যদের আদালতে হাজির-দুই দিন করে চার দিনের রিমান্ড
- থানচি সাংগ্রাইং মৈত্রী পানি বর্ষন উৎসব
- লামা ফাসিয়াখালী ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ১২ ইউপি সদস্যদের অনাস্থা
- লামায় ইটভাটায় অভিযান জরিমানা আদায়
- রুমা ও বিলাইছড়ি উপজেলা সীমান্তে গোলাগুলি
- বঙ্গবন্ধু টানেলে পুলিশ-নৌবাহিনী-ফায়ার সার্ভিসের জরুরি যানবাহনের টোল মওকুফ
- বান্দরবানে অপহৃত সেই ব্যাংক ম্যানেজারকে চট্টগ্রামে বদলি
- রুমায় যৌথ অভিযানে কেএনএফ এর ৯ সদস্য আটক অস্ত্র উদ্ধার
- বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে কোন সশস্ত্র সংগঠন থাকবে না - র্যাব মহাপরিচালক
- বেঁচে গেলেন শতাধিক যাত্রী
- কিস্তির সময় পার হলেই মেয়াদোত্তীর্ণ হবে ঋণ
- মন্ত্রী-এমপির প্রার্থীদের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ
- প্রার্থী হচ্ছেন বিএনপি জামায়াত নেতারাও
- অবৈধ অনলাইন পোর্টালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
- বাইশারীতে টিসিবির পণ্য পেয়ে মহা খুশি উপকারভোগীরা
- জলবিদ্যুতে বাংলাদেশকে বিনিয়োগের আহ্বান নেপালের
- আপাতত মার্জারে যাচ্ছে ১০ ব্যাংক, এর বাইরে নয়: বাংলাদেশ ব্যাংক
- এবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে
- ব্যাংকের আমানত বেড়েছে ১০.৪৩ শতাংশ
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে দুই মিয়ানমার সেনা বাংলাদেশের আশ্রয়ে