ছাত্রলীগকে অতন্দ্র প্রহরীর মতো থাকতে হবে
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমার একটাই লক্ষ্য-বাংলাদেশকে উন্নত করা। একচল্লিশের স্মার্ট বাংলাদেশের কাণ্ডারি হবে ছাত্রলীগ, সেটাই আমি তোমাদের কাছে চাই। শুধু একচল্লিশ সালে থেমে থাকবে না, ২১০০ সালের ডেল্টা প্ল্যানও করে দিয়েছি। কেউ বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা থামাতে পারবে না। এজন্য অতন্দ্র প্রহরীর মতো থাকতে হবে। এ সময় স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে তার সরকার প্রযুক্তিকে তৃণমূল পর্যায়ে নিয়ে যেতে যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, তাও উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা।
শুক্রবার বিকালে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগ আয়োজিত ছাত্র সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের স্মরণে ‘স্মরণকালের সর্ববৃহৎ ছাত্র সমাবেশ’ আয়োজন করে ছাত্রলীগ।
বিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগসহ সব সংগঠনের নেতাকর্মীদের সতর্ক ও সচেতন থাকার পরামর্শ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাদের বিষয়ে জনগণকে মনে করিয়ে দেবেন। ওরা (বিএনপি) ভোট করতে আসে না। ভোট পায় না। ভোট চায় না। ভোট পাবেও না। কারণ তারা তো লুটেরা, সন্ত্রাস। মানুষের শান্তি কেড়ে নেয়। মানুষের সম্পদ-ঘরবাড়ি কেড়ে নেয়। তারা জঙ্গিতে বিশ্বাসী। ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাকারবারি। এরা কখনো মানুষের কল্যাণ করতে পারে না। তিনি আরও বলেন, ইলেকশন তাদের লক্ষ্য নয়। জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে আবারও তারা ছিনিমিনি খেলতে চায়। কারণ তাদের জন্ম হয়েছে অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীর হাতে। তারা গণতন্ত্রেও বিশ্বাস করে না। তারা নাকি এখন গণতন্ত্র উদ্ধার করবে! যাদের জন্ম মিলিটারি ডিক্টেটরদের হাতে; জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে যারা ক্ষমতায় এসেছে; সেই ক্ষমতা দখলকারীদের হাতে তৈরি ওই বিএনপি আর যুদ্ধাপরাধীরা কখনো দেশের কল্যাণ চাইতে পারে না। তারা দেশকে ধ্বংস করতে চায়।
দেশের প্রতিটি অধিকার আদায়ের সংগ্রামে ছাত্রলীগের অগ্রণী ভূমিকা পালনের বিষয়টি উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাই হয়েছিল মুক্তিকামী মানুষকে মুক্তি দেওয়ার জন্য। বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া এই সংগঠন প্রতিটি অর্জনের সঙ্গে জড়িত। শহিদের তালিকায় ছাত্রলীগই অগ্রণী। এ দেশের প্রতিটি অধিকার আদায়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। বাংলাদেশের ইতিহাস ছাত্রলীগেরই ইতিহাস। ১৫ আগস্টের পর ছাত্রলীগই প্রথম প্রতিবাদ করে। আমাকে যখন গ্রেফতার করা হয় ছাত্রলীগই প্রথম প্রতিবাদ করেছিল। ছাত্রলীগই হচ্ছে সেই তারুণ্যের শক্তি, যে শক্তি একদিন বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
দুর্যোগ-দুর্বিপাকে অগ্রণী ভূমিকা ছিল ছাত্রলীগের : শেখ হাসিনা বলেন, ছাত্রলীগ সব সময় দুর্যোগ-দুর্বিপাকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। ১/১১-এর সময়ে ছাত্রলীগ আপস করেনি। সর্বপ্রথম মাঠে নেমে তারা এর প্রতিবাদ করেছে। করোনার সময়ে ছাত্রলীগকে দেখেছি মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। মানুষকে হাসপাতালে নেওয়া, খাদ্যের ব্যবস্থা করা, চিকিৎসার জন্য যা কিছু প্রয়োজন সবখানে ছাত্রলীগ অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। করোনার সময়ে শ্রমিক সংকটে ছাত্রলীগ কৃষকের ধান কেটে দিয়েছে। এ সময় প্রধানমন্ত্রী মানুষের পাশে থাকায় ছাত্রলীগের প্রতিটি সদস্যকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া ছাত্রদলের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছিল। বলেছিল ছাত্রদল আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করতে যথেষ্ট। আর আমি ছাত্রলীগকে দিয়েছিলাম খাতা আর কলম। বলেছিলাম পড়াশোনা করতে হবে। খেলাপড়া করে মানুষের মতো মানুষ না হলে কোনো আদর্শ বাস্তবায়ন করা যায় না। অশিক্ষিত-মূর্খদের হাতে দেশ পড়লে তার অগ্রযাত্রা হতে পারে না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতাকে হত্যার পর যারা ক্ষমতায় এসেছে তারা বিজয়ের ইতিহাস, বঙ্গবন্ধুর নাম, ৭ মার্চের ভাষণ, জয় বাংলা স্লোগান নিষিদ্ধ, রেডিওসহ সব নাম পরিবর্তন করেছে। জিয়া ক্ষমতায় এসেছিল আমাদের চেতনাকে ধ্বংস করার জন্য। আজকে অনেক আন্তর্জাতিক সংস্থা মানবাধিকারের কথা বলে। আমার প্রশ্ন, ১৫ আগস্ট যখন মা-বাব সব হারালাম, আমাদের তো বিচার চাওয়ার অধিকার ছিল না। আমরা তো বিচার চাইতে পারিনি।
কিছু লোক চেয়েছিল স্বাধীনতা যাতে নস্যাৎ হয় : আওয়ামী লীগের সভাপতি হয়ে দেশে ফিরে আসার সময়ে বাধা-বিপত্তির কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, মৃত্যুকে কখনো ভয় করিনি। দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে যে স্বপ্ন নিয়ে আমার বাবা সারাজীবন কষ্ট সহ্য করেছেন, সেই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য এসেছি। সারা দেশ ঘুরে বেড়িয়েছি। কখনো রিকশা, কখনো ভ্যান, ছোট্ট ডিঙি নৌকা, রেল, খালি পায়ে নদীর পাড় ধরে হেঁটেছি। দেখতে চেয়েছিলাম এ দেশের মানুষের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হয়েছে কিনা? তিনি বলেন, কিছু লোক চেয়েছিল স্বাধীনতা যাতে নস্যাৎ হয়। এজন্য স্বাধীনতার পরই ষড়যন্ত্র শুরু হয়। তারা স্বাধীনতাকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। স্বাধীনতার পর যে চক্রান্ত শুরু হয়েছিল, সেটা শেষ হয়নি।
দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে এসেছি : বিএনপি কখনো দেশের কল্যাণ চাইতে পারে না মন্তব্য করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, তারা লুটেরা, সন্ত্রাসে বিশ্বাসী। এরা মানুষের কল্যাণ করতে পারে না। দশ ট্রাক অস্ত্র, জঙ্গি, প্রতিটি ক্ষেত্রে দেশকে হেয় করেছে। তারা জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে চায়। তাদের জন্মই অবৈধ মিলিটারি ডিক্টেটরের হাতে। তারাই এখন গণতন্ত্রের কথা বলে! আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছে বলেই মানুষের কল্যাণ হয়েছে দাবি করে শেখ হাসিনা বলেন, রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে ছিলাম, নিজের জন্য কিছু করতে আসিনি। দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে এসেছি। সন্তানদের শিক্ষা দিয়েছি, ধনসম্পদ কোনো কিছুই কাজে লাগে না।
বিশ্বকে দেখিয়েছি বাংলাদেশও পারে : সমাবেশে মিথ্যা অপবাদে পদ্মা সেতুর অর্থায়ন থেকে বিশ্বব্যাংকের সরে যাওয়া এবং নিজের টাকায় তা বাস্তবায়নের প্রসঙ্গও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারপ্রধান বলেন, বদনাম দিয়েছিল। কেন দিয়েছিল? একটি ব্যাংকের এমডি পদের জন্য। তিনি ১০ বছর বেআইনিভাবে ব্যাংকটি চালিয়ে আবারও সেখানে থাকতে হবে। সেই লোভে। বারবার আমাদের ওপর চাপ। একটি বড় দেশ বারবার চাপ দিত। কী বলত! এমডি পদে না রাখলে নাকি পদ্মা সেতুর টাকা বন্ধ করে দেবে। তিনি বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে, সরকারের বিরুদ্ধে, বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে সেই ভদ্রলোক মামলাও করেছিল। কিন্তু আদালত তো তার বয়স কমাতে পারে না। মামলায় হেরে যায়। অর্থায়ন বন্ধ বিশ্বব্যাংকের বোর্ডে হয়নি। ওই হিলারি ক্লিনটন নিজে অর্ডার দিয়ে তখন বিশ্বব্যাংকের চেয়ারম্যানকে দিয়ে টাকা বন্ধ করে। তখন বলেছিলাম, নিজের টাকায় পদ্মা সেতু করব। আমরা সেটা করেছি। পদ্মা সেতু নির্মাণ করে বিশ্বকে দেখিয়েছি বাংলাদেশও পারে। এরপর বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বদলে গেছে।
হাওয়া ভবন খুলে খাওয়া খেতে পারছে না বলে তাদের যত দুঃখ : সরকারের উন্নয়নের নানা সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এসব উন্নয়ন অনেকের ভালো লাগে না। আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় এসেছে মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য দেশের আরও উন্নত করা। অনেকের কোনো কিছুই ভালো লাগে না। কিছুই তারা চোখে দেখে না যে, দেশের উন্নতি হচ্ছে। চোখ থাকতেও তারা অন্ধ। আমি অত্যন্ত আধুনিক চক্ষু ইনস্টিটিউট করে দিয়েছি। আন্তর্জাতিক মানের প্রতিষ্ঠা করেছি, আমিও নিজে সেখানে চোখ দেখাতে যাই। ১০ টাকার টিকিট কাটলে সেখানে চোখ দেখানো যায়। যারা উন্নয়ন দেখে না তাদের বলব সেখানে গিয়ে চোখটা দেখিয়ে আসতে। আসলে তাদের মনের দরজাই অন্ধকার। আর পরাজিত শক্তির পদলেহনকারী। সেজন্য মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন তারা দেখে না। হাওয়া ভবন খুলে খাওয়া খেতে পারছে না বলে তাদের যত দুঃখ।
বিভ্রান্তিতে কেউ যেন কান না দেন : সর্বজনীন পেনশন স্কিম নিয়ে বিএনপির সমালোচনার জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করেছি। বিএনপির কিছু নেতা বলছেন, এটা নাকি আমাদের নির্বাচনি ফান্ড তৈরি করার জন্য! এর থেকে লজ্জার আর কী হতে পারে। ক্ষমতায় থেকে নিজেরা কিছু করতে পারেনি। মানুষকে কিছু দিতে পারেনি। মানুষের ভালোর জন্য যখন আমরা কিছু করি তখন বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। এই বিভ্রান্তিতে কেউ যেন কান না দেন।
উৎপাদন বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : ছাত্রলীগকে উদ্দেশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতিষ্ঠান বলে নয়, যে কোনো প্রতিষ্ঠান চালাতে গেলে সঠিক নেতৃত্ব দরকার। আশা করি ছাত্রলীগের নেতারা নিজেদের সেই নেতৃত্ব হিসেবে গড়ে তুলবে। তিনি বলেন, মুদ্রাস্ফীতির কারণে ফিক্সড ইনকামের মানুষের কষ্ট হয়। প্রত্যেকে উৎপাদনে নজর দিলে কারও প্রতি হাত পাততে হবে না। স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালে নিজের নগদ টাকায় কেনা খাদ্যশস্য আসতে দেয়নি, কৃত্রিম উপায় দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করেছিল। সেই কথা মাথায় রেখে আমাদের প্রচেষ্টা, আমাদের খাদ্য আমরা উৎপাদন করব। আমাদের উৎপাদন বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নিয়ে চলি, আমার ভয় নেই : বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নিয়ে চলি। আমার কোনো ভয় নেই। দেশের মানুষকে ভালোবাসি। স্বাধীনতার চেতনায় বাংলাদেশকে গড়ে তুলব। ছাত্রলীগের ছেলেমেয়েরা একচল্লিশের স্মার্ট বাংলাদেশের কাণ্ডারি হবে। সেটাই আমি চাই। সেই স্মার্ট বাংলাদেশ হবে-স্মার্ট জনগোষ্ঠী, স্মার্ট গভর্নমেন্ট, স্মার্ট ইকোনমি। বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর কেউ বাধা দিতে পারবে না। অতন্দ্র প্রহরীর মতো ছাত্রলীগকে সব সময় সজাগ থাকতে হবে। পাশাপাশি উপযুক্ত শিক্ষায় নিজেদের শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে।
অস্বাভাবিক কোনো সরকার হতে দেব না-ওবায়দুল কাদের : সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ওয়ান-ইলেভেন আমরা ভুলিনি। আবারও অস্বাভাবিক সরকার বাংলার মাটিতে আমরা হতে দেব না। তিনি বলেন, আজকে দেশে-বিদেশে কত ষড়যন্ত্র! কত চক্রান্তের খেলা। তারা জানে এই দেশে ৭০ ভাগ মানুষ শেখ হাসিনাকে ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে। নির্বাচনে তাকে হারাতে পারবে না। যে জন্য ষড়যন্ত্র করে ক্ষমতা থেকে হারানোর চক্রান্ত করছে। নিষেধাজ্ঞা, ভিসানীতি প্রয়োগ করতে চাইছে। শেখ হাসিনা ১৫ বছরের মুক্তি সংগ্রামের অসম সাহসী কাণ্ডারি। আজকে সেই কৃর্তি তারা মুছে দেওয়ার চক্রান্ত করছে। পদ্মা সেতু থেকে বিশ্বব্যাংক চোর অপবাদ দিয়ে সরে গেছে। কিন্তু নিজেদের টাকায় পদ্মা সেতু করে আমরা প্রমাণ করেছি-‘ইয়েস উই ক্যান ডু’।
ছাত্র সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন। সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালি আসিফ ইনান। সমাবেশ মঞ্চে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া সমাবেশে মন্ত্রিপরিষদ সদস্যসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- যতবার সরকারে এসেছি শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছি: প্রধানমন্ত্রী
- আইপিডিআই ফাউন্ডেশন হৃদরোগের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে : স্পিকার
- দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে আজ
- ধান উৎপাদনে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো হবে: পরিবেশমন্ত্রী
- নির্বাচনের প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখতে আ. লীগকে আমন্ত্রণ বিজেপির
- ঢাকাকে পরিবেশ বান্ধব সুন্দর শহরে রূপান্তরিত করা হবে : রাজউক চেয়ারম্যান
- বঙ্গবন্ধু বৈষম্যের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ছিলেন: খাদ্যমন্ত্রী
- হজ ব্যবস্থাপনায় অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে : ধর্মমন্ত্রী
- ফিলিপাইনে যাচ্ছে বাংলাদেশের হাইব্রিড ধানবীজ
- এপ্রিলে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ৮০ লাখ ডলার
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পথচারীদের বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন প্রদান করেছে বান্দরবান পৌরসভা
- বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনী হলফনামায় তথ্য গোপনের অভিযোগ
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে এক নারী সদস্য কারাগারে
- গণতন্ত্র দখলকারীদের থেকে এখন গণতন্ত্রের সবক শুনতে হয়
- প্রবৃদ্ধির দৌড়ে চীন মালয়েশিয়ার চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ
- চিকিৎসকরা অফিস টাইমে হাসপাতালের বাইরে গেলে ব্যবস্থা
- রেডিয়েশন প্রয়োগে ঘরেই সংরক্ষণ করা যাবে পেঁয়াজ
- সংশোধন করা হচ্ছে শ্রম আইন
- চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করার সুপারিশ
- সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে বাংলাদেশকে ১২১ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে এডিবি
- অর্থনৈতিক সঙ্কট মোকাবেলা করে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশ
- এআই প্রযুক্তিতে চলবে সরকারি অফিস
- রেলপথে মাত্র ৪ ঘণ্টায় ঢাকা থেকে খুলনা, শুরু জুলাই থেকে
- বাংলাদেশের রেল উন্নয়নে সহযোগিতায় আগ্রহী রাশিয়া
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- বান্দরবানে কেএনএফের আরও দুই সদস্য কারাগারে
- প্রচারণা বন্ধ করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে আশার ইঙ্গিত বর্তমান চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীরের
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- প্রচারণা বন্ধ করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে আশার ইঙ্গিত বর্তমান চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীরের
- বান্দরবানে কেএনএফের আরও দুই সদস্য কারাগারে
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে এক নারী সদস্য কারাগারে
- রুমায় সেনা অভিযানে ২ কেএনএফ সদস্য নিহত অস্ত্র উদ্ধার
- নতুন ১১ জেলা যুক্ত হচ্ছে রেল নেটওয়ার্কে