বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ: দুর্যোগে দুর্বিপাকে সর্বদা মানুষের পাশে
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২২ জুলাই ২০২১
১৯৭০ সালের নির্বাচন বাঙালি জাতির ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের হার-জিতের ওপর অনেকাংশেই নির্ভর করছিল সাত কোটি বাঙালির ভাগ্য। দুই যুগের মতো সময় ধরে আওয়ামী লীগের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু যেভাবে পুরো জাতিকে একাট্টা করেছিলেন স্বাধীনতার জন্য, তার ফলাফল দেখার মহেন্দ্রক্ষণ ছিল এটি। আওয়ামী লীগের নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে হাজার বছরের দাসত্বের শৃঙ্খল ভেঙে ফেলার জন্য জাতি যখন প্রস্তুত, ঠিক এমন সময় নেমে এলো দুর্যোগের ঘনঘাটা। ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ে কেঁপে ওঠে বাংলার দক্ষিণাঞ্চল। মানুষের মৃত্যুকে উপেক্ষা করে পাকিস্তানি জান্তারা যখন ইলেশকশান ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ব্যস্ত, এমন পরিস্থিতিতেও প্রচার-প্রচারণা বাদ দিয়ে বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ালেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বাঙালির লাশ মাড়িয়ে সামনে এগুনোর নীতির বিরুদ্ধে ছিলেন তিনি সবসময়। ক্ষমতা, অর্থ কোনোকিছুর মোহেই তিনি তার মানবিক গুণাবলীর সঙ্গে আপোস করেননি।
১৯৭০ সালের নির্বাচন বাঙালি জাতির ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এই নির্বাচনে হার-জিতের ওপর অনেকাংশেই নির্ভর করছিল সাত কোটি বাঙালির ভাগ্য। দুই যুগের মতো সময় ধরে বঙ্গবন্ধু যেভাবে পুরো জাতিকে একাট্টা করেছিলেন স্বাধীনতার জন্য, তার ফলাফল দেখার মহেন্দ্রক্ষণ ছিল এটি। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে হাজার বছরের দাসত্বের শৃঙ্খল ভেঙে ফেলার জন্য জাতি যখন প্রস্তুত, ঠিক এমন সময় নেমে এলো দুর্যোগের ঘনঘাটা। ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ে কেঁপে ওঠে বাংলার দক্ষিণাঞ্চল। মানুষের মৃত্যুকে উপেক্ষা করে পাকিস্তানি জান্তারা যখন ইলেশকশান ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ব্যস্ত, এমন পরিস্থিতিতেও প্রচার-প্রচারণা বাদ দিয়ে বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ালেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বাঙালির লাশ মাড়িয়ে সামনে এগুনোর নীতির বিরুদ্ধে ছিলেন তিনি সবসময়। ক্ষমতা, অর্থ কোনোকিছুর মোহেই তিনি তার মানবিক গুণাবলীর সঙ্গে আপোস করেননি।
১২ নভেম্বর সেই ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে। নির্বাচনি প্রচার বন্ধ করে বাংলার দুর্যোগকবলিত মানুষের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ কর্মসূচি চালিয়ে যান বঙ্গবন্ধু। এরপর, ২৬ নভেম্বর এক বিশেষ ভাষণ দেন তিনি। সেই ভাষণেই দেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার পূর্ণাঙ্গ দিকনির্দেশনা। সেই বছর নোয়াখালী, বরিশাল, পটুয়াখালী ও খুলনায় এই চারটি জেলা সফর করেন বঙ্গবন্ধু। তিনি ১০ লাখেরও বেশি মানুষের প্রাণহানির কথা ও উপদ্রুত এলাকার বেঁচে থাকা জনগণের অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্টের দৃশ্য বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরেন।
সেই সঙ্গে পাকিস্তান সরকারের চরম ব্যর্থতার তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরে তিনি বলেছিলেন, 'ঘূর্ণিঝড় উপকূলে আঘাত হানার দু'দিন আগে সুপারকো ও আবহাওয়া উপগ্রহের মধ্যে খবর পাওয়া সত্ত্বেও উপকূলবর্তী অঞ্চলসমূহের অধিবাসীদের যথাযথভাবে সতর্ক করে দেওয়া হয়নি। হতভাগ্যদের কিছু লোককে অন্তত অন্য স্থানে সরানোর কোনো প্রকার চেষ্টা করা হয়নি।'
উপকূলীয় অঞ্চলের জনগণের দুঃখ-দুর্দশা লাঘবে সরকারের অদূরদর্শিতা ও বৈরী মনোভাব প্রসঙ্গ তুলে বলেন, 'আজাদীর ২৩ বছর পরেও বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য এমনকি পরিকল্পনা পর্যন্ত তৈরি হয়নি। ১০ বছর আগেও একবার ঘূর্ণিঝড় ও সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাসে এই এলাকার মারাত্মক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল। এবার ১০ বছর পর ক্ষয়ক্ষতির ব্যাপকতা সহস্র গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এক দশক আগে ঘূর্ণিঝড় প্রতিরোধী আশ্রয়স্থল নির্মাণ, সমুদ্র উপকূলবর্তী গ্রামসমূহের পুনর্বিন্যাস এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছিল। পূর্ণ এক দশক অতিক্রান্ত হওয়ার পরেও এসব পরিকল্পনা একগাদা প্রকল্পের মধ্যে আটকা পড়ে আছে এবং তা এখনও কার্যকর করা হয়নি।'
অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে বঙ্গবন্ধুর বক্তব্য ছিল স্পষ্ট। তিনি বলেছিলেন, 'বাংলাদেশকে প্রকৃতির ধ্বংসলীলার হাত থেকে বাঁচাতে হলে ৬ দফা ও ১১ দফার ভিত্তিতে স্বায়ত্তশাসন অবশ্যই অর্জন করতে হবে। তাহলেই আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়ন, বন্যা নিয়ন্ত্রণ, ঘূর্ণিঝড় দুর্গতদের পুনর্বাসন, গ্রাম পুনর্গঠন যে কোনো জরুরি সমস্যার সমাধান করতে পারব।'
আজকের বাংলাদেশ দুর্যোগ মোকাবিলায় বিশ্বে 'রোল মডেল' হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। এর পেছনে বড় শক্তি হিসেবে কাজ করেছে জাতির পিতার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত পরিকল্পনা। দেশবাসীকে ঘূর্ণিঝড় থেকে রক্ষা করতে হলে যে পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে, তা স্পষ্ট করে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন: উপকূলীয় বাঁধ নির্মাণ, ঘূর্ণি প্রতিরোধী পর্যাপ্ত আশ্রয়স্থল নির্মাণ, সুষ্ঠু বিপদ সংকেত ব্যবস্থা ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন করতে হবে। বেঁচে থাকা মানুষগুলোর জন্য চেয়েছিলেন তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা, গবাদি পশু, উন্নত লাঙল, বীজ ও কৃষি যন্ত্রপাতি সরবরাহসহ দুর্যোগ-পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া।
সেদিনের সেই ভাষণে তিনি বলেছিলেন, 'আর যদি নির্বাচন বানচাল হয়ে যায়, তাহলে ঘূর্ণিঝড় ও সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাসে নিহত ১০ লাখ লোক আমাদের ওপর যে দায়িত্ব অর্পণ করে গেছে, তা সম্পাদনের জন্য আমরা যাতে স্বাধীন নাগরিক হিসেবে বাঁচতে পারি- তার জন্য, আমরা যাতে নিজেদের ভাগ্য নিয়ন্ত্রক হতে পারি- তার জন্য, প্রয়োজনবোধে আরও ১০ লাখ বাঙালি প্রাণ দেবে।'
১৯৭০-এর নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের পর ৯ ডিসেম্বরে সংবাদ সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে যে ভাষণ দেন, সেখানেও ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষয়ক্ষতি এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রসঙ্গ গুরুত্ব পায়। ঘূর্ণিঝড়ে ১০ লাখ লোক নিহত ও ৩০ লাখ বেঁচে যাওয়া মানুষের জীবন-সংগ্রামে তাদের দুঃখ-দুর্দশা লাঘবকে তিনি নিজেদের জন্য পাহাড়সম কর্তব্য হিসেবে উল্লেখ করেন।
১৯৭১ সালের ১৪ মার্চ অসহযোগ আন্দোলনের সময় বঙ্গবন্ধু প্রশাসনকে যে ৩৫টি নির্দেশনা দেন, তার মধ্যে ঘূর্ণিদুর্গত এলাকায় বাঁধ তৈরিসহ সব উন্নয়নমূলক কাজ, সাহায্য-সহযোগিতা, পুনর্বাসন ও পুনর্নির্মাণ কাজ অব্যাহত রাখার নির্দেশ দেন।
১৯৭২ সালেই বঙ্গবন্ধু ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলার জন্য 'ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি' পরিকল্পনা করেন এবং ১৯৭৩ সালে এ কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। আজকের বাংলাদেশে এই কর্মসূচির মাধ্যমে লাখ লাখ স্বেচ্ছাসেবক সেবা দিয়ে যাচ্ছে দুর্গত এলাকার জনগণকে। ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ নিয়ে তিনি যে নির্দেশনা দিয়েছিলেন, তা বাস্তবায়নের জন্য তাৎক্ষণিকভাবে তিনি মানুষ ও তাঁর সম্পদ রক্ষায় উঁচু ঢিবি নির্মাণ করতে বলেন। স্থানীয় জনগণ ভালোবেসে কৃতজ্ঞতার সঙ্গে সেই আশ্রয়স্থলের নাম দেন 'মুজিব কিল্লা'।
দুর্যোগকবলিত মানুষের সেবায় আত্মনিয়োগ করার চারিত্রিক এই বৈশিষ্ট্য বঙ্গবন্ধুর স্কুল ছাত্রজীবন থেকেই শুরু হয়। ১৯৪৩ সালে দুর্ভিক্ষপীড়িত মানুষের দুর্দশা দেখে তার কিশোর হৃদয় ভারাক্রান্ত হয়। নিজ ডায়েরিতে (অসমাপ্ত আত্মজীবনী) তিনি লিখেছেন- 'এই সময় শহীদ সাহেব লঙরখানা খোলার হুকুম দিলেন। আমিও লেখাপড়া ছেড়ে দুর্ভিক্ষপীড়িতদের সেবায় ঝাঁপিয়ে পড়লাম। অনেকগুলি লঙরখানা খুললাম। দিনে একবার করে খাবার দিতাম। দক্ষিণ বাংলার দুর্দশাপীড়িত মানুষের মাঝে ত্রাণ তৎপরতার জন্য তিনি ঢাকা থেকে কলকাতার বড় বড় নেতার কাছে গেছেন। প্রচণ্ড পরিশ্রমে বঙ্গবন্ধু অসুস্থ হয়ে পড়েন। তথাপি জনগণের পাশে থাকার সংকল্পে ছিলেন অবিচল।
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- গ্রামে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- টাঙ্গাইল শাড়ির স্বত্ব রক্ষায় ভারতে আইনজীবী নিয়োগ
- বদলে যাচ্ছে পাঠদানব্যবস্থা
- সুন্দরবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ড্রোনের মাধ্যমে মনিটরিং
- স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ছাত্রলীগের মিছিল-সমাবেশ
- অর্থনীতির গেম চেঞ্জার মাতারবাড়ী
- টিসিবির পণ্য আজ থেকে বিক্রি শুরু
- বাতিল হচ্ছে রিটার্ন অ্যাসেসমেন্ট প্রথা
- সরকার বিনিয়োগকারীদের সব সুবিধা নিশ্চিতকরণে বদ্ধপরিকর
- উপজেলা নির্বাচনে দেড় লাখ আনসার-ভিডিপি সদস্য মোতায়েন
- বান্দরবানে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের অনুদানের চেক বিতরণ
- নাইক্ষ্যংছড়ি অগ্নিকান্ডে ৮ দোকান ও বাসাবাড়ি পুড়ে ছাই
- সশস্ত্র বাহিনীকে আরো উন্নত করাই আমাদের লক্ষ্য
- রোহিঙ্গা মামলা চালাতে আর্থিক সহায়তার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- মেয়াদোত্তীর্ণ ইউনিয়নে বসবে প্রশাসক
- প্রত্নসম্পদের ক্ষতি করলে ১০ বছর কারাদণ্ড
- ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে আবাসন সুবিধা দেবে সরকার
- প্রবাস আয় বাড়ানোর জন্য রেমিট্যান্স কার্ড প্রবর্তনের সুপারিশ
- সংশোধিত বাজেটে কৃষি খাতে ভর্তুকি ৮ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে
- সুদের হার বাজারভিত্তিক করা হবে গভর্নর
- সংকটেও উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বাংলাদেশ রোল মডেল
- হাওরে ধান কাটা হলো সারা, কৃষক পরিবারে স্বস্তির হাসি
- অবশেষে ‘অবৈতনিক’ হচ্ছে নিম্ন মাধ্যমিক স্তর
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- উপজেলা নির্বাচন উৎসবমুখর দেখতে চাই - প্রধানমন্ত্রী
- দক্ষিণে বাড়ল কমিউটার ট্রেন যাত্রী পরিবহন শুরু আজ
- জুনে বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাচ্ছে দ্বিতীয় ইউনিট
- বন্দিদের সুস্থ রাখতে নানা উদ্যোগ কারাগারে
- সরকারিকরণ হলো জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- বান্দরবানে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের অনুদানের চেক বিতরণ
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা