বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা অনুযায়ী আমাদের পতাকার ডিজাইন হয়: প্রধানমন্ত্রী
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ৪ মার্চ ২০২২
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিকল্পনা অনুযায়ী বাংলাদেশের পতাকার ডিজাইন করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার 'বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ' প্রদান অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'ইয়াহিয়া খান তখন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। ৭০ সালের ডিসেম্বর মাসে নির্বাচন হয়। সমগ্র পাকিস্তানে আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নেতৃত্বে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। সমগ্র পাকিস্তানে একজন বাঙালি সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে সরকার গঠন করবে এটা পাকিস্তানের তখনকার নেতা ভুট্টো সাহেব মানতেই পারেননি। কারণ তিনি পশ্চিম পাকিস্তানে মাত্র ৭০টা সিট পেয়েছেন। আর বাকি সব সিট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব পান।'
'শুরু হয় ষড়যন্ত্র। ইয়াহিয়া খান মিলিটারি ডিকটেটর আইয়ুবের পতনের পর ক্ষমতা দখল করে। ৩রা মার্চ সংসদ অধিবেশন ডাকা হয়েছিল। একটা বিষয় লক্ষণীয়, ডিসেম্বরে ইলেকশন হয়, জানুয়ারি মাস যায়, ফেব্রুয়ারি মাস যায় এরপর ৩রা মার্চ ডাকা হয় সংসদ অধিবেশন। পূর্ব পাকিস্তানে অর্থাৎ ঢাকায় হওয়ার কথা সেই অধিবেশন। পাকিস্তান থেকে অনেক সদস্যরাও চলে এসেছিলেন। কিন্তু ভুট্টো সাহেবের সেখানে আপত্তি। সে ঘোষণা দিয়েছিল, পশ্চিম পাকিস্তান থেকে কেউ যদি পূর্ব পাকিস্তানে আসে সংসদ অধিবেশনে যোগ দেওয়ার জন্য তাহলে তাদেরকে খুন করে দেবে, হাত-পা ভেঙে দেবে এবং সমগ্র পাকিস্তানে ধর্মঘট ডাকবে, দোকান-পাট বন্ধ করে দেবে।'
তিনি আরও বলেন, 'সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পেয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। ইয়াহিয়া খান তার সঙ্গে কোনো আলোচনা না করে ভুট্টোর সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে সেই অধিবেশন বন্ধ করে দেন ১লা মার্চ। ১লা মার্চ স্টেডিয়ামে ক্রিকেট খেলা হচ্ছিল। এই ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে খেলা বন্ধ হয়ে যায়। সেখানে থেকে সকল মানুষ রাস্তায় চলে আসে, সকল স্কুল, কলেজ, প্রতিষ্ঠান, অফিস, আদালত সবকিছু থেকে মানুষ রাস্তায় নেমে পরে। আর ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের ছাত্র নেতারাও কিন্তু রাস্তায় নেমে পরে। আমরাও তখন ছাত্র ছিলাম।'
'জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আমাদের যারা সংসদ সদস্য, প্রাদেশিক পরিষদ এবং জাতীয় পরিষদের সদস্যদের শপথ পাঠ করান। সেই সঙ্গে তখন নিজেরা বৈঠক করেন। ইয়াহিয়া খানের ঘোষণার প্রতিবাদ করে ৭ই মার্চ তিনি ভাষণ দেবেন সেই ঘোষণাটা দেন। ৭ই মার্চের ভাষণ ঐতিহাসিক ভাষণ। যেখানে তিনি বলেছেন যে, কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না। আর সেই ভাষণেই তিনি বলেছিলেন, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। যে ভাষণ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে প্রতিটি মুক্তিযোদ্ধাকে অনুপ্রেরণা দিয়েছিল। কাজেই এই দিনটিও আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই সঙ্গে মার্চের প্রতিটি দিন, ৭১ এর মার্চের প্রতিটি দিন ছিল বাংলাদেশের জন্য একটা উত্তাল তরঙ্গের মতো। তখন সকলেই মুক্তির জন্য সংগ্রাম করে যাচ্ছিলেন।'
'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবেরই পরিকল্পনা অনুযায়ী আমাদের পতাকার ডিজাইন করা হয়। এই পতাকার সঙ্গে জাপানের পতাকার মিল আছে। কারণ জাপান হচ্ছে উদিত সূর্যের দেশ। সাদার মধ্যে লাল। আর বাংলাদেশ সবুজ বাংলাদেশ। সেই সবুজের মাঝে লাল। এই পতাকার চিন্তাটা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের।'
'আজকে জয় বাংলা স্লোগান আমাদের জাতীয় স্লোগানের স্বীকৃতি পেয়েছে উচ্চ আদালতের রায়ে। এই জয় বাংলা স্লোগানটা কবি নজরুল ইসলামের কবিতা থেকেই নেওয়া। এই জয় বাংলা স্লোগানটাও কিন্তু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবই নিয়েছিলেন এবং প্রথম ছাত্রলীগকে নির্দেশ দিয়েছিলেন যে তোমরা এটা মাঠে নিয়ে যাও। জনগণের সামনে আগে তোমরা নিয়ে যায়। এটা ধীরে ধীরে আমাদের জাতীয় স্লোগানে পরিণত হয়েছে। এটা আমদের জন্য বিরাট একটা অর্জন। এটা আমরা মার্চ মাসেই পেলাম, যে মাসে লাখো শহীদ তাদের রক্ত দিয়ে স্বাধীনতা এনে দিয়েছে।'
প্রধানমন্ত্রী বলেন, '১৯৭০ সালের ৫ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব যেদিন সোহরাওয়ার্দী সাহেবের মৃত্যুবার্ষিকীতে ভাষণ দিচ্ছিলেন সেই সময় তিনি ঘোষণা দিয়েছিলেন, এই ভূখণ্ডের নাম হবে বাংলাদেশ। আজকে আমরা বাঙালি জাতি বাংলাদেশ পেয়েছি, জাতি পেয়েছি, একটা স্বাধীন জাতিসত্তা পেয়েছি। সেই অর্জনের মাসই হচ্ছে মার্চ মাস। আমি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছি, শ্রদ্ধা জানাই জাতীয় ৪ নেতার প্রতি, শ্রদ্ধা জানাই ৩০ লাখ শহীদ যারা রক্ত দিয়েছেন তাদের প্রতি, শ্রদ্ধা জানায় সেই মা-বোনদের প্রতি যারা নির্যাতিত হয়েছেন।'
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- বান্দরবানে কালবৈশাখী ঝড়ে বিধ্বস্ত ৯০০ বসতঘর
- কালবৈশাখী ঝড়ে লামায় সহস্রাধিক বাড়িঘর বিধ্বস্ত
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- পদ্মা রেল করিডোর ট্রেনে ঢাকা থেকে মাত্র তিন ঘণ্টায় খুলনা সম্পূর্ণ খুলছে জুলাইয়ে
- কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার
- বাংলাদেশিদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি বাড়াতে আগ্রহী রাশিয়া
- নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী
- জাতিসংঘে বাংলাদেশের উত্থাপিত শান্তির সংস্কৃতি রেজ্যুলেশন গৃহীত
- সরকারীকরণ হচ্ছে শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর
- মে মাসের জন্য এলপিজির দাম কমল ৪৯ টাকা
- কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সচল করতে হবে
- গাজায় যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- যতবার সরকারে এসেছি শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছি: প্রধানমন্ত্রী
- আইপিডিআই ফাউন্ডেশন হৃদরোগের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে : স্পিকার
- দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে আজ
- ধান উৎপাদনে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো হবে: পরিবেশমন্ত্রী
- নির্বাচনের প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখতে আ. লীগকে আমন্ত্রণ বিজেপির
- ঢাকাকে পরিবেশ বান্ধব সুন্দর শহরে রূপান্তরিত করা হবে : রাজউক চেয়ারম্যান
- বঙ্গবন্ধু বৈষম্যের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ছিলেন: খাদ্যমন্ত্রী
- হজ ব্যবস্থাপনায় অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে : ধর্মমন্ত্রী
- ফিলিপাইনে যাচ্ছে বাংলাদেশের হাইব্রিড ধানবীজ
- এপ্রিলে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ৮০ লাখ ডলার
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পথচারীদের বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন প্রদান করেছে বান্দরবান পৌরসভা
- বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনী হলফনামায় তথ্য গোপনের অভিযোগ
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে এক নারী সদস্য কারাগারে
- গণতন্ত্র দখলকারীদের থেকে এখন গণতন্ত্রের সবক শুনতে হয়
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- বান্দরবানে কেএনএফের আরও দুই সদস্য কারাগারে
- প্রচারণা বন্ধ করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে আশার ইঙ্গিত বর্তমান চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীরের
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে এক নারী সদস্য কারাগারে
- রুমায় সেনা অভিযানে ২ কেএনএফ সদস্য নিহত অস্ত্র উদ্ধার