৭ মার্চ ছাড়া স্বাধীনতার ইতিহাস অপূর্ণ, অথচ বিএনপি দিনটি পালনই করে না : তথ্যমন্ত্রী
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ৭ মার্চ ২০২৩
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘৭ মার্চের ভাষণ, জনসভাকে বাদ দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম হয় না, আমাদের মুক্তিযুদ্ধ হয় না। বিশ্বের লিপিবদ্ধ ইতিহাসের অন্যতম শ্রেষ্ঠ এই ভাষণ একটি দেশ বদলে দিয়েছে, পৃথিবীর মানচিত্রই বদলে দিয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, ৭ মার্চ বিএনপি পালন করে না। যারা ৭ মার্চ পালন করে না, অস্বীকার করে, তারা স্বাধীনতাকে কতটুকু স্বীকার করে, কতটুকু বিশ্বাস করে সেটিই হচ্ছে বড় প্রশ্ন।’
মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর কাকরাইলে তথ্য ভবনে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ অনুষ্ঠানমালা’য় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ সব কথা বলেন।
মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: হুমায়ুন কবীর খোন্দকারের সভাপতিত্বে অতিরিক্ত সচিব মো. ফারুক আহমেদ স্বাগত ভাষণ এবং বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ বক্তব্য দেন। মঙ্গলবার সকালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের শিখা চিরন্তন প্রাঙ্গণে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর এবং তথ্য অধিদফতর আয়োজিত আলোকচিত্র ও বই প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন সচিব হুমায়ুন কবীর খোন্দকার।
ড. হাছান বলেন, ‘৭ মার্চকে অস্বীকার করে আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম হয় না, অথচ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পরে বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ রাষ্ট্রীয় বেতার যন্ত্রে, টেলিভিশনে, রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানমালায় বন্ধ ছিল, এমন কি ভাষণের সিডি সব জায়গা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল, ধ্বংস করা হয়েছিল। ১৯৭৭ সালে ঘরোয়া রাজনীতির অনুমতি দেওয়ার আগে পর্যন্ত ৭ মার্চের ভাষণ বাজানোর অপরাধে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সরকার আমাদের দলের অনেককে গ্রেফতার করেছে।’
নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘১৯৭৮, ’৭৯, ’৮০,’ ৮১ সালে ছাত্রলীগের নবীন কর্মী হিসেবে আমি চট্টগ্রাম শহরে জনসভার মাইকিং করতাম। কোনো গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে গেলে প্রথমে আমরা ৭ মার্চের ভাষণ বাজিয়ে দিতাম, মানুষ জমে যেত। তারপর জনসভার কথা বলতাম।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আজকে ৭ মার্চের ভাষণ বিশ্ব ইতিহাসের একটি অন্যন্য প্রামাণ্য দলিল হিসেবে ইউনেস্কো সংরক্ষণ করেছে, বিশ্ব স্বীকৃতি দিয়েছে। পৃথিবীতে অনেক কালজয়ী ভাষণ আছে। সেই কালজয়ী ভাষণগুলোর বেশিরভাগই যেমন মেনসন ম্যান্ডেলা, নেতাজী সুভাষ বসুর ভাষণ ছিল লিখিত। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণে আমরা দেখি কোনো দাড়ি-কমা-সেমিকোলন ছাড়া, কোনো ইতস্তত ভাব ছাড়া তিনি এক নাগাড়ে দাঁড়িয়ে সব কথা বলে গিয়েছেন এবং গণমানুষের ভাষায় কথা বলেছেন।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘১৯৭০ সালে আদমশুমারি অনুযায়ী ঢাকা শহরের লোকসংখ্যা ছিলো ১২ লাখ কয়েক হাজার। আর জনসভায় হাজির ছিলো ১০ লাখ মানুষ। শহরের বেশিরভাগ পুরুষ সেখানে চলে গিয়েছিল, আশেপাশের জেলা থেকেও মানুষের সমাগম ঘটেছিল। এই ভাষণের মাধ্যমে একটি জাতির জন্ম হয়েছিল। একটি নিরস্ত্র জাতি, সশস্ত্র জাতিতে রূপান্তরিত হয়ে এক সাগর রক্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা এনেছে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে। জাতির পিতার ৭ মার্চের ভাষণ একটি দেশ বদলে দিয়েছে, পৃথিবীর মানচিত্রই বদলে দিয়েছে, তাই এই ভাষণ আমার বিবেচনায় বিশ্বের লিপিবদ্ধ ইতিহাসের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভাষণ এবং জাতিসংঘ সেই স্বীকৃতি দিয়েছে।’
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আজকের এই দিনে জাতির পিতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। শ্রদ্ধা জানাই ১৫ আগস্ট শহীদ বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ সকল শহীদদের প্রতি। আমি প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে শুনেছিলাম যে, ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে যাওয়ার আগে বঙ্গবন্ধুর গায়ে একটু তাপ, জ্বর জ্বর ভাব ছিলো। তখন অনেকেই অনেক নোট দিয়েছিলেন বলার জন্য। বঙ্গমাতা বলেছিলেন যে, তুমি যেটি দেশের জন্য, মানুষের জন্য, জাতির জন্য ভালো মনে করবে সেটাই বলবে। এবং বঙ্গবন্ধু সেটাই বলেছিলেন। তাই এখানে বঙ্গমাতারও ভূমিকা ছিল।’
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- বান্দরবানে কালবৈশাখী ঝড়ে বিধ্বস্ত ৯০০ বসতঘর
- কালবৈশাখী ঝড়ে লামায় সহস্রাধিক বাড়িঘর বিধ্বস্ত
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- পদ্মা রেল করিডোর ট্রেনে ঢাকা থেকে মাত্র তিন ঘণ্টায় খুলনা সম্পূর্ণ খুলছে জুলাইয়ে
- কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার
- বাংলাদেশিদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি বাড়াতে আগ্রহী রাশিয়া
- নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী
- জাতিসংঘে বাংলাদেশের উত্থাপিত শান্তির সংস্কৃতি রেজ্যুলেশন গৃহীত
- সরকারীকরণ হচ্ছে শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর
- মে মাসের জন্য এলপিজির দাম কমল ৪৯ টাকা
- কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সচল করতে হবে
- গাজায় যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- যতবার সরকারে এসেছি শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছি: প্রধানমন্ত্রী
- আইপিডিআই ফাউন্ডেশন হৃদরোগের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে : স্পিকার
- দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে আজ
- ধান উৎপাদনে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো হবে: পরিবেশমন্ত্রী
- নির্বাচনের প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখতে আ. লীগকে আমন্ত্রণ বিজেপির
- ঢাকাকে পরিবেশ বান্ধব সুন্দর শহরে রূপান্তরিত করা হবে : রাজউক চেয়ারম্যান
- বঙ্গবন্ধু বৈষম্যের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ছিলেন: খাদ্যমন্ত্রী
- হজ ব্যবস্থাপনায় অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে : ধর্মমন্ত্রী
- ফিলিপাইনে যাচ্ছে বাংলাদেশের হাইব্রিড ধানবীজ
- এপ্রিলে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ৮০ লাখ ডলার
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পথচারীদের বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন প্রদান করেছে বান্দরবান পৌরসভা
- বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনী হলফনামায় তথ্য গোপনের অভিযোগ
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে এক নারী সদস্য কারাগারে
- গণতন্ত্র দখলকারীদের থেকে এখন গণতন্ত্রের সবক শুনতে হয়
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- বান্দরবানে কেএনএফের আরও দুই সদস্য কারাগারে
- প্রচারণা বন্ধ করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে আশার ইঙ্গিত বর্তমান চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীরের
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে এক নারী সদস্য কারাগারে
- রুমায় সেনা অভিযানে ২ কেএনএফ সদস্য নিহত অস্ত্র উদ্ধার