দেশরত্ন শেখ হাসিনা একজন আদর্শ সন্তান,মমতাময়ী মা,সৎ,সাহসী ও দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বপরিবারে নির্মমভাবে হত্যাকাণ্ডে শিকার হওয়ার পর অভিভাবকহীন বাংলাদেশের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা অনিবার্য হয়ে ওঠেন নানা কারণে। জেনারেল জিয়ার স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্বদানে এমনি একজন নেতার প্রয়োজন ছিল যিনি: প্রথমত, দলের ঐক্য এবং জেনারেল জিয়ার সামরিক স্বৈরাচারী সরকারের অত্যাচার-নির্যাতনের শিকার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মনোবল ফেরাতে পারবেন; দ্বিতীয়ত, স্বৈরাচারী শাসকের বিরুদ্ধে নেতৃত্বদানে সাহসী ও কৌশলি হবেন; এবং তৃতীয়ত, নেতা-কর্মীসহ মানুষের আস্থা অর্জন করতে পারবেন। সামগ্রিক রাজনৈতিক বাস্তবতাকে বিবেচনায় নিয়ে ১৯৮১ সালের ১৪-১৬ ফ্রেবুয়ারি আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে জননেত্রী শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাকে দলের সভাপতি করা হয়। যে কোন বিচারে এটি ছিল একটি সুবিবেচনা প্রসূত সিদ্ধান্ত। কারণ দলের সংকটকালে একমাত্র বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরসুরীর পক্ষেই দলকে সুসংগঠিত করে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত করা সম্ভব।
দেশরত্ন শেখ হাসিনার মধ্যে নেতৃত্বদানের গুণাবলি পরিলক্ষিত হয় যখন তিনি ছাত্র। মাত্র ১৯ বছর বয়সে তিনি ইডেন কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি নির্বাচিত হন। তাঁর নেতৃত্ব আরও বিকশিত হয় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারি দল আওয়ামী লীগের হাল ধরার পর। মাত্র সাড়ে তিন বছরের শিশু রাষ্ট্রের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর দেশ যখন অভিভাবকহীন, ঠিক তখন ১৯৮১ সালের ১৭ মে জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের মাটিতে ফিরে আসেন জীবনের হুমকি এবং ঝুঁকি মাথায় নিয়ে।
মাত্র ৩৪ বছর বয়সে অসীম সাহসিকতা নিয়ে আওয়ামী লীগের সভানেত্রীর দায়িত্ব নিলেন। বঙ্গবন্ধু, জাতীয় চার নেতাকে হারিয়ে নেতা-কর্মীরা দিশেহারা, হাজার নেতা-কর্মী জেলে, দলের মধ্যে বিভক্তি এমনি এক সংকটময় মুহুর্তে দলের দায়িত্ব নিয়ে তিনি শুধু দলকে বাঁচাননি, দেশ ও জাতিকে বাঁচিয়েছেন। তিনি স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের জন্য জনমত তৈরি করেছেন। তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলেছেন। নির্বাচনকে আন্দোলনের কৌশল হিসেবে গ্রহণ করেছেন। ১৯৮৬ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। সে নির্বাচন যদি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হতো, সঠিক ফলাফল যদি প্রকাশ করা হতো জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৮৬ সালেই প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হতে পারতেন। বিরোধী দলের নেতা হিসেবে সংসদে এবং রাজপথে তিনি তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলেন। ৩৯ বছর বয়সে জননেত্রী শেখ হাসিনা হয়ে ওঠেন গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রতীক।
ভোট কারচুপির যে উদাহরণ জেনারেল জিয়া ও জেনারেল এরশাদ সৃষ্টি করেন এবং পরবর্তীতে তাদের পদাঙ্ক অনুসরন করেন বেগম খালেদা জিয়ার সরকার। গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকারের দাবীতে ৯১ থেকে ৯৬ পর্যন্ত জননেত্রী শেখ হাসিনা তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলেন। আন্দোলনের মুখে বেগম খালেদা জিয়া তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন করতে বাধ্য হয়। আন্দোলনের মুখে তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন করতে বাধ্য হয়। দীর্ঘ ২১ বছরের ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম শেষ পর্যন্ত সফল হয়। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করে। ৪৯ বছর বয়সে জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন এবং দেশ পরিচালনা করেন। ২০০১ সালে বিএনপি-জামাত জোট ভোট কারচুপির মাধ্যমে আবার ক্ষমতাসীন হয়ে হত্যা, খুন, দুর্নীতিসহ দেশকে চরম নৈরাজের পথে ঠেলে দেয়। তাদের অপশাসনের বিরুদ্ধে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আন্দোলন গড়ে ওঠে।
তাঁর দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের জীবনে বহুবার কারাবরণ করেন। তাকে হত্যার জন্য দীর্ঘ ১৯ বার চেষ্টা করা হয়। তারপরও তিনি সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, অন্যায় ও অপশাসনের কাছেে নতি শিকার করেননি।
এ আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়। সেই থেকে দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকার দেশ পরিচালনা করছে। তিনি তিনটি রূপকল্প- ভিশন ২০২১, ভিশন ২০৪১ এবং ডেল্টা প্লান ২১০০ বাস্তবায়ন করছেন। স্বাধীনতার চার দশক পর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে তিনি দেশকে কলঙ্কমুক্ত করেছেন। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার, জঙ্গিবাদ নিয়ন্ত্রণ, পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি, আশ্রয়হীন রোহিঙ্গা শরনার্থীদের আশ্রয়দান, ভারত ও মিয়ানমারের মধ্যে সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তি, সমুদ্রবক্ষে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে ব্লু ইকোনমির নতুন দিগন্ত উন্মোচন, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর সফল উৎক্ষেপণ, ফোরজি মোবাইল প্রযুক্তি ব্যবহারসহ নানা কর্মযজ্ঞ এবং দেশের আইসিটি খাতে বাস্তবমুখী ও কার্যকরী বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ফলে করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় বিশ্ব দরবারে প্রশংসিত হয়েছেন।
আমরা যখন দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আন্দোলনের বিভিন্ন পর্বগুলোর বিশ্লেষণ করি তখন সব কিছুই অসম্ভব মনে হয়। কিন্তু এই অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। যেভাবে জাতির পিতা ২৩ বছর পাকিস্তানি স্বৈরশাসকদের সংগ্রাম করে মানুষের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তি এনে দিয়েছিলেন। অসম্ভবকে সম্ভব করে হাজার বছরের পরাধীনতার গ্লানি থেকে মুক্ত করে বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতার স্বাদ, স্বাধীন ভূখণ্ড উপহার দিয়েছিলেন। একই রকমভাবে বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সেই অসমাপ্ত গণতন্ত্র এবং অর্থনৈতিক মুক্তির আন্দোলনকে সফল করে একটি দরিদ্র রাষ্ট্রকে মাত্র ১০ বছরের ব্যবধানে একটি নিম্ন মধ্যম আয়ের রাষ্ট্রে পরিণত করেছেন। তিনি খাদ্য ঘাটতির দেশকে উদ্বৃত্ত খাদ্য উৎপাদনের দেশে পরিণত করেছেন এবং জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি (করোনকালের আগে ) ৮ দশমিক ২ শতাংশে উন্নীত করেছেন।
অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য বর্তমান বিশ্বের চালিকাশক্তি প্রযুক্তিকে তিনি হাতিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছেন। আজকের ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। তারই নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে সরকার কতটা সফল তার প্রমাণ করোনা মহামারিকালের কার্যক্রম। করোনাকালে অনলাইনে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিনোদন ও খাদ্যপণ্য পৌছে দেওয়া থেকে শুরু করে ভার্চুয়াল কোর্টসহ প্রায় সবই পরিচালনা করা হচ্ছে প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
জননেত্রী শেখ হাসিনা রত্নগর্ভা। একজন সফল মা হিসেবে তিনি তাঁর দুই সন্তানকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেছেন। তাঁর পুত্র আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল বাংলাদেশের আর্কিটেক্ট। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব এবং সজীব ওয়াজেদ জয়ের সুপরামর্শ, সঠিক দিকনির্দেশনা ও তত্ত্বাবধানে আমরা আজ ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের দ্বারপ্রান্তে। তাঁর কন্যা সায়মা হোসেন ওয়াজেদ একজন মনোবিজ্ঞানী এবং অটিস্টিক বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উপদেষ্টা। প্রতিবন্ধিদের কল্যানে তাঁর কার্যক্রম আজ বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত।
দেশ ও মানুষের প্রতি ভালবাসার প্রবল আকর্ষনে জননেত্রী শেখ হাসিনা স্বদেশে ফিরে এসেছিলেন। শোককে শক্তিতে রুপান্তরিত করে বাংলার মানুষের জীবন-মানের উন্নয়ন ও তাদের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য নিরলস পরিশ্রম করছেন।
তিনি বিশ্বের বুকে বাংলাদেশেকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। তাঁর দূরদর্শী নেতৃত্ব ও অপরিসীম আত্মত্যাগের ফলেই বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে মাথা উচু করে দাঁড়িয়েছে।
জয়তু শেখ হাসিনা।
লেখকঃ জুনাইদ আহমেদ পলক, এমপি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী।
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- জবানবন্দি দিলেন অপহরণের শিকার সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার
- যুদ্ধকে ‘না’ বলুন যুদ্ধ কোনো সমাধান আনতে পারে না
- থাইল্যান্ডের রাজা-রানীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
- আবহাওয়া বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
- বেনজীর ও তার পরিবারের সম্পদের তথ্য চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংককে দুদকের চিঠি
- মার্কিন মানবাধিকার প্রতিবেদনে আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- আগামী মাসে বাংলাদেশ-চীন সামরিক মহড়া, নজর রাখবে ভারত
- আগামী ৬ জুন নতুন সরকারের প্রথম বাজেট
- গ্যাসের সিস্টেম লস শূন্যে নামানো হবে : নসরুল হামিদ
- জিআই সনদ পেল টাঙ্গাইল শাড়িসহ আরো ১৪ পণ্য
- পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- আলীকদমে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে সমন্বয় কমিটির সভা
- বৃষ্টির জন্য বান্দরবানে নামাজ আদায়
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- বহিষ্কার হলেন রুমা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি
- সেনা অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- গ্যাস খাতে বড় সংস্কার করবে পেট্রোবাংলা
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে
- বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে চায় কিরগিজস্তান
- বান্দরবানে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সেবা প্রদানে হেল্প ডেক্স উদ্বোধন
- মুক্তিযুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকার নিয়ে গবেষণার আহ্বান
- বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক
- আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- নোয়াখালীর নতুন গ্যাস কূপে খনন কাজ শুরু
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- চলছে কয়লা খালাস, জাহাজেই ফিরবেন সব নাবিক