নজিরবিহীন রেকর্ড কৃষি উৎপাদনে
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২ এপ্রিল ২০২৩
স্বল্প জমিতে অধিক কৃষিপণ্য উৎপাদনে বিশ্বের বুকে নজির স্থাপন করেছে বাংলাদেশ। গত ১১ বছরে দেশে জনসংখ্যা বেড়েছে আড়াই কোটির বেশি। অনেক কৃষিজমিতে উঠে গেছে ঘরবাড়ি ও বাণিজ্যিক স্থাপনা। তবু বিপুলসংখ্যক মানুষের খাদ্যের জোগানে দেখা দেয়নি ঘাটতি। উল্টো নানা রকম উচ্চ ফলনশীল জাত উদ্ভাবনের কারণে ধান, ফল, শাক-সবজির উৎপাদন বেড়েছে নজিরবিহীন। বেড়েছে মাছ, মাংস, ডিম ও দুধ উৎপাদনও। দেশের চাহিদা মিটিয়ে কৃষিপণ্য রপ্তানি থেকে আয় আসছে প্রায় ১০০ কোটি ডলার। বর্তমানে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটে দেশে দেশে যখন খাদ্য ঘাটতির আশঙ্কা, তখন বাংলাদেশে খাদ্য সংকট নেই বলে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) ভবিষ্যদ্বাণী- আগামী দিনগুলোতে বিশ্বের যেসব দেশে খাদ্য উৎপাদন বাড়তে পারে, তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।
কৃষিবিজ্ঞানীরা বলছেন, স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে ধানের উৎপাদন তিন গুণেরও বেশি, গম দ্বিগুণ, সবজি পাঁচ গুণ এবং ভুট্টার উৎপাদন বেড়েছে ১০ গুণ। দুই যুগ আগেও দেশের অর্ধেক এলাকায় একটি ও বাকি এলাকায় দুটি ফসল হতো। বর্তমানে দেশে বছরে গড়ে তিনটি ফসল হচ্ছে। ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে তৃতীয়। স্বাধীনতার পর প্রতি হেক্টর জমিতে গড়ে ধানের উৎপাদন ছিল দুই টন। এখন প্রতি হেক্টরে উৎপাদন হচ্ছে পাঁচ থেকে ছয় টন। পাট রপ্তানিতে বিশ্বে আবারও প্রথম স্থানে ফিরেছে বাংলাদেশ। ইলিশ উৎপাদনে প্রথম, সবজিতে তৃতীয়, মিঠাপানির মাছে তৃতীয়, ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল উৎপাদনে চতুর্থ, ছাগলের দুধ উৎপাদনে দ্বিতীয়, পেয়ারা উৎপাদনে অষ্টম, আম উৎপাদনে নবম ও আলু উৎপাদনে শীর্ষ দশে রয়েছে বাংলাদেশ। ২০১১ সালের জনশুমারিতে দেশের জনসংখ্যা ছিল ১৪ কোটি ৪০ লাখ ৪৩ হাজার ৬৯৭ জন। ২০২২ সালের জনশুমারিতে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জনে। ১১ বছরে বেড়েছে ২ কোটি ৫৭ লাখ ৮৫ হাজার ২১৪ জন (১৮ শতাংশ)। এই সময়ে অনেক জমিতে উঠেছে ঘরবাড়ি, বাণিজ্যিক স্থাপনা। তবু ১১ বছরের ব্যবধানে ধান উৎপাদন ১৫ শতাংশ, গম ১৭.৩১ শতাংশ, ভুট্টা ১৮৮ শতাংশ, আলু ৩৪.৭৭ শতাংশ, পাট ৫.৩৬ শতাংশ, শাক-সবজি ৭২.২৬ শতাংশ, তেলবীজ ৪৭.৪৯ শতাংশ ও ডালজাতীয় ফলন ২৬.২৫ শতাংশ বেড়েছে। এই সময়ে মানুষের খাদ্যাভ্যাসেও পরিবর্তন এসেছে। এখন অধিকাংশ পরিবারেই দৈনিক খাদ্য তালিকায় মাছ-মাংস-ডিম স্থান পেয়েছে। গমের ব্যবহার বেড়েছে। ফলে চালের চাহিদাও কিছুটা কমেছে। ২০১১-১২ অর্থবছরে ৩ কোটি ৬৮ লাখ ৩৯ হাজার মেট্রিক টন দানাদার খাদ্য (চাল, গম ও ভুট্টা), ৮২ লাখ মেট্রিক টন আলু ও ১ কোটি ২৫ লাখ ৮০ হাজার মেট্রিক টন শাক-সবজি উৎপন্ন হয়। ২০২১-২২ অর্থবছরে ৪ কোটি ৫৭ লাখ ৭৪ হাজার মেট্রিক টন দানাদার খাদ্য, ১ কোটি ১০ লাখ ৫৮ হাজার মেট্রিক টন আলু ও ২ কোটি ১৬ লাখ ৭০ হাজার মেট্রিক টন শাক-সবজি উৎপন্ন হয়। মুক্তিযুদ্ধের আগে এবং অব্যবহিত পরে ৭ কোটি মানুষের খাদ্য উৎপাদন করতেই হিমশিম খেতে হয়েছে দেশকে। বাংলাদেশের খাদ্য সংকটকে ইঙ্গিত করে সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ একটি ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ বলে মন্তব্য করেছিলেন। এখন দেশের লোকসংখ্যা দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে, কমেছে আবাদি জমি। অথচ বাংলাদেশ এখন নিজস্ব চাহিদা পূরণের পর বিশ্বের ১৪৪টি দেশে কৃষিজাত পণ্য রপ্তানি করছে। ২০২০-২১ অর্থবছরে ১০৩ কোটি ডলার ও ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রায় ৮৯ কোটি ডলার আয় এসেছে কৃষিপণ্য রপ্তানি থেকে। পরিশ্রমী কৃষক, কৃষিবিজ্ঞানীদের নিরলস চেষ্টা ও সরকারের কৃষিবান্ধব উদ্যোগে এ সাফল্য অর্জন সম্ভব হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মহাপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কৃষিতে সত্যিই ‘মিরাকল চেঞ্জ’। শুধু ধান নয়, সবজি ও ফল চাষে বিস্ময়কর পরিবর্তন এসেছে। মুকসুদপুরে একজনই ৫২ একর জমিতে ফল চাষ করছে। পেয়ারা, আম, কুল, ড্রাগন, স্ট্রবেরিসহ সব ধরনের ফলের চাষ বাড়ছে। তরমুজের ফলন এতটা হয়েছে, বিক্রিই কঠিন হয়ে যাবে। সরিষা, সূর্যমুখী, ভুট্টা চাষে বিপ্লব আসছে। উন্নত জাত উদ্ভাবন, উন্নত প্রযুক্তির সম্প্রসারণ, কৃষকদের প্রশিক্ষণ, সর্বোপরি কৃষিতে সরকারের বিশেষ দৃষ্টি, প্রণোদনা ও যান্ত্রিকীকরণের কারণেই এই পরিবর্তন। প্রচুর বিদেশি ক্লায়েন্ট সবজি, আম, পেয়ারা, আলুর জন্য আসছেন। আমরা এখন রপ্তানি বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছি। ল্যাব স্থাপনের জন্য প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। কৃষি ও খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা ধরে রাখা, চালসহ কৃষিপণ্য, প্রক্রিয়াজাত মাছ-মাংস রপ্তানিতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একের পর এক স্বীকৃতি পাচ্ছে বাংলাদেশ। খাদ্যশস্যের উৎপাদন বাড়ানোর ক্ষেত্রে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশের তালিকায় বাংলাদেশের নাম। জলবায়ু-সহিষ্ণু ফসলের জাত উদ্ভাবনে শীর্ষে বাংলাদেশ। একই জমিতে বছরে একাধিক ফসল চাষের দিক থেকেও বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উদাহরণ। দেশের কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো উচ্চ ফলনশীল ১৩৫টির বেশি ধানের জাত উদ্ভাবন করেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) করেছে ১১৩টি। বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা সংস্থা-বিনার বিজ্ঞানীরা বিশ্বসেরা লবণসহিষ্ণু, খরাসহিষ্ণু ও বন্যাসহিষ্ণু ধানের জাত উদ্ভাবন করেছেন। বিশ্বে প্রথম জিংকসমৃদ্ধ ধান উদ্ভাবনও করেছেন বাংলাদেশের বিজ্ঞানীরা। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট উন্নত জাতের গম, ভুট্টা, আলু, সরিষা, বেগুন, টমেটো, আম, মরিচসহ বিভিন্ন ফল ও সবজি উদ্ভাবনে চমক দেখিয়েছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) পূর্বাভাস দিয়েছে, ২০২৫ সাল নাগাদ বিশ্বের যে চারটি দেশ মাছ চাষে বিপুল সাফল্য অর্জন করবে, তার মধ্যে প্রথম বাংলাদেশ। সার্বিক কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধিতেও এগিয়ে থাকবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) পরিচালক (গবেষণা) ড. মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দুই যুগের বেশি পুরনো অনেক ধানের জাতের উৎপাদনশীলতা কমেছে। বিকল্প হিসেবে ২০১৮ সালে ব্রি-৮৯, ২০১৯ সালে ব্রি-৯২ ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু ধান-১০০ অবমুক্ত করে ব্রি। সম্প্রতি ব্রি ধান ১০৫ ও ১০৬ অবমুক্ত করা হয়। বর্তমানে বোরো মৌসুমে প্রতি হেক্টর জমিতে গড়ে ফলন হচ্ছে ৪.২৪ মেট্রিক টন। হেক্টরে ব্রি-২৮ এর সর্বোচ্চ উৎপাদন ৬ টন। সেখানে উপযুক্ত পরিচর্যা পেলে প্রতি হেক্টরে ব্রি-৮৯ এর ফলন সর্বোচ্চ ৯.৭ টন, ব্রি-৯২ এর ৯.৩ টন এবং বঙ্গবন্ধু-১০০ ধানের ৮.৮ টন, ব্রি ১০৫ ধানের ৮.৫ টন। এগুলোর জীবনকালও কম। কৃষকের মধ্যে জাতগুলোর জনপ্রিয়তা বাড়ছে। ফলে চাল উৎপাদন আরও বাড়বে। এদিকে চাহিদা ও লাভজনক হওয়ায় অনেক কৃষক এখন ধান ছেড়ে সবজি ও ফল চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছে। অনেক শিক্ষিত তরুণ বাড়ির পাশের পতিত জমি বা বাড়ির ছাদে শুরু করেছেন স্ট্রবেরি ও ড্রাগন ফলের আবাদ। বাড়ি বাড়ি লাগানো হচ্ছে উচ্চ ফলনশীল জাতের আম, পেয়ারা, লটকন, মাল্টাসহ বিভিন্ন বিদেশি ফলের গাছ। আবার অনেক তরুণ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ শেষ করে হচ্ছেন কৃষি উদ্যোক্তা। ‘ভেজাল ও বিষমুক্ত খাদ্যপণ্য’ স্লোগান সামনে রেখে ময়মনসিংহ এলাকায় ইকবাল হোসেন জুপিটার গড়ে তুলেছেন ‘প্রযত্ন’ নামের কৃষি খামার। মূলত বিপণন কেন্দ্র হলেও কৃষকদের সংগঠিত করেন, বিষমুক্ত আবাদের প্রশিক্ষণ দেন, তাদের থেকে ফসল সংগ্রহ করে সারা দেশে বিপণন করেন। রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রয়েছে দেলোয়ার জাহানের প্রাকৃতিক কৃষি বিপণন কেন্দ্র। বিষমুক্ত ফসলের অঙ্গীকার নিয়ে মানিকগঞ্জে গড়ে তুলেছেন নিজস্ব খামার। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর শেষ করে হয়ে গেছেন পুরোদস্তুর কৃষক। দেশজুড়ে গড়ে তুলেছেন কৃষক কমিউনিটি। এ ছাড়া শুদ্ধ কৃষিসহ সারা দেশেই গড়ে উঠছে এমন অসংখ্য কৃষিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান।
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট আলীকদমে
- বান্দরবানে রাজার মাঠে মঞ্চ তৈরি বন্ধে জেলা প্রশাসককে রাজার চিঠি
- এনআইওতে চোখের চিকিৎসা নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- খাদ্য নিরাপত্তায় ২০ লাখ টন গম কিনছে সরকার
- মেয়র আতিক বললেন বস্তিবাসীর জন্য ৯ কুলিং জোন করবে ডিএনসিসি
- বাংলাদেশ ও গাম্বিয়া রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার দ্রুত নিষ্পত্তিতে আশাবাদী
- বে টার্মিনাল প্রকল্পে গতি
- ‘মা ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
- সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের
- খুলনায় লবণাক্ত জমিতে বছরজুড়েই ফলছে ফসল
- আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা
- র্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- বান্দরবানে কালবৈশাখী ঝড়ে বিধ্বস্ত ৯০০ বসতঘর
- কালবৈশাখী ঝড়ে লামায় সহস্রাধিক বাড়িঘর বিধ্বস্ত
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- পদ্মা রেল করিডোর ট্রেনে ঢাকা থেকে মাত্র তিন ঘণ্টায় খুলনা সম্পূর্ণ খুলছে জুলাইয়ে
- কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার
- বাংলাদেশিদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি বাড়াতে আগ্রহী রাশিয়া
- নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী
- জাতিসংঘে বাংলাদেশের উত্থাপিত শান্তির সংস্কৃতি রেজ্যুলেশন গৃহীত
- সরকারীকরণ হচ্ছে শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর
- মে মাসের জন্য এলপিজির দাম কমল ৪৯ টাকা
- কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সচল করতে হবে
- গাজায় যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- যতবার সরকারে এসেছি শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছি: প্রধানমন্ত্রী
- আইপিডিআই ফাউন্ডেশন হৃদরোগের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে : স্পিকার
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- বান্দরবানে কেএনএফের আরও দুই সদস্য কারাগারে
- প্রচারণা বন্ধ করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে আশার ইঙ্গিত বর্তমান চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীরের
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭