নথি চুরি করাই রোজিনা ইসলামের নীতি!
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২৩ মে ২০২১
সরকারি নথি চুরি করা প্রথম আলোর সিনিয়র সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম। সাধারণতঃ দেশের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবার তিনি বেশির ভাগ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন তৈরীতেও বেশ সুনাম অর্জন করেছেন। কিন্তু, সাংবাদিকতা শুরুর আগের থেকে ই তিনি বিভিন্ন বিষয়ের নোট চুরি, বিভিন্ন সংগঠন/রাজনৈতিক/সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নথি চুরি করা বা নথির ছবি সংগ্রহ করে অর্থাৎ চুরি করে তৈরি করা হতো অনুসন্ধানী সংবাদ।
এবার আসা যাক নথি চুরি থেকে সাংবাদিকতায়:
সাংবাদিক বা সংবাদ কর্মী হওয়ার আগে তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির নেত্রী ছিলেন। পরে বিএনপির একাধিক গোপন নথি চুরি করার দায়ে তাকে দল থেকে ২০১০ সালে বহিষ্কার করা হয়েছিলো। বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ের একটি সূত্র এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এ প্রসঙ্গে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস বলেন, বিষয়টি ১০ বছর আগের ঘটনা। আমার খুব একটা মনে নেই। তবে প্রথম আলোর সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম বিএনপির কর্মী ছিলেন। এবং তিনি আমার সংগঠনের একনিষ্ঠ কর্মী ছিলেন। অনেকের মুখে শুনেছি তাকে চুরির দায়ে বহিষ্কার করা হয়েছে। কিন্তু বিষয়টি পুরোপুরি সত্য নয়। রোজিনা আমার কাছে এসে তার ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে বিএনপি থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন।
এই বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মহিলা দলের একাধিক নেত্রী বলেন, বলতে দ্বিধা নেই, সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম বিএনপির একজন অত্যন্ত মেধাবী কর্মী ছিলেন। তবে প্রথম থেকেই অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার দিকে ঝোঁক ছিলো তার। এ কারণেই হয়তো তিনি ২০১০ সালে বিএনপির কিছু নথি নিয়ে গিয়েছিলেন। তাকে চুরি বলা চলে না। তাই আমার মনে হয় দলের সিনিয়র নেতারা হয়তো ভুল করে রোজিনাকে দল থেকে বহিষ্কার করেছিলেন।
এদিকে বিষয়টিকে ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করে বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ঘটনাটি ১০ বছরের পুরনো। তারেক রহমানের হাওয়া ভবনের দুর্নীতির কিছু নথি নিয়ে তিনি নড়াচড়া করায় তাকে সন্দেহ হলে বহিষ্কার করা হয়। তবে বর্তমানে রোজিনা প্রথম আলো পত্রিকায় ভালো অবস্থানে আছেন। এখন আমি শুনছি, ১০ বছর আগে নাকি কোনো নথিপত্র চুরি করেননি তিনি।
রোজিনার চুরির অভ্যাস আর গেল না! ফোনালাপ ফাঁস
সরকারি নথি চুরির অভিযোগে আটক প্রথম আলোর সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে নিয়ে প্রথম আলোর সাংবাদিক সাবিহা আলম ও তার বাবার ফোনালাপ ফাঁস হয়েছে। সাবিহা বলেন, “রোজিনার চুরির অভ্যাস আর গেল না!”
এর আগে রোজিনার দুটি ভিডিও প্রকাশ হয়েছে যেখানে তাকে কোনো ধরণের নির্যাতন না করার প্রমাণ পাওয়া যায়। অপর একটি ভিডিওতে তিনি চুরির কথা স্বীকার করে মুচলেকা দিয়ে ছেড়ে দেয়ার অনুরোধ করেন।
সাংবাদিক সাবিহা আলমের কথোপকথনে রোজিনাকে নিয়ে টেন্ডার সিন্ডিকেটের পক্ষে কাজ করার যে অভিযোগ ছিল, তা আবারও প্রমাণ হয়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব দায়িত্ব পাওয়ার আগে রোজিনার স্বামীর তিনটি টেন্ডার পাওয়ার তথ্য জানা যায় সাবিহা আলমের কথোপকথনে।
টেন্ডার সিন্ডিকেটের দোর্দণ্ড প্রতাপশালী এবং সম্রাট ও সাহেদ আলম সিন্ডিকেটের সদস্য মনিরুল ইসলাম মিঠু তার স্ত্রী রোজিনার সহযোগিতায় বিত্তবৈভবের মালিক হন। এর আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও নৌ পরিবহণ মন্ত্রণালয়েও নথি চুরি করে ধরা পড়েছিলেন রোজিনা। তখনো মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পায়। অনুসন্ধানী সংবাদ প্রকাশের নামে রোজিনা মূলত টেন্ডার সিন্ডিকেটের পক্ষে কাজ করতে নথি চুরি করে কর্মকর্তাদের ব্ল্যাকমেইল করার চেষ্টা করেছিলেন।
যারা দুর্নীতি ও নীতি নৈতিকতার কথা বলেন, তারা কি রোজিনার ক্ষেত্রে বিবেক বন্ধক দিয়েছেন? সাংবাদিক কি আইনের ঊর্ধ্বে?
আর নথি চুরি নতুন বিষয় নয় রোজিনা ইসলামের জন্য :
এর আগেও নৌ পরিবহণ মন্ত্রণালয়ে ফাইল চুরি করে ধরা খেয়ে হয়েছিলেন অবাঞ্ছিত, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ফাইল চুরি করে দিয়েছিলেন মুচলেকা ।
মূলত রোজিনা ইসলামের সাংবাদিকতার বলতে গেলে একপ্রকার অপসাংবাদিকতার দিকে অতিবাহিত হতে যাচ্ছিল। তিনি র্দীঘদিন যাবৎ এ ধরণের কাজ করে আসছিলেন ।
উল্লেখ্য, সরকারি নথি চুরির দায়ে প্রথম আলোর সিনিয়র সাংবাদিক ও বিএনপির সাবেক নেতা রোজিনা ইসলামের বিরুদ্ধে মামলা করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। মামলা নং-১৬ তারিখ ১৭ মে ২১ই১ । সোমবার রাতে ডিএমপির শাহবাগ থানায় মামলাটি করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়ের করা মামলায় প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রোজিনা ইসলামের জামিন আবেদনের শুনানি শেষ হয়েছে। তার জামিন বিষয়ে আদেশের জন্য রোববার দিন ঠিক করেছেন আদালত।
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- আলীকদমে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে সমন্বয় কমিটির সভা
- বৃষ্টির জন্য বান্দরবানে নামাজ আদায়
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- সেনা অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- কেএনএফ এর ৫ জনকে ২ দিনের রিমান্ড,নতুন আরো ৩ নারি সদস্য কারাগারে
- বান্দরবানে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সেবা প্রদানে হেল্প ডেক্স উদ্বোধন
- বহিষ্কার হলেন রুমা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি
- প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন
- কাতারের সঙ্গে ১০ চুক্তি-সমঝোতা
- সম্পর্ক নতুন উচ্চতায়
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- দুই মাসের মধ্যে অগ্রগতি প্রতিবেদন চান হাইকোর্ট
- চলছে কয়লা খালাস, জাহাজেই ফিরবেন সব নাবিক
- আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না
- ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কমিটি গঠনের নির্দেশ
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- বহিষ্কার হলেন রুমা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- সেনা অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- বান্দরবানে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সেবা প্রদানে হেল্প ডেক্স উদ্বোধন
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে
- গ্যাস খাতে বড় সংস্কার করবে পেট্রোবাংলা
- বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে চায় কিরগিজস্তান
- বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না
- মুক্তিযুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকার নিয়ে গবেষণার আহ্বান
- নোয়াখালীর নতুন গ্যাস কূপে খনন কাজ শুরু
- কেএনএফ এর ৫ জনকে ২ দিনের রিমান্ড,নতুন আরো ৩ নারি সদস্য কারাগারে
- যমুনায় বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর ৪.৮ কিমি এখন দৃশ্যমান
- চলছে কয়লা খালাস, জাহাজেই ফিরবেন সব নাবিক