বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগের প্রথম বিজয়: নৌকা মার্কায় গণজোয়ার
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২০ জুন ২০২১
১৯৫২ আন্দোলনের মাধ্যমেই পূর্ব বাংলার মানুষের সঙ্গে গণতান্ত্রিক এবং রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের একটা প্রাণের সংযোগ স্থাপিত হয়, যা এর আগে আর কখনও হয়নি। এরপরেই, ১৯৫৩ সালে, আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন তরুণ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান। এসময়, ১৯৫২ সালের ৩ থেকে ১১ অক্টোবর, চীনের পিকিং (বেইজিং)-এ অনুষ্ঠিত হয় বিশ্বশান্তি সম্মেলন। চীন সরকারের আমন্ত্রণে এই শান্তি সম্মেলনে শেখ মুজিবুর রহমান বাংলা ভাষায় বক্তৃতা করে সমগ্র পৃথিবীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
১৯৫৩ সালে ভাষা আন্দোলনের প্রথম বার্ষিকী পালন প্রসঙ্গে ভাষা সৈনিক গাজীউল হক লিখেছেন, '২১ ফেব্রুয়ারি মিছিল শুরু হলো বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ থেকে। ভোর বেলাতেই জনাব আতাউর রহমান খান, শেখ মুজিবুর রহমান প্রমুখ নেতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এসে জমায়েত হয়েছিলেন। মিছিল শুরু হলো। মিছিলের সামনে জনাব আতাউর রহমান খান, জনাব শেখ মুজিবুর রহমান, ইমাদুল্লাহ। সারা ঢাকা শহর প্রদক্ষিণ করে মিছিল এসে জমায়েত হলো আর্মানিটোলা ময়দানে। ছাত্রদের প্রত্যেক দল থেকে একজন করে এ সভায় বক্তৃতা করেন। যুবলীগ থেকে জনাব ইমাদুল্লাহ এবং আওয়ামী লীগ থেকে বক্তব্য রাখেন জনাব শেখ মুজিবুর রহমান। সভায় ভাষা আন্দোলনের বন্দিসহ সব রাজবন্দির মুক্তি দাবি করা হয়। শহীদদের অমর স্মৃতির উদ্দেশ্যে মোনাজাত করা হয়।'
যুক্তফ্রন্টের নির্বাচন:
১৯৫৩ সালে মাতৃভাষার দাবিতে আন্দোলন আবার চাঙ্গা হতে থাকে। সেই সাথে পূর্ব বাংলার জনগণের প্রতি কেন্দ্রীয় মুসলিম লীগ সরকারের আর্থ- সামাজিক শোষণ, বৈষম্যের বিরুদ্ধেও জনগণ ক্ষুব্ধ হয়। শেখ মুজিব পূর্ব বাংলার জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে আবারও এগিয়ে আসেন। আওয়ামী মুসলিম লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক শামসুল হকের অসুস্থতার কারণে দলের পক্ষ থেকে সেই গুরু-দায়িত্ব শেখ মুজিবের ওপর অর্পণ করা হয়।
১৯৫৩ সালে আওয়ামী মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করে শেখ মুজিব বাংলার মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্রতী হন। তার রাজনীতির মূল বিষয়ই ছিল সাধারণ মানুষ, মানুষের স্বপ্ন, আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ। তাই খুব অল্প দিনের মধ্যেই শেখ মুজিব শুধু আওয়ামী লীগেরই নয়, সারা বাংলার একজন জনপ্রিয় নেতাতে পরিণত হন। এসময় শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক কৃষক শ্রমিক পার্টি নামে একটি দল গঠন করে সরকার বিরোধী আন্দোলনে সম্পৃক্ত হন। গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী পূর্ব বাংলায় সশরীরে উপস্থিত হন।
১৯৫৩ সালের ৪ ডিসেম্বর, ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগকে প্রতিহত করার লক্ষ্যে আওয়ামী লীগ, কৃষক শ্রমিক পার্টি, গণতন্ত্রী দল ও নেজামে ইসলামকে নিয়ে গঠিত হয় যুক্তফ্রন্ট। রক্তস্নাত ২১ ফেব্রুয়ারিকে চিরস্মরণীয় করে রাখার জন্য নির্বাচনী দাবি-দাওয়াকে ২১টি দফার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখে যুক্তফ্রন্ট এবং প্রথম দফায় মায়ের ভাষা বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবি উত্থাপন করে। এসব দাবির প্রচারণায় সারা দেশ চষে বেড়ান শেখ মুজিবুর রহমান।
ঐতিহাসিক একুশ দফা:
১. বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা;
২. বিনা খেসারতে জমিদারী প্রথা উচ্ছেদ ও সকল প্রকার মধ্যস্বত্বের বিলোপ সাধন, ভূমিহীন কৃষকদের মধ্যে উদ্বৃত্ত জমি বণ্টন; ভূমি রাজস্বকে ন্যায়ঙ্গতভাবে হ্রাস করা এবং সার্টিফিকেট প্রথা বাতিল করা;
৩. পাট ব্যবসা জাতীয়করণ, পাট উৎপাদনকারীদের পাটের ন্যায্য মূল্য প্রদানের ব্যবস্থা, মুসলিম লীগ আমলের পাট-কোলেঙ্কারির তদন্ত করে দোষী ব্যক্তিদের শাস্তি প্রদান এবং তাদের অবৈধ উপায়ে অর্জিত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা;
৪. সমবায় কৃষি ব্যবস্থা প্রবর্তন করা; কুটির শিল্পের বিকাশ ও শ্রমজীবীদের অবস্থার উন্নয়ন সাধন করা;
৫. পূর্ব বাংলাকে লবণের ক্ষেত্রে স্বয়ংসম্পূর্ণ করার উদ্দেশ্যে কুটির ও বৃহৎ পর্যায়ে লবণ শিল্প প্রতিষ্ঠা করা;
৬. অবিলম্বে বাস্তুহারাদের পুনর্বাসন করা;
৭. সেচ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং দেশকে বন্যা ও দুর্ভিক্ষের কবল থেকে রক্ষা করা;
৮. পূর্ব বাংলাকে শিল্পায়িত করা এবং আই.এল.ও কনভেনশন অনুযায়ী শিল্প শ্রমিকদের জন্য অর্থনৈতিক ও সামাজিক অধিকারের নিশ্চয়তা বিধান করা;
৯. অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা প্রবর্তন ও শিক্ষকদের জন্য ন্যায্য বেতন ও ভাতার ব্যবস্থা করা।
১০, সরকারী ও বেসরকারী বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বিভেদ বিলোপ করে সমগ্র মাধ্যমিক শিক্ষা ব্যবস্থার পুনর্গঠন করা এবং মাতৃভাষাকে মাধ্যম করা;
১১. বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কিত সকল প্রতিক্রিয়াশীল কলাকানুন বাতিল করে তাকে স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা;
১২. প্রশাসনিক ব্যয় সংকোচ করা এবং উচ্চ ও নিম্ন বেতনভোগী সরকারী কর্মচারীদের বেতনের মধ্যে সামঞ্জস্য বিধান করা; যুক্তফ্রন্টের কোন মন্ত্রী এক হাজারের বেশি বেতন গ্রহণ না করা;
১৩. দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও ঘুষ উচ্ছেদের লক্ষ্যে ১৯৪৭ সালের পর থেকে সকল সরকারী কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ী কর্তৃক অর্জিত সম্পত্তির হিসেব গ্রহণ করা এবং সকল অবৈধ সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা;
১৪. নিরাপত্তা আইন ও অর্ডিন্যান্স বলে আটককৃত সকল নিরাপত্তা বন্দীকে মুক্তিদান এবং সমিতি ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ও বাকস্বাধীনতা নিশ্চিত করা;
১৫. শাসন বিভাগ হতে বিচার বিভাগ পৃথক করা;
১৬. 'বর্ধমান হাউস' আপাতত ছাত্রাবাস এবং পরে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের গবেষণাগার করা;
১৭. বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের জন্য যারা প্রাণ উৎসর্গ করেছেন তাদের পবিত্র স্মৃতিকে রক্ষা করার জন্য শহীদ মিনার নির্মাণ করা;
১৮. একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস ঘোষণা ও তাকে সরকারী ছুটির দিন হিসেবে পালন করা;
১৯. লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে পূর্ববঙ্গকে পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন প্রদান এবং দেশরক্ষা, পররাষ্ট্র ও মুদ্রা ব্যতীত আর সব বিষয় পূর্ববঙ্গ সরকারের হাতে অর্পণ, সেনাবাহিনীর সদর দপ্তর পশ্চিম পাকিস্তানে রেখে নৌবাহিনীর সদর দপ্তর পূর্ব বাংলায় স্থানান্তর প্রতিরক্ষার ব্যাপারে পূর্ব বাংলাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করার জন্য এখানে বস্ত্র কারখানা স্থাপন এবং আনসার বাহিনীকে পূর্ণাঙ্গ মিলিশিয়া হিসেবে গড়ে তোলা;
২০. যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভা কোন অজুহাতেই আইনসভার আয়ু বৃদ্ধি করবে না; সাধারণ নির্বাচনের ছয় মাস পূর্ব মন্ত্রিসভা পদত্যাগ করবে এবং নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে।
২১. আইনসভার কোন আসন শূন্য হবার তিন মাসের মধ্যে উপনির্বাচনের মাধ্যমে তা পূরণ করা হবে এবং যুক্তফ্রন্ট প্রার্থীরা পরপর তিনটি উপনির্বাচনে পরাজিত হলে মন্ত্রিসভা স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করবে।
প্রথম নির্বাচনেই আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুর বিজয়:
এদিকে যুক্তফ্রন্টের একজন অন্যতম নেতা হিসেবে শেখ মুজিব এই ২১ দফা দাবি নিয়ে বাংলার একপ্রান্ত হতে অপর প্রান্ত চষে বেড়ান। বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা, একুশে ফেব্রুয়ারিকে শহীদ দিবস ও ছুটির দিন ঘোষণা, অবৈতনিক বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা প্রবর্তন, প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনসহ ২১ দফার সমর্থনে তিনি বড় বড় জনসভায় যে গুরুত্বপূর্ণ ও জ্বালাময়ী বক্তৃতা দেন।
এই নির্বাচনে তরুণ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান যুক্তফ্রন্টের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মুসলিম লীগ প্রার্থী ওয়াহিদুজ্জামানকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে টুঙ্গিপাড়া এলাকা থেকে পূর্ববঙ্গ আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন।
এই নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট বিপুল ভোটে জয়ী হয় এবং মুসলিম লীগের ভরাডুবি ঘটে। মুসলিম লীগ মাত্র ৯ টি আসন লাভ করে। ১৯৫৪ সালের এই নির্বাচনে আওয়ামী মুসলিম লীগ ১৪৩টি এবং কৃষক শ্রমিক পার্টি মাত্র ৪৮টি আসন লাভ করে। এই মন্ত্রিসভার সর্বকনিষ্ঠ মন্ত্রী হিসেবে শেখ মুজিবুর রহমান যোগদান করেন। তিনি কৃষি, বন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব লাভ করেন।
কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার পরিকল্পিতভাবে আদমজি জুট মিলে বাঙালি-অবাঙালি দাঙ্গা বাধিয়ে দেয়, এই দাঙ্গায় প্রায় পাঁচশত বাঙালি নিহত হন। এর সব দায়-দায়িত্ব যুক্তফ্রন্ট সরকারের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয় এবং ১৯৫৪ সালের ৩০ মে ৯২ (ক) ধারা বলে যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে কেন্দ্রীয় শাসন জারি করে। একই দিনে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব ইস্কান্দার মীর্জাকে পূর্ব বাংলার গভর্নর হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এরপরই যুক্তফ্রন্টের হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে জেলখানায় ঢোকানো হয়। আওয়ামী লীগের প্রায় তিন হাজার কর্মী ও ৫৩ জন এমএলএ গ্রেফতার হন। শেখ মুজিবকে গ্রেফতার করে পাঠানো হয় ঢাকা কেন্দ্রীয় করাগারে। মুখ্যমন্ত্রী ফজলুল হক হন গৃহবন্দী। এসময় মওলানা ভাসানী ও সোহরাওয়ার্দী বিদেশে অবস্থান করছিলেন। ফলে একটি নির্বাচিত সরকারকে বরখাস্ত করে কেন্দ্রীয় শাসন জারি করার প্রতিক্রিয়া হিসেবে সে সময় পূর্ব বাংলায় কোন প্রতিবাদ সভা বা বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়নি।
- আলোচিত ডিজিএফআই কর্মকর্তা রিজওয়ান রুশদী হত্যা মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত
- রুমায় প্রকল্প পরিচিতি করন কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- বান্দরবান পার্বত্য জেলা`র মাসিক উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- রোয়াংছড়ি অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মাঝে সহায়তা প্রদান
- লামায় পৌর মেয়রের সাথে ইমাম ও মুয়াজ্জিনের ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
- বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস ১৯৭৫ সালের পর বিকৃত করা হয়েছে
- কুড়িগ্রামে নতুন বাণিজ্য সম্ভাবনা
- বাজার নিয়ন্ত্রণে আরও ক্ষমতা পাচ্ছে সরকার
- অর্থনীতিতে গতি ফেরাতে যত পরিকল্পনা
- শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেয়ার নির্দেশ
- শিল্পে দ্রুত ইভিসি মিটার দেবে তিতাস
- ঢাকায় দুদিনের সফরে আসছেন কাতারের আমির
- পাল্টে যাচ্ছে রাজধানীর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চেহারা
- কূপ খননে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে তিন বিদেশী কোম্পানি
- পদ্মা সেতু দেখে মুগ্ধ ভুটান রাজা
- ব্যাংক কর্মকর্তাসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালুর অপেক্ষা
- আইনশৃঙ্খলা ও বাজার মনিটরিং বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে জেলা পুলিশের মত বিনিময় সভা
- থানচি উপজেলা আওয়ামীলীগের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- লামায় আইন শৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত
- অসহায় পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ করলো আলীকদম সেনা জোন
- রুমায় ব্যবসায়ী ও মালিক সমিতির মতবিনিময় সভা
- থানায় আশা সেবা গ্রহীতাদের সর্বোচ্চ সেবা দেয়া হবে-পুলিশ সুপার সৈকত শাহীন
- স্বাধীনতার চেতনায় উন্নত ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ব
- যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারে মিষ্টি পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী
- অসাম্প্রদায়িক মানবিক ও স্মার্ট দেশ গড়ার প্রত্যয়
- প্রশিক্ষণে আসবেন ভুটানের ডাক্তার-নার্স
- টিকিট কালোবাজারি বন্ধে জিরো টলারেন্স: রেলমন্ত্রী
- অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান দেখতে কুড়িগ্রাম যাচ্ছেন ভুটানের রাজা
- চীনের পর বাংলাদেশের বড় বাণিজ্যিক অংশীদার আসিয়ান
- বান্দরবানে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
- চলতি মাসেই কমছে পেট্রোল-ডিজেলের দাম
- কুড়ালের আঘাতে দুলাভাইয়ের হাতে শ্যালক খুন
- পিছিয়ে পড়া খেয়াং নারীদের জীবন সংগ্রাম
- মায়ানমারের ১৭৯ জন বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণ,এক বাংলাদেশী আহত
- বান্দরবানে আবাসিক মেসে থাকা শিক্ষার্থীরা পেলো সেনা জোনের ইফতার উপহার
- সূর্যমুখী চাষে লাভের স্বপ্ন দেখছেন লামার কৃষক স্বজরাম ত্রিপুরা
- রোয়াংছড়ি উপজেলা আইন শৃঙ্খলা সভায় অংশগ্রহন ও ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধনে বীর বাহাদুর উশৈসিং (এমপি)
- বনবিভাগের অভিযানে অবৈধ কাঠ পাচারে ব্যবহৃত পোষা হাতি আটক
- তরমুজ সাধারণ ক্রেতার নাগালের বাইরে
- বান্দরবানের লামা ও আলীকদমে বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন
- বান্দরবান রোয়াংছড়ি এক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীকে আটক মুক্তিপণ আদায়
- লামায় উপজেলা কৃষি বিপণন সম্বনয় কমিটির সভা
- বিলছড়ি হেব্রোণ মিশনে বার্ষিক উপহার বিতরণ
- নতুন করে ৩টি বিষয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির সাথে কেএনএফ এর সমঝোতা
- চিকিৎসা সেবা সচেতনতায় পাড়াতে উঠান বৈঠক
- লামায় জয় ডিজিটাল সেন্টার ভবন কাজের উদ্বোধন
- বিলুপ্তপ্রাপ্ত রেংমিটচা ভাষা রক্ষায় আলীকদমে সেনাবাহিনী, নির্মাণ করে দিলো স্কুল
- লামা ইউপিডিএফ-গণতান্ত্রিকের সভাপতি মংশৈপ্রু ত্রিপুরা, সাধারণ সম্পাদক প্রেম পব ম্রো
- মুমূর্ষু শিশুর চিকিৎসায় এগিয়ে এলেন বীর বাহাদুর ও সেনাজোন