বৈশ্বিক সম্প্রদায়ের অংশীদার হিসেবে আমাদের ন্যায্য হিস্যা চাই: প্রধানমন্ত্রী
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১৬ মার্চ ২০২৩
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে উদ্ভূত অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে বিশ্ব অর্থনীতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত উন্নয়ন অংশীদারদের সহজ শর্তে ঋণ প্রদান অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন,‘ বৈশ্বিক অর্থনীতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে না আসা পর্যন্ত সহজ শর্তে অর্থায়ন অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং উন্নত দেশগুলোকে এ বিষয়ে বিশেষ নজর দিতে হবে। আমরা কারও কাছে করুণা বা দয়া চাই না, আমরা ন্যায্য অধিকার চাই। বৈশ্বিক সম্প্রদায়ের অংশীদার হিসেবে আমরা আমাদের ন্যায্য হিস্যাই দাবি করছি।’
বাংলাদেশ ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অংশীদারিত্বের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে মঙ্গলবার আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ সরকার এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক মঙ্গলবার সকালে যৌথভাবে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
সরকারপ্রধান বলেন, এই সঙ্কটময় মুহূর্তে আমরা হতাশার সঙ্গে লক্ষ্য করছি অনেক উন্নয়ন অংশীদার সুদের হার বাড়িয়ে দিচ্ছে যা বেশিরভাগ প্রকল্পের জন্য উন্নয়ন-অর্থায়নকে অর্থনৈতিকভাবে অকার্যকর করে তুলছে। তাই একাধিক অর্থনৈতিক ধাক্কার প্রভাব মোকাবিলায় আমাদের মধ্যে সমন্বয় গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি। আমাদের বৈশ্বিক ব্যবসায়িক অংশীদাররা অপ্রয়োজনীয় বাণিজ্য বিধি-নিষেধ আরোপ করছে যা সার্বিক সরবরাহ শৃঙ্খলকে আরও ক্ষতিগ্রস্ত করছে। আমাদের অর্থনৈতিক ক্ষতির মুখে ঠেলে দিচ্ছে।
তিনি বলেন, চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে আমি দক্ষতা উন্নয়ন, স্বাস্থ্য, আইসিটি-ভিত্তিক উদ্যোক্তা, মানসম্পন্ন অবকাঠামো এবং জলবায়ু পরিবর্তনের উপর কৌশলগত গুরুত্বারোপসহ অর্থায়নের নমনীয় পদ্ধতি এবং উদ্ভাবনী অর্থায়নের জন্য এডিবি’র প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি।
চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা ও পাল্টা নিষেধাজ্ঞার কারণে বিশ্ব একাধিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, আমরা এই ভূ-রাজনৈতিক সঙ্কটের শিকার হলেও এর জন্য আমরা মোটেও দায়ী নই। বরং এটি কষ্টার্জিত অর্জনগুলোকেই নস্যাৎ করছে এবং অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে আমাদেরকে ঠেলে দিচ্ছে। আমরা সত্যিই এই সঙ্কটের কোনো তাৎক্ষণিক সমাধান দেখতে পাচ্ছি না। শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্বব্যাপী এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষ আরও কষ্ট পাচ্ছে।
তিনি বলেন, বেশিরভাগ দেশই খাদ্য, জ্বালানি এবং আর্থিকভাবে মারাত্মক সঙ্কটের সম্মুখীন হচ্ছে। এর ফলে মুদ্রার অবমূল্যায়ন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের অবক্ষয় এবং মুদ্রাস্ফীতি আরও দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। একটা সংকট সৃষ্টি হচ্ছে। সবচেয়ে গুরুতর উদ্বেগের বিষয় হল, এগুলো বিশ্ব সম্প্রদায়ের দরিদ্রতম অংশকেই অসামঞ্জস্যপূর্ণভাবে প্রভাবিত করছে।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন এডিবির প্রেসিডেন্ট মাসাতসুগু আসাকাওয়া, অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব শরিফা খান। সমাপনী বক্তব্য দেন বাংলাদেশে এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন গিনটিং। বাংলাদেশ-এডিবি সম্পর্ক কীভাবে বিকশিত হয়েছে এবং ৫০ বছরে ও সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ কীভাবে এগিয়ে গেছে তার ওপর একটি ভিডিও ডকুমেন্টারিও প্রদর্শিত হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালে স্বাস্থ্য সঙ্কট মোকাবেলায় এডিবি ২ দশমিক ২৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সহায়তা দিয়েছে। আমি এই সহায়তা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করছি। সম্প্রতি এডিবি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে প্রলঙ্করী বন্যার ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় ২৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের জরুরি সহায়তা নিয়ে এগিয়ে এসেছে। এছাড়া এডিবি জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব প্রশমন ও অভিযোজনে স্বল্প-সুদে অর্থায়ন করছে।
তিনি বলেন, আমরা অত্যন্ত সন্তেুাষের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে, দুঃসময়ে এডিবি উদ্ভাবনী অর্থায়ন এবং প্রযুক্তিগত সহায়তা নিয়ে সব সময় বাংলাদেশের পাশে থেকেছে।
গত ৫০ বছর ধরে এডিবি আমাদের সঙ্গে কাজ করছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৩ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নেতৃত্বেই প্রথম এডিবির সাথে আমাদের সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়। গত ৫০ বছরে আমাদের আর্থ-সামাজিক এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নের প্রায় সকল খাতে তাদের সহায়তা রয়েছে। তিনি এজন্য বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে এডিবিকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত এক দশকে বাংলাদেশে এডিবির সহায়তা প্রায় তিন গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর থেকে তাদের সহযোগিতার হার বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে এডিবি’র ক্রমবর্ধমান অবদান দাঁড়িয়েছে ২৮ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। যা এডিবি’র পোর্টফোলিওতে বাংলাদেশকে তৃতীয় বৃহত্তম গ্রাহক করে তুলেছে।
তিনি বলেন, আমরা বর্তমানে এডিবি’র আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তায় ৫৪টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছি। দক্ষিণ এশিয়া উপ-আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সহযোগিতার (সাসেক) অধীনে এডিবি-অর্থায়নকৃত আঞ্চলিক সহযোগিতা এবং সংযোগ প্রকল্পগুলো অশুল্ক বাঁধা হ্রাস করে পণ্য ও পরিষেবায় আন্তঃসীমান্ত বাণিজ্যের প্রসারে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।
গত দেড় দশকে বাংলাদেশ উন্নয়নের অভাবনীয় যাত্রার সাক্ষী হয়েছে উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, আমরা এই সময় ৬ দশমিক ৫ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছি। দারিদ্র্য হ্রাস, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, মাতৃ ও শিশুমৃত্যু হার হ্রাস, সাক্ষরতার হার ও গড় আয়ু বৃদ্ধি, খাদ্য নিরাপত্তা এবং লিঙ্গ সমতা অর্জনের ক্ষেত্রেও আমরা অসামান্য অগ্রগতি অর্জন করেছি। আমরা কোভিড-১৯ মহামারিকেও সফলভাবে মোকাবেলা করেছি। আমাদের এই উন্নয়ন প্রচেষ্টা বিশ্ব সম্প্রদায় দ্বারা স্বীকৃত।
তিনি বলেন, আগামী বছরের মধ্যে আমরা দেড় ট্রিলিয়ন অর্থনীতির মাইলফলক স্পর্শ করতে যাচ্ছি। বর্তমান জিডিপির আকারে বাংলাদেশ বিশ্বের ৩৫তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। ধারাবাহিকভাবে এই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সালে ২৮ এবং ২০৩৬ সালের মধ্যে ২৪তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ইতোমধ্যে বৃহৎ অবকাঠামো প্রকল্প বাস্তবায়নে তার সক্ষমতা প্রদর্শন করতে পেরেছে। উল্লেখযোগ্য প্রকল্পগুলোর মধ্যে কয়েকটি হচ্ছে নিজস্ব অর্থে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, বঙ্গবন্ধু টানেল এবং এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। পদ্মা সেতু নির্মাণ ছিল আমাদের জন্য গৌরব, মর্যাদা ও যোগ্যতার প্রতীক, যা বাংলাদেশ পারে।
তিনি বলেন, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ৫ বছরের প্রস্তুতিমূলক সময়সহ এলডিসি থেকে আমাদের উত্তরণ অনুমোদন করেছে। আমরা এখন একটি মসৃণ এবং টেকসই উত্তরণ নিশ্চিত করতে কাজ করছি। আমরা চট করে কোথাও লাফ দিয়ে পড়িনি। প্রতিটি ক্ষেত্রেই ধাপে ধাপে আমাদের উত্তরণ ঘটাচ্ছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের আশু লক্ষ্য হলো ২০৩১ সালের মধ্যে উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশের মর্যাদা অর্জন করা। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত, সমৃদ্ধ, জ্ঞানভিত্তিক এবং স্মার্ট দেশ হিসেবেই বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে আমাদের সরকার কাজ করে যাচ্ছে। সূত্র-বাসস
- আলোচিত ডিজিএফআই কর্মকর্তা রিজওয়ান রুশদী হত্যা মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত
- রুমায় প্রকল্প পরিচিতি করন কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- বান্দরবান পার্বত্য জেলা`র মাসিক উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- রোয়াংছড়ি অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মাঝে সহায়তা প্রদান
- লামায় পৌর মেয়রের সাথে ইমাম ও মুয়াজ্জিনের ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
- বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস ১৯৭৫ সালের পর বিকৃত করা হয়েছে
- কুড়িগ্রামে নতুন বাণিজ্য সম্ভাবনা
- বাজার নিয়ন্ত্রণে আরও ক্ষমতা পাচ্ছে সরকার
- অর্থনীতিতে গতি ফেরাতে যত পরিকল্পনা
- শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেয়ার নির্দেশ
- শিল্পে দ্রুত ইভিসি মিটার দেবে তিতাস
- ঢাকায় দুদিনের সফরে আসছেন কাতারের আমির
- পাল্টে যাচ্ছে রাজধানীর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চেহারা
- কূপ খননে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে তিন বিদেশী কোম্পানি
- পদ্মা সেতু দেখে মুগ্ধ ভুটান রাজা
- ব্যাংক কর্মকর্তাসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালুর অপেক্ষা
- আইনশৃঙ্খলা ও বাজার মনিটরিং বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে জেলা পুলিশের মত বিনিময় সভা
- থানচি উপজেলা আওয়ামীলীগের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- লামায় আইন শৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত
- অসহায় পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ করলো আলীকদম সেনা জোন
- রুমায় ব্যবসায়ী ও মালিক সমিতির মতবিনিময় সভা
- থানায় আশা সেবা গ্রহীতাদের সর্বোচ্চ সেবা দেয়া হবে-পুলিশ সুপার সৈকত শাহীন
- স্বাধীনতার চেতনায় উন্নত ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ব
- যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারে মিষ্টি পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী
- অসাম্প্রদায়িক মানবিক ও স্মার্ট দেশ গড়ার প্রত্যয়
- প্রশিক্ষণে আসবেন ভুটানের ডাক্তার-নার্স
- টিকিট কালোবাজারি বন্ধে জিরো টলারেন্স: রেলমন্ত্রী
- অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান দেখতে কুড়িগ্রাম যাচ্ছেন ভুটানের রাজা
- চীনের পর বাংলাদেশের বড় বাণিজ্যিক অংশীদার আসিয়ান
- বান্দরবানে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
- চলতি মাসেই কমছে পেট্রোল-ডিজেলের দাম
- কুড়ালের আঘাতে দুলাভাইয়ের হাতে শ্যালক খুন
- পিছিয়ে পড়া খেয়াং নারীদের জীবন সংগ্রাম
- মায়ানমারের ১৭৯ জন বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণ,এক বাংলাদেশী আহত
- বান্দরবানে আবাসিক মেসে থাকা শিক্ষার্থীরা পেলো সেনা জোনের ইফতার উপহার
- সূর্যমুখী চাষে লাভের স্বপ্ন দেখছেন লামার কৃষক স্বজরাম ত্রিপুরা
- রোয়াংছড়ি উপজেলা আইন শৃঙ্খলা সভায় অংশগ্রহন ও ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধনে বীর বাহাদুর উশৈসিং (এমপি)
- বনবিভাগের অভিযানে অবৈধ কাঠ পাচারে ব্যবহৃত পোষা হাতি আটক
- তরমুজ সাধারণ ক্রেতার নাগালের বাইরে
- বান্দরবানের লামা ও আলীকদমে বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন
- বান্দরবান রোয়াংছড়ি এক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীকে আটক মুক্তিপণ আদায়
- লামায় উপজেলা কৃষি বিপণন সম্বনয় কমিটির সভা
- বিলছড়ি হেব্রোণ মিশনে বার্ষিক উপহার বিতরণ
- নতুন করে ৩টি বিষয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির সাথে কেএনএফ এর সমঝোতা
- চিকিৎসা সেবা সচেতনতায় পাড়াতে উঠান বৈঠক
- লামায় জয় ডিজিটাল সেন্টার ভবন কাজের উদ্বোধন
- বিলুপ্তপ্রাপ্ত রেংমিটচা ভাষা রক্ষায় আলীকদমে সেনাবাহিনী, নির্মাণ করে দিলো স্কুল
- লামা ইউপিডিএফ-গণতান্ত্রিকের সভাপতি মংশৈপ্রু ত্রিপুরা, সাধারণ সম্পাদক প্রেম পব ম্রো
- মুমূর্ষু শিশুর চিকিৎসায় এগিয়ে এলেন বীর বাহাদুর ও সেনাজোন