মৌলভিত্তির শেয়ারে মার্জিন ঋণের নীতিমালা শিথিল
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১৯ এপ্রিল ২০২৩
শেয়ারবাজারে তারল্য প্রবাহ বাড়াতে অপেক্ষাকৃত ভালো মৌলভিত্তির এবং বড় মূলধনি কোম্পানির ক্ষেত্রে মার্জিন ঋণ নীতিমালা শিথিল করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। যেসব কোম্পানির শেয়ার সর্বশেষ তিন বছর ধরে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে রয়েছে এবং এসব কোম্পানির মধ্যে যাদের পরিশোধিত মূলধন ৫০ কোটি টাকা বা তার বেশি, তাদের মূল্য-আয় অনুপাত বা পিই রেশিও ৫০ পর্যন্ত থাকলে মার্জিন ঋণযোগ্য সিকিউরিটিজ হিসেবে বিবেচিত হবে। গতকাল মঙ্গলবার বিএসইসি এ বিষয়ে নির্দেশনা জারি করেছে। কোনো কোম্পানির সর্বশেষ শেয়ারপ্রতি মুনাফা বা ইপিএস দিয়ে সর্বশেষ বাজারদরকে ভাগ করে পিই অনুপাত বের করা হয়।
নিয়ম অনুযায়ী নির্দিষ্ট বছরে অন্তত ১০ শতাংশ বা তার বেশি লভ্যাংশ প্রদানকারী কোম্পানির শেয়ার ‘এ’ ক্যাটাগরি হিসেবে বিবেচিত হয়। গতকালের কমিশনের জারি করা নির্দেশনার কারণে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) তালিকাভুক্ত আরও তিন কোম্পানির শেয়ার মার্জিন ঋণযোগ্য শেয়ার হতে যাচ্ছে। শেয়ার তিনটি হলো– ডরিন পাওয়ার, আমান কটন ফাইব্রস এবং আমান ফিড।
বিএসইসির নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, যেসব কোম্পানির পিই রেশিও ৪০-এর বেশি, সেগুলোর শেয়ার কেনার ক্ষেত্রে স্টক ব্রোকাররা তাঁদের গ্রাহকদের কোনো মার্জিন ঋণ সুবিধা দিতে পারবেন না। অর্থাৎ পিই রেশিও ৪০-এর কম থাকা অবস্থায় ‘এ’, ‘বি’ এবং ‘এন’ ক্যাটাগরিভুক্ত সব শেয়ার মার্জিন ঋণযোগ্য শেয়ার হিসেবে থাকছে। এ নিয়ম ২০১০ সাল থেকে বহাল আছে। আগে জারি করা নির্দেশনা অনুযায়ী জেড ক্যাটাগরিভুক্ত শেয়ার মার্জিন ঋণযোগ্য নয়। এ ছাড়া শেয়ারবাজারে নতুন তালিকাভুক্ত শেয়ার প্রথম ৩০ কার্যদিবস পর্যন্ত এবং ‘ জেড’ ক্যাটাগরি থেকে ‘এ’ বা ‘বি’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হওয়ার পর প্রথম সাত কার্যদিবস পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট শেয়ার মার্জিন ঋণের যোগ্য হয় না। তবে সব মিউচুয়াল ফান্ড, করপোরেট বন্ড এবং জীবন বীমা কোম্পানির সব শেয়ার মার্জিন ঋণযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হয়।
টানা তিন বছর এ ক্যাটাগরিভুক্ত বড় মূলধনি কোম্পানির ক্ষেত্রে মার্জিন ঋণ নীতিমালা শিথিল করার কারণ জানতে চাইলে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র রেজাউল করিম সমকালকে বলেন, বাজারে তারল্য প্রবাহ বাড়াতে নতুন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কমিশন লক্ষ্য করেছে, ভালো মৌল ভিত্তির অনেক শেয়ারও কম লেনদেন হচ্ছে। এ নীতির মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের ভালো শেয়ারে বিনিয়োগে উৎসাহিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এতে লেনদেন কিছুটা বাড়বে বলে আশা করা যায়।
তিনি আরও বলেন, করোনাভাইরাস মহামারির পর ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধসহ আরও কিছু যৌক্তিক কারণে ভালো কিছু কোম্পানিরও মুনাফা কমেছে। এর ফলে কোম্পানিগুলোর পিই রেশিও বেড়ে গেছে। এ বিষয়টি মার্জিন ঋণ নীতিমালা শিথিল করার বড় কারণ। এ বিষয়ে কিছু কোম্পানির উদ্যোক্তা ও বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানেরও অনুরোধ ছিল।
বিএসইসির মুখপাত্র আরও বলেন, মার্জিন ঋণ অযোগ্য হয়ে কোনো শেয়ারের জোরপূর্বক বিক্রি ঠোকনোর জন্য এ শিথিলতা। বিদ্যমান বাজার পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে কমিশন মনে করে, এখানে তারল্য বাড়ানো প্রয়োজন। এ উদ্দেশ্যে শেয়ারবাজার স্থিতিশীলকরণ তহবিল থেকে বাজার মধ্যস্থতাকারীদের ঋণ সহায়তা দেওয়ার পাশাপাশি আরও কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে যেসব কোম্পানি টানা তিন বছর এ ক্যাটাগরিতে নেই, সেগুলো এ নীতির আওতায় পড়বে না।
মঙ্গলবার ডিএসইর প্রকাশিত সর্বশেষ মার্জিন ঋণযোগ্য শেয়ার ছিল ১৮৬টি। এর সঙ্গে নতুন তিনটি যুক্ত হয়ে সংখ্যাটি বেড়ে ১৮৯টিতে উন্নীত হয়েছে। বর্তমানে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত শেয়ার ৩৫৫টি। এর বাইরে ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১০ করপোরেট বন্ড মার্জিন ঋণযোগ্য সিকিউরিটিজ।
বাজার সংক্ষেপ
এদিকে ঈদের ছুটির আগের শেষ কার্যদিবসে গতকাল ডিএসইর লেনদেন প্রায় ১১৫ কোটি টাকা বেড়ে ৫৫৮ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। তাছাড়া ফ্লোর প্রাইসের ওপরে থাকা বেশ কিছু শেয়ারের দামও বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৩১১ শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ৭২টির দাম বেড়েছে, কমেছে ৪৪টির এবং ১৯৫টির দর অপরিবর্তিত ছিল। তবে ক্রেতার অভাবে ৮১টির কোনো লেনদেন হয়নি।
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- উপজেলা নির্বাচন উৎসবমুখর দেখতে চাই - প্রধানমন্ত্রী
- দক্ষিণে বাড়ল কমিউটার ট্রেন যাত্রী পরিবহন শুরু আজ
- জুনে বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাচ্ছে দ্বিতীয় ইউনিট
- বন্দিদের সুস্থ রাখতে নানা উদ্যোগ কারাগারে
- সরকারিকরণ হলো জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর
- আইএমএফ ঋণের তৃতীয় কিস্তি ৭০ কোটি ডলার মিলবে জুনে
- চট্টগ্রামের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এখন দৃশ্যমান
- নিউরোসায়েন্সেস ইনস্টিটিউটে যুক্ত হচ্ছে আরও ৫০০ শয্যা
- চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ১৮ শতাংশ
- রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে প্রণোদনার সুপারিশ বাংলাদেশ ব্যাংকের
- অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সেনাবাহিনী
- ভুল তথ্যে প্লট কেনা ও হস্তান্তরে বরাদ্দ বাতিল
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট আলীকদমে
- বান্দরবানে রাজার মাঠে মঞ্চ তৈরি বন্ধে জেলা প্রশাসককে রাজার চিঠি
- এনআইওতে চোখের চিকিৎসা নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- খাদ্য নিরাপত্তায় ২০ লাখ টন গম কিনছে সরকার
- মেয়র আতিক বললেন বস্তিবাসীর জন্য ৯ কুলিং জোন করবে ডিএনসিসি
- বাংলাদেশ ও গাম্বিয়া রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার দ্রুত নিষ্পত্তিতে আশাবাদী
- বে টার্মিনাল প্রকল্পে গতি
- ‘মা ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
- সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের
- খুলনায় লবণাক্ত জমিতে বছরজুড়েই ফলছে ফসল
- আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা
- র্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- বান্দরবানে কালবৈশাখী ঝড়ে বিধ্বস্ত ৯০০ বসতঘর
- কালবৈশাখী ঝড়ে লামায় সহস্রাধিক বাড়িঘর বিধ্বস্ত
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- বান্দরবানে কেএনএফের আরও দুই সদস্য কারাগারে
- প্রচারণা বন্ধ করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে আশার ইঙ্গিত বর্তমান চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীরের