যুদ্ধাপরাধে প্রথম ফাঁসি কার্যকর হয়েছিল এই দিন
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১২ ডিসেম্বর ২০২০
২০১৩ সালের ১২ ডিসেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাত ১০ টা এক মিনিটে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয় জামায়াত নেতা আব্দুল কাদের মোল্লার।
২০১৩ সালের ১২ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অনন্য মহিমা রয়েছে এ দিনটির। এদিন যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে কার্যকর করা হয়েছিল প্রথম কারও মৃত্যুদণ্ড।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাত ১০ টা এক মিনিটে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয় জামায়াত নেতা আব্দুল কাদের মোল্লার।
পরবর্তীতে এ পথ ধরেই জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মুজাহিদ, বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী সহ শীর্ষ যুদ্ধাপরাধীদের সাজা কার্যকর করা হয়। এর মধ্য দিয়ে ইতিহাসের দায়মুক্তির পথে কিছুটা অগ্রসর হয় দেশ।
যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে, ২০১০ সালের ১৩ জুলাই কাদের মোল্লাকে গ্রেফতার করা হয়৷ একই বছরের ১৪ অক্টোবর তাকে যুদ্ধাপরাধ মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়৷ ২০১২ সালের ২৮ মে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়৷ আর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয় ওই বছরের ৩ জুলাই থেকে৷
২০১৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়ার পর কাদের মোল্লার বিজয় চিহ্নের প্রতিক্রিয়ায় শুরু হয় ব্যাপক আন্দোলন। পরে আপিল বিভাগ এই মানবতাবিরোধী অপরাধীদের মৃত্যুদণ্ড দেয়। ফাইল ছবি
২০১৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয় মানবতাবিরোধী আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল-২৷ রায়ের পরে কারাগারে যাওয়ার পথে হাতের দুই আঙ্গুল দিয়ে ভিক্টরি চিহ্ন দেখায় কাদের মোল্লা। তার এ ছবি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে ফুঁসে ওঠে ছাত্র সমাজ। শাহবাগ গোল চত্বরে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে তারা। দাবি তোলে আইন সংশোধন করে যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ সাজা নিশ্চিতের।
শিক্ষার্থীদের সে আন্দোলন গণজাগরণ মঞ্চ আর শাহবাগের যে স্থানে সড়ক অবরোধ করা হয়েছিল তা পরিচিত হয়ে ওঠে প্রজন্ম চত্বর নামে। কয়েকদিনের সে অবরোধে কয়েক লাখ মানুষ সামিল হয়।
গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনের মুখে সরকার আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনে সংশোধন এনে রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষকে আপিলের সুযোগ করে দেয়
তাদের দাবির মুখে ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে রাষ্ট্রপক্ষের আপিলের বিধান রেখে আইন পাশ হয় জাতীয় সংসদে। এরপর হাইকোর্টের আপিল বিভাগে রাষ্ট্রপক্ষ কাদের মোল্লার মৃত্যুদণ্ড চেয়ে এবং কাদের মোল্লা খালাস চেয়ে আপিল করে৷
২০১৩ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর আপিলের রায়ে কাদের মোল্লাকে ফাঁসির দণ্ড দেয়া হয় সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারকের মতামতের ভিত্তিতে৷ ৫ ডিসেম্বর প্রকাশ হয় পূর্ণাঙ্গ রায়, আর ৭ ডিসেম্বর কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে মৃত্যু পরোয়ানা জারি করে ট্রাইব্যুনাল-২৷
রায় কার্যকরের রাতে পুরান ঢাকায় সে সময়ের কেন্দ্রীয় কারাগারসহ সারা দেশে ব্যাপক নিরাপত্তার আয়োজন করা হয়।
১০ ডিসেম্বর মঙ্গলবার রাত ১২টা ১ মিনিটে কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকরের উদ্যোগ নেয় কারা কর্তৃপক্ষ৷ তবে তার আগেই রাত ১০টার দিকে সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার জজ আসামি পক্ষের আবেদনে ফাঁসি কার্যকর স্থগিত করেন৷
পরদিন ১১ ডিসেম্বর তারা রিভিউ আবেদন করেন৷ ১২ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার আপিল বিভাগ এই আবেদন খারিজ করে দিলে কাদের মোল্লাকে ফাঁসি দেয়ার পথে সব বাধা দূর হয়৷ পরবর্তীতে এ পথ ধরেই অন্য শীর্ষ যুদ্ধাপরাধীদেরও মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়।
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- বান্দরবানে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালিত
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- রুমায় সেনা অভিযানে ২ কেএনএফ সদস্য নিহত অস্ত্র উদ্ধার
- শেখ জামালের আজ ৭১তম জন্মদিন
- সবাইকে দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করতে হবে
- ৯ মে থেকে হজের ফ্লাইট শুরু
- সরকারি সুবিধাভোগী নির্বাচনের প্রচারে নামলে প্রার্থীতা বাতিল: ইসি রাশেদা
- স্বাস্থ্য বিভাগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন
- আগামীকাল দেশের পথে রওনা হচ্ছে এমভি আবদুল্লাহ
- বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমোদন দিল ভারত
- গবেষণার মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের আহ্বান প্রাণিসম্পদমন্ত্রীর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মূল সড়কে বন্ধ হচ্ছে মোটরসাইকেল: বিআরটিএ চেয়ারম্যান
- দেশের ওষুধ যাচ্ছে ১৫৭ দেশে
- থাই ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- আলীকদমে বিএনপির ২ নেতাকে বহিষ্কার
- উপজেলা নির্বাচন বিষয়ে সাংবাদিকের সাথে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আব্দুল কুদ্দুস এর মতবিনিময়
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- চিকিৎসা খাতে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী
- রংপুর মেডিকেল কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন
- পাহাড়ে শেখ হাসিনার আমলে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে-পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী
- এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়: গণপূর্তমন্ত্রী
- আসছে পড়াশোনার শিক্ষা চ্যানেল
- নতুন ১১ জেলা যুক্ত হচ্ছে রেল নেটওয়ার্কে
- প্রতিবন্ধীদের মূল ধারায় আনতে প্রচেষ্টা আছে সরকারের: সমাজকল্যাণ মন্ত্রী
- সিসি ক্যামেরার আওতায় আসবে কক্সবাজার
- আড়াই মাসে টিআইএনধারী বেড়েছে ২ লাখ
- শেরে বাংলার মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে চায় বাংলাদেশ
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- নতুন ১১ জেলা যুক্ত হচ্ছে রেল নেটওয়ার্কে
- রুমায় সেনা অভিযানে ২ কেএনএফ সদস্য নিহত অস্ত্র উদ্ধার
- বহিষ্কার হলেন রুমা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি
- সেনা অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- আবহাওয়া বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- আলীকদমে বিএনপির ২ নেতাকে বহিষ্কার
- গ্যাস খাতে বড় সংস্কার করবে পেট্রোবাংলা
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে
- নোয়াখালীর নতুন গ্যাস কূপে খনন কাজ শুরু