রাজধানীতে বসছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সিসি ক্যামেরা
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২৫ মে ২০২৩
অপরাধ দমন ও নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে ‘ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা’। এই ধরনের প্রযুক্তির ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে অনেক অপরাধীকে শনাক্ত ও গ্রেপ্তার করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সেইসঙ্গে রহস্যভেদ হয়েছে অনেক চাঞ্চল্যকর মামলারও। রাজধানী ঢাকায় বর্তমানে স্থাপন করা এক হাজার ৬শ সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে অসংখ্য চাঞ্চল্যকর, গুরুত্বপূর্ণ মামলাসহ নানা ধরনের অপরাধের রহস্য উদ্ঘাটন ও অপরাধী গ্রেপ্তার করেছে
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ঢাকা মহানগর পুলিশের আট বিভাগে বেসরকারি পর্যায়ে আরও ৫০ হাজার সিসিটিভি বসানোর পরিকল্পনা করেছে পুলিশ।
পুলিশ যেসব সিসিটিভি বসিয়েছে তার মধ্যে অপরাধ দমন ও অপরাধী ধরতে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) যুক্ত সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো রয়েছে। এসব সিসিটিভি অপরাধ করে অপরাধী পালানোর সময় এই ধরনের সিসিটিভি সংকেত দেবে। রাজধানী ঢাকার অপরাধ দমন, নিয়ন্ত্রণ ও নিñিদ্র নিরাপত্তায় সিসিটিভি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা বিবেচনা করেই পরিকল্পনা নিয়েছে বলে পুলিশের দাবি।
ডিএমপি সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে, বিশেষ করে ব্যস্ত রাস্তার মোড়, ইন্টারসেকশন, প্রবেশ-বাহির পথ, গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা-কেপিআই সংলগ্ন পয়েন্টে সিসিটিভি ক্যামেরা চালু রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ক্রাইম ট্রাফিক মনিটরিং ব্যবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে ঢাকার সার্বিক নিরাপত্তা আরও ত্বরান্বিত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এসব ক্যামেরায় স্বয়ংক্রিয় অ্যালার্ম সিস্টেম, ফেস ডিটেকশন (চেহারা চিহ্নিতকরণ), গাড়ির নম্বর প্লেট চিহ্নিতকরণ প্রযুক্তি বা এএনপিআরসহ অন্তত ১১ ধরনের সুবিধা পাওয়া সম্ভব হবে। এই পরিকল্পনার একটি বিশেষ দিক হচ্ছে, ডিজিটাল টহল নিশ্চিত করা। অর্থাৎ গভীর রাতেও নির্জন রাস্তা থাকবে পুলিশের নজরদারিতে।
ক্যামেরায় চেহারা শনাক্তের প্রযুক্তি থাকায় অপরাধী এবং পলাতক আসামিদের সহজেই গ্রেপ্তার করা সম্ভব হবে। চুরি এবং ছিনতাইয়ের মতো অপরাধ করে কেউ পালিয়ে যাওয়ার সময় সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজে ধরা পড়লে-তাকে শনাক্ত করা সম্ভব হবে। এ ছাড়া থাকবে স্বয়ংক্রিয় শব্দ চিহ্নিতকরণ ব্যবস্থা। রাজধানীর কোথাও কোনো শব্দ হলে তাৎক্ষণিকভাবে শব্দের বিস্তারিত তথ্যসহ কন্ট্রোলরুমে সিগন্যাল চলে যাবে। ফলে পুলিশের ভাষায় ‘শুটিং ইনসিডেন্ট’ বা গোলাগুলির ঘটনা ঘটলে দ্রুততম সময়ে তথ্য পাবে পুলিশ। এমনকি কত দূরে গুলি হয়েছে এবং কী ধরনের অস্ত্রের গুলি, তাও চিহ্নিত করা সম্ভব হবে। ক্যামেরায় থাকবে স্বয়ংক্রিয় অ্যালার্ম সিস্টেম।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের ডিসি মো. ফারুক হোসেন বলেছেন, রাজধানী ঢাকায় এখন এক হাজার ৬শ সিসিটিভি সক্রিয় আছে। এসব সিসিটিভির মধ্যে নতুন যে ছয় শতাধিক ক্যামেরা বসানো হয়েছে তার মধ্যে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) যুক্ত সিসিটিভি ক্যামেরা রয়েছে। বেসরকারি পর্যায়ে আরও ৫০ হাজার সিসিটিভি বসানোর পরিকল্পনার আওতায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা অব্যাহত আছে। এই ধরনের সিসিটিভি বসানো হলে রাজধানী ঢাকার অপরাধ দমন, নিয়ন্ত্রণ ও নিñিদ্র নিরাপত্তার আওতায় চলে আসবে। স্বয়ংক্রিয়ভাবেই অপরাধের রহস্য উদ্ঘাটন করে অপরাধী ধরা পড়বে বলে পুলিশ কর্মকর্তা জানান।
ডিএমপি সূত্রে জানা গেছে, অপরাধ দমন ও অপরাধী ধরতে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) যুক্ত সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর পরিকল্পনা করছে পুলিশ। চুরি, ডাকাতি, খুন, ছিনতাইসহ অপরাধ দমন এবং ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা, যানজট নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখবে এই প্রযুক্তি। অপরাধী গ্রেপ্তারেও সহায়ক হবে। অপরাধী অপরাধ করে পালানোর সময় সংকেত দেবে এই ধরনের সিসিটিভি।
ডিএমপি সূত্র জানান, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) যুক্ত সিসিটিভি প্রযুক্তি অপরাধীদের আগের অপরাধের তথ্য-উপাত্ত সংরক্ষণ করবে। স্বয়ংক্রিয়ভাবে জানান দেবে অপরাধীর অবস্থান। এতে আধুনিক সফটওয়্যার সংযুক্ত রয়েছে। ফলে সিসিটিভি ফুটেজ থেকেই অপরাধীর চেহারা শনাক্তসহ তার কোনো ডাটাবেজ থাকলে তা সহজেই বের করা যাবে। ক্যামেরাগুলো গাড়ির নম্বরের দিকেও খেয়াল রাখবে। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে নম্বরপ্লেটের ছবি তুলে রাখতে পারবে।
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- উপজেলা নির্বাচন উৎসবমুখর দেখতে চাই - প্রধানমন্ত্রী
- দক্ষিণে বাড়ল কমিউটার ট্রেন যাত্রী পরিবহন শুরু আজ
- জুনে বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাচ্ছে দ্বিতীয় ইউনিট
- বন্দিদের সুস্থ রাখতে নানা উদ্যোগ কারাগারে
- সরকারিকরণ হলো জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর
- আইএমএফ ঋণের তৃতীয় কিস্তি ৭০ কোটি ডলার মিলবে জুনে
- চট্টগ্রামের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এখন দৃশ্যমান
- নিউরোসায়েন্সেস ইনস্টিটিউটে যুক্ত হচ্ছে আরও ৫০০ শয্যা
- চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ১৮ শতাংশ
- রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে প্রণোদনার সুপারিশ বাংলাদেশ ব্যাংকের
- অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সেনাবাহিনী
- ভুল তথ্যে প্লট কেনা ও হস্তান্তরে বরাদ্দ বাতিল
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট আলীকদমে
- বান্দরবানে রাজার মাঠে মঞ্চ তৈরি বন্ধে জেলা প্রশাসককে রাজার চিঠি
- এনআইওতে চোখের চিকিৎসা নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- খাদ্য নিরাপত্তায় ২০ লাখ টন গম কিনছে সরকার
- মেয়র আতিক বললেন বস্তিবাসীর জন্য ৯ কুলিং জোন করবে ডিএনসিসি
- বাংলাদেশ ও গাম্বিয়া রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার দ্রুত নিষ্পত্তিতে আশাবাদী
- বে টার্মিনাল প্রকল্পে গতি
- ‘মা ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
- সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের
- খুলনায় লবণাক্ত জমিতে বছরজুড়েই ফলছে ফসল
- আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা
- র্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- বান্দরবানে কালবৈশাখী ঝড়ে বিধ্বস্ত ৯০০ বসতঘর
- কালবৈশাখী ঝড়ে লামায় সহস্রাধিক বাড়িঘর বিধ্বস্ত
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- বান্দরবানে কেএনএফের আরও দুই সদস্য কারাগারে
- প্রচারণা বন্ধ করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে আশার ইঙ্গিত বর্তমান চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীরের