শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের সমুদ্র বিজয়
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২৮ জানুয়ারি ২০২১
১৯৭১ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের পর বাঙালি আরেকটি যুদ্ধে জয়লাভ করেছে। ১৯৭১-এর বিজয় অর্জিত হয়েছিল সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে। ২০১২ সালের বিজয় অর্জিত হলো জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শান্তিপূর্ণ পথে, সমুদ্র আইন সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক ট্রাইবুনালের রায়ের মাধ্যমে।
১৯৭১ সালে ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গ কিলোমিটার সবুজ-শ্যামল ভূখণ্ডের ওপর আমাদের সার্বভৌমত্ব অর্জিত হয়েছিল। স্বাধীনতার ৪১ বছর পর এবার বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ডের প্রায় সমপরিমাণ ১ লক্ষ ১১ হাজার বর্গ কিলোমিটার সমুদ্রবক্ষের ওপর আমাদের সার্বভৌমত্ব অর্জিত হলো। গত ১৪ মার্চ জার্মানির হামবুর্গ শহরে অবস্থিত আন্তর্জাতিক ট্রাইবুনাল মায়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা বিরোধ মামলায় বাংলাদেশের আবেদনের পক্ষে রায় দিয়েছে। ঐতিহাসিক এই রায়ের ফলে উপকূল থেকে ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত সমুদ্রসীমায় বাংলাদেশের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হলো।
উল্লেখ্য যে দুই দেশের মধ্যে সমুদ্র সীমা নিয়ে বিরোধের পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৯ সালের ৮ অক্টোবর মিয়ানমারের বিপক্ষে জার্মানির হামবুর্গ ইটলসে দু’দেশের মধ্যে সমুদ্রসীমা নির্ধারণের বিষয়ে একটি মামলা দায়ের করে। ২৩ সদস্য বিশিষ্ট ট্রাইবুন্যাল মিয়ানমারের সমদূরত্ব পদ্ধতি যা বাংলাদেশের সমুদ্র এলাকাকে ১৩০ নটিক্যাল মাইলের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে দেয়, তা প্রত্যাখ্যান করে ন্যায্যতার ভিত্তিতে দুদেশের সমুদ্রসীমা চূড়ান্তভাবে নির্ধারণ করে দেন।
ইটলস রায়ে বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের ন্যায্যতাভিত্তিক সমুদ্রসীমার দাবি সমুন্নত রেখেছেন। এর ফলে বঙ্গোপসাগরে ২০০ নটিক্যাল মাইল অর্থনৈতিক এলাকায় এবং এর বাইরে মহীসোপান এলাকায় বাংলাদেশের নিরঙ্কুশ অধিকারের আইনগত স্বীকৃতি মিলল। এ রায়ের মধ্য দিয়ে বঙ্গোপসাগরের জলরাশি এবং তলদেশের সম্পদরাজিতে (তেল-গ্যাসসহ সামুদ্রিক সম্পদ) বাংলাদেশের সার্বভৌম অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। একই সঙ্গে গভীর সমুদ্রে তেল-গ্যাসের জন্য ব্লক ইজারা-জটিলতারও অবসান হবে। রায় বাংলাদেশের পক্ষে আসায় প্রধানমন্ত্রী খুশি হয়েছেন। রায়ে তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি রায়কে ঐতিহাসিক হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেছেন, এটি একটি অবিস্মরণীয় দিন। হামবুর্গে ইটলসের প্রধান আদালত কক্ষে স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ১১টায় (বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে ৪টায়) বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের সমুদ্রসীমা নির্ধারণ নিয়ে বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। এ আদালত কার্যক্রমে সভাপতিত্ব করেন বিচারক জোসে লুইস জেসাস। তিনি ১৫১ পৃষ্ঠার রায়টি পড়ে শোনান। এই রায় প্রদান অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও ডেপুটি এজেন্ট অতিরিক্ত পররাষ্ট্র সচিব রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মোহাম্মদ খুরশেদ আলম (জাতিসংঘ সমুদ্র আইনের আওতায় পরিচালিত কার্যক্রমে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি)। এ ছাড়া বাংলাদেশের পক্ষে নিযুক্ত ব্রিটিশ অ্যাটর্নি জেমস ক্রফর্ড, ফিলিপ স্যান্ডস ও অ্যালান বয়েল, যুক্তরাষ্ট্রের পল রিখলার ও লরেন্স মার্টিন এবং কানাডার পায়াম আখাভান। অন্যদিকে মিয়ানমারের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সে দেশের অ্যাটর্নি জেনারেল তুন শিন। এ ছাড়া ডেপুটি এজেন্টস হিসেবে ফ্রান্সের অ্যালান পিলেট এবং ম্যাথাইস ফর্তিও, ব্রিটিশ অ্যাটর্নি স্যার মাইকেল উড ও যুক্তরাষ্ট্রের কোয়ালটার ল্যাথরপ। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, হামবুর্গে শুনানি শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘এ দিনটি বাংলাদেশের জন্য একটি আনন্দের দিন।’ যে রায়টি হয়েছে তা চূড়ান্ত। এখানে কোনো আপত্তি জানানো যাবে না। অর্থাৎ এখানে আপিল করার কোনো সুযোগ নেই। তিনি বলেন, ‘আমাদের সব কৌশলগত লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে।’ দীপু মনি বলেন, এ রায় উভয় দেশের জন্যই বিজয়। কারণ আন্তর্জাতিক আইনে সমস্যার সমাধান শান্তিপূর্ণভাবে হয়েছে; যে সমস্যাটি গত তিন দশক ধরে উভয় দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ক্ষতির কারণ হিসেবে চিহ্নিত ছিল। মিয়ানমারকে ধন্যবাদ জানাই, তারা আইনি পথেই সমস্যার সমাধান চেয়েছেন এবং ট্রাইব্যুনালের রায় মেনে নিয়েছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ইটলস এবং এর বিচারকদের অভিজ্ঞতা, নিরপেক্ষতা এবং যোগ্যতায় আমরা খুবই খুশি। দুবছরের মধ্যে এ মামলার রায় হওয়াটা নজিরবিহীন হিসেবে বর্ণনা করেন তিনি। সমুদ্রসীমা নিয়ে মিয়ানমারের সঙ্গে ২০০৮ সালে সাগরে একবার যুদ্ধ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। বাংলাদেশের সেন্টমার্টিনের অদূরে বাংলাদেশের দাবি করা সীমানায় মিয়ানমার তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য রিগ জাহাজ আনে। বাংলাদেশ এর প্রতিবাদ করলে মিয়ানমার সেখানে যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করে। পাল্টা বাংলাদেশও চারটি যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করে সেখানে। তবে উল্লেখযোগ্য কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। দুদেশ আলোচনার মাধ্যমে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
তিন দশকের বেশি সময় ধরে প্রতিবেশী মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমার বিরোধ নিষ্পত্তি না হওয়ায় ২০০৯ সালের অক্টোবরে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। এরপর এ বিরোধ নিষ্পত্তিতে ইটলসের বিচারিক এখতিয়ার মেনে নিতে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে বিশেষ মতৈক্য হয়। ইটলসের ১৬তম মামলা হিসেবে নথিভুক্ত হয়। ২০১০ সালের ১ জুলাই বাংলাদেশ নিজের পক্ষে সব দালিলিক প্রমাণ আদালতে উপস্থাপন করে। মিয়ানমার তাদের প্রমাণ জমা দেয় সে বছরের ১ ডিসেম্বর। মিয়ানমারের দাবির বিপক্ষে বাংলাদেশ বক্তব্য উপস্থাপন করে ২০১১ সালের ১৫ মার্চ। আর বাংলাদেশের যুক্তির বিপক্ষে মিয়ানমার তাদের বক্তব্য তুলে ধরে ২০১১ সালের ১ জুলাই। বঙ্গবন্ধুর উদ্যোগ: ১৯৭৪ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সর্বপ্রথম বাংলাদেশ প্রথম সংসদে টেরিটরিয়াল ওয়াটার ও মেরিটাইম জোনস অ্যাক্ট পাস করেন। তখন ভারত ও মিয়ানমার, বিশেষ করে, বাংলাদেশের ঘোষিত বেইজ লাইনের বিষয়ে প্রতিবাদ করে। ১৯৭৪ সালেই মিয়ানমারের সঙ্গে আলোচনা হয়। এতে কিছু অগ্রগতি ঘটে। এরপর ১৯৭৫ থেকে ১৯৮৬ সালের মধ্যে সাত-আটবার আলোচনা হয়েছে, কিন্তু কোনো অগ্রগতি হয়নি। ১৯৮৬ সালের পর ২২ বছর সমুদ্রসীমা নিয়ে মিয়ানমারের সঙ্গে আর কোনো আলোচনা হয়নি। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে সে আলোচনার পাশাপাশিআইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
যেভাবে আন্তর্জাতিক আদালতে যাওয়া: ২০০৯ সালের ৮ সেপ্টেম্বর ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে যে বিরোধ রয়েছে তা নিষ্পত্তির জন্য জাতিসংঘের সালিশ আদালতে নালিশ জানানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে বাংলাদেশ। ওইদিন দুপুরে ঢাকায় তৎকালীন ভারতের হাইকমিশনার পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী ও মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত ফায়ে থান উ’কে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ডেকে এনে তাদের কাছে আরবিটারি ট্রাইব্যুনালে (সালিশ আদালত) যাওয়ার নোটিফিকেশন হস্তান্তর করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
বাংলাদেশ জাতিসংঘ সালিশ আদালতে যাওয়ার ঘোষণা দেয়ার পর মিয়ানমার দ্বিপক্ষীয় আলোচনায় আগ্রহ দেখায়। আলোচনার এক পর্যায়ে মিয়ানমারকে বেশ ইতিবাচক মনে হওয়ায় উভয় দেশ সমুদ্রসীমা নির্ধারণের বিষয়টি জাতিসংঘ সালিশ আদালত থেকে সরিয়ে এনে জাতিসংঘের সমুদ্র আইন বিষয়ক আন্তর্জাতিক আদালত ইটলসের কাছে হস্তান্তর করে। ইটলসের বিচার প্রক্রিয়ায় বিরোধের সঙ্গে জড়িত কোনো পক্ষের অর্থ ব্যয় করতে হয় না। মিয়ানমার ইন্টারন্যাশনাল ট্রাইব্যুনাল ফর ল’ অব দ্য সিতে যেতে চায়। বাংলাদেশও এতে সম্মত হয়। ভারতকেও আসতে বলা হয়। জার্মানি, ডেনমার্ক ও নেদারল্যান্ডস যেভাবে সমস্যার সমাধান করেছিল, সেভাবে তিনটি দেশ একযোগে সমুদ্রসীমা নিষ্পত্তি করার চিন্তাভাবনা করে। ভারত তাতে রাজি হয়নি। এ জন্য আদালত হয়ে যায় দুটো। মিয়ানমারের সঙ্গে হলো ট্রাইব্যুনাল আর ভারতের সঙ্গে থেকে গেল হেগের পারমান্যান্ট কোর্ট অব আরবিট্রেশন।
বাংলাদেশ সমুদ্র আইনের ‘ন্যায়সঙ্গত’ ধারার আওতায় সুরাহা চেয়েছে আগে থেকেই। ন্যায়সঙ্গত প্রক্রিয়ায় সমুদ্রসীমা নির্ধারণে আইনে কোনো সূত্র নেই। সে কারণে একটা ‘বাই সেক্টর’ পদ্ধতি অনুসরণের কথা বলে বাংলাদেশ। যেমন বাংলাদেশ ও মিয়ানমার থেকে দুটি কোস্ট লাইন নেয়া হয়। এ অ্যাঙ্গলটা ভাগ করার নাম বাই সেক্টর। হন্ডুরাস ও নিকারাগুয়ার সমস্যা এভাবে সমাধান করা হয়েছে। তাতে বাংলাদেশ ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত যেতে পারবে। এই ঐতিহাসিক রায় বিশ্বসভায় কেবল বাংলাদেশের অধিকারই প্রতিষ্ঠা করেনি, বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতিকে নতুন মর্যাদার আসনে অভিষিক্ত করেছে। একটি স্বাধীন সার্বভৌম জাতি হিসেবে ভারতের সঙ্গেও সমুদ্রসীমা সম্পর্কে বাংলাদেশের অধিকার প্রতিষ্ঠার নতুন সম্ভাবনার দুয়ার উন্মুক্ত করেছে। সমগ্র বাঙালি জাতি এই অভূতপূর্ব সাফল্যে আজ গর্বিত, আনন্দে উদ্বেলিত। জাতির জন্য অনন্য এই সাফল্য বয়েআনার জন্যবাঙালি জাতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মুক্তিযুদ্ধের আবেগে ও গৌরবে অভিনন্দন জানাচ্ছে। অভিনন্দন বাংলাদেশের ষোলকোটি মানুষকে।
- আলোচিত ডিজিএফআই কর্মকর্তা রিজওয়ান রুশদী হত্যা মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত
- রুমায় প্রকল্প পরিচিতি করন কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- বান্দরবান পার্বত্য জেলা`র মাসিক উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- রোয়াংছড়ি অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মাঝে সহায়তা প্রদান
- লামায় পৌর মেয়রের সাথে ইমাম ও মুয়াজ্জিনের ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
- বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস ১৯৭৫ সালের পর বিকৃত করা হয়েছে
- কুড়িগ্রামে নতুন বাণিজ্য সম্ভাবনা
- বাজার নিয়ন্ত্রণে আরও ক্ষমতা পাচ্ছে সরকার
- অর্থনীতিতে গতি ফেরাতে যত পরিকল্পনা
- শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেয়ার নির্দেশ
- শিল্পে দ্রুত ইভিসি মিটার দেবে তিতাস
- ঢাকায় দুদিনের সফরে আসছেন কাতারের আমির
- পাল্টে যাচ্ছে রাজধানীর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চেহারা
- কূপ খননে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে তিন বিদেশী কোম্পানি
- পদ্মা সেতু দেখে মুগ্ধ ভুটান রাজা
- ব্যাংক কর্মকর্তাসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালুর অপেক্ষা
- আইনশৃঙ্খলা ও বাজার মনিটরিং বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে জেলা পুলিশের মত বিনিময় সভা
- থানচি উপজেলা আওয়ামীলীগের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- লামায় আইন শৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত
- অসহায় পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ করলো আলীকদম সেনা জোন
- রুমায় ব্যবসায়ী ও মালিক সমিতির মতবিনিময় সভা
- থানায় আশা সেবা গ্রহীতাদের সর্বোচ্চ সেবা দেয়া হবে-পুলিশ সুপার সৈকত শাহীন
- স্বাধীনতার চেতনায় উন্নত ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ব
- যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারে মিষ্টি পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী
- অসাম্প্রদায়িক মানবিক ও স্মার্ট দেশ গড়ার প্রত্যয়
- প্রশিক্ষণে আসবেন ভুটানের ডাক্তার-নার্স
- টিকিট কালোবাজারি বন্ধে জিরো টলারেন্স: রেলমন্ত্রী
- অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান দেখতে কুড়িগ্রাম যাচ্ছেন ভুটানের রাজা
- চীনের পর বাংলাদেশের বড় বাণিজ্যিক অংশীদার আসিয়ান
- বান্দরবানে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
- চলতি মাসেই কমছে পেট্রোল-ডিজেলের দাম
- কুড়ালের আঘাতে দুলাভাইয়ের হাতে শ্যালক খুন
- পিছিয়ে পড়া খেয়াং নারীদের জীবন সংগ্রাম
- মায়ানমারের ১৭৯ জন বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণ,এক বাংলাদেশী আহত
- বান্দরবানে আবাসিক মেসে থাকা শিক্ষার্থীরা পেলো সেনা জোনের ইফতার উপহার
- সূর্যমুখী চাষে লাভের স্বপ্ন দেখছেন লামার কৃষক স্বজরাম ত্রিপুরা
- রোয়াংছড়ি উপজেলা আইন শৃঙ্খলা সভায় অংশগ্রহন ও ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধনে বীর বাহাদুর উশৈসিং (এমপি)
- বনবিভাগের অভিযানে অবৈধ কাঠ পাচারে ব্যবহৃত পোষা হাতি আটক
- তরমুজ সাধারণ ক্রেতার নাগালের বাইরে
- বান্দরবানের লামা ও আলীকদমে বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন
- বান্দরবান রোয়াংছড়ি এক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীকে আটক মুক্তিপণ আদায়
- লামায় উপজেলা কৃষি বিপণন সম্বনয় কমিটির সভা
- বিলছড়ি হেব্রোণ মিশনে বার্ষিক উপহার বিতরণ
- নতুন করে ৩টি বিষয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির সাথে কেএনএফ এর সমঝোতা
- চিকিৎসা সেবা সচেতনতায় পাড়াতে উঠান বৈঠক
- লামায় জয় ডিজিটাল সেন্টার ভবন কাজের উদ্বোধন
- বিলুপ্তপ্রাপ্ত রেংমিটচা ভাষা রক্ষায় আলীকদমে সেনাবাহিনী, নির্মাণ করে দিলো স্কুল
- লামা ইউপিডিএফ-গণতান্ত্রিকের সভাপতি মংশৈপ্রু ত্রিপুরা, সাধারণ সম্পাদক প্রেম পব ম্রো
- মুমূর্ষু শিশুর চিকিৎসায় এগিয়ে এলেন বীর বাহাদুর ও সেনাজোন