হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২৬ এপ্রিল ২০২৪
পার্বত্য জেলা বান্দরবানে চলতি মাসের শুরুতে ষোল ঘণ্টার ব্যবধানে দুটি ব্যাংকের তিনটি শাখায় ডাকাতির ঘটনার পর কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট বা কেএনএফের বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে নিরাপত্তা বাহিনীগুলো। এ ঘটনার দুই বছর আগেই সামাজিক মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করেছিল ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন’ কেএনএফ। তবে এক পর্যায়ে জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগে র্যাবের বড় ধরনের অভিযানের মুখে পড়ে তারা।
এরপর নানা ঘটনা প্রবাহের পর বান্দরবান জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে গঠিত শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির সঙ্গে আলোচনা চলমান থাকা অবস্থায় চলতি মাসের শুরুতে রুমা ও থানচিতে ব্যাংকে হামলা, ব্যাংক ম্যানেজার অপহরণ ও অস্ত্র লুটের ঘটনার পর এ প্রশ্নও উঠছে যে, হুট করে এই শক্তি কোথায় পেল কেএনএফ।
সংগঠনটি তাদের আনভেরিফায়েড ফেসবুক পাতায় এক বিবৃতিতে দাবি করেছে, প্রতিবেশী একটি দেশে সশস্ত্র প্রশিক্ষণ নিয়েছে তাদের সদস্যরা। যদিও এটি আদৌ তাদের বক্তব্য কি না তা নিরপেক্ষ কোনো সূত্র থেকে যাচাই করতে পারেনি বিবিসি।
তবে নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা মনে করছেন, অর্থ সংকটে পড়েই দেশি অস্ত্র নিয়ে ওই হামলা করেছে কেএনএফ। শান্তি আলোচনা চলাকালে বান্দরবানে ‘নিরাপত্তা ব্যবস্থায় শিথিলতা’ আসাটাও তাদের হামলার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে বলে তারা ধারণা করছেন।
যদিও বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীর চোখ এড়িয়ে আঞ্চলিক কিছু গোষ্ঠীর সহায়তা পেয়ে শক্তি সঞ্চয় করাটাও কেএনএফের জন্য অস্বাভাবিক নয় বলেও তারা কেউ কেউ মনে করেন। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ সীমান্ত সংলগ্ন মিয়ানমারের চিন প্রদেশের কুকি চিনদের দিকেই ইঙ্গিত করেন বিশ্লেষকরা।
২০২২ সালের অক্টোবর থেকে কেএনএফ ও জঙ্গিবিরোধী যে ব্যাপক অভিযান র্যাব পরিচালনা করেছিল তাতে সংগঠনটি দুর্বল হয়ে পড়েছিল বলেই মনে করা হচ্ছিল। র্যাব তখন সংগঠনটির বিরুদ্ধে জঙ্গিদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগ এনেছিল। যদিও কেএনএফ তাদের আনভেরিফায়েড ফেসবুক পাতায় বরাবরই এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
কিন্তু এত বড় অভিযানের পর শান্তি আলোচনার মধ্যে এভাবে দিনে দুপুরে হামলার শক্তি কেএনএফ কীভাবে পেতে পারে – এমন এক প্রশ্নের জবাবে বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শাহ্ মোজাহিদ উদ্দিন বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ‘পাহাড়ে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান চলছে। অপরাধীদের আটক করা হচ্ছে। তারা কীভাবে করল বা কেউ তাদের সহায়তা করেছে কি-না সবকিছুই খতিয়ে দেখা হবে।’
এর আগে ঘটনার পরে গত ৭ এপ্রিল পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে গিয়ে সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘শান্তি আলোচনা শুরুর পর তাদের (কেএনএফ) বিশ্বাস করেছিলাম, কিন্তু তারা যেহেতু বিশ্বাস ভঙ্গ করেছে, সুতরাং আর ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই।’
গত নভেম্বর থেকে সরাসরি শান্তি আলোচনায় অংশ নিচ্ছিল কেএনএফ। এর মধ্যেই হুট করে ব্যাংকে হামলা করে ব্যাংক ম্যানেজার অপহরণ ও অস্ত্র লুটের ঘটনায় বিস্মিত করেছে অনেককেই।
তবে বিশ্লেষকরা কেউ কেউ মনে করেন, বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলো অনেক সময় আলোচনার টেবিলে নিজেদের গুরুত্ব বোঝাতে এমন ঘটনা ঘটান, যার নজির এই অঞ্চলের দেশগুলোতে আছে।
নিরাপত্তা বিশ্লেষক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) শামীম কামাল বলছেন, অনেক জায়গা থেকে সেনা ক্যাম্প প্রত্যাহারের পর অনেক দিন ধরেই সেখানে কাউকে দায়িত্ব দেওয়া হয়নি, এমনকি এপিবিএন যাওয়ার কথা থাকলেও সেটিও হয়নি। ‘তাদের প্রায় চারশ লোকের ভরণ পোষণসহ নানা খরচের জন্য টাকার জন্যই তারা ডেসপারেট হয়ে ব্যাংকে হামলা করেছে বলে আমি মনে করি। সেনাবাহিনী থাকলে হয়তো এত সহজে এটি করতে পারতো না তারা,’ বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন তিনি।
আবার শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির সাথে আলোচনার পর সেখানে নিরাপত্তায় কোনো ঘাটতি থাকলে তারও সুযোগ নেওয়ার চিন্তা থেকে হামলাটি হতে পারে বলে মনে করেন অনেকে।
কিন্তু তাদের শক্তিটা এলো কোথা থেকে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তারা তো স্থানীয় মানুষ। কোথায় কোথায় নিরাপত্তা বাহিনী আছে সব তাদের জানা। কোথায় পুলিশ বা আনসার কাজ করছে, কতজন আছে সব তারা দেখছে। হামলার ভিডিওতে তো দেখা গেছে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা করেছে তারা। স্বয়ংক্রিয় কোনো অস্ত্র নেই। তার মানে শক্তির চেয়ে সময় ও কৌশল এখানে বেশি ভূমিকা রেখেছে।’
এদিকে কেএনএফের প্রধান সমন্বয়ক রোয়ান লিন বম ও চেওসিম বমকে গত ৭ এপ্রিলই আটকের খবর দিয়েছে র্যাব। এর আগে ও পরে আরও অনেককে আটক করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। যদিও কেএনএফ তাদের আনভেরিফায়েড ফেসবুক পাতায় আটককৃতদের সাধারণ বম জনগোষ্ঠীর সদস্য হিসেবে দাবি করেছে।
শামীম কামাল বলছেন, বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বৈশিষ্ট্যই হলো সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে থাকা।
আরেকজন নিরাপত্তা বিশ্লেষক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) মো. বায়েজিদ সারোয়ার বলছেন, অভিযানের সঙ্গে জড়িতদের এ কারণেই খুব সতর্ক থাকা দরকার যাতে মানুষের মধ্যে মিশে থাকা অপরাধীকে সঠিকভাবে যাচাই করে আটক করা সম্ভব হয়।
তার মতে, হুট করে কেএনএফ যে শক্তি প্রদর্শন করতে চেয়েছে তার কয়েকটি কারণ থাকতে পারে। এগুলো হলো, আলোচনার টেবিলে নিজেদের শক্তি বোঝানোর চেষ্টা, আঞ্চলিক শক্তির প্রভাব কিংবা নিরাপত্তায় শিথিলতা।
‘তারা হয়তো এসেস করে দেখেছে যে, শান্তি আলোচনা চলছে তা নিরাপত্তা কিছুটা শিথিল। আবার এটিও কিছুটা সত্য যে, ভিন্ন ধরনের ভূ প্রাকৃতিক অবস্থানের কারণে ওই অঞ্চলে বিদ্রোহী বা গেরিলারা ইচ্ছে করলে এ ধরনের ঘটনা ঘটাতে পারে,’ বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন বায়েজিদ সারোয়ার। তিনি বলেন, ‘শো অফ করার জন্যও হতে পারে। আবার অনেক সময় বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলো আলোচনার টেবিলে শক্তি দেখানোর জন্য এ ধরনের কাজ করে থাকে। এমন নজির আছে। অবশ্য আগে পার্বত্য চট্টগ্রামে যখন এ ধরনের আলোচনা হতো তখন বিশেষ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হতো।’
তবে গত দুই বছরের বেশি সময় ধরে কেএনএফ ফেসবুকে তাদের তৎপরতার বিবরণ দিয়ে আসছে। সেখানে তারা দাবি করেছে, তারা কীভাবে কোথা থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে সশস্ত্র দল তৈরি করেছে।
মিয়ানমারের চিন প্রদেশের তৃতীয় বৃহত্তম জনগোষ্ঠী হলো কুকিরা। অর্থ ও রসদ সরবরাহ না থাকলে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন পরিচালনা কঠিন। সে কারণেই কেএনএফের হুট করে শক্তি সঞ্চয়ের পেছনে অনেকে আঞ্চলিক সহায়তার কথাও বলে থাকেন।
তবে বিচ্ছিন্নতাবাদী এই সংগঠনের নামে থাকা আনভেরিফায়েড ফেসবুক পাতায় অবশ্য দাবি করা হয়েছে, কেএনএফ শুরুতে সরকারের নিবন্ধিত একটি সংগঠন হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও ২০১৭ সালে ‘সশস্ত্র শাখায়’ রূপ নেয়। তারা আরও দাবি করেছে যে, পরবর্তী সময়ে মনিপুর রাজ্যের এবং মিয়ানমারের বিদ্রোহী গ্রুপগুলোর সাথে সম্পর্কোন্নয়ন হয়। অতঃপর একই বছরে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটি সংগঠনের কয়েক শত সদস্যকে মনিপুর রাজ্যে সামরিক প্রশিক্ষণে পাঠানো হয়। পরবর্তীকালে শতাধিক সক্রিয় সদস্য কাচিন, কারেন প্রদেশ এবং মনিপুর রাজ্যে আবার প্রশিক্ষণে পাঠায়।
তবে বিবিসি কোনো নিরপেক্ষ সূত্র থেকে গত ৮ এপ্রিল কেএনএফের ফেসবুক পাতায় দেওয়া এই বিবৃতির সত্যতা যাচাই করতে পারেনি।
হুট করে হামলার মাধ্যমে শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বেশি বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে কেএনএফ। ‘দেখুন হামলাকারীরা বেথেলপাড়া পাড় হয়ে রুমা পাহাড়ে চলে গেলে তাদের খুঁজে পাওয়া কঠিন হতো। ভিডিওতে দেখুন, কারও হাতে স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র নেই। সব দেশি অস্ত্র। আবার এত বড় ঘটনার পর লুকালো বান্দরবান শহরে। এসব কিছু বিশ্লেষণ করলে মনে হয় তাদের প্রকট সাংগঠনিক দুর্বলতাই ফুটে উঠেছে।
- বান্দরবান সদরে আব্দুল কুদ্দুছ আলীকদমে জামাল উদ্দীন চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন- চেয়ারম্যান আব্দুল কুদ্দুছ,ভাঃচেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ,মেহাইনু মারমা
- বান্দরবানে কেএনএফের আরও দুই সদস্য কারাগারে
- বান্দরবানে বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে ভোটকেন্দ্রে ভোটারের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- গ্রামে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- টাঙ্গাইল শাড়ির স্বত্ব রক্ষায় ভারতে আইনজীবী নিয়োগ
- বদলে যাচ্ছে পাঠদানব্যবস্থা
- সুন্দরবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ড্রোনের মাধ্যমে মনিটরিং
- স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ছাত্রলীগের মিছিল-সমাবেশ
- অর্থনীতির গেম চেঞ্জার মাতারবাড়ী
- টিসিবির পণ্য আজ থেকে বিক্রি শুরু
- বাতিল হচ্ছে রিটার্ন অ্যাসেসমেন্ট প্রথা
- সরকার বিনিয়োগকারীদের সব সুবিধা নিশ্চিতকরণে বদ্ধপরিকর
- উপজেলা নির্বাচনে দেড় লাখ আনসার-ভিডিপি সদস্য মোতায়েন
- বান্দরবানে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের অনুদানের চেক বিতরণ
- নাইক্ষ্যংছড়ি অগ্নিকান্ডে ৮ দোকান ও বাসাবাড়ি পুড়ে ছাই
- সশস্ত্র বাহিনীকে আরো উন্নত করাই আমাদের লক্ষ্য
- রোহিঙ্গা মামলা চালাতে আর্থিক সহায়তার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- মেয়াদোত্তীর্ণ ইউনিয়নে বসবে প্রশাসক
- প্রত্নসম্পদের ক্ষতি করলে ১০ বছর কারাদণ্ড
- ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে আবাসন সুবিধা দেবে সরকার
- প্রবাস আয় বাড়ানোর জন্য রেমিট্যান্স কার্ড প্রবর্তনের সুপারিশ
- সংশোধিত বাজেটে কৃষি খাতে ভর্তুকি ৮ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে
- সুদের হার বাজারভিত্তিক করা হবে গভর্নর
- সংকটেও উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বাংলাদেশ রোল মডেল
- হাওরে ধান কাটা হলো সারা, কৃষক পরিবারে স্বস্তির হাসি
- অবশেষে ‘অবৈতনিক’ হচ্ছে নিম্ন মাধ্যমিক স্তর
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- উপজেলা নির্বাচন উৎসবমুখর দেখতে চাই - প্রধানমন্ত্রী
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- বান্দরবানে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের অনুদানের চেক বিতরণ
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?