১০ কোটি মানুষের ‘চিন্তামুক্ত’ বিনিয়োগ
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১৩ আগস্ট ২০২৩
মাওলানা আবদুল মান্নান এমপিওভুক্ত একটি বেসরকারি মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করেছেন ৩২ বছর। শিক্ষকতার পাঠ চুকিয়ে অবসরে গেছেন পাঁচ বছর হলো। কিন্তু পেনশনের টাকার জন্য হন্যে হয়ে ঘুরছেন, কূল-কিনারা পাচ্ছেন না। আশ্বাসেই কাটে দিন।
শুধু এ শিক্ষকই নন, হাজারো সরকারি কর্মচারীকে চাকরি জীবন শেষে সরকারি দপ্তরে এই কর্মকর্তা-ওই কর্মকর্তার কক্ষে কক্ষে ঘুরতে হচ্ছে। সমাজের প্রতিটি মানুষের কাছেই পেনশনের ভোগান্তির চিত্রটা চিরচেনা।
এর মধ্যে নতুন করে চালু হচ্ছে সর্বজনীন পেনশনব্যবস্থা। পেনশন পেতে সরকারি দপ্তরে এখন ভোগান্তি চিত্র তাই সবার চোখের সামনে ভেসে ওঠে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে ১৫ থেকে ৬০ বছর বয়সী নাগরিক রয়েছেন, ১০ কোটি ৫০ লাখ ৫৪ হাজার ৫৪ জন। এর মধ্যে সরকারি চাকরিজীবী রয়েছেন ১৪ লাখ। এদের বাদ দিলে প্রায় ১০ কোটি ৩৬ লাখ মানুষকে নিয়ে পেনশনের এ পরিকল্পনা সাজাতে হচ্ছে সরকারকে।
সরকারের এ উদ্যোগকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন অর্থনীতিবিদরা। তবে বেসরকারি খাতের কর্মজীবীরা বলছেন, তাদের প্রতিষ্ঠানই তাদের জন্য বড় বাধার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে দেশ রূপান্তরকে বলেন, সরকারি খাতে সমস্যা না হলেও বাধা আসতে পারে বেসরকারি খাত থেকে। কারণ দেশে বেসরকারি খাতের বেশিরভাগ কোম্পানিই ছোট। অনেক প্রতিষ্ঠানে নিয়োগপত্রও দেওয়া হয় না। এ অবস্থায় বেসরকারি চাকরিজীবীদের প্রস্তাবিত পেনশন সুবিধার আওতায় আনা কঠিন হবে। তবে সীমিত আকারে চালু করা যেতে পারে বলে মনে করেন তিনি।
সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী, ১৭ আগস্ট সার্বজনীন পেনশনটি উদ্বোধন করা হবে। কিন্তু অ্যাপভিত্তিক কোনো পরিকল্পনা সাজানো হয়নি। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, ডিজিটাল পেমেন্টের বিষয়টি স্পষ্ট হওয়া দরকার।
গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের সম্মানীয় ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান দেশ রূপান্তরকে বলেন, এখন সরকার যেটি করবে সেটি রেজিস্ট্রেশনে এনআইডির সঙ্গে মিল রেখে ডিজিটালি করা হবে। এখন ডিজিটাল টেকনোলজির সুযোগটা নিতে হবে। তিনি বলেন, এসব ব্যবস্থাপনা যেহেতু এটি এখনো ভলেন্টারি, কাউকে বাধ্য করা হচ্ছে না। সেগুলোর প্রস্তুতির ব্যাপার থাকবে। যে অ্যাপটির কথা বলা হচ্ছে, সেটা যাতে ১০ বছর পর যাতে ডিজিটাল টেকনোলজি ব্যবহার করে সেগুলো দেওয়া যায়। হয়রানি যাতে না হয়, গ্রাহকের ব্যাংক হিসাবে যাতে সঙ্গে সঙ্গে চলে যায়।
পেনশন খাতে ক্রমবর্ধমান ব্যয়ের লাগাম টেনে ধরতে এবং স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠা করতে বিদ্যমান পেনশনব্যবস্থার ব্যাপক সংস্কারের অংশ হিসেবে এ উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। অর্থনীতিবিদরা বলেছেন, উদ্যোগ ভালো, তবে বাস্তবায়ন কঠিন হবে।
এদিকে প্রস্তাবিত পেনশনব্যবস্থার বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা না থাকায় সরকারি চাকরিজীবীদের মধ্যে সংশয় দেখা দিয়েছে। নীতিমালা অনুযায়ী, প্রতিটি নাগরিকের জন্য একটি পেনশন অ্যাকাউন্ট থাকবে। কেউ চাকরি পরিবর্তন করলেও পেনশন হিসাব অপরিবর্তিত থাকবে। মাসিক সর্বনিম্ন জমার অর্থ নির্ধারিত থাকবে। তবে প্রবাসীরা ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে অর্থ জমা দিতে পারবেন। অর্থ জমা দিতে ব্যর্থ হলে হিসাব সাময়িক বন্ধ থাকবে। পরে জরিমানাসহ বকেয়া দিয়ে হিসাব চালু করতে পারবেন। কমপক্ষে ১০ বছর চাঁদা দিলে নাগরিকরা পেনশন পাওয়ার যোগ্য হবেন। ৬০ বছর পূর্তিতে তারা নির্ধারিত হারে পেনশন পাবেন এবং মৃত্যুর আগপর্যন্ত তারা এ সুবিধা পাবেন। ৭৫ বছর বয়সের আগে কেউ মারা গেলে তার নমিনি পেনশন সুবিধা পাবেন। সে ক্ষেত্রে নমিনি ৭৫ বছর পর্যন্ত পেনশন পাবেন। তবে জমাকারীর অবর্তমানে এককালীন টাকা তোলার সুযোগ থাকবে না।
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- বান্দরবানে কালবৈশাখী ঝড়ে বিধ্বস্ত ৯০০ বসতঘর
- কালবৈশাখী ঝড়ে লামায় সহস্রাধিক বাড়িঘর বিধ্বস্ত
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- পদ্মা রেল করিডোর ট্রেনে ঢাকা থেকে মাত্র তিন ঘণ্টায় খুলনা সম্পূর্ণ খুলছে জুলাইয়ে
- কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার
- বাংলাদেশিদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি বাড়াতে আগ্রহী রাশিয়া
- নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী
- জাতিসংঘে বাংলাদেশের উত্থাপিত শান্তির সংস্কৃতি রেজ্যুলেশন গৃহীত
- সরকারীকরণ হচ্ছে শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর
- মে মাসের জন্য এলপিজির দাম কমল ৪৯ টাকা
- কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সচল করতে হবে
- গাজায় যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- যতবার সরকারে এসেছি শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছি: প্রধানমন্ত্রী
- আইপিডিআই ফাউন্ডেশন হৃদরোগের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে : স্পিকার
- দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে আজ
- ধান উৎপাদনে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো হবে: পরিবেশমন্ত্রী
- নির্বাচনের প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখতে আ. লীগকে আমন্ত্রণ বিজেপির
- ঢাকাকে পরিবেশ বান্ধব সুন্দর শহরে রূপান্তরিত করা হবে : রাজউক চেয়ারম্যান
- বঙ্গবন্ধু বৈষম্যের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ছিলেন: খাদ্যমন্ত্রী
- হজ ব্যবস্থাপনায় অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে : ধর্মমন্ত্রী
- ফিলিপাইনে যাচ্ছে বাংলাদেশের হাইব্রিড ধানবীজ
- এপ্রিলে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ৮০ লাখ ডলার
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পথচারীদের বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন প্রদান করেছে বান্দরবান পৌরসভা
- বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনী হলফনামায় তথ্য গোপনের অভিযোগ
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে এক নারী সদস্য কারাগারে
- গণতন্ত্র দখলকারীদের থেকে এখন গণতন্ত্রের সবক শুনতে হয়
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- বান্দরবানে কেএনএফের আরও দুই সদস্য কারাগারে
- প্রচারণা বন্ধ করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে আশার ইঙ্গিত বর্তমান চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীরের
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে এক নারী সদস্য কারাগারে
- রুমায় সেনা অভিযানে ২ কেএনএফ সদস্য নিহত অস্ত্র উদ্ধার