রেমিটেন্স আয়ে বড় প্রবৃদ্ধি, রিজার্ভ নিয়ে শঙ্কা কাটছে
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১৯ অক্টোবর ২০২৩
গত কয়েক মাসে ধারাবাহিকভাবে কমছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের শর্ত অনুযায়ী, চলতি বছরের ডিসেম্বর শেষে বাংলাদেশকে অন্তত ২৬ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলার নিট বৈদেশিক মুদ্রার মজুত রাখতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে, বর্তমানে রিজার্ভের পরিমাণ ২১ দশমিক সাত বিলিয়ন ডলার। এই বাস্তবতায় সরকার এখন আইএমএফের এই লক্ষ্যমাত্রা ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামিয়ে আনার অনুরোধ জানিয়েছে। আইএমএফ মিশন এই অনুরোধে ‘ক্রলিং পেগ’ বা মুদ্রার বিনিময় হার সমন্বয়ের শর্তে সম্মতি প্রকাশ করেছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে। সরকারের মতে, রিজার্ভ নিয়ে শঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, প্রয়োজনীয় সতর্কতা বজায় রেখে চলতে পারলে এ ক্ষেত্রে যে ঝুঁকির আশঙ্কা করা হচ্ছে তা মোকাবিলা করা যাবে। রিজার্ভের পতন ঠেকাতে অর্থনীতিবিদরা মোটা দাগে চারটি বিষয়ে নজর দেওয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন।
এগুলো হচ্ছে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে রেমিটেন্স আয় বাড়ানো, পণ্যের বহুমুখিতার মাধ্যমে রপ্তানি আয় বাড়ানো, দেশ থেকে অর্থ পাচার ঠেকানো এবং ডলারের মূল্য বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়া। ইতোমধ্যে ডলারের বেঁধে দেওয়া দাম কার্যকর করা থেকে সরে আসছে ব্যাংকগুলো। ডলার-সংকটের কারণে কিছু ব্যাংক এখন ঘোষিত দরের চেয়ে পাঁচ-ছয় টাকা বেশি দামে প্রবাসী আয় কিনছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনানুষ্ঠানিক পরামর্শেই ব্যাংকগুলো ডলারের এই দাম দিচ্ছে। এতে ব্যাংকের মাধ্যমে গত দুই সপ্তাহে আসা প্রবাসী আয়ে বড় প্রবৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে। ব্যাংক খাত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এর মাধ্যমে ডলারের দাম বাজারভিত্তিক হওয়ার পথে এগোচ্ছে।
জানা গেছে, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ যে কোনো দেশের অর্থনীতির জন্যই খুব গুরুত্বপূর্ণ। রপ্তানি থেকে আয়, রেমিটেন্স, বিদেশী বিনিয়োগ এবং বিভিন্ন দেশ বা সংস্থা থেকে পাওয়া ঋণ ও অনুদান- এসব খাত থেকেই মূলত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ গড়ে ওঠে। গচ্ছিত এসব বৈদেশিক মুদ্রা প্রধানত আমদানি মূল্য, বৈদেশিক ঋণ এবং ঋণের সুদ ইত্যাদি পরিশোধে ব্যবহৃত হয়। ২০০৬ সালের ৩০ জুন বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩.৪৮৪ বিলিয়ন ডলার। সেখান থেকে বেড়ে ২০২১ সালের ২৫ আগস্ট তা ৪৮ বিলিয়ন ডলারের নজির সৃষ্টি করে।
আইএমএফের পদ্ধতি বিপিএম ৬ অনুযায়ী, সবশেষ ১৫ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রকৃত রিজার্ভ দাঁড়ায় ২১ দশমিক শূন্য সাত বিলিয়ন ডলারে। রিজার্ভ কমে যাওয়ার কারণে রপ্তানি আয়ের চেয়ে আমদানি ব্যয় বেশি, রেমিটেন্সের উল্টোগতি, বৈদেশিক ঋণ ও অনুদান হ্রাস এবং অর্থ পাচারকে দায়ী করছেন খাত সংশ্লিষ্টরা। বাংলাদেশের বর্তমান নিট রিজার্ভ দিয়ে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী, একটি দেশের ছয় মাসের বেশি আমদানি দায় মেটানোর অর্থ থাকাকে অধিক নিরাপদ বিবেচনা করা হয়। আর রিজার্ভে তিন মাসের কম আমদানি ব্যয় মেটানোর মতো অর্থ থাকলে ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনা করা হয়।
রিজার্ভ নিয়ে উদ্বেগের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ‘বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দার কারণে আমরাও কিছু সমস্যায় আছি। রিজার্ভ নিয়ে অনেকে কথা বলে, আমি বলছি- এ নিয়ে অত চিন্তার কিছু নেই। আমার গোলায় যতক্ষণ খাবার আছে, ততক্ষণ চিন্তা করি না। দেশের প্রতি ইঞ্চি অনাবাদি জমিকে চাষের আওতায় আনতে হবে। ফসল ফলাব, নিজের খাবার নিজেরা খাব, কেনাকাটা বা খরচ না হয় আমরা একটু কমই করব। কিন্তু নিজের দেশের মর্যাদা রক্ষা করে আমাদের চলতে হবে।’ এর আগে গত ৬ অক্টোবর গণভবনে জাতিসংঘের ৭৮তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদান-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে রিজার্ভ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মানুষ যদি বলে রিজার্ভ রক্ষা করতে হবে, তাহলে বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেই, সার বন্ধ করে দেই, সব বন্ধ করে বসে থাকি, রিজার্ভ ভালো থাকবে। রিজার্ভ বেশি রাখা প্রয়োজন, নাকি দেশের মানুষকে ভালো রাখা প্রয়োজন, কোনটা?’
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিনও রিজার্ভের বিষয়ে একই মতামত দিয়েছেন। তিনি বলেন, রিজার্ভ নিয়ে যে বিতর্ক তৈরি করা হচ্ছে, তা অন্যায়। রিজার্ভ নিয়ে আমরা চিন্তিত, কিন্তু শঙ্কিত নই। তবে সতর্ক থাকতে হবে। আমাদের অর্থনীতি এখনো সবল আছে। অর্থনৈতিকভাবে পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কাকে পেছনে ফেলে আমরা এখন ভারতের সঙ্গে টেক্কা দিচ্ছি।
অন্যদিকে অর্থনীতিবিদ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) চেয়ারম্যান রেহমান সোবহান সম্প্রতি ইআরএফে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বলেন, দেশের রিজার্ভ এখন যা আছে, তা নিয়ে শঙ্কা নেই। তবে তার চেয়ে কমে গেলে বিপদ হতে পারে। রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকলে একসময় যদি তা ১০ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে, সেই সময় এমন হতে পারে যে, আইএমএফের সহায়তা পাওয়া যাবে না। তাই রিজার্ভ বাঁচাতে আমদানি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। হু-ি ও রপ্তানির মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশে রেমিটেন্স কমে যাচ্ছে। তবে তার মানে এই নয় যে, দেশে প্রবাসী আয় আসা বাস্তবে কমে গেছে। আনুষ্ঠানিক পথে না এসে অনানুষ্ঠানিক পথে আসছে, যার মূল মাধ্যম হু-ি। অর্থাৎ রিজার্ভ বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা না হয়ে হু-িতে জমা হচ্ছে, যা বাংলাদেশের বাইরে চলে যাচ্ছে।
তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০২১ সালের আগস্টে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ ছিল ৪ হাজার ৮০০ কোটি বা ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি। ২০২৩ সালের ৪ অক্টোবর অর্থাৎ সর্বশেষ হালনাগাদ হিসাব থেকে দেখা যায়, সেই রিজার্ভ এখন কমে হয়েছে ২৬ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম ৬ অনুযায়ী, সেটা ২১ দশমিক ০৫ বিলিয়ন ডলার। গত দুই বছরে প্রতিমাসেই রিজার্ভ গড়ে ১০০ কোটি বা ১ বিলিয়ন ডলার হারে কমেছে। তথ্য মতে, বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে এখন যে প্রকৃত রিজার্ভ আছে, তা দিয়ে শুধু তিন মাসের আমদানি খরচ মেটানো যাবে, অন্য কোনো খরচ নয়। সাধারণত একটি দেশের কাছে ন্যূনতম তিন মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। সেই হিসেবে বাংলাদেশ এখন শেষ প্রান্তে রয়েছে। একটি দেশের অর্থনীতির প্রধান সূচকগুলোর মধ্যে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ অন্যতম।
জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংক চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে বুধবার পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে মোট চার দশমিক শূন্য তিন বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছে। গত অর্থবছর বিক্রি করা হয় ১৩ দশমিক ৫৮ বিলিয়ন ডলার। ২০২১-২২ অর্থবছরে বিক্রি করা হয় সাত দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার। এর আগে কয়েক অর্থবছর উদ্বৃত্ত থাকায় ডলার কিনে রিজার্ভ বাড়িয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন প্রতিনিয়ত ডলার বিক্রি এবং এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নে (আকু) বড় অঙ্কের দায় শোধ করতে হচ্ছে। আগামী মাসে আকুর পরবর্তী দায় শোধ করতে হবে। আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের শর্তের আলোকে আগামী ডিসেম্বরে রিজার্ভ ২৬ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার শর্ত দিয়েছিল আইএমএফ।
এই প্রেক্ষাপটে কেন্দ্রীয় ব্যাংক রাহুল আনন্দের নেতৃত্বাধীন আইএমএফ মিশনকে আগামী বছরের ডিসেম্বর ও জুনের জন্য নিট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের শর্ত সীমা কমিয়ে আনার অনুরোধ জানিয়েছে, যেন বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে তা অর্জন করা সম্ভব হয়। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক যদি বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার পরিচালনার ক্ষেত্রে ‘ক্রলিং পেগ’ পদ্ধতি অনুসরণ করে তাহলে আইএমএফ স্টাফ মিশন আগামী ডিসেম্বর ও আগামী বছরের জুনের জন্য দেশের রিজার্ভের লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে দিতে ইচ্ছুক। ‘ক্রলিং পেগ’ হচ্ছে মুদ্রার বিনিময় হার সমন্বয়ের এমন ব্যবস্থা যা নির্দিষ্ট বিনিময় হারের সঙ্গে মুদ্রাকে হারকে একটি ব্যান্ডের মধ্যে ওঠানামার অনুমতি দেয়। এই ব্যবস্থাটি পুরোপুরি স্থির বিনিময় ব্যবস্থার মূল বৈশিষ্ট্যগুলো ব্যবহার করে।
এর পাশাপাশি এটি ভাসমান বিনিময় হার দাপটকে নিয়ন্ত্রণে আনে। এই ব্যবস্থাটি মুদ্রার মানকে স্থির রাখার চেষ্টা করে। তবে একই সময়ে বিনিময় হারকে একটি ব্যান্ডের মধ্যে খোলা বাজারের অনিশ্চয়তাকে ‘গ্লাইড’ করতে ডিজাইন করা হয়েছে। সফররত আইএমএফ স্টাফ মিশনকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে যে তারা ‘ক্রলিং পেগ’ গ্রহণে রাজি। তবে এটি কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায় সে বিষয়ে প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রয়োজন।
এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের নেতৃত্বে একটি দল গত সপ্তাহে মরক্কোতে আইএমএফ এবং বিশ্বব্যাংকের বার্ষিক সভায় যোগ দিয়েছিলেন। সেখানে এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে।
ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদরা জানান, বাংলাদেশ ব্যাংক দীর্ঘদিন কৃত্রিমভাবে ডলারের দর ৮৪ থেকে ৮৬ টাকায় ধরে রেখেছিল। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের কথা বলে কৃত্রিমভাবে আটকে রাখা দর এক ধাক্কায় অনেক বেড়েছে। বিশ্ববাজারে সুদহার এবং পণ্যমূল্য বাড়ার ফলে একই পণ্য কিনতে ডলার খরচ হয়েছে অনেক বেশি। ব্যাংকাররা বলছেন, ডলারের দর ধরে রাখার নীতি রপ্তানিতে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা কমিয়েছে। অর্থ পাচারকারী ও আন্ডার ইনভয়েসিংয়ে কম রেটে ডলার পাওয়া সহজ করেছে। ব্যাংকাররা জানান, দর নিয়ন্ত্রণের জন্য গতবছরের ১১ সেপ্টেম্বর থেকে ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ডলারের দাম ঠিক করে আসছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। শুরুতে রপ্তানিতে ৯৯ টাকা এবং রেমিটেন্সে ডলারের দর ঠিক করা হয় ১০৮ টাকা। সেখান থেকে প্রায় প্রতিমাসে দর বাড়িয়ে এখন রপ্তানি ও রেমিটেন্স দুই ক্ষেত্রেই ১১০ টাকা করা হয়েছে। যদিও হু-ির মাধ্যমে টাকা পাঠিয়ে এখন প্রবাসীরা পাচ্ছেন ১১৭ থেকে ১২০ টাকা।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিটেন্স বাড়াতে হু-ি প্রতিরোধসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বাজারে তারল্য বাড়াতে এক্সপোর্ট রিটেনশন কোটা (ইআরকিউ) হিসাবের ৫০ শতাংশ নগদায়নের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তুলনামূলক কম প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। এসব উদ্যোগের ফলে ডলার বাজার দ্রুত ঠিক হয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এদিকে এবার ডলারের বেঁধে দেওয়া দাম কার্যকর করা থেকে সরে আসছে ব্যাংকগুলো। ডলার-সংকটের কারণে কিছু ব্যাংক এখন ঘোষিত দরের চেয়ে পাঁচ-ছয় টাকা বেশি দামে প্রবাসী আয় কিনছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনানুষ্ঠানিক পরামর্শেই ব্যাংকগুলো ডলারের এই দাম দিচ্ছে। ফলে প্রবাসী আয়ে ডলারের দাম বেড়ে হয়েছে ১১৫-১১৬ টাকা। এতে এসব ব্যাংকের মাধ্যমে গত দুই সপ্তাহে আসা প্রবাসী আয়ে বড় প্রবৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে। ব্যাংক খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এর মাধ্যমে ডলারের দাম বাজারভিত্তিক হওয়ার পথে এগোচ্ছে। তবে এসব ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, ভবিষ্যতে তারা আমদানি বিল পরিশোধেও ডলারের জন্য বেশি দাম রাখবে। যদিও ডলার সংস্থান করা ছাড়া এলসি খুলতে নিষেধ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আবার অনেক পণ্য আমদানিতে শুল্ক বাড়ানো এবং শতভাগ পর্যন্ত এলসি মার্জিন আরোপ করা হয়েছে।
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- ফরিদপুরের ঘটনায় জড়িতদের ছাড় নেই
- তাপদাহে দেশে লবণ উৎপাদনে রেকর্ড
- রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে পাঁচ সন্ত্রাসী আটক
- বাজেট হবে জনবান্ধব
- চলতি মাসের ২৬ দিনে এলো ১৬৮ কোটি ডলার
- মে থেকে বাংলাদেশে ফ্লাইট চালু করবে ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্স ও এয়ার চায়না
- চলতি বছর মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি আলোচনা শুরু করবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড
- কোরবানির জন্য এক কোটি ৩০ লাখ গবাদিপশুর জোগান রয়েছে: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
- স্কুলে থাকবে না দ্বিতীয় শিফট
- রোগীর প্রতি অবহেলা বরদাশত করব না
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- বান্দরবানে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালিত
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- রুমায় সেনা অভিযানে ২ কেএনএফ সদস্য নিহত অস্ত্র উদ্ধার
- শেখ জামালের আজ ৭১তম জন্মদিন
- সবাইকে দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করতে হবে
- ৯ মে থেকে হজের ফ্লাইট শুরু
- সরকারি সুবিধাভোগী নির্বাচনের প্রচারে নামলে প্রার্থীতা বাতিল: ইসি রাশেদা
- স্বাস্থ্য বিভাগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন
- আগামীকাল দেশের পথে রওনা হচ্ছে এমভি আবদুল্লাহ
- বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমোদন দিল ভারত
- গবেষণার মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের আহ্বান প্রাণিসম্পদমন্ত্রীর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মূল সড়কে বন্ধ হচ্ছে মোটরসাইকেল: বিআরটিএ চেয়ারম্যান
- দেশের ওষুধ যাচ্ছে ১৫৭ দেশে
- থাই ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- আলীকদমে বিএনপির ২ নেতাকে বহিষ্কার
- উপজেলা নির্বাচন বিষয়ে সাংবাদিকের সাথে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আব্দুল কুদ্দুস এর মতবিনিময়
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- নতুন ১১ জেলা যুক্ত হচ্ছে রেল নেটওয়ার্কে
- রুমায় সেনা অভিযানে ২ কেএনএফ সদস্য নিহত অস্ত্র উদ্ধার
- বহিষ্কার হলেন রুমা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি
- সেনা অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- আবহাওয়া বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
- আলীকদমে বিএনপির ২ নেতাকে বহিষ্কার
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে
- নোয়াখালীর নতুন গ্যাস কূপে খনন কাজ শুরু