প্রতিবন্ধকতা না এলে ডিসেম্বরেই মিলবে দেশের করোনা ভ্যাকসিন
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ৪ জুলাই ২০২০

মহামারি করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ভ্যাকসিন আবিষ্কারে গ্লোব বায়োটেকের দাবি দেশজুড়ে প্রশংসা কুড়াচ্ছে। এরইমধ্যে বড় কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতার শিকার না হলে ট্রায়াল শেষে আগামী ডিসেম্বরেই এই ভ্যাকসিন বাজারে আনতে পারবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রতিষ্ঠানটির রিসার্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের প্রধান ড. আসিফ মাহমুদ।
শুক্রবার (০৩ জুলাই) বাংলানিউজের সঙ্গে করোনা ভাইরাস ভ্যাকসিন আবিষ্কার বিষয়ক দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ দাবি করেন। ভ্যাকসিনটির প্রাথমিক পর্যায়ের ট্রায়াল, অগ্রগতি, বাজারে আসতে কতদিন লাগতে পারে, সামনে কী কী কাজ হবে, আরও কয় ধাপ পেরোতে হবে, কার্যকারিতা কেমন হতে পারে, এমনকি ডেলিভারি মেকানিজম কীভাবে হতে পারে, এ সংক্রান্ত সার্বিক বিষয় উঠে এসেছে সাক্ষাৎকারেটিতে। বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য সাক্ষাৎকারটির গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো তুলে ধরা হলো:
আপনাদের ভ্যাকসিন এখন কোন পর্যায়ে, সামনে আর কয় ধাপ বাকি পরীক্ষা-নিরিক্ষার জন্য?
ড. আসিফ মাহমুদ: ভ্যাকসিনটি প্রাথমিক পর্যায়ে আমরা পাঁচটি খরগোশের ওপরে ট্রায়াল করি। আমরা যেহেতু তিনটা ভ্যাকসিন ক্যান্ডিডেট নিয়ে কাজ করছি, সে কারণে তিনটা ক্যান্ডিডেট আমরা তিনটি খরগোশের শরীরে প্রয়োগ করি। এরপর একটা খরগোশ কন্ট্রোলড থাকে, যেটাতে আমরা কোনো ভ্যাকসিন প্রয়োগ করিনি। আরেকটি খরগোশের শরীরে আমরা প্লাসিবো দিই, সেখানে ভ্যাকসিনের অ্যাক্টিভ ম্যাটারিয়াল ছিল না, শুধু ফর্মুলেশন বাফার দেওয়া হয়। কন্ট্রোলে যেটা ছিল, সেটাতে কোনো কিছুই ইনজেক্ট করা হয়নি। আর যে খরগোশটিকে প্লাসিবো দেওয়া হয়, সেটি নরমাল ছিল। এরপর ১৪তম দিনে আমাদের ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা তিনটি খরগোশের শরীর থেকে রক্ত সংগ্রহ করি। রক্ত থেকে সিরাম আলাদা করে আমরা দেখতে পাই তিনটি খরগোশের শরীরেই যথেষ্ট পরিমাণে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে।
আমরা মোট চারটি ক্যান্ডিডেট এবং তিনটি ডিফারেন্ট ডেলিভারি মেকানিজম নিয়ে কাজ করছি। আমাদের বর্তমান ট্রায়ালে তিনটি টার্গেট। একটি ডেলিভারি মেকানিজম নিয়ে। আমরা আরও ব্যাপকভাবে এনিমেলের ওপর ট্রায়াল করব। সেখানে আরও নয়টি ক্যান্ডিডেটের ট্রায়াল হবে। সার্বিক ফলাফল পর্যালোচনা করে যে ক্যান্ডিডেটের রেজাল্ট বেশি সুইটেবল হবে, আমরা সেটা নিয়েই হিউম্যান ট্রায়ালে যাব।
এ বিষয়ে আপনারা কতটুকু আত্মবিশ্বাসী?
ড. আসিফ মাহমুদ: আমি প্রথমেই বলেছি, আমরা একটি বায়ো ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি। বায়ো ফার্মাসিটিক্যাল কোম্পানি হিসেবে বায়োলজিকস প্রডাক্ট বিষয়ে কাজের অভিজ্ঞতা আমাদের আছে। সেই অভিজ্ঞতা আমরা এখানে পুরোপুরি কাজে লাগিয়েছি। বায়োলজিকস প্রডাক্ট কোয়ালিটি অত্যন্ত কঠিনভাবে মেইনটেইন করতে হয়। আমরা করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন তৈরি করতে গিয়েও সেই কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করেছি। টোটাল প্রসেসিং কোয়ালিফাইড করেই আমাদের ফাইনাল ফর্মুলেশন প্রোডাক্টটা তৈরি করতে পেরেছি। সে কারণে আমরা ইনিশিয়াল ট্রায়ালে কোনো ধরনের টক্সিসিটি পাইনি। সুতরাং আমরা বলতে পারি এটা মানুষের শরীরেও কোনো ধরনের টক্সিসিটি তৈরি করবে না। এখন মূল কথা, মানুষের শরীরে করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি করতে পারবে কি-না, সেটা শরীরে প্রয়োগ করলেই জানা সম্ভব। আমাদের আত্মবিশ্বাসের জায়গাটা হচ্ছে, বিশ্ববিখ্যাত যত ভ্যাকসিন কোম্পানির নাম শুনবেন, যেমন আমেরিকার মর্ডানা, তারা একটিমাত্র ক্যান্ডিডেট এবং একটি ডেলিভারি সিস্টেম নিয়ে কাজ করছে। কিংবা যুক্তরাজ্যের ড. সারাহ গিলবার্ট টিমের কথা শুনবেন, তারাও ভাইরাল ফ্যাক্টর ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ করছে। তবে আমরা একইসঙ্গে ১২টি ক্যান্ডিডেট নিয়ে কাজ করছি। তাই আমাদের টিকার সফলতার হার নিয়ে আমরা গভীর আত্মবিশ্বাসী।
ভ্যাকসিন উন্নয়নে আপনারা কতজন গবেষক কাজ করছেন?
ড. আসিফ মাহমুদ: করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন প্রজেক্টটা তৈরি করেছি বায়োটেক লিমিটেডের পক্ষ থেকে। এটা একটা বায়ো ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি। আমরা বায়োলজিকস ড্রাগ তৈরি করি। কিন্ত গত ০৮ মার্চ যখন দেশে প্রথম করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়, তখন আমরা দৃষ্টি দিই কোভিড-১৯ রোগের দিকে। আমরা একসঙ্গে তিনটা প্রজেক্ট নিয়ে কাজ শুরু করি। রিসার্স এবং ডেভেলপমেন্ট টিমের নেতৃতে আমি রয়েছি। আর আমাদের ওভারঅল সবগুলো প্রোজেক্টের প্ল্যানিং এবং তত্ত্বাবধান করেন গ্লোব বায়োটেক লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও গবেষক দলের প্রধান ড. কাকন নাগ এবং প্রতিষ্ঠানের সিওও ড. নাজনীন সুলতানা। এছাড়াও আমাদের কোম্পানির আরও অনেকেই বিভিন্ন পর্যায়ে কাজ করেছেন। এবং করছেন।
ওই ভ্যাকসিন সফল হলে দাম কেমন হবে, গরিবের সক্ষমতার মধ্যে থাকবে কি-না?
ড. আসিফ মাহমুদ: দামের বিষয়টি নিয়ে আসলে এখনই এভাবে মন্তব্য করা ঠিক হবে না। তবে আমার যেটা মনে হয়, যেহেতু এই টিকা বাংলাদেশে তৈরি করতে পারব, তাই দাম বিদেশ থেকে আনা ওষুধের চেয়ে অবশ্যই অনেক কম হবে। তবে সার্বিক খরচটা নির্ভর করছে হিউম্যান ট্রায়ালের ওপরে। কারণ আপনারা জানেন ফেস-১, ফেস-টু, ফেস-৩ সহ আরও বিভিন্ন ধাপে এই কাজগুলো সম্পন্ন করতে হয়। যেহেতু একটা থার্ডপার্টি দিয়ে সিআরও করাতে হয়, তাদের খরচ কেমন, সার্বিকভাবে সবকিছু বিবেচনা করে একটি ড্রাগের মূল্য নির্ধারণ করা হয়। তবে আমরা বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন তৈরি করেছি একটা উদ্দেশ্য নিয়েই, যেন বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষকে ভ্যাকসিনটা দিতে পারি। সুতরাং সাধারণ মানুষের কেনার সক্ষমতার মধ্যে দাম থাকবে বলে আশা করছি।
বিশ্বের বিখ্যাত সব বিজ্ঞানী করোনা ভাইরাস ভ্যাকসিন আবিষ্কারের বিষয়ে কাজ করছেন, সেখানে আমাদের দেশের একটি প্রতিষ্ঠান প্রথমবারের মতো ভ্যাকসিন আবিষ্কারের দাবি করছে, এটা অবশ্যই আশা জাগানিয়া। তবে বিষয়টি আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?
ড. আসিফ মাহমুদ: আমরা গতকাল প্রেস কনফারেন্সে সবকিছু বিস্তারিতভাবে বোঝানোর চেষ্টা করেছি। এরপরও কিছু সীমাবদ্ধতা এবং গোপনীয়তার কারণে আমরা সব ডাটা তুলে ধরতে পারিনি। আমাদের সব ডাটা এখনই প্রকাশ করা সম্ভব নয়। সে কারণে আবার কেউ যেন মনে না করেন আমাদের ভ্যাকসিন তৈরির সক্ষমতা নেই। আমরা বায়োলজিকস প্রোডাক্ট ২০১৬ সাল থেকে তৈরি করে আসছি। ছয়টা বায়োলজিকস প্রোডাক্টস ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের প্রটোকল আমরা বিএমআরসিতে ইতোমধ্যে জমা দিয়েছি। তারা অনুমতি দিলে সিআরও দিয়ে আমরা ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু করব। এই প্রক্রিয়াটির সঙ্গে আমরা ভালোভাবে পরিচিত। সুতরাং কেউ যদি আমাদের ছোট করে দেখে, তাহলে আমাদের কষ্ট পাওয়া ছাড়া আর কিছুই করার নেই।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনা ভাইরাসের ‘জেনোম সিকোয়েন্স’ ভিন্ন রকমের, আপনাদের ভ্যাকসিন কি সব জিনোম সিকোয়েন্সের ক্ষেত্রে সঠিককভাবে কাজ করবে?
ড. আসিফ মাহমুদ: আপনি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন করেছেন। এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। এটার উত্তরে আমি বলতে চাই, আমরা কিন্তু পুরো ভাইরাসকে ভ্যাকসিনের টার্গেট হিসেবে গ্রহণ করিনি। টার্গেট হিসেবে আমরা করোনা ভাইরাসের একটি পোর্শন নিয়েছি। কোন পোর্শন নেব, সেটার জন্য আমাদের কিছু বায়োইনফরমেটিক্স সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়েছে। আমরা যেটা করেছি, যখন টার্গেট সিলেক্ট করি, তখন ডাটাবেজে যতগুলো সিকোয়েন্স সাবমিটেড হয়েছিল, এরমধ্যে বাংলাদেশের সিকোয়েন্সও ছিল, সবগুলো সিকোয়েন্স এনালাইসিস করেই আমরা টার্গেট করি। প্রতিনিয়ত যত নতুন নতুন সিকোয়েন্স আসছে, সেগুলোকেও আমরা কনসিডার করছি। আমরা যে টার্গেট সেট করেছি, সেটা কতটা অ্যাপ্রোপ্রিয়েট হলো, সেটাও দেখছি। ওই টার্গেটের মাঝখানে কোনো মিউটেশন হলো কি-না, সেটাও দেখছি। এসব আবার আমাদের ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে অ্যান্টিবডি তৈরিতে কোনো ধরনের বাধা দেবে কি-না, সেটাও খেয়াল রাখছি। এরপরেও ভ্যাকসিন প্রতিনিয়ত আপডেট করার সুযোগ রয়েছে।
আপনাদের ভ্যাকসিন সফল হলে বাজারে আসতে প্রায় কতদিন লাগতে পারে?
ড. আসিফ মাহমুদ: আমরা আপাতত ছয় থেকে আট সপ্তাহ সময় নিচ্ছি আমাদের রেগুলেটেড এনিমেল ট্রায়াল করতে। এরপর আমরা ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের প্রটোকল বিএমআরসিতে (বাংলাদেশ চিকিৎসা গবেষণা পরিষদ) জমা দেব। বিএমআরসির অথোরাইজেশন বোর্ড আমাদের অনুমতি দিলে সিআরও দিয়ে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে যাব। এরপর আমরা মার্কেট অথোরাইজেশনের জন্য ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কাছে যাব। এখানে কিছু বিষয় আছে, যেগুলো আমাদের হাতের নাগালে নেই। যেহেতু এই ভ্যাকসিনটা আমাদের দেশে প্রথম আবিষ্কৃত হয়েছে, সেহেতু এটা সবার জন্যই নতুন একটি অভিজ্ঞতা। এখানে পদে পদে যেসব প্রতিবন্ধকতা আসবে, সেগুলো আমরা যদি একে একে সমাধান করতে পারি, তাহলে আমি আশা করছি আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই করোনা ভাইরাসের এই ভ্যাকসিন আমরা বাজারে আনতে পারব।
ব্যস্ততার মধ্যে সময় দেওয়া জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ড. আসিফ মাহমুদ: আপনাদেরও ধন্যবাদ।

- মাহে রমজানের জানা অজানা তথ্য
- পবিত্র কুরআনের সপ্তম পারার সারাংশ
- বান্দরবানে যুব রেড ক্রিসেন্ট সদস্য অন্তর্ভুক্তি ক্যাম্পেইন শুরু
- বান্দরবানে সেনা জোনের সহযোগিতায় চিকিৎসা সেবা পেল অসহায় পরিবার
- দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করাই সরকারের লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী
- ‘ব্রয়লারের দাম কেজিতে কমেছে ১০০ টাকা’
- মন্ত্রিসভার বৈঠক
ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে পরিবারের নিয়ন্ত্রণ কমছে - স্পর্শকাতর সংবাদ নিয়ে সতর্ক থাকতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ
- শিক্ষার্থীকে কান-মুখ খোলা রাখতে বাধ্য করা যাবে না:হাই কোর্ট
- গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের খসড়া নীতিগতভাবে অনুমোদন মন্ত্রিসভার
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল থেকে ঋণ পাবে বিনিয়োগকারীরা
- সাংবাদিক পর্যবেক্ষকদের বাধা দিলে ২-৭ বছরের জেল
- প্রযুক্তি উদ্ভাবনে ৬ কোটি টাকার সহায়তা
- বড় প্রকল্পে বিনিয়োগে আগ্রহী সৌদি
- ডিজিটাল ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে ভূমি ব্যবস্থাপনা
- পহেলা বৈশাখ থেকে অনলাইনেই শতভাগ ভূমিকর: প্রধানমন্ত্রী
- লামার গজালিয়াতে দিন ব্যাপী পুষ্টি মেলা অনুষ্ঠিত
- বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত থেকে এক নেপালি নাগরিক আটক
- আগামী সপ্তাহে পরীক্ষামূলকভাবে চালানো হবে ট্রেন
- প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশের জনগণকে বাইডেনের শুভেচ্ছা
- অগণতান্ত্রিক দল কীভাবে গণতন্ত্র দেবে, প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর
- ২৪ দিনে রেমিট্যান্স ১৬০ কোটি ডলার
- জুনেই ট্রেন চলবে পদ্মায়
- যে কোনো পর্যায়ে নির্বাচন বন্ধের ক্ষমতা পেতে যাচ্ছে ইসি
- দুর্নীতির দায় নিতে হবে ব্যাংকারদের
- তিন মাস আগেই পূর্বাভাস পাবেন কৃষকরা
- চুক্তিভিত্তিক চাষাবাদে বাংলাদেশিদের জমি দিতে রাজি মৌরিতানিয়া
- ৩৩ শতাংশ নারী নেতৃত্ব নিশ্চিতে ৭ বছর সময় পাচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো
- পবিত্র কুরআনের ৬ পারায় যা বলা হয়েছে
- আলীকদমে নির্মিত হচ্ছে পানি শোধানাগার,কষ্ট লাঘব হবে হাজারো জনগণের
- বান্দরবানের তিন উপজেলায় পর্যটকদের ভ্রমনে অনির্দিষ্টকালের নিষেধাজ্ঞা
- বান্দরবানের রুমা বগালেক সড়কে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬জন
- বান্দরবানে বাস মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংর্ঘষে আহত ১
- ঋণখেলাপিরা সিআইপি হতে পারবেন না
- বান্দরবানে ৯ জন জঙ্গি আটক,বিপুল পরিমাণ দেশি ও বিদেশি অস্ত্র,গোলাবারুদ উদ্ধার
- থানচির বলিপাড়া বাজারে ভয়াবহ আগুন,পুড়ে ছাই অর্ধশতাধিক দোকান
- সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপনের নির্দেশ
- আলীকদমে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন আহত
- বান্দরবানে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের মধ্যে গুলি বিনিময়,পাড়া প্রধানের লাশ উদ্ধার
- বাংলাদেশ হবে স্মার্ট আর আমরা হবো সবচেয়ে সভ্য জাতি:পার্বত্যমন্ত্রী
- বান্দরবানে ইয়াবাসহ আটক ২
- থানচি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকান্ড, পুড়ে ছাই অর্ধশতাধিক দোকান
- রুমাতে দূর্ঘটনার স্থান পরির্দশনে জেলা প্রশাসনের প্রতিনিধিদল
- বান্দরবানের পাহাড়ে চাষ হচ্ছে কফি
- লামাতে গলায় ফাঁসি দিয়ে মেডিকেল অফিসারের আত্মহত্যা
- ৯৬শতাংশ কাজ শেষ,৭৩বছর পর ট্রেন যাচ্ছে দেশের দ্বিতীয় সমুদ্রবন্দরে
- ফায়ার সার্ভিস স্থাপনের কারনে থানচির ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড থেকে রক্ষা পেল অনেক দোকানঘর,সম্পদ ও জানমাল
- পার্বত্য মন্ত্রীর স্বাধীনতা দিবস উদযাপন,আলোচনা সভা ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনায় যোগদান
- থানচিতে জাতির পিতা ১০৩তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন
- বান্দরবানে সনাতনী সম্প্রদায়ের গঙ্গা পূজা ও বারুনী স্নান সমাপ্তি
