দাঁত নড়ে গেলে কী করবেন?
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২৫ আগস্ট ২০২২
ছোটদের দুধ দাঁত নির্দিষ্ট সময় পর নড়ে গিয়ে পড়ে সেখানে স্থায়ী দাঁত ওঠার প্রক্রিয়াটি স্বাভাবিক হলেও স্থায়ী দাঁত নড়ে যাওয়ার বিষয়টি স্বাভাবিক নয়। কোনো না কোনো অস্বাভাবিক কারণে স্থায়ী দাঁত নড়ে যায় বা পড়ে যায়। মুখের সঠিক পরিচর্যার নিয়মিত অনুশীলন দাঁতের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে, সুস্থ দাঁত শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষার অন্যতম শর্ত।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন রাজ ডেন্টাল সেন্টারের দন্ত বিশেষজ্ঞ ডা. মো. আসাফুজ্জোহা রাজ।
দাঁত নড়ে যাওয়ার নানাবিধ কারণের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে-
* দাঁতের ধারক কলাতে প্রদাহ : প্রতিটি দাঁত মাড়ি ও চোয়ালের হাড়ের সাহায্যে নিজ অবস্থানে দৃঢ়ভাবে আটকে থাকে। সঠিক উপায়ে নিয়মিত দাঁত পরিষ্কার না করলে অথবা যাদের দাঁতের ফাঁকে খাবার আটকে থাকে তারা ফ্লস বা ইন্টার ডেন্টাল ব্রাশ ব্যবহার না করলে ক্রমান্বয়ে দাঁতের ধারক কলাতে প্রদাহের সৃষ্টি হয়। ঘটনাটি উলটোদিক দিয়েও ঘটতে পারে, যেমন কোনো আক্রান্ত দাঁতের সংক্রমণ দাঁতের মধ্যকার মজ্জাকে নষ্ট করে চোয়ালের হাড়ের মধ্যে প্রবেশ করে নানা ধরনের প্রদাহ, সিস্ট বা টিউমার করতে পারে যেখান থেকে ধারক কলা নষ্ট হয়ে দাঁত নড়ে যেতে পারে।
* আঘাত : দুর্ঘটনা বা সংঘর্ষ থেকে মুখে আঘাত পেলে দাঁত নড়ে যেতে পারে। বিশেষ করে সড়ক দুর্ঘটনা, বাসায় ছোট বাচ্চাদের কাছ থেকে আঘাত, একে অপরকে আঘাত করা, খেলার সময় পড়ে গিয়ে নতুবা ক্রিকেট খেলায় মাউথ গার্ড ব্যবহার না করার কারণে বল লেগে দাঁত নড়ে যেতে পারে। জোরে শক্ত কোনো কিছু কামড় পড়লেও দাঁত নড়তে পারে।
* হরমোনের প্রভাব : প্রোজেস্টেরন ও ইস্ট্রোজেন হরমোনের আধিক্যের জন্য প্রেগনেন্সির সময় ও মেনোপোজে হাড় ক্ষয় হয়ে দাঁতের মবিলিটি আসতে পারে।
* অসম কামড় : আমাদের মধ্যে অনেকের অনিয়ন্ত্রিতভাবে দাঁতে দাঁত ঘষা বা কামড়ানোর বদভ্যাস আছে, যাকে ব্রুকসিজম বলা হয়। আবার অনেকের দাঁত এলোমেলো, উঁচুনিচু বা বাঁকা। এসব ক্ষেত্রে দাঁত পরিষ্কার রাখা কষ্টসাধ্য ও কোনো কোনো দাঁতে অতিরিক্ত চাপ পড়ার সম্ভাবনা থাকে, ফলে দাঁত নড়ে যেতে পারে।
* হাড় ক্ষয় রোগ : অস্টিওপোরোসিস বা হাড়ের ঘনত্ব কমে হাড় ক্ষয় অনেকের মধ্যেই দেখা য়ায়। ক্যালসিয়াম বা ভিটামিন ডি স্বল্পতায়ও হাড় ক্ষয় হতে পারে। হাড় ক্ষয় শরীরের সব হাড়কেই দুর্বল করে, তখন চোয়ালের হাড়ও ক্ষয় হয়ে দাঁত নড়ে যেতে পারে।
* চিকিৎসা থেকে : ভুল চিকিৎসায় ফিলিং বা ক্যাপের সঙ্গে স্বাভাবিক কামড় না মিললে বা পাশের দাঁতের সঙ্গে সংযোগ যথাযথ না হলেও দাঁত নড়ে যেতে পারে।
* অন্যান্য রোগ : শারীরিক ক্রনিক রোগ, বিশেষ করে অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, ক্যানসার, শ্বাসকষ্ট, ভিটামিনস মিনারেল বা অতিরিক্ত রক্ত স্বল্পতা বা কিছু ওষুধের পার্শ্বপতিক্রিয়া যেমন উচ্চরক্তচাপ, বিষণ্নতা, ধূমপান থেকেও মাড়িতে প্রদাহের মাধ্যমে দাঁত নড়ে যেতে পারে।
* সঠিক চিকিৎসা ও প্রতিরোধের উপায়
প্রকৃত পরিচর্যার মাধ্যমে দাঁতকে সুস্থ ও মজবুত রাখা সম্ভব আজীবন। সঠিক পরিচর্চা বলতে সকালে নাস্তার পর ও রাতের খাবার শেষে দুমিনিট ধরে প্রতিটি দাঁতের পাঁচটি পৃষ্ঠকে পরিষ্কার করা, টুথপিক বা কাঠির পরিবর্তে ডেন্টাল ফ্লস ব্যবহার, খাদ্য তালিকায় চিনির তৈরি মিষ্টিজাতীয় খাবারের পরিবর্তে মৌসুমি তাজা শাকসবজি, ফলমুল, দুধ, টকদই, ছোট মাছ, সামুদ্রিক মাছসহ ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন সিযুক্ত খাবারে উৎসাহিত হতে হবে। কোনো উপসর্গ না হলেও বছরে কমপক্ষে একবার ডেন্টাল চিকিৎসকের পরামর্শের বিষয়ে জোর তাগিত দেওয়া হয়। মুখ শুষ্ক বা অন্যান্য রোগ থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শে মাউথ ওয়াশ ব্যবহার করা যেতে পারে।
মাড়ি ফোলা, বা রক্ত পড়া অনুভূত হলেই চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে স্কেলিংয়ের মাধ্যমে নিরাপদভাবে দাঁতের পৃষ্ঠে জমে ওঠা ব্যাকটেরিয়াল প্ল্যাক বা ক্যালকুলাস দূর করতে হবে। তবে অবহেলা বা অধিক বিলম্ব হলে অনেক সময় রুট প্ল্যানিং, গ্রাফটিং, কামড় শুদ্ধকরন, বাইট প্লেট, স্প্লিনটিং-এর মতো চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে। দাঁত হারালে কৃত্রিম দাঁত সংযোজন অতি জরুরি, তা না হলে অন্য দাঁত নড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
- বান্দরবানে উন্নয়ন বোর্ডের অর্থায়নে মসজিদ ও মন্দিরের সম্প্রসারণ
- রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে দুঃসাহসিকতা দেখিয়ে কোন সন্ত্রাসী পার পাবে না- বিজিবি মহাপরিচালক
- কিশোর গ্যাংয়ে জড়ানোর কারণ খুঁজতে হবে
- বাংলাদেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কেন্দ্রীয় বাজার হওয়ার সুযোগ আছে
- ঘরে বসেই হজযাত্রীরা পাবে প্রাক-নিবন্ধন রিফান্ডের টাকা
- দশ দিনে এলো প্রায় ১ হাজার কোটির রেমিট্যান্স
- খেলাপি ঋণের ১% নগদ আদায় করতে হবে
- বাড়তি রাজস্ব সংগ্রহে করছাড় ও অব্যাহতি কমাবে এনবিআর
- কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করবে সরকার
- ধানের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে কৃষক অ্যাপ চালু করা হয়েছে : কৃষিমন্ত্রী
- নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আসছে ৯ টাকা ইউনিটে
- একীভূত হতে সোনালী ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি করল বিডিবিএল
- ভোটার বাড়ানোর নির্দেশ ইসির
- বান্দরবানে জিপিএ-৫, ১০০ জন,এগিয়ে ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ
- দেশের কল্যানে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই-বীর বাহাদুর
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে আরকান বিদ্রোহীর গুলিতে বাংলাদেশী নিহত
- জলাধার ঠিক রেখে স্থাপনা নির্মাণ করতে হবে
- হায়দার আকবর খান রনোর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
- ডেঙ্গু ঠেকাতে এবার মাস্টারপ্ল্যান
- বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক হতে হবে পারস্পরিক কল্যাণের ভিত্তিতে স্থায়ী বন্ধন
- ইউরোপে নতুন শ্রমবাজার সার্বিয়া
- ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেন এবার চলবে পদ্মা সেতু দিয়ে
- নাগরিকত্ব সনদ ছাড়াই এনআইডি করতে পারবে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিদেশিরা
- লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি বোরো উৎপাদন
- মাদকপাচার রোধে আসছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি
- এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভাতা বাড়ানোর প্রক্রিয়া শুরু
- সামাজিক নিরাপত্তাবেষ্টনীর আওতা বাড়ছে বাজেটে
- অবৈধ অভিবাসী প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশকে ‘নিরাপদ’ ঘোষণা ইতালির
- নাথান বম এখন কোথায়, কেএনএফের শক্তির উৎস কী
- কেএনএফের বিরুদ্ধে বম সম্প্রদায়ের নেতাদের কঠোর হুঁশিয়ারি
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- নাথান বম এখন কোথায়, কেএনএফের শক্তির উৎস কী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবান সদরে আব্দুল কুদ্দুছ আলীকদমে জামাল উদ্দীন চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- আর্তমানবতার সেবায় রেডক্রিসেন্ট সর্বদাই নিয়োজিত - বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- ড. ওয়াজেদ কর্মের জন্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে বেঁচে থাকবেন : প্রেসিডেন্ট
- বান্দরবানে জিপিএ-৫, ১০০ জন,এগিয়ে ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ