শেখ হাসিনা: মিশন অর্জন অসম্ভব
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১
তিনি একজন তরুণী যিনি আজ মাত্র 74 বছরে পা দিলেন । কিন্তু তিনি এখনও তার রাজনৈতিক কর্মজীবনের শুরুতে যতটা সাহসী এবং ক্যারিশম্যাটিক ছিলেন । তিনি তার যৌবন থেকে একজন রাজনীতিবিদ । তিনি ছাত্র আন্দোলনে যোগ দেন এবং তার পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে কিছু রাজনৈতিক আন্দোলনেও । তার তিন ভাই এক বোন ছিল । যদিও তারা তার চেয়ে কম বয়সে বড় ভাইরা তার বাবার রাজনৈতিক মন্তব্যে নিবে বলে কথা ছিল । কিন্তু অবশ্যই ইতিহাস অন্যথায় সাজানো ছিল ।
15 সালের 1975 ই আগস্টের নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডে পরিবারের সবাইকে নিয়ে জাতির পিতার প্রাণ । কিন্তু সৌভাগ্যক্রমে বিদেশে থাকায় খুনিদের বুলেট থেকে পালিয়েছেন তার দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা । 75 হত্যাকান্ডের পর ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ (বাকসাল) বিধ্বস্ত । দলের অনেক নেতা, প্রবীণ ও তরুণ ছিলেন কিন্তু দলকে সংগঠিত করার কেউ নেই । যে কোন রাজনৈতিক প্রতিরোধের অভাবে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের নিয়ে তাদের রাজনৈতিক অধিনস্তরা যে আদর্শ নিয়ে বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছিল এবং বাঙ্গালী জাতির পুনর্জন্ম হয়েছিল তা বাতিল করতে শুরু করেছিল ।
জাতীয় চার নেতার মৃত্যুর পর সৃষ্ট নেতৃত্বের শূন্যতা পূরণে এগিয়ে এলেন শেখ হাসিনা । এটা একটা মিশন অসম্ভব ছিল -- একদিকে তাকে একটা বিধ্বস্ত দলকে সংগঠিত করতে হয়েছিল এবং একত্রিত করতে হয়েছিল । অন্যদিকে, তাকে একটি নৃশংস স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে মানুষকে সংগঠিত করতে হয়েছে । শেখ হাসিনা তার মিশন সফল হবে কেউ ভাবেনি । পথটা ছিল খুব বিপজ্জনক ও কঠিন । শত্রু ছিল সর্বত্র, দলের ভিতরে ও বাহিরে ।
দলে বিভাজন ছিল এবং দেশকে পাকিস্তানের মত সাম্প্রদায়িক রাজ্যে রূপান্তরিত করার চেষ্টা করা একনায়কতন্ত্র শাসনের বিরুদ্ধে জনগণকে সংগঠিত করার ক্ষমতা ছিল না । শেখ হাসিনার প্রথম কাজ ছিল তার দলকে ঐক্যবদ্ধ করা তারপর তার দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য গণ প্রচারণা শুরু করা । শেখ হাসিনা দিন দিন ক্ষমতাবান ও জনপ্রিয় হয়ে উঠছেন যখন শাসকরা তখন তারা দমন করে থামাতে চেষ্টা করেছিল আর ব্যর্থ হলে তাকে হত্যা করতে ।
তার জীবনে ছোট বড় 19 টি প্রচেষ্টা ছিল । সবচেয়ে বড় চেষ্টা হয়েছিল 21 সালের 2004. আগস্ট । তৎকালীন ক্ষমতাসীন দলের ষড়যন্ত্রকারীরা গ্রেনেড দিয়ে তার জনসভায় হামলা চালিয়ে অন্য দলের নেতাদের সঙ্গে খুনের চেষ্টা করেছিল । আবার শেখ হাসিনা নিশ্চিত মৃত্যু হয়তো ভাগ্যের ঘোষণায় পালিয়েছেন কিন্তু বিপুল সংখ্যক মানুষ মৃত ও আহত হয়েছেন । যখন একজন সামরিক নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতা দখল করে তখন তারা তাকে একটি সাব-জেলে ঠেলে দেয় এবং বিদেশে চিকিৎসার জন্য যেতে দেয় এবং তারপর তাকে দৌড়ের ঘোষণা দেয় এবং তার উপর 'হুলিয়া' দেয় । হুলিয়া এবং যত বাধা উপেক্ষা করে দেশে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত হাসিনার পক্ষ থেকে ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত ছিল ।
তাকে আবার সাব-জেলে রাখা হয়েছে কিন্তু তার সাহস জনগণকে অনুপ্রাণিত করেছে সামরিক নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করতে । সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিকে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে একটি সামরিক সরকারকে সম্মত হতে হয়েছে এটা ইতিহাসে নজিরবিহীন । 2008 সালে একটি নির্বাচন হয়েছিল এবং হাসিনা ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে আবার ক্ষমতায় এসেছিলেন ।
1996 সালে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নির্বাচনে লড়াই করে ক্ষমতায় এসেছিলেন, তার সমর্থন 2008. সালের মত ব্যাপক ছিল না । এটা ঐতিহাসিক বিজয় ছিল । তার বাবা সশস্ত্র প্রতিরোধের মাধ্যমে বিদেশী সামরিক জান্টাকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিয়েছে এবং তার মেয়ে শান্তিপূর্ণভাবে গণ আন্দোলন ও নির্বাচনের মাধ্যমে সামরিক শাসকদের ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিয়েছে । গনতন্ত্র ফিরে পেল কিন্তু হাসিনার কাজ আগের মতই কঠিন রয়ে গেল কারণ দেশের রাজনীতি অস্থিতিশীল ছিল এবং অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে গেল । একটি লুম্পেন বর্গ তৈরি করেছে স্বয়ংক্রিয় শাসকরা যারা সমাজের প্রতিটি স্ট্রাটে অনুপ্রবেশ করে অর্থনীতিকে নষ্ট করে দিয়েছে । শেখ হাসিনার কাজ ছিল এই আগিয়ান স্থিতিশীল ও স্থিতিশীল রাজনীতি ও অর্থনীতিকে উন্নত করা ।
বৈদেশিক সম্পর্কেও বাংলাদেশ ছিল একটি পূর্ববর্তী অবস্থানে । ভারত, যে দেশ বাংলাদেশকে স্বাধীন হতে সাহায্য করেছে সে দেশ আর বন্ধুত্বপূর্ণ ছিল না পূর্ববর্তী সরকারের ভারত বিরোধী নীতির কারণে । পাকিস্তানি, তবুও বাংলাদেশে বন্ধুত্বপূর্ণ দেশের মুখোশে বিভিন্ন ধরনের পরাধীন কর্মকান্ডে জড়িত ছিল এক শত্রু । পশ্চিমা দেশগুলো বাংলাদেশকে 'তলাবিহীন ঝুড়ি' হিসেবে বিবেচনা করে পৃষ্ঠপোষকতা করছিল । মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হলেও তার কোন অকৃত্রিম বন্ধু ছিল না । সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মীয় অনুশীলন আমাদের সমাজে কর্তৃত্বশীলতা ছিল । দুর্নীতি ছিল প্রচণ্ড এবং আইনের শাসন প্রায় সর্বত্র অনুপস্থিত ছিল ।
শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে যখন অনেক প্রবীণ নেতারা ভাবছিলো যে তিনি ব্যর্থ হবেন, তখন তিনি প্রতিটি ক্ষেত্রে বিস্মিত সাফল্য অর্জন করেন । গণতান্ত্রিক রাজনীতি স্থিতিশীল, এবং তিনি পরপর তিনটি সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন । জাতির পিতার হত্যাকারী ও 1971. সালের যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে ঐতিহাসিক পদক্ষেপ ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন । বিশ্বব্যাংকের অসহযোগিতা ও বাধাদানের বিরুদ্ধে পদ্মা সেতু নির্মাণ শুরু করেন । বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নয়ন এখন বেড়ে উঠছে আর বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে দক্ষিণ এশিয়ার একটি মডেল দেশ হয়ে উঠেছে । তিনি ভারতের সাথে বন্ধুত্ব পুনরুদ্ধার করেছেন এবং পারস্পরিকভাবে অনেক অপ্রকাশিত বিরোধ নিষ্পত্তি করেছেন । পাকিস্তানকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে বাংলাদেশে তাদের অবর্তমান প্রিমিয়ার ইমরান খান শেখ হাসিনার সাথে বন্ধুত্ব কামনা করছেন । আওয়ামী লীগ সরকারের ঐতিহ্যবাহী বিরোধীদের নিরপেক্ষ করা হয়েছে আমেরিকার
পৃথিবীর পরিবেশ উন্নত এবং বৈশ্বিক উষ্ণতার বিরুদ্ধে তার নিরন্তর লড়াই তার চ্যাম্পিয়নস অফ দ্য আর্থ পুরস্কার অর্জন করেছে । নিজ দেশ ও বিশ্বের মানুষের সেবা তাকে দক্ষিন এশিয়ার একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা হিসেবে গড়ে তুলেছে । রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাংলাদেশ এখন সর্বত্র স্বীকৃত । প্রতিনিয়ত খাদ্য ঘাটতির শিকার হওয়া দেশ যেখানে প্রতি বছর দুর্ভিক্ষ ও বন্যা সৃষ্ট দুর্ভিক্ষ এখন খাদ্যে পরিণত হয়েছে এবং বার্ষিক বন্যা ও ঘূর্ণিঝড়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে । বাংলাদেশ থেকে দারিদ্র্য ও দুর্ভিক্ষ প্রায় মুছেই গেছে । মধ্যপ্রাচ্যে সৌদি আরব বাংলাদেশের সহযোগীসহ আরো কয়েকটি দেশ । বাংলাদেশে কৃষির আউটপুট বেড়েছে । সড়ক ও যোগাযোগের উন্নতি হয়েছে । বিশ্বের অন্যান্য শহরের তুলনায় ঢাকা এখন মহানগর ।
হাসিনা সরকারের অর্থনৈতিক সাফল্য তার সমালোচকদেরকেও অবাক করেছে । আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অনেক বন্ধুবান্ধব থাকে আর তাদের কাছে হাসিনা কে আইকন হিসেবে বিবেচনা করা হয় । সম্প্রতি এক পাকিস্তানি দৈনিক মন্তব্য করেছেন, যদি তার দেশ শেখ হাসিনার মতো একজন নেত্রী পেত তাহলে বর্তমান অর্থনৈতিক দুর্দশা ও দুর্দশা থেকে মুক্তি পেত । কথায় আছে, 'পাকিস্তানের শেখ হাসিনার মতো একজন শক্তিশালী নেত্রী প্রয়োজন' আগামীতে নারীর ক্ষমতায়নের ইতিহাসে হাসিনার নাম রাখা হবে । বাংলাদেশে নারীদের বিরুদ্ধে অনেক ধর্মীয় ট্যাবু আছে । তিনি এই ট্যাবুগুলো ভেঙ্গেছিলেন এবং মহিলাদের সমাজে এবং তার প্রশাসনে উচ্চ পদে অধিষ্ঠিত করেছিলেন । নারীদের শিক্ষাগত সুযোগ এখন প্রাচুর্যময় । তরুণ প্রজন্ম এখন তাদের অতীত ঐতিহ্য, বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের বাস্তব ইতিহাস সম্পর্কে সচেতন ।
এবার হাসিনা দুই মহান শত্রুর মুখোমুখি - করোনা ও দুর্নীতি । স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সঠিক কাজ করতে ব্যর্থ হলেও শেখ হাসিনা সাহসীভাবে করোনার চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে ভালোভাবে পরিচালনা করেছেন । করোনা বিশ্বের একটি সংকট । বাংলাদেশ সহ প্রতিটি দেশই এর ভোগান্তিতে আছে । হাসিনার নেতৃত্ব ছাড়া পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারতো । হাসিনা সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান তার দলের ভিতরে বাহিরে অনেক বড় অপরাধী ধরা পড়েছে কিন্তু দেশে দুর্নীতি বড় সমস্যা থেকে গেছে ।
করোনা আর দুর্নীতি দুইটাই বড় চ্যালেঞ্জ হাসিনা সরকারের জন্য যা চরম অর্থনৈতিক উন্নয়নকে কুড়ে খাচ্ছে । করোনার বিরুদ্ধে তার যুদ্ধ একদিন শেষ হবে আশা করা যায় কিন্তু দুর্নীতির বিরুদ্ধে তার লড়াই দীর্ঘ । দুর্নীতির বিরুদ্ধে এই লড়াইয়ে যদি তার সরকার ও দল সফল হয় তাহলে পুরো এশিয়ায় ঐতিহাসিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে । বর্তমান ইতিহাস হয়তো বলবে হাসিনা সরকারের অনেক দোষ-ত্রুটি আছে কিন্তু আমি নিশ্চিত যে বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক ও ধর্মনিরপেক্ষ হিসেবে তার মহান সাফল্যের তুলনায় ভবিষ্যৎ ইতিহাস এই ব্যর্থতাকে উপেক্ষা করবে । তার জন্মদিনে প্রার্থনা করি ঈশ্বর যেন তাকে দীর্ঘ জীবন দান করেন, সকল বিপদ আপদ থেকে নিরাপদে রাখেন এবং চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতায় আসতে পারেন যাতে তার বাবার কাছ থেকে উত্তরাধিকারী সোনার বাংলার কাজ পূর্ণ সফল হতে পারে ।
আব্দুল গাফফার চৌধুরী
- ড্রামভর্তি অস্ত্র-বোমার সরঞ্জাম উদ্ধার
- র্যাবের হাতে আটক কেএনএফ এর ২ সদস্য কারাগারে
- জনগণ ও বাস্তবতা বিবেচনায় পরিকল্পনা প্রণয়ন করুন
- ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে: শেখ হাসিনা
- সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসক শেখ হাসিনা :কাদের
- আম নিতে চায় রাশিয়া-চীন
- মূল্যস্ফীতি হ্রাসই লক্ষ্য
- সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হলেই সঙ্গে সঙ্গে গ্রেপ্তার: নির্বাচন কমিশনার
- স্মার্ট দেশ গড়ার মাধ্যমে এসডিজির অভীষ্ট অর্জন
- যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ৩০ ব্যাংকের এমডি
- কর আদায়ে বহুতল ভবন নির্মাণে আগ্রহী এনবিআর
- সবাই নিশ্চিত থাকেন ভোট সুষ্ঠু হবে- নাইক্ষ্যংছড়িতে বান্দরবান পুলিশ সুপার
- কেএনএফ এর জন্য নতুন নারী সদস্য রিক্রুট করতো র্যাবের হাতে আটক আকিম বম
- কেএনএফ এর নারী শাখার অন্যতম সমন্বয়ক আটক
- থানচি উপজেলার দুর্গম থুইসা পাড়ায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ড
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- নাইক্ষ্যংছড়ি ৮টি আগ্নেয়াস্ত্রসহ সরঞ্জাম উদ্ধার
- জমি নিয়ে বিরোধের জেরে নিহত ১
- কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনার ওপর জোর প্রধানমন্ত্রীর
- নারীবান্ধব শিক্ষানীতির কারণে মেয়েরা এগিয়ে: প্রধানমন্ত্রী
- সেমিকন্ডাক্টর খাতে ১০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের সম্ভাবনা
- রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না
- বিপিসির এলপি গ্যাস বটলিং প্ল্যান্ট আধুনিকায়ন, জুনে চালু
- প্রত্যাশা নতুন অধ্যায়ের
- ২-৩ বছরের মধ্যে মহাকাশে যাবে বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্যাটেলাইট
- রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য ১১০ বিলিয়ন ডলার
- একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
- একক গ্রাহকের ঋণসীমা অতিক্রম না করতে নির্দেশ ব্যাংকগুলোকে
- দেশি শিং মাছের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচনে সফলতা
- বান্দরবানে ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- নাথান বম এখন কোথায়, কেএনএফের শক্তির উৎস কী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবান সদরে আব্দুল কুদ্দুছ আলীকদমে জামাল উদ্দীন চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- আর্তমানবতার সেবায় রেডক্রিসেন্ট সর্বদাই নিয়োজিত - বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি
- বান্দরবানে জিপিএ-৫, ১০০ জন,এগিয়ে ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ