সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল উদ্বোধন আজ
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২
রাজধানীর শাহবাগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) অধীনে প্রায় ১২ বিঘা জমির ওপর গড়ে উঠেছে মাল্টি ডিসিপ্লিনারি এ্যান্ড সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল। শেষ হয়েছে এর শতভাগ অবকাঠামোগত কাজ। সব যন্ত্রপাতি এখনও না এলেও আজ উদ্বোধন হচ্ছে বহুল কাক্সিক্ষত হাসপাতালটির।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে উদ্বোধন করবেন এ হাসপাতালটির। এর মাধ্যমে দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। ফাইভস্টার মানের এ হাসপাতালে এক ছাদের নিচে চিকিৎসা পাবে সব রোগী। চিকিৎসা ব্যয় কিছুটা বেশি হলেও তা সাধারণের নাগালের মধ্যেই রাখা হবে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
বৈশ্বিক মহামারী করোনা বুঝিয়ে দিয়েছে দেশের স্বাস্থ্যখাতের সক্ষমতা। বিশ্বের বড় বড় দেশগুলো যেখানে ভাইরাসটির সংক্রমণে কুপোকাত তখনও দোর্দ- প্রতাপে কাজ চালিয়ে গেছে দেশের স্বাস্থ্যখাতের প্রতিটি চিকিৎসক, কর্মী। শুধু মহামারী মোকাবেলায় নয় দেশের হাসপাতালগুলোতেও সেবার মান বেড়েছে অন্য যে কোন সময়ের তুলনায় অনেক বেশি। তবে এবার সব রেকর্ড ভাঙতে যাচ্ছে। একই ছাদের নিচে, একই জায়গায়, একই হাসপাতালে সব ধরনের রোগের আন্তর্জাতিক মানের চিকিৎসা পাওয়ার ব্যবস্থা এর আগে বাংলাদেশের কোন হাসপাতালে ছিল না।
৭৫০ শয্যার এই সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভিভিআইপি কেবিন থাকবে ৬টি। ভিআইপি ২২টি এবং ডিলাক্স কেবিন থাকবে ৩০টি। শুধু তাই নয় নরমাল শয্যা যেগুলো থাকবে সেগুলো প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে মাত্র ৮টি করে শয্যা থাকবে। এছাড়াও, এখানে থাকছে ১২টি অত্যাধুনিক অপারেশন থিয়েটার, যেখানে বিভিন্ন অঙ্গ প্রতিস্থাপনসহ উন্নতমানের সার্জারি সম্পন্ন হবে।
হাসপাতাল নির্মাণ ও উন্নত প্রশিক্ষণ-এই দুই ভিত্তিতে হাসপাতাল প্রকল্পটিকে সাজানো হয়েছে। বহু সুবিধাসম্পন্ন এসব কেবিনের প্রতিদিনের ভাড়া ধরা হয়েছে অন্তত ৬ হাজার টাকা। আর ওয়ার্ডের কোনটিতেই ২ হাজার টাকার নিচে সিট পাওয়া যাবে না। এতে করে আন্তর্জাতিক মানের চিকিৎসাসেবা একটি নির্দিষ্ট শ্রেণীর পক্ষেই পাওয়া সম্ভব বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান, এই হাসপাতালের অর্থায়ন করছে কোরিয়ান কোম্পানি। বিশাল এ প্রকল্প বাস্তবায়নে খরচ ধরা হয়েছিল ১৩শ’ কোটি টাকা। যার মধ্যে কোরিয়া সরকার দিয়েছে ১ হাজার কোটি টাকা। আর বাংলাদেশ সরকারের খরচ হয়েছে ৩শ’ কোটি টাকা। সেন্টার বেইজড এই হাসপাতালটির সব যন্ত্রপাতি সরবরাহ করছে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কোম্পানি স্যামসাং। হাসপাতালে প্রধানত ৫টি সেন্টার থাকছে। এগুলো হলো কার্ডিওভাস্কুলার সেন্টার, মাদার এ্যান্ড চাইল্ড সেন্টার, কিডনি, হেপাটোবিলিয়ারি ও গ্যাস্ট্রোএন্ট্রোলজি এবং এক্সিডেন্টাল ইমার্জেন্সি।
এর মধ্যে কার্ডিওভাস্কুলার সেন্টারে হৃদরোগ সম্পর্কিত সব ধরনের সেবা পাবেন রোগীরা। এনজিওগ্রাম থেকে শুরু করে সামান্য হৃদরোগে আক্রান্তরাও এখান থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী সেবা পাবেন। একইভাবে মাদার এ্যান্ড চাইল্ড সেন্টারে মা ও শিশু সম্পর্কিত সব ধরনের রোগ এবং সেবা পাওয়া যাবে। হেপাটাইটিস, গ্যাস্ট্রোলজি সম্পর্কিত সব রোগেরই চিকিৎসা পাওয়া যাবে হেপাটোবিলিয়ারি এবং গ্যাস্ট্রোএন্ট্রোলজি সেন্টারে। আর এক্সিডেন্টাল ইমার্জেন্সি থাকবে সবার জন্য। যে কোন দুর্ঘটনাজনিত রোগীদের সেবা দেয়া হবে এখানে।
হাসপাতালে থাকবে ১০০টি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র বা আইসিইউ। এই ১০০টি আইসিইউকে বিভক্ত করা হবে ৫টি ভাগে। এর মধ্যে প্রথম ভাগটিকে বলা হচ্ছে পেডিয়াট্রিক আইসিইউ, দ্বিতীয়টি নিউনাটাল আইসিইউ, তৃতীয়টি মেডিক্যাল আইসিইউ, চতুর্থটি সার্জিক্যাল এবং পঞ্চমটিকে বলা হচ্ছে কার্ডিয়াক আইসিইউ। এই কার্ডিয়াক আইসিইউতে সার্জারি ছাড়াও যে কোন রোগী শ্বাসকষ্ট অনুভব করলে সেবা পাবেন।
হাসপাতালের অবকাঠামোর বিষয়ে প্রকল্প পরিচালক অধ্যাপক ডাঃ মোঃ জুলফিকার রহমান খান জনকণ্ঠকে বলেন, হাসপাতালের ভেতরেই থাকছে ব্যাংকিং সুবিধা, ফার্মেসি এবং চারটি ক্যাফেটেরিয়া। থাকছে ১৬টি এলিভেটর ও একটি এস্কেলেটর, অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থাপনা, হিটিং, ভেন্টিলেশন ও এয়ারকন্ডিশনিং সিস্টেম। সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে কেন্দ্রীয় কন্ট্রোল রুম থেকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ।
তিনি বলেন, প্রকল্পের মেয়াদকাল চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এরই মধ্যে এর শতভাগ কাজ শেষ। এখনও প্রায় ৫০ শতাংশ যন্ত্রপাতি স্থাপন করা সম্ভব হয়নি জানিয়ে তিনি বলেন, যন্ত্রপাতির মধ্যে সিটিস্ক্যান, এমআরআইসহ ৫০ শতাংশ যন্ত্রপাতি আনা হয়েছে। বাকি ৫০ শতাংশ যন্ত্রপাতি আনার জন্য আরও অন্তত দুই মাস সময় প্রয়োজন। আশা করছি খুব শীঘ্রই এসব যন্ত্রপাতি চলে আসবে। তারপরই পূর্ণোদ্যমে চলবে চিকিৎসা কার্যক্রম।
বিশাল এই প্রকল্প এবং চিকিৎসা সেবা প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডাঃ মোঃ শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, এই প্রকল্পটির কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল গত বছরের ডিসেম্বর মাসে। কিন্তু করোনার কারণে শেষ হয়নি। তাই এখনই যদি চিকিৎসা সেবা শুরু না হয় তাহলে দেরি হয়ে যাবে। উদ্বোধনের পর আস্তে ধীরে যন্ত্রপাতি স্থাপন হবে। অন্যদিকে চিকিৎসা কার্যক্রমও চলবে। তিনি বলেন, এটি যেহেতু সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল এখানে কিডনি, লিভার ট্রান্সপ্লান্ট থেকে শুরু করে সব ধরনের রোগীর সেবা দেয়া হবে। কেউ যদি মনে করে একটু টাকা খরচ করে হলেও ভাল একটা কক্ষে থেকে চিকিৎসা নেবে বেসরকারী হাসপাতালগুলোর তুলনায় কম টাকা খরচ করে সেক্ষেত্রে সেই সুবিধা পাবে। যারা লাখ লাখ টাকা খরচ করে বিদেশে গিয়ে চিকিৎসা নেন তারাও এখানে অনেক কম মূল্যে চিকিৎসা পাবেন। সাধারণ মানুষ অবশ্যই এখানে চিকিৎসা পাবেন। তবে কেউ যদি ব্যয়ভার বহন করতে না পারেন সেক্ষেত্রে বর্তমান হাসপাতালে (বিএসএমএমইউ)তে ট্রান্সফার করা হবে।
সরেজমিনে দেখা যায়, রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উত্তর পাশে ৩ দশমিক ৮ একর (প্রায় ১২ বিঘা) জমির ওপর এই সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালের কর্মযজ্ঞ চলছে। এর স্ট্রাকচারাল কাঠামোর কাজ শেষ। কোরিয়ান কোম্পানি হুন্দাই কর্পোরেশনের পরিচালনায় এখানে কাজ করেছেন কোরিয়ান শ্রমিকদের পাশাপাশি বাংলাদেশী শ্রমিকরাও।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক চেষ্টায় দেশের স্বাস্থ্য খাতে একটা বিরাট ধরনের পরিবর্তন আসবে বলে মনে করছেন প্রকল্পটির পরিচালক বিএসএমএমইউ’র চিকিৎসক অধ্যাপক ডাঃ মোঃ জুলফিকার রহমান খান। জনকণ্ঠকে তিনি বলেন, পুরোপুরি ডিজিটালাইজড করে গড়ে তোলা হচ্ছে হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা। হাসপাতাল ইনফরমেশন সেন্টারের (এইচআইএস) মাধ্যমে রোগীর সব তথ্য সংরক্ষণ করা হবে। এই হাসপাতালে পাঁচটি ভিন্ন সেন্টারের মাধ্যমে দেয়া হবে সব ধরনের স্বাস্থ্যসেবা। হাসপাতালে সেবা ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ে চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যে ইতোমধ্যে ৪৩ জনকে কোরিয়ায় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। আরও ১৪০ জনকে চলতি বছরেই প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। তিনি বলেন, অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্সেস, সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালের আদলে এই হাসপাতাল গড়ে তোলা হবে। হাসপাতালে সেবার মান ঠিক রাখতে জয়েন্ট কমিশন ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) এ্যাক্রিডিটেশন নিশ্চিত করতে হবে। এর সঙ্গে ন্যাশনাল এ্যাক্রিডিটেশন বোর্ড ফর হসপিটাল এ্যান্ড হেলথ কেয়ার-এর (এনএবিএইচ) অনুমোদন চালু করেতে হবে। হাসপাতালের কাঠামোর কাজ পুরোপুরি শেষ। ইতোমধ্যে ৭০ শতাংশ যন্ত্রপাতি চলে এসেছে। আমরা আশা করছি সব ঠিকঠাক থাকলে জুনেই এর উদ্বোধন করা সম্ভব হবে। তবে ঈদের পর হয়তো চূড়ান্ত তারিখ নির্ধারণ করা হবে।
উদ্বোধনের পরপরই এখানে রোগী ভর্তি শুরু করা যাবে উল্লেখ করে বিশেষজ্ঞ এই সার্জন বলেন, হলে বিএসএমএমইউর শিক্ষা, চিকিৎসা এবং গবেষণা কার্যক্রম আরও গতিশীল ও উন্নত হবে। তবে অন্যান্য হাসপাতালের চাইতে এখানে হয়তো খরচ কিছুটা বেশি হবে। অন্যান্য বড় বড় বেসরকারী হাসপাতালে যে মানের সেবা দেয়া হয় এখানে সেই মানেরই সেবা দেয়া হবে। তবে তা সীমিত খরচের মধ্যেই থাকবে। সাধারণ শয্যাগুলোর মূল্য হয়তো দেড় থেকে ২ হাজার টাকা পড়বে। কিছু শয্যা হয়তো বিনামূল্যেও থাকতে পারে।
বিশাল এই প্রকল্পের উদ্যোগ নেয়া হয় ২০১২ সালে। ২০১৬ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ১ হাজার ৩৬৬ কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পের অনুমোদন মিলে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (একনেক) নির্বাহী কমিটিতে। ২০১৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী এ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেন। এ হাসপাতাল নির্মাণে দক্ষিণ কোরিয়া সরকার থেকে ১ হাজার ৪৭ কোটি টাকা ঋণ সহযোগিতা পাওয়া গেছে। হাসপাতালটির নক্সা করেছে সানজিন ইঞ্জিনিয়ারিং কোরিয়া।
বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষ জানায়, আজ বুধবার হাসপাতালটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত থেকে এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ছাড়াও স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখবেন বিএসএমএমইউ’র উপাচার্য অধ্যাপক ডাঃ মোঃ শারফুদ্দিন আহমেদ, সম্মানিত অতিথির বক্তব্য রাখবেন এই প্রকল্প বাস্তবায়নে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা দেশ কোরিয়ার ঢাকায় নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং কিউন, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখবেন স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মোঃ সাইফুল হাসান বাদল।
- কেএনএফ মানে বম নই
- লামায় ছাত্রলীগের প্রতিবাদ সমাবেশ
- বান্দরবানে যৌথ অভিযানে তিন কেএনএফ সদস্য নিহত
- আজ জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
- স্বাধীনতাবিরোধীদের পদচিহ্নও থাকবে না: রাষ্ট্রপতি
- ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতা দূর ৫০০ একর খাসজমি বরাদ্দ
- এমপিদের শুল্কমুক্ত গাড়ি আমদানি সুবিধা উঠে যাচ্ছে
- অস্বস্তি কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কে নতুন মোড়
- তথ্য দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দেওয়া হয়েছে
- বাংলাদেশে নতুন জলবায়ু স্মার্ট প্রাণিসম্পদ প্রকল্প চালু যুক্তরাষ্ট্রের
- বদলে যাবে হাওরের কৃষি
- মূল্যস্ফীতি হ্রাসে ব্যাংক থেকে ঋণ কমাতে চায় সরকার
- ডিসেম্বরে ঘুরবে ট্রেনের চাকা
- আশা জাগাচ্ছে বায়ুবিদ্যুৎ
- ড্রামভর্তি অস্ত্র-বোমার সরঞ্জাম উদ্ধার
- র্যাবের হাতে আটক কেএনএফ এর ২ সদস্য কারাগারে
- জনগণ ও বাস্তবতা বিবেচনায় পরিকল্পনা প্রণয়ন করুন
- ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে: শেখ হাসিনা
- সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসক শেখ হাসিনা :কাদের
- আম নিতে চায় রাশিয়া-চীন
- মূল্যস্ফীতি হ্রাসই লক্ষ্য
- সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হলেই সঙ্গে সঙ্গে গ্রেপ্তার: নির্বাচন কমিশনার
- স্মার্ট দেশ গড়ার মাধ্যমে এসডিজির অভীষ্ট অর্জন
- যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ৩০ ব্যাংকের এমডি
- কর আদায়ে বহুতল ভবন নির্মাণে আগ্রহী এনবিআর
- সবাই নিশ্চিত থাকেন ভোট সুষ্ঠু হবে- নাইক্ষ্যংছড়িতে বান্দরবান পুলিশ সুপার
- কেএনএফ এর জন্য নতুন নারী সদস্য রিক্রুট করতো র্যাবের হাতে আটক আকিম বম
- কেএনএফ এর নারী শাখার অন্যতম সমন্বয়ক আটক
- থানচি উপজেলার দুর্গম থুইসা পাড়ায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ড
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- নাথান বম এখন কোথায়, কেএনএফের শক্তির উৎস কী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবান সদরে আব্দুল কুদ্দুছ আলীকদমে জামাল উদ্দীন চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- আর্তমানবতার সেবায় রেডক্রিসেন্ট সর্বদাই নিয়োজিত - বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি
- বান্দরবানে জিপিএ-৫, ১০০ জন,এগিয়ে ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ