সীমান্ত সড়ক পার্বত্য অঞ্চলকে উন্নয়নের স্রোতধারায় একীভূত করেছে
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১৪ মে ২০২৪
![](https://www.dainikbandarban.com/media/imgAll/2024May/8-2405141330.jpg)
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বাংলাদেশের এক দশমাংশ আয়তন জুড়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম। রাংগামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান তিনটি জেলা নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চল গঠিত। দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলের কোথাও উঁচু কোথাও নিচু প্রায় দুই থেকে তিন হাজার ফুট উচ্চতার পাহাড়। আবার কোথাও গিরিখাদ। এক পাহাড় থেকে আরেক পাহাড়ে যাওয়াটা আগে যেখানে ছিল অসম্ভব ও অলৌকিক ব্যাপার। বর্তমানে এমন পরিস্থিতিকেও একইসূত্রে গেঁথে দিয়েছে দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলের সীমান্ত সড়ক। দুস্তর, দুর্জয়কে অতিক্রম করে এ যেন এক অসাধ্যকে সাধন করা। সীমান্ত সড়ক পশ্চাদপদ পার্বত্য অঞ্চলকে উন্নয়নের স্রোতধারায় একীভূত করেছে। আর এর পুরোটাই বাস্তবায়ন হতে চলেছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক ইচ্ছায়।
পার্বত্য চট্টগ্রামে উন্নয়নের অংশ হিসেবে রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি এবং বান্দরবান জেলায় সীমান্ত সড়ক নির্মাণ কাজ এগিয়ে চলছে। পুরো পার্বত্য অঞ্চলের অপার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে পর্যটন ভ্রমণ পিপাসুদের উপভোগ করার সুযোগ করে দিচ্ছে এ সীমান্ত সড়ক। বদলে যাচ্ছে পার্বত্য অঞ্চল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার একটি অংশ হলো পার্বত্য অঞ্চলের সুবিধাবঞ্চিত প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে বাংলাদেশের উন্নয়নের মূল স্রোতধারার সাথে সম্পৃক্ত করানো। আর এ পরিকল্পনার প্রতিফলন হচ্ছে এই সীমান্ত সড়ক।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের প্রতিটি প্রান্তে-সীমান্তে জনসাধারণের যাতায়াতের সুব্যবস্থা শুধু করছেনই না, পাশাপাশি ঐসকল জনপদের আর্থ-সামাজিক অবস্থারও পরিবর্তন ঘটাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী দেশের সকল গ্রামকে আধুনিক শহরে পরিবর্তন করা হচ্ছে। পার্বত্য জনপদকে দেশের অর্থনীতির মূল স্রোতধারার সাথে সম্পৃক্ত করতে মুখ্য ভূমিকা রাখবে ১ হাজার ৩৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সীমান্ত সড়কটি। আধুনিকতার আশীর্বাদে এই দীর্ঘ সীমান্ত সড়কটি পাহাড়ি জনসাধারণের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটাবে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম দেশের এক গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল। পার্বত্য অঞ্চল দুর্গম হওয়ায় এ অঞ্চলকে একসময় পিছিয়ে পড়া অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত করা হতো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র ঐকান্তিক সদিচ্ছায় পার্বত্য চট্টগ্রামে বিরাজমান সংঘাত নিরসনে ১৯৯৭ সালের ০২ ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রাম সংক্রান্ত জাতীয় কমিটি এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির মধ্যে এক পার্বত্য শান্তি চুক্তি সম্পাদিত হয়। সে থেকেই পার্বত্য চট্টগ্রামে এক নবযুগের সূচনা হয়। ১৯৯৭ সালে শান্তিচুক্তির পর তিন পার্বত্য জেলায় অবকাঠামো খাতে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। পার্বত্য চুক্তি বা শান্তিচুক্তির পর তিন পার্বত্য জেলায় পাকা রাস্তা নির্মাণ হয়েছে ১ হাজার ২১২ কিলোমিটার। কাঁচা সড়ক ৭০০ কিলোমিটার, ৬১৪ কিলোমিটার সড়ক সংস্কার এবং ৯ হাজার ৮৩৯ মিটার ব্রিজ নির্মাণ ও ১৪১টি কালভার্ট নির্মাণ করা হয়েছে। পার্বত্য চুক্তি তথা শান্তিচুক্তির সুফল এখন এ অঞ্চলের প্রান্তিক নৃগোষ্ঠীর বাসিন্দাসহ সবাই ভোগ করছেন। পার্বত্য চুক্তির পর বিগত ২৭ বছরে যেভাবে সব ক্ষেত্রে উন্নয়ন হয়েছে সেটা এখন সবারই চোখে পড়ছে। বিশেষ করে পার্বত্য চট্টগ্রামে সড়ক যোগাযোগব্যবস্থায় এক বিস্ময়কর পরিবর্তন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার পার্বত্য চট্টগ্রামের রূপ বদলে দিতে ২০১৯ সালে সীমান্ত সড়ক নির্মাণকাজের সূচনা করে। সীমান্ত সড়ক ঘিরে মানুষ এখন নতুনভাবে স্বপ্ন বুনছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, তথ্যপ্রযুক্তি, পর্যটনশিল্পের প্রসার এবং পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের জীবনমানের উন্নয়নে এ সীমান্ত সড়ক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। সীমান্ত সড়ক নির্মাণে পাহাড়ি-বাঙালিরা আনন্দ-উৎসবে মেতে উঠেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের এমন সাহসী উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে দেশের জনসাধারণ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছে।
বিলাইছড়ি উপজেলার ফারুয়া ইউনিয়ন সীমান্তবর্তী দুর্গম এলাকা। যাতায়াত ব্যবস্থা না থাকায় এ এলাকার উৎপাদিত ফসল রাঙ্গামাটির রাজস্থলী উপজেলা সদরে নিয়ে আসতে আগে দুই দিন সময় লেগে যেত। সীমান্ত সড়ক নির্মাণ হওয়ায় এখন কয়েক ঘণ্টার মধ্যে কৃষকেরা তাদের ফসল রাজস্থলীতে নিয়ে আসতে পারছেন। এটা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের বড়ো সফলতা। পার্বত্য অঞ্চলে খুবই মানসম্পন্ন কাজু বাদাম, ড্রাগন, কফি এবং মাল্টাসহ নানা পণ্য উৎপাদন শুরু হয়েছে। এগুলোর সঠিক ব্যবস্থাপনা ও প্রসারে সীমান্ত সড়ক সবচেয়ে বড়ো ভূমিকা রাখবে। এসব কৃষিজাত পণ্যের ওপর ভিত্তি করে এখানে প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প কারখানা গড়ে উঠবে। ইতিমধ্যেই এ ধরনের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সীমান্ত সড়ক নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হলে বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীর দ্বারা দুর্গম পাহাড়ের অরক্ষিত এলাকাও পুরোপুরি নজরদারির মধ্যে চলে আসবে। বিস্তৃত এলাকার নিরাপত্তাসহ পর্যটন শিল্প বিকাশের পথ প্রশস্ত হবে। বেতলিং, সাইচল ও মাঝিরপাড়ায় দেশের সবচেয়ে উঁচু সড়ক তৈরির রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। সীমান্ত সড়কটির নির্মাণ কাজ পুরোপুরি বাস্তবায়ন হলে এখানে বিদ্যুৎ, নেটওয়ার্ক সমস্যা থাকবে না, পানির সংকট দূর হবে এবং এখানে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্যও গড়ে ওঠবে না। আগে কোথাও গেলে যেখানে সারাদিন পার হয়ে যেতো এখন তা ঘন্টায় এসে দাঁড়িয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে এই সীমান্ত সড়ক সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, কৃষিখাতে অর্থনীতি সমৃদ্ধিতে এক দারুন পরিবর্তন এনে দিয়েছে। পাহাড়ি জনপদে এত সুন্দর সড়ক হবে আগে কেউ তা কল্পনাও করেনি। শান্তির সুবাতাস পাহাড়ে বহমান থাকবে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম সীমান্ত সড়কটি বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি থেকে শুরু হয়ে রাঙ্গামাটি জেলার রাজস্থলী উপজেলা সদর হতে বিলাইছড়ি উপজেলার ফারুয়া হতে জুরাইছড়ি উপজেলার দুমদুম্যা হয়ে মিয়ানমার ও ভারত সীমান্তে পৌঁছাবে। এ সড়কটি বরকল ও বাঘাইছড়ি এবং খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা, পানছড়ি, মাটিরাঙ্গা হয়ে রামগড় উপজেলা সীমান্তে গিয়ে শেষ হবে। পুরো রাস্তাটি সীমান্তসংলগ্ন পাহাড়ের ভেতর দিয়ে নির্মিত হচ্ছে। প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ে সীমান্ত সড়ক নির্মাণ কাজ বাস্তবায়িত হবে। একনেকে অনুমোদিত প্রকল্পের প্রথম পর্যায় শুরু হওয়া এই সড়ক ৩ হাজার ৮৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে ৩১৭ কিলোমিটারের কাজ ২০২৪ সালের জুনের মধ্যে শেষ করার কথা রয়েছে। পরবর্তী ৬৬৭ কিলোমিটার কাজ দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায় বাস্তবায়ন হলে সীমান্তবর্তী দেশের সাথে বাংলাদেশের পার্বত্য তিন জেলা সংযুক্ত হবে। ২০৩৬ সালের মধ্যে ১০৩৬ কি.মি. সড়ক কাজ শেষ হওয়ার কথা। পুরো কাজ শেষ হলে এটি হবে বাংলাদেশের দীর্ঘ সড়ক নেটওয়ার্ক। বিশেষ করে দীর্ঘ এ সীমান্ত সড়কটি অদূর ভবিষ্যতে ভারতের মিজোরাম-ত্রিপুরা এবং মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যের সঙ্গে সড়ক নেটওয়ার্কে যুক্ত হওয়ার পথকে প্রশস্ত করবে। দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে উঁচু সড়ক নির্মাণের কৃতিত্ব পাবে এ সীমান্ত সড়ক। যা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ২ হাজার ৮০০ ফুট উচ্চতার রেকর্ড হবে। এর আগে ২০১৫ সালে বান্দরবানে নির্মিত থানচি-আলীকদম সড়কটি ছিল এ পর্যন্ত দেশের সবচেয়ে উঁচু সড়ক। সমুদ্র সমতল থেকে প্রায় ২ হাজার ৫০০ ফুট উচ্চতার ছিল সড়কটি।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ৩৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগ্রেডের অধীন ২০, ২৬ ও ১৭ ইসিবি সীমান্ত সড়ক প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। প্রকৃতিকে অক্ষত রেখে কাজের গুণগতমান বজায়, পর্যটকবান্ধব এই সড়ক নির্মাণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা চ্যালেঞ্জ নিয়ে উঁচু পাহাড়, গভীর খাদ, ভূমিধস, প্রকৃতির বৈরি আচরণ, আঞ্চলিক সংগঠনের অপতৎপরতা, পরিবহন ও যোগাযোগ সংকটসহ জটিল পরিস্থিতিগুলো মোকাবিলা করে সড়কটির উন্নয়ন কাজ পরিচালনা করে চলেছে।
সীমান্ত সড়ক নির্মাণ দেশের পার্বত্য অঞ্চলে পর্যটন খাত, কৃষিখাত এবং ফলদ চাষাবাদ ও উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রায় এক নতুন সম্ভাবনা সঞ্চারিত হবে। পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলে ইতোমধ্যে উৎকৃষ্টমানের ড্রাগন, কফি, কাজু বাদাম, কমলা-মাল্টা, ইক্ষু, আনারস, আম, কলাসহ নানা কৃষি ও ফল-ফলাদি উৎপাদন শুরু হয়েছে। সীমান্ত সড়ক পার্বত্য অঞ্চলের উৎপাদিত কৃষিজ ও ফলদ দ্রুত পরিবহণ ও বাজারজাতকরণের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিকে আরও সমৃদ্ধ করবে। কৃষি সম্ভাবনার সহজ যোগাযোগের স্থান নির্বাচনে একসময় এখানে অনেক প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠতে পারে। যার ফলে স্থানীয় পাহাড়ি-বাঙালিদের কর্মসংস্থান যেমন বাড়বে, তেমনই স্থানীয় পর্যায়ে ব্যাপক অর্থনৈতিক পরিবর্তন ঘটবে।
সীমান্ত সড়ক নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হলে পার্বত্য অঞ্চল তথা দেশের মানুষের ভাগ্যের দ্বার খুলে যাবে। এখানে নতুন নতুন অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে উঠবে। যোগাযোগ ও ব্যবসাবাণিজ্যের উন্নতি ঘটবে। অবৈধ চোরাচালান, অবৈধ অস্ত্র পাচার, মাদক পাচার বন্ধ হবে। এছাড়া দেশের অর্থকরী ফসল পরিবহণ সুবিধা, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দেশি-বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা বৃদ্ধি, সীমান্ত অঞ্চলে সরকারের নিয়ন্ত্রণ অর্থাৎ পুরো পার্বত্য অঞ্চলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরো জোরদার হবে। এককথায়, পশ্চাদপদ পার্বত্য অঞ্চল একসময় সমৃদ্ধশালী অর্থনৈতিক অঞ্চলে পরিণত হবে।
লেখক: মো. রেজুয়ান খান
তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
![দৈনিক বান্দরবান দৈনিক বান্দরবান](https://www.dainikbandarban.com/media/PhotoGallery/2021July/423ccf5468d4addd54c26c25e4b-2303260032.jpg)
- বান্দরবানে রিসোর্টের মালিককে অপহরণ
- ঘুমধুমে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
- কোটা আন্দোলনে মুক্তিযোদ্ধাদের কটুক্তি করায় বান্দরবানে মানববন্ধন
- আদালতের রায় আসা পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ২১ জুলাই স্পেন যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- শাটডাউনে চলবে মেট্রোরেল, বাস চালানোর নির্দেশনা
- মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর ফলে সংঘর্ষ ও প্রাণহানির মতো ঘটনা ঘটেছে: পলক
- ঢাকার নিরাপত্তায় ১৬ প্লাটুন আনসার ব্যাটালিয়ন মোতায়েন
- ঢাকায় বৃহস্পতিবার মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশের ডাক
- ঢাকাসহ সারা দেশে ২২৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
- বিএনপি-জামায়াতের লাশের রাজনীতিতে মানুষ নিহত হয়েছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ১৮ জুলাই বৃহস্পতিবার সারাদেশে কমপ্লিট শাটডাউন??
- মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দেখাতে হবে
- কোটার রায় বাতিল চেয়ে লিভ টু আপিল রাষ্ট্রপক্ষের
- যুক্তরাষ্ট্রের বক্তব্যকে ভিত্তিহীন, উসকানিমূলক বলল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- আদালতকে পাশ কাটিয়ে সরকার কিছুই করবে না
- আজ পবিত্র আশুরা
- ধ্বংসাত্মক কাজ করলে ছাড় নয়
- সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন
- টেন মিনিট স্কুলে ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ বাতিল
- প্রশ্ন ব্যবস্থাপনায় থাকছেন না পিএসসির কর্মকর্তারা
- পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ২৫% থেকে কমে ৫.৬%
- মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
- রোয়াংছড়িতে ধসে পড়া সেতুতে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করেন বাসিন্দারা
- নিজেদের রাজাকার বলতে তাদের লজ্জাও লাগে না : প্রধানমন্ত্রী
- শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস আজ
- মাতারবাড়িতে সোলার বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করবে ইন্দোনেশিয়া
- রাজাকারের চেতনা ধারণকারীরাও রাজাকার
- নিজেদের রাজাকার বলা রাষ্ট্রদ্রোহিতা ছাড়া কিছু নয়
- আদালত সম্পর্কে বিচারপ্রার্থীদের মনে সংশয় যেন সৃষ্টি না হয়
- আলীকদমের মারায়ংতং পাহাড়ে পর্যটকের মৃত্যু
- ধুতাঙ্গ বিমুক্তি বিহারের প্রধান ভান্তে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’
- বান্দরবানে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় আরও একজন গ্রেপ্তার, ছয়জনের রিমান্ড
- বৈষম্যমূলক উপজাতি কোটা বাতিলের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান পিসিসিপি`র
- কেএনএফে’র প্রধান নাথাম বমের ঘনিষ্ঠ সহযোগী গ্রেপ্তার
- থানচিতে নৌকাডুবির ৭ দিন পর শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
- এমন ১০টি দেশ, যেখানে পাহাড়-পর্বতের রাজত্ব
- পর্যটক সংকট কাটেনি বান্দরবানে
- ছাড়ের পরও পর্যটক নেই বান্দরবানে
- যৌতুকের টাকা না পেয়ে ৪ সন্তানসহ ঘর থেকে তাড়িয়ে দিলেন স্ত্রীকে
- বান্দরবানে দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন
- দেশি-বিদেশি আমে জমজমাট বান্দরবান বাজার
- শঙ্খ নদীর দূষিত পানিই ভরসা কানাজিও পাড়ার অর্ধশতাধিক পরিবারের
- বান্দরবানে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু
- আলকিদমে স্কুল ছাত্রীকে যৌন হয়রানীর অীভযোগে শিক্ষক গ্রেফতার
- বান্দরবান সরকারি মহিলা কলেজের একাডেমিক ভবন নির্মাণের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন
- ১৮ জুলাই বৃহস্পতিবার সারাদেশে কমপ্লিট শাটডাউন??
- ৬০টি হারানো মোবাইল ও নগদ টাকা হস্তান্তর করলো ২ এপিবিএন
- দুই দিনের সফরে শুক্রবার টুঙ্গিপাড়া যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- থানচি নৌকা ডুবির ঘটনায় মুত্যুবরণকারী স্কুল শিক্ষার্থীর পরিবারের পশে উপজেলা প্রশাসন
![দৈনিক বান্দরবান দৈনিক বান্দরবান](https://www.dainikbandarban.com/media/PhotoGallery/2021July/423ccf5468d4addd54c26c25e4b-2303260032.jpg)