আওয়ামী লীগ সরকার সর্বজনীন শিক্ষার জন্য বহুমুখী উদ্যোগ
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১৬ জুলাই ২০২২
শিক্ষা
১৯৯৬ সালে সরকার গঠনের পরপরই শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার সর্বজনীন শিক্ষার জন্য বহুমুখী উদ্যোগ নেয়। কারণ জনসংখ্যাই আমাদের মূল সম্পদ। তাই এই জনগণকে শিক্ষিত করার মাধ্যমেই দেশের অর্থনীতির উন্নয়ন এবং অভ্যন্তরীণ অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব। শিক্ষিত জনগণেন সৃজনশীল উদ্ভাবনী সক্ষমতা বাড়ে এবং তারা নিজেদের সমস্যার সমাধানে সক্ষম হন। শিক্ষিতরা আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারেন, ফলে সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে সুবিধা হয়। সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি সরকার বয়স্ক শিক্ষা চালু করে। ফলে আমাদের দেশের সর্বোস্তরের মানুষ ধীরে ধীরে শিক্ষার আওতায় চলে আসে।
(ক) শিক্ষার হার: সরকার প্রতিটি জেলার মানুষকে শিক্ষিত করতে একটি কর্মসূচি গ্রহণ করেছিল, ফলে পাঁচ বছরে শিক্ষার হার ৪৫ শতাংশ থেকে ৭৫.৬ শতাংশে উন্নীত হয়। দুর্ভাগ্যক্রমে ২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ যখন সরকারে ছিল না, তখন শিক্ষার এই হার আবারো কমে যায়। কিন্তু ২০০৯ সালে আবারো আওয়ামী সরকার গঠনের পর শিক্ষার হার বাড়তে শুরু করে। টানা তিন মেয়াদ ধরে কাজ করার কারণে মানুষের সাক্ষরতার হার আবারো প্রায় ৭৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
(খ) আর্থিক সহায়তা: প্রাইমারির ১ কোটি ৩০ লাখ শিক্ষার্থীকে নিয়মিত বৃত্তি দিচ্ছে সরকার, ফলে অভিভাবকদের ওপর থেকে সন্তানদের শিক্ষার জন্য খরচের চাপ কিছুটা হলেও কমছে। এই বৃত্তির টাকা সরাসরি শিক্ষার্থীর মা অথবা বৈধ অভিভাবকের মোবাইল ফোনে চলে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, এসএসসি এবং এইচএসসি পর্যায়েও আমরা বৃত্তি দিচ্ছি। ফলে প্রাইমারি থেকে পরবর্তী ধাপে শিক্ষার্থীদের অধ্যয়নের হার বাড়ছে।
(গ) শিক্ষা উপকরণ: এসএসসি পর্যন্ত সব শিক্ষার্থীর জন্য বিনামূল্যে বই সরবরাহ করছে সরকার। এছাড়াও স্কুলগুলোতে টিফিনের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। ফলে মাঝপথে ঝরে পড়ার হার অনেক কমে এসেছে। করোনা মহামারির মধ্যেও অনলাইন, রেডিও এবং টেলিভিশনের মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থা সচল রেখেছে সরকার।
(ঘ) বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষা: বিজ্ঞান এবং তথ্যপ্রযুক্তি-ভিত্তিক দক্ষতা বাড়াতে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে (১৯৯৬-২০০১) ১২টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করেন শেখ হাসনিা। টেকনিক্যাল শিক্ষারও বিস্তার ঘটানো হয় সেসময়। বর্তমানে দেশের ৪৯২টি উপজেলায় টেকনিক্যাল শিক্ষার জন্য প্রতিষ্ঠান চালু আছে।
(ঙ) সব বিভাগে উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান: সরকারি এবং বেসরকারি উদ্যোগের মাধ্যমে সরকার দেশের আটটি বিভাগেই উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন করেছে। বিশেষ করে সব জেলায় মেডিক্যাল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয় এবং টেকনিক্যাল শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান স্থাপনের জন্য ২০০৯ সাল থেকে কাজ করে যাচ্ছে সরকার।
(চ) নারী শিক্ষা: শুধু নারীদের উচ্চ শিক্ষার জন্য বিশেষভাবে চারটি প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেছে সরকার। সাধারণ স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও এখন ছাত্রের তুলনায় ছাত্রীর সংখ্যা বেশি, এমনকি শিক্ষার্থী বৃদ্ধির হারের ক্ষেত্রেও দেখা যাচ্ছে- নারী শিক্ষার্থীর হার বেশি। ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর থেকেই নারী শিক্ষার হার বাড়ানোর যে উদ্যোগ নেওয়া হয়, তার সফল বাস্তবায়নের কারণেই এসএসসি পর্যায়ে নারী শিক্ষার্থী বেড়েছে ৫৫.০৭ শতাংশ, এইচএসসি পর্যায়ে বেড়েছে ৫০.২৭ শতাংশ এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে আগের তুলনায় নারী শিক্ষার্থী বেড়েছে ৩৫.২১ শতাংশ।
একইসঙ্গে এসএসসি পর্যায়ে ঝরে পড়ার হার কমেছে ৬৪.৯২ শতাংশ থেকে ৩৪.৮৬ শতাংশ, এইচএসসি পর্যায়ে ঝরে পড়ার হার কমেছে ৪২.৪৮ শতাংশ থেকে ২২.০২ শতাংশ। নারী শিক্ষার হার বৃদ্ধির কারণে সমাজেও অনেকরকম ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে, যেমন- বাল্যবিয়ের হার কমেছে। মেয়েদের এখন আর পরিবারের বোঝা মনে করেন না অভিভাবকরা।
(ছ) মহামারিকাল: মহামারিকালে সারা বিশ্বের শিক্ষাব্যবস্থাই ভেঙে পড়ে। তবে আমাদের দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য আমরা বিশেষভাবে লেখাপড়া চালু রাখতে সক্ষম হয় মরকার। ডিজিটাল প্লাটফর্ম এবং টেলিভিশন ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাসের মাধ্যমে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে চালু রাখা হয়।
- ড্রামভর্তি অস্ত্র-বোমার সরঞ্জাম উদ্ধার
- র্যাবের হাতে আটক কেএনএফ এর ২ সদস্য কারাগারে
- জনগণ ও বাস্তবতা বিবেচনায় পরিকল্পনা প্রণয়ন করুন
- ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে: শেখ হাসিনা
- সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসক শেখ হাসিনা :কাদের
- আম নিতে চায় রাশিয়া-চীন
- মূল্যস্ফীতি হ্রাসই লক্ষ্য
- সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হলেই সঙ্গে সঙ্গে গ্রেপ্তার: নির্বাচন কমিশনার
- স্মার্ট দেশ গড়ার মাধ্যমে এসডিজির অভীষ্ট অর্জন
- যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ৩০ ব্যাংকের এমডি
- কর আদায়ে বহুতল ভবন নির্মাণে আগ্রহী এনবিআর
- সবাই নিশ্চিত থাকেন ভোট সুষ্ঠু হবে- নাইক্ষ্যংছড়িতে বান্দরবান পুলিশ সুপার
- কেএনএফ এর জন্য নতুন নারী সদস্য রিক্রুট করতো র্যাবের হাতে আটক আকিম বম
- কেএনএফ এর নারী শাখার অন্যতম সমন্বয়ক আটক
- থানচি উপজেলার দুর্গম থুইসা পাড়ায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ড
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- নাইক্ষ্যংছড়ি ৮টি আগ্নেয়াস্ত্রসহ সরঞ্জাম উদ্ধার
- জমি নিয়ে বিরোধের জেরে নিহত ১
- কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনার ওপর জোর প্রধানমন্ত্রীর
- নারীবান্ধব শিক্ষানীতির কারণে মেয়েরা এগিয়ে: প্রধানমন্ত্রী
- সেমিকন্ডাক্টর খাতে ১০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের সম্ভাবনা
- রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না
- বিপিসির এলপি গ্যাস বটলিং প্ল্যান্ট আধুনিকায়ন, জুনে চালু
- প্রত্যাশা নতুন অধ্যায়ের
- ২-৩ বছরের মধ্যে মহাকাশে যাবে বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্যাটেলাইট
- রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য ১১০ বিলিয়ন ডলার
- একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
- একক গ্রাহকের ঋণসীমা অতিক্রম না করতে নির্দেশ ব্যাংকগুলোকে
- দেশি শিং মাছের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচনে সফলতা
- বান্দরবানে ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- নাথান বম এখন কোথায়, কেএনএফের শক্তির উৎস কী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবান সদরে আব্দুল কুদ্দুছ আলীকদমে জামাল উদ্দীন চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- আর্তমানবতার সেবায় রেডক্রিসেন্ট সর্বদাই নিয়োজিত - বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি
- বান্দরবানে জিপিএ-৫, ১০০ জন,এগিয়ে ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ