শেখ হাসিনার পরিকল্পনা:
জনগণের সাতটি মৌলিক চাহিদা পূরণের উদ্যোগ
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১৬ জুলাই ২০২২
জনগণের সাতটি মৌলিক চাহিদা পূরণের উদ্যোগ:
পিতা মুজিবের আদর্শ ও স্বপ্ন বাস্তবায়নে স্বনির্ভর ও আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে প্রথমেই আমি গণমানুষের দিন বদলের জন্য সাতটি লক্ষ্য পূরণের উদ্যোগ নেন শেখ হাসিনা। তার গবেষণালব্ধ লেখা থেকেই আমরা জানতে পারি, সেই লক্ষ্যগুলো হলো:
১. কৃষি ও খাদ্যতে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন এবং সর্বোস্তরের মানুষের জন্য পুষ্টি নিশ্চিত করা
২. সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা
৩. শতভাগ শিক্ষা
৪. অসহায় ও হতদরিদ্র মানুষদের জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্প
৫. নারী এবং পিছিয়ে পড়ে জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিয়ে আসা
৬. শিশুদের জন্য কল্যাণকর ভবিষ্যৎ নিশ্চিত
৭. গণমানুষের আর্থনৈতিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করা
১. কৃষি, খাদ্য এবং পুষ্টি:
কৃষি ব্যবস্থাপনা উন্নয়নের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করা এবং খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মাধ্যমে সরকার দেশকে এগিয়ে নেওয়ার পথযাত্রা শুরু করে। কারণ, এটি ঠিক থাকলে মানুষের জীবনযাত্রার অন্যান্য সুবিধাদিও বাড়ে। আর আমাদের দেশের সর্ববৃহৎ ক্ষেত্রটাই হলো কৃষি। কমপক্ষে ৪৩ শতাংশ মানুষ এই সেক্টরের সঙ্গে সম্পৃক্ত। তাই কৃষিজ উৎপাদন বাড়লে শুধু মানুষেরই আয় বাড়ে না, বরং দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির বিকাশ ঘটে।
কোনো দেশের মানুষের ক্ষয়ক্ষমতা বাড়লে সেই দেশের কারখানা, শিল্প, বাজার, বাণিজ্য, এমনকি রফতানি পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। গ্রামাঞ্চলের উন্নয়ন ও গ্রামেও শহরের সুবিধা পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে সরকার তাই গ্রামীণ অর্থনীতিকে এগিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করে। এমনকি চাষের যোগ্য কোনো জমি যেনো অনাবাদি পড়ে না থাকে সেজন্য চারটি বিশেষ উদ্যোও নেয় সরকার।
(ক). সার ও বীজ সরবরাহ: কৃষকদের উন্নত জাতের ও উচ্চ ফলনশীল বীজ, সার এবং সেঁচ সুবিধা অন্যান্য কৃষিজ সরঞ্জামাদি সরবরাহ করা হয়।
(খ) অর্থায়ন: চাষিদের জন্য বিনা জামানতে স্বল্প সুদে কৃষি ঋণ চালু করা হয়। উন্নত চাষাবাদে সহায়তার জন্য কৃষকদের জন্য ভর্তুকি বৃদ্ধি এবং নগদ অনুদান দিতে শুরু করে সরকার।
(গ) গবেষণা: শস্য, সবজি, মাছ, মাংস, ডিম এবং ফলমূলের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য বহুমুখী গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে সরকার। আমাদের মূল লক্ষ্য হলো দেশের মানুষের খাদ্য সুরক্ষা এবং পুষ্টি নিশ্চিত করা। এই গবেষণার কারণেই ইতোমধ্যে নতুন জাতের ভুট্টা, গম, সবজি এবং ফলমূল চাষ করা শুরু হয়েছে। উপকূল অঞ্চলের জন্য লবণাক্ত-পানি সহনীয় ধানের জাত, জলাশয়ে দেশীয় মাছের চাষ এবং একই জমিতে একই সঙ্গে ধানের চাষ করার স্কিম শুরু করেছে সরকার, যাতে বর্ষাকালে একই জমিতে একই সঙ্গে মাছ এবং ধানের চাষ হতে পারে। পুষ্টিকর খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি কৃষকদের সচেতন করার কাজও করে যাচ্ছেন আমাদের বিজ্ঞানীরা।
(ঘ) চাষিদের আধুনিক শিক্ষাদান: আধুনিক চাষাবাদ সম্পর্কে কৃষকদের মধ্যে নিয়মিত জ্ঞান বিতরণ ও তাদের কৃষি ও চাষাবাদ বিষয়ে আধুনিক শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ফলে মাটি পরীক্ষা করে তারা বুঝতে পারবে যে, কোন জমিতে কোন সার কী পরিমাণে প্রয়োজন। এছাড়াও পণ্যের বাজারজাতকরণ এবং সংরক্ষণেও বিষয়েও শিক্ষিত করা হচ্ছে কৃষকদের। ফলে বাংলাদেশের প্রায় সম-আয়তন যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যের সমান পরিমাণ কৃষিজ উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ। অভ্যন্তরীণ মৎস্য চাষে বার্ষিক উৎপাদনের হিসেবে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে তৃতীয়, ধান উৎপাদনে দ্বিতীয়, এবং সবজি উৎপাদনেও এখন বিশ্বে তিন নম্বর অবস্থানে বাংলাদেশ।
২. স্বাস্থ্য:
গণমানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে দেশজুড়ে বড় পরিসরে কাজ করছে সরকার। যেমন- হাসপাতাল এবং ক্লিনিক নির্মাণ, সর্বোস্তরের মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়া, রোগ প্রতিরোধ এবং সুস্বাস্থ্যের ব্যাপারে মানুষকে সচেতন করা। আমাদের দেশ হয়তো এখনো স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে পশ্চিমা দেশগুলোর মতো উন্নত অবস্থায় পৌঁছাতে পারেনি, কিন্তু বিগত বছরগুলোতে আমরা যেসব উদ্যোগ নিয়েছি এসব খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। রাষ্ট্রের আয় বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সরকার এই সেবার পরিধি আরও বিস্তৃত করবে।
(ক) কমিউনিটি ক্লিনিক: দেশজুড়ে ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে সরকার গণমানুষকে ফ্রি-চিকিৎসাসেবা এবং ওষুধ সরবরাহ করছে। শিশু এবং মায়েদের জন্য দেওয়া হচ্ছে বিশেষ সেবা। এসব চিকিৎসালয়ে সেবাগ্রহীতার নাম রেজিস্টার্ড করা হয়, যাতে তারা নিয়মিত চিকিৎসা সেবা পেতে পারেন।
(খ) ধাপে ধাপে বাড়ানো হয়েছে স্বাস্থ্যসেবা: স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে দেশের তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত সবচেয়ে ছোট ইউনিট হিসেবে স্থাপন করা হয়েছে কমিউনিটি ক্লিনিক। আরো মেডিক্যাল সুবিধার জন্য করা হয়েছে মাতৃ ও শিশুসেবা কেন্দ্র। আরো একটু বড় পরিসরে উন্নত করা হয়েছে উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ের হাসপাতালগুলো।
(গ) মাতৃত্বকালীন সেবা: অন্তঃসত্ত্বা এবং শিশুর জন্মদানের পর নারীরা এখন অনেক রকমের সেবা পাচ্ছে। কর্মজীবী নারীদের দেওয়া হচ্ছে মাতৃত্বকালীন ভাতা, যাতে তারা পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করেন এবং স্বাস্থ্যবান সন্তান জন্ম দিতে পারেন। যে মায়েরা শিশুদের দুধ পান করান, তাদের জন্য মাসে ১০ ডলার করে ভাতা চালু করেছি আমরা।
(ঘ) স্বাস্থ্যবিধি: শিশুদের নিয়মিত টিকাদান, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং স্বাস্থ্যবিধির ব্যাপারে নিয়মিত মোটিভেশন দেওয়া হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ছেলে ও মেয়েদের জন্য পৃথক বাথরুমের ব্যবস্থাও কো হয়েছে।
(ঙ) সচেতনতা বৃদ্ধি: স্বাস্থ্য সচেতনতার ব্যাপারে কমিউনিটি ক্লিনিক এবং হাসপাতালগুলোর মাধ্যমে নার্স, ধাত্রী এবং নারী স্বাস্থ্যকর্মীদের নিয়মিত কাউন্সেলিং করা হয়; যাতে তারা নারীদের সঠিকভাবে পরিচর্যা করতে পারেন। অন্তঃসত্ত্বা নারী ও নবোজাত শিশুদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অভিভাবকদেরও কাউন্সেলিং করানো হয় এসব হেলথ সেন্টার থেকে। যার ফলে মানুষ আগের চেয়ে অনেক সচেতন হয়েছে এবং মাতৃ ও শিশু মৃত্যুর হার উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে।
(চ) নারী ও বয়োজ্যেষ্ঠদের প্রতি সংবেদনশীলতা: নারীরা বিশেষ করে মেয়েরা তাদের যে কোনো সমস্যার জন্য কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে সেবা নিতে পারে। এজন্য কারো উপর নির্ভর করতে হয় না তাদের। নিজেরাই ক্লিনিকে গিয়ে বয়ঃসন্ধিকালীন যে কোনো সমস্যার ব্যাপারে সেবা নিতে পারে। এছাড়াও সমাজের সিনিয়র সিটিজেন তথা বয়োজ্যেষ্ঠ নাগরিকরাও এসব ক্লিনিকে নিয়মিত স্বাস্থ্যসেবা নিতে পারেন।
(ছ) হাসপাতালের পরিধি বৃদ্ধি: সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে দেশের প্রতিটি জেলা এবং উপজেলায় একটি করে হাসপাতাল থাকবে। আর এসব হাসপাতালের বেড সংখ্যা এলাকার জনসংখ্যার ওপর ভিত্তি করে বৃদ্ধি করা হবে। বর্তমানে ১৫২টি উপজেলা হাসপাতালের বেড সংখ্যা ৩১ থেকে বৃদ্ধি করে ৫০ করা হয়েছে। একই সঙ্গে ৩৪টি জেলা হাসপাতালের বেড সংখ্যা ১০০ থেকে বাড়িয়ে ২৫০-৩০০টি করা হয়েছে। ক্রমান্বয়ে বাকি সব জেলা এবং উপজেলা হাসপাতালের বেড সংখ্যাও বাড়ানো হবে।
(জ) সরঞ্জামাদির আধুনিকীকরণ: হাসপাতালগুলোতে আধুনিক সরঞ্জামাদি সরবরাহ এবং সেগুলো ব্যবহারের জন্য দক্ষ টেকনিশিয়ান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি উপজেলা হাসপাতালে ওয়েব-ক্যামেরা সংযোগ করা হয়েছে, যার মাধ্যমে চিকিৎসক রোগীকে সামনাসামনি দেখতে যেতে ব্যর্থ হলে ভিডিওতে দেখে চিকিৎসা দিতে পারে। একইভাবে অনলাইনের মাধ্যমে ববিদেশের চিকিৎসকদের কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়ার সুবিধাও চালু করেছে সরকার।
(ঝ) সেবিকাদের উন্নত প্রশিক্ষণ: নার্স বা সেবিকাদের মহান পেশার মর্যাদা বৃদ্ধি ও তাদের স্বীকৃতির জন্য আমরা নার্সিং কলেজ এবং ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেছি। পাবলিক সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে এখন নার্সদের নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। এখন কোর্স করে ডিগ্রি নিয়ে তারপর এই পেশায় আসতে হচ্ছে নার্সদের। দেশে নার্সের সংখ্যা, তাদের বেতন-ভাতা এবং অন্যান্য সবিধাদিও বৃদ্ধি করা হয়েছে। নার্সদের প্রশিক্ষণের জন্য প্রাইভেট সেক্টরকেও উৎসাহ দিচ্ছে সরকার।
(ট) প্রাইভেট হাসপাতাল: চিকিৎসা সেবা বৃদ্ধির জন্য সরকার দেশে ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান স্থাপনেও অনুপ্রেরণা দিচ্ছে। যার ফলে, ইতোমধ্যে দেশে কয়েকটি বিশ্বমানের প্রাইভেট হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে চিকিৎসক ও সেবিকাদের জন্যেও দেশে ও বিদেশে উন্নত-শিক্ষার ব্যবস্থা করেছে সরকার।
(ঠ) বিশেষায়িত হাসপাতাল: সবরকমের রোগের চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকদের বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যেমন: সরকার চক্ষু, নাক, কান, গলা, ক্যান্সার, কিডনি, হার্ট, গ্যাস্ট্রো-লিভার, বার্ন ইউনিট, নিউরোসায়েন্স, ট্রমা প্রভৃতি পৃথক পৃথক চিকিৎসার জন্য পৃথক হাসপাতাল নির্মাণ করেছে সরকার। এমনকি নারী ও শিশুদের জন্যেও তৈরি করা হয়েছে বিশেষায়িত পৃথক হাসপাতাল।
(ড) করোনার অতিমারি মোকাবিলা: করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য বিশেষায়িত হাসপাতালগুলোতে কোভিড ইউনিট খোলা হয়েছিল। বিশ্বের অন্যান্য উন্নত রাষ্ট্রের তুলনায় অতিমারি মোকাবিলায় ভালো করেছে বাংলাদেশ। পশ্চিমা দেশগুলোর মতো উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা এবং অত্যাধুনিক ওষুধের সরবরাহ না থাকার পরেও- সরকারের সচেতনতা কর্মসূচি এবং রোগ প্রতিরোধে বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে বাংলাদেশের ক্ষয়ক্ষতি ওইসব রাষ্ট্রের চেয়েও অনেক কম।
- চাকরি দেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে
- বঙ্গবন্ধু ‘জুলিও কুরি’ পদক নীতিমালা মন্ত্রিসভায় উঠছে
- বান্দরবানে যৌথ বাহিনীর অভিযানে তিনজন নিহত
- সাগরে মাছ ধরা ৬৫ দিন বন্ধ
- ২৫ মে বঙ্গবাজার কমপ্লেক্সের নির্মাণ কাজের উদ্ভোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
- মেট্রোরেলে ভ্যাট এনবিআরের ভুল সিদ্ধান্ত
- বাংলাদেশে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণে আগ্রহী কানাডা
- সরকার ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নত করতে কাজ করছে: পরিবেশমন্ত্রী
- এমপিও শিক্ষকদের জন্য আসছে আচরণবিধি
- উত্তরা থেকে টঙ্গী মেট্রোরেলে হবে নতুন ৫ স্টেশন
- কেএনএফ মানে বম নই
- লামায় ছাত্রলীগের প্রতিবাদ সমাবেশ
- বান্দরবানে যৌথ অভিযানে তিন কেএনএফ সদস্য নিহত
- আজ জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
- স্বাধীনতাবিরোধীদের পদচিহ্নও থাকবে না: রাষ্ট্রপতি
- ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতা দূর ৫০০ একর খাসজমি বরাদ্দ
- এমপিদের শুল্কমুক্ত গাড়ি আমদানি সুবিধা উঠে যাচ্ছে
- অস্বস্তি কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কে নতুন মোড়
- তথ্য দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দেওয়া হয়েছে
- বাংলাদেশে নতুন জলবায়ু স্মার্ট প্রাণিসম্পদ প্রকল্প চালু যুক্তরাষ্ট্রের
- বদলে যাবে হাওরের কৃষি
- মূল্যস্ফীতি হ্রাসে ব্যাংক থেকে ঋণ কমাতে চায় সরকার
- ডিসেম্বরে ঘুরবে ট্রেনের চাকা
- আশা জাগাচ্ছে বায়ুবিদ্যুৎ
- ড্রামভর্তি অস্ত্র-বোমার সরঞ্জাম উদ্ধার
- র্যাবের হাতে আটক কেএনএফ এর ২ সদস্য কারাগারে
- জনগণ ও বাস্তবতা বিবেচনায় পরিকল্পনা প্রণয়ন করুন
- ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে: শেখ হাসিনা
- সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসক শেখ হাসিনা :কাদের
- আম নিতে চায় রাশিয়া-চীন
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- নাথান বম এখন কোথায়, কেএনএফের শক্তির উৎস কী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবান সদরে আব্দুল কুদ্দুছ আলীকদমে জামাল উদ্দীন চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- আর্তমানবতার সেবায় রেডক্রিসেন্ট সর্বদাই নিয়োজিত - বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি
- বান্দরবানে জিপিএ-৫, ১০০ জন,এগিয়ে ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ