দূর প্রবাসে প্রাণের ভাষা
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২১
লেখাটি শুরু করতেই আমার মনে পড়ল তিনটি ঘটনার কথা।
ঘটনা এক : সময়টা উনিশ শ' আশি সালের মাঝামাঝি। আমি ইত্তেফাক গ্রুপের চাকরি থেকে ইস্তফা দিয়ে ভাগ্যান্বেষণে জার্মানি এসেছি, তখন দুই জার্মানি এক ছিল না। সমাজতন্ত্রী পূর্ব জার্মানি আর পুঁজিবাদী পশ্চিম জার্মানির মাঝখানে ছিল, বলতে গেলে প্রায় অলঙ্ঘনীয় বিভক্তির দেয়াল। একটা আত্মিক যোগাযোগ ছাড়া আর কিছু নেই। অনেকটা ওপারে তুমি রাধা, এপারে আমি শ্যামের মতো।
ভাগ্য যে সামার ছিল, মাত্র চার দিন হলো এসেছি। প্রথম দেশের বাইরে আসা, কাউকে চিনি না। ভাষা বুঝি না। ওদের মুখের দিকে অবাক তাকিয়ে থাকি। 'এনস্যুলডিগেন্জি বিটে', 'ইশ্ ফাস্টে উবা হফ নিস্ড', 'জেহের মুগলিশকাইট', 'রাউস আউসল্যান্ডার' টাইপ জার্মান বাক্য শুনলে মনে হতো, টিনের চালে শিলাবৃষ্টি হচ্ছে! রাস্তাঘাট অচেনা, বাইরে বেরোলে ঘোরের মতো লাগে। কিন্তু প্রয়োজনে তো এক-আধটু বেরোতেই হয়, রুমমেট সতর্ক করল, 'একা একা বের হবেন না, কারণ আপনি ভাষা জানেন না। আমি কাজ থেকে এসে নিয়ে যাব। ওরা নিজেদের ভাষা ছাড়া অন্য কোনো ভাষায় কথা বলা পছন্দ করে না। শোনেন, আমরা একুশে ফেব্রুয়ারি এলে একদিন মাত্র ভাষার প্রতি মায়া দেখাই আর ওরা নিজের ভাষাকে ভালোবাসে প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তে।'
রুমমেট সকালে কাজে যায় আর ফেরে মধ্যরাতে। সারদিনে তার টিকিটিও দেখা যায় না। এদিকে আমার শেভিং ব্লেড ফুরিয়ে গেছে। ভাবলাম, বাসার কাছেই কর্নার স্টোর, দুই মিনিটের পথ। গেলাম, সঙ্গে পুরোনো ব্লেড নিতে ভুললাম না। ভাবলাম- কথা বলার দরকার নেই, দোকানিকে এটা দেখালেই তো দিয়ে দেবে।
তিনি পত্রিকার আড়ালে পড়ছিলেন, ক্রেতাশূন্য দোকান। আমার সাড়া পেয়ে আড়াল থেকে বেরিয়ে হাত ইশারায় জানতে চাইলেন, কী চাই! আমি পকেট থেকে ব্লেড বের করে দেখালাম, বৃদ্ধ দোকানি স্মিত হাসলেন। এ পর্যন্ত ঠিকই ছিল কিন্তু ঝামেলা বাঁধিয়ে বসলাম আমি। ইংরেজিতে জানতে চাইলাম, তার দোকানে ব্লেড আছে কিনা! আর এতেই তিনি তেলে-বেগুনে জ্বলে উঠলেন! জার্মান ভাষায় কী কী যেন বললেন প্রথমে, আমি কিছু বুঝতে না পেরে তার দিকে হাঁ করে তাকিয়ে আছি দেখে এবার স্পষ্ট ইংরেজিতে বললেন, আছে। তবে তোমার কাছে বেচবো না। আগে জার্মান শিখে আসো, তারপর বেচবো। রাউস, রাউস। গেট আউট।
ভীষণ অপমানবোধ থেকে প্রতিজ্ঞা করলাম, অন্তত কথা বলার মতো ভাষা আমাকে শিখতেই হবে। আমি স্কুলে ভর্তি হলাম।
ঘটনা দুই :জার্মানিতে ততদিনে বহিরাগত খেদাও আন্দোলন শুরু হয়ে গেছে। রক্ষণশীলরা এটাকে একটা বড় রাজনৈতিক এজেন্ডা বানিয়ে ফেলেছে। বাঙালি, ভারতীয়রা যে যেদিকে পারছে চলে যাচ্ছে। বাঙালিরা যাবার জন্য এবং স্থায়ী বসবাসের জন্য আশপাশের কয়েকটি ইউরোপীয় দেশের পাশাপাশি কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে গন্তব্য হিসেবে বেছে নেয়। এ দু'দেশের ভিসা পাওয়া জার্মানি থেকে অসম্ভব।
আমরা তিন বন্ধু সিদ্ধান্ত নিলাম, চোরাপথে যুক্তরাষ্ট্র ঢুকে রাজনৈতিক আশ্রয় চাইব। আমি গাইগুই করছি দেখে ঢাকায় রাজনীতি করে আসা বন্ধুটি বললেন, কেন আপনার সমস্যা কোথায়? মার্কিনিরা যে সারা পৃথিবীর পশ্চাৎদেশে আঙুল দিয়ে বসে আছে, এই যে ভিয়েতনামে লাখ লাখ মানুষকে হত্যা করল, ভিসা-পাসপোর্ট ছাড়া রাতের অন্ধকারে ক্যারাবিয়ান বেসিনের ছোট্ট একটা দ্বীপে হামলা চালিয়ে কয়েক হাজার মানুষকে হত্যা করল, সেসব আপনার চোখে পড়ে না? আমরা তো ওদের মতো মানুষ খুন করতে যাচ্ছি না। তা ছাড়া আপনি তো লেখেন। আপনার জন্য এ এক ভিন্ন ধরনের অভিজ্ঞতা হবে। আপনি তো নদী-নালা দেশের মানুষ, শুনেছি- চোর-ডাকাতে টইটম্বুর আপনাদের এলাকা। আপনার তো ভয় পাবার কথা নয়।
আর কথা বাড়াতে না দিয়ে আমি রাজি হলাম। রুট ঠিক করাই আছে, জার্মানি থেকে লন্ডন, লন্ডন থেকে নাসাউ, বাহামা। সেখান থেকে সি-প্লেনে বিমিনি। বিমিনি থেকে রাতের অন্ধকারে স্পিডবোটে ফ্লোরিডার মিয়ামি। ৪৮ নটিকাল মাইলের ব্যবধান, খুবই খাতারনাক আটলান্টিকের এই অংশটুকু। শুনলাম, নরমাল সময়েও সমুদ্রে ঢেউ থাকে বারো-পনেরো ফিট, ভয়ংকর। শুনেই হাত-পা অবশ হয়ে গেল। তারপরও আমার রাজি হবার আরেকটি কারণ- এই বিমিনি দ্বীপটি যেন আটলান্টিকের বুকে এক ফোঁটা গায়ের স্টেশন। আর এখানেই ১৯৩০ সালে বসবাস করেছিলেন হেমিংওয়ে। 'পাপা হেমিংওয়ে' নামে একটি বাড়িও আছে। নাসাউ থেকে প্যারাডাইস আইল্যান্ড হয়ে আমরা বিমিনি পৌঁছলাম। পৌঁছেই যা শুনলাম তাতে হাত-পা শুধু নয়, পুরো শরীরই অবশ হবার জোগাড়। যার মাধ্যমে যাব, সেই মহিলা নাকি এই দ্বীপ থেকে মানুষ পাচারের সঙ্গে কোকেনও পাচার করে।
বিমিনিতে আমাদের কয়েকদিন থাকতে হবে। যে ঘরটিতে আমাদের থাকতে দেওয়া হলো সেটি আকারে খুব বড় না হলেও বেশ খোলামেলা, তিন দিকেই বড় বড় জানালা। ঝিরঝিরে বাতাস আসে। আর ঘরে বসেই দেখা যায় আটলান্টিকের ওপর চাঁদ ও জ্যোৎস্নার অত্যুজ্জ্বল আনন্দের খেলা।
ক'দিন হয়ে গেল, এর মধ্যে একবারও জানালাবিহীন দেয়ালটির দিকে ভালো করে তাকাইনি। আজ হঠাৎ চোখ চলে গেল দেয়ালে। কাছে গিয়ে দেখি, ছোট ছোট অক্ষরে চিঠির মতো করে নানা ভাষায় অসংখ্য লেখা দিয়ে দেয়ালটি পরিপূর্ণ। হিন্দি, উর্দু, চাইনিজ, তামিল, ইংরেজি, বাংলাসহ আরও দু'একটি অপরিচিত ভাষাও আছে। লাল মার্কার দিয়ে হার্টের ছবি এঁকে তার মধ্যে লেখা 'ডিয়ার লিলি, এট লাস্ট আই এম লিভিং ফর মিয়ামি। ডোন্ট ক্রাই বেবি। আই লাভ ইউ। প্লিজ প্রে ফর মি। কিস অন ইওর লিপস'- টমাস। এর নিচেই বাংলায় একজন 'দোয়াপ্রার্থী' শিরোনামে লিখেছেন, 'আপনাদের সকলের অবগতির জন্য জানাইতেছি যে, আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন সহায় হইলে আগামীকাল আমেরিকার পথে রওনা হইবো। আমাদেরকে বলা হইছে যে, কাল সমুদ্র ঠান্ডা থাকিবে। পরশু দিনও এমন বলা হইছিলো। কিন্তু পরশু দিন যে ষোলোজন গিয়াছিল তারা পৌঁছাইতে পারে নাই। সমুদ্র তাগো গিল্লা ফালাইছে। আমি বাপ-দাদার সব সম্পত্তি বিক্রি-বন্ধক রাইখা আইছি। আমার জন্য আপনারা দোয়া খায়ের করবেন। হুনছি, অচেনা-অজানা লোকের দোয়া আল্লাহপাক কবুল করেন। ইতি দোয়াপ্রার্থী, মিঠু হাওলাদার। ভাঙ্গা, ফরিদপুর। তাং ১২ই সেপ্টেম্বর, ১৯৮৩।' আরেকটি এক লাইনের, আল্লাহর পথে চলিলাম- রবীন। বাকিগুলো বিভিন্ন ভাষায় লেখা। দেয়ালজুড়ে আছে অসংখ্য মানুষের স্বাক্ষর। এর মধ্যে কেউ একজন শহীদ মিনারের ছবি একে রেখে গেছেন। পাশে লেখা আফজাল শেখ ও সফুরা বেগম। আমরা বিস্মিত হলাম।
ঘটনা তিন :আমি তখন টরন্টোর বাঙালি অধ্যুষিত এলাকায় মেসি স্কোয়ারের একটি অ্যাপার্টমেন্ট বিল্ডিংয়ের ৩২ তলায় থাকি। এ এলাকার প্রায় পুরোটাই বলতে গেলে বাঙালিদের দখলে। একদিন সকাল বেলা লিফটে নামছি, মাঝপথে দু'জন মহিলা উঠলেন। সঙ্গে দুটি ফুটফুটে শিশু। স্কুলে নিয়ে যাচ্ছেন বাচ্চাদের।
তাদের কথোপকথন নিম্নরূপ :
জানেন আপা, আমার বাচ্চাটা তো বাংলা বলতেই পারে না। বড়টা তাও এক-আধটু পারে, আর ছোটটা তো বাংলা বলতেই পারে না।
তাই নাকি! আপনারা তো মাত্র তিন মাস হলো কানাডা এসেছেন, এরই মধ্যে বাচ্চারা বাংলা ভুলে গেছে? খুবই আশ্চর্যের কথা।
কী করব আপা বলেন। বলতে না চাইলে তো আর জোর করতে পারি না। এ দেশে বাংলা ভাষা তো কোনো কাজে আসবে না।
এসব কী বলছেন আপা? নিজের মাতৃভাষায় কথা বলবে না? এটা কোনো কথা হলো? আমার বাচ্চারা তো দু'বছর ধরে এখানে আছে। ওরা তো ইংরেজির পাশাপাশি বাংলাও ফ্লুয়েন্ট বলতে পারে।
কীভাবে এটা সম্ভব করলেন?
প্রথমত, আমরা বাচ্চাদের সঙ্গে বাংলায় কথা বলি, বলে দিয়েছি, ঘরে বাংলা বলতে হবে। ওরা দু-এক সময় ইংরেজি বলে ফেললে আমরা বাংলায় উত্তর দিই। আর আছে সপ্তাহে তিন দিন অনলাইনে বাংলা ক্লাস।
এত কিছু করা আমাদের দিয়ে হবে না। ওদের বাবাও তাই বলে। বাচ্চাদের ফোর্স করো না। কী হবে এখানে বাংলা শিখে!
নিঃশব্দে লিফট থেকে বেরিয়ে মনে হলো, সকাল সকাল যেন একটি মিনি-সেমিনার থেকে বাঁচলাম!
এ তিনটি ঘটনার মধ্যেই আমরা মাতৃভাষার প্রতি গভীর মমত্ববোধ, নিজের ভাষায় হৃদয়ের আর্তি প্রকাশ এবং প্রবাসে পরবর্তী প্রজন্মকে ভাষার প্রতি আগ্রহী করে তোলার ক্ষেত্রে ঐকান্তিক চেষ্টাটুকু দেখি।
এবার আর ঘটনা নয়, আসল প্রসঙ্গে ফিরে আসি।
'প্রবাসে বাংলা ভাষাচর্চা ও বিকাশের অন্তরায় ও সম্ভাবনা'র কথা ভাবতে গেলে অনেকগুলো বিষয় এসে পুরান ঢাকার ইলেকট্রিক পোস্টের তারের জঞ্জালের মতো জট পাকিয়ে যায়। প্রবাসে আমরা বাঙালি বলতে সাধারণত তাদের বুঝি যারা বাংলায় কথা বলেন, বাংলা ভাষাকে ঐতিহ্য হিসেবে লালন করেন, বাঙালি সংস্কৃতির সঙ্গে নিজেকে সংযুক্ত রাখেন। এই সংযুক্তির ব্যাপারটা কিছু আচার অনুষ্ঠান, বার্ষিক বনভোজন, পহেলা বৈশাখসহ বিশেষ দিবসগুলো উদযাপন, খ্যাতিমান মানুষদের জন্মদিন-মৃত্যুদিন পালন এবং নিজগৃহে বাঙালি রসনাবিলাসের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। সমস্যাটা এখানেই। প্রবাসে নতুন প্রজন্মের অধিকাংশ ছেলেমেয়েরা এসবের ধার ধারেন না। এ ক্ষেত্রে জ্ঞানতাপস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, '... এদের সন্তান-সন্ততি বাপ-মার মতো বাংলায় কথা বলে না এবং বাংলার ঐতিহ্য সম্পর্কে তাদের কৌতূহল থাকলেও গর্ববোধ নেই। এদের বাঙালি বলা ক্রমশই কঠিন হয়ে পড়বে।' [আনিসুজ্জামান/সংস্কৃতি ও সংস্কৃতিসাধক/পৃষ্ঠা-১২]
দীর্ঘ প্রবাস জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, পরিবেশ, পারিপার্শ্বিকতা এবং অভিভাবকদের অনাগ্রহ-উপেক্ষা প্রবাসে মাতৃভাষা চর্চার প্রধান অন্তরায়। ভাষার প্রশ্নে এক ধরনের উদাসীনতাও আরেকটি কারণ।
মুষ্টিমেয় অভিভাবক যে আন্তরিক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন না তা নয়। তারা আগামী প্রজন্মের হৃদয়ে বাংলা ভাষার নিবু নিবু দীপশিখাটি জ্বালিয়ে রাখতে প্রাণপণ চেষ্টা করে চলেছেন।
প্রবাসে গুরুত্বপূর্ণ প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ যে নেওয়া হয়নি তা নয়। টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০০৪ সালের দিকে বাংলা ক্রেডিট কোর্স চালুর প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ নেয় ফ্রেন্ডস অব বেঙ্গল স্টাডিজ কমিটি। অধ্যাপক দীপক মজুমদার ও তার স্ত্রী অধ্যাপক পলিন মজুমদারের অর্থায়নে এবং অধ্যাপক যোসেফ ও কনেল, নীলাদ্রি চাকির ও অধ্যাপক ক্যাথলিন ও কলেনসহ আরও কয়েকজনের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় বাংলা কোর্সের কার্যক্রম শুরু হয়। ছাত্রছাত্রীদের জন্য অধ্যাপক মহাদেব চক্রবর্তী তার প্রয়াত স্ত্রীর নামে দীপ্তি চক্রবর্তী বারসারি/বৃত্তি চালু করেন। ২০০৪ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত বিশিষ্ট্য লেখক, প্রাবন্ধিক ইকবাল করীম হাসনু টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা ক্রেডিট কোর্স পড়িয়েছেন। ওই সময় রবীন্দ্রনাথ ও সত্যজিৎ রায় পড়াতেন অধ্যাপক ড. ক্যাথলিন ও কনেল।
২০০৯ সালের প্রথম দিকে আর্থিক সংকট ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা ধরনের জটিলতার ঘূর্ণিজালে জড়িয়ে বাংলা কোর্স পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।
এ ক্ষেত্রে দু-একটি ব্যক্তিগত উদ্যোগ স্মরণযোগ্য। ২০১৭ সালে কানাডার হ্যালিফ্যাক্সে নিজের বাড়িতে গৃহ পরিসরে 'হাতেখড়ি' নামে একটি বাংলা স্কুল শুরু করেন কবি, সম্পাদক ফারজানা নাজ শম্পা ও মোহাম্মদ এহসান। উদ্দেশ্য- সহজবোধ্যভাবে বাংলা ভাষা, বর্ণমালা, গণনা শিক্ষা, বাংলা দিন-মাস ও সনের নাম, বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সম্পর্কে শিক্ষাদান। বছরখানেক চলার পর মা-বাবাদের পূর্ণ সদিচ্ছার অভাব, কমিউনিটিতে অযাচিত বিভাজনের কারণে 'হাতেখড়ি' বন্ধ হয়ে যায়।
আশার কথা, টরন্টোতে একটি বাংলা স্কুল এখনও চালু আছে। কভিট-১৯-এর কারণে এখন সপ্তাহে প্রতি রোববার অনলাইনে ক্লাস চলছে।
- ড্রামভর্তি অস্ত্র-বোমার সরঞ্জাম উদ্ধার
- র্যাবের হাতে আটক কেএনএফ এর ২ সদস্য কারাগারে
- জনগণ ও বাস্তবতা বিবেচনায় পরিকল্পনা প্রণয়ন করুন
- ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে: শেখ হাসিনা
- সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসক শেখ হাসিনা :কাদের
- আম নিতে চায় রাশিয়া-চীন
- মূল্যস্ফীতি হ্রাসই লক্ষ্য
- সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হলেই সঙ্গে সঙ্গে গ্রেপ্তার: নির্বাচন কমিশনার
- স্মার্ট দেশ গড়ার মাধ্যমে এসডিজির অভীষ্ট অর্জন
- যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ৩০ ব্যাংকের এমডি
- কর আদায়ে বহুতল ভবন নির্মাণে আগ্রহী এনবিআর
- সবাই নিশ্চিত থাকেন ভোট সুষ্ঠু হবে- নাইক্ষ্যংছড়িতে বান্দরবান পুলিশ সুপার
- কেএনএফ এর জন্য নতুন নারী সদস্য রিক্রুট করতো র্যাবের হাতে আটক আকিম বম
- কেএনএফ এর নারী শাখার অন্যতম সমন্বয়ক আটক
- থানচি উপজেলার দুর্গম থুইসা পাড়ায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ড
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- নাইক্ষ্যংছড়ি ৮টি আগ্নেয়াস্ত্রসহ সরঞ্জাম উদ্ধার
- জমি নিয়ে বিরোধের জেরে নিহত ১
- কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনার ওপর জোর প্রধানমন্ত্রীর
- নারীবান্ধব শিক্ষানীতির কারণে মেয়েরা এগিয়ে: প্রধানমন্ত্রী
- সেমিকন্ডাক্টর খাতে ১০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের সম্ভাবনা
- রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না
- বিপিসির এলপি গ্যাস বটলিং প্ল্যান্ট আধুনিকায়ন, জুনে চালু
- প্রত্যাশা নতুন অধ্যায়ের
- ২-৩ বছরের মধ্যে মহাকাশে যাবে বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্যাটেলাইট
- রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য ১১০ বিলিয়ন ডলার
- একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
- একক গ্রাহকের ঋণসীমা অতিক্রম না করতে নির্দেশ ব্যাংকগুলোকে
- দেশি শিং মাছের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচনে সফলতা
- বান্দরবানে ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- নাথান বম এখন কোথায়, কেএনএফের শক্তির উৎস কী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবান সদরে আব্দুল কুদ্দুছ আলীকদমে জামাল উদ্দীন চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- আর্তমানবতার সেবায় রেডক্রিসেন্ট সর্বদাই নিয়োজিত - বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি
- বান্দরবানে জিপিএ-৫, ১০০ জন,এগিয়ে ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ