বঙ্গবন্ধু প্রতিশ্রুতি রেখেছিলেন
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১০ জানুয়ারি ২০২৩
আজ ১০ জানুয়ারি। ১৯৭২ সালের এই দিনে ৯ মাস ১৫ দিন পর পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে সদ্য স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশে ফিরে আসেন অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বিমান থেকে নামার পর মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি জেনারেল ওসমানী বঙ্গবন্ধুকে গার্ড অব অনার দিয়ে অভ্যর্থনা জানান। এরপর তিনি মিশে যান লাখ লাখ জনতার মধ্যে। ঐতিহাসিক আরেকটি ভাষণ দেন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। মহান আল্লাহ্ বঙ্গবন্ধুকে এদেশে ফিরিয়ে না আনলে বাংলাদেশ হয়তো কখনো একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ হিসাবে আত্মপ্রকাশ করতে পারত না। কারণ, ২৫ দিনের ব্যবধানে তখন দেশের অবস্থা ছিল এমন : ১. ১৬ ডিসেম্বর দেশ শত্রুমুক্ত হলেও দেশের সর্বত্র ভারতীয় বাহিনীর উপস্থিতি ছিল। এক লাখ পাকিস্তানি বাহিনীর অস্ত্র, গোলাবারুদ ও মূল্যবান সরঞ্জামাদি ছিল তাদের হস্তগত। ২. সেনাসদর ও ঢাকা সেনানিবাসসহ দেশের সব সেনানিবাসে ছিল ভারতীয় বাহিনীর উপস্থিতি। ৩. মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি জেনারেল ওসমানীসহ সেনাবাহিনীর সব ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সেনানিবাসে প্রবেশ করতে না পেরে ঢাকার মিন্টো রোড (বর্তমানে মেট্রোপলিটন পুলিশ সদর দপ্তর) এলাকায় আশ্রয় নেন। দেশের অন্যান্য এলাকায় আমাদের সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ইউনিট বিভিন্ন স্কুল-কলেজে আশ্রয় নেয়। ৪. আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, ছাত্র ইউনিয়ন ও অন্যান্য সংগঠনের কেউ কারও কথা বা নির্দেশ শোনার জন্য প্রস্তুত ছিল না। ৫. বিভিন্ন মিলিশিয়া বাহিনী ও দেশের অসংখ্য মানুষের হাতে অস্ত্র ও তাজা গোলাবারুদ ছিল, যা দেশের সাধারণ মানুষের জন্য ছিল দুশ্চিন্তার বিষয়। ৬. আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দিন দিন অবনতি ঘটছিল। এসব কথার সত্যতা প্রমাণিত হয় জেনারেল জ্যাকবের ‘Surrender at Dacca: Birth of a Nation’ বইয়ের ‘Aftermath of War’ চ্যাপ্টারে : ‘In anticipation of the Liberation of Bangladesh Civil Affairs Cell had been created at Fort William, consisting of Indian Administrative Service (IAS), Police and other miscellaneous services.... The Indian Government was of the viwe that civil affairs should be run by the Army and Indian civilians.’
এমনই এক অবস্থায় আমাদের প্রথম সরকার ডিসেম্বরের শেষদিকে মুজিবনগর থেকে ঢাকায় এসে তাদের কার্যক্রম শুরু করে বিভিন্ন নির্দেশনা জারি করতে থাকে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর মতো বিশাল মাপের নেতা ছাড়া এ পরিস্থিতি থেকে দেশকে রক্ষা করার মতো কেউ ছিল না। মহান আল্লাহ এ দেশের মানুষের অবিসংবাদিত নেতাকে ফিরিয়ে আনার মাধ্যমে আমাদের মাতৃভূমিকে রক্ষা করেন বড় ধরনের এক বিপদ থেকে।
এ সময় বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে বড় অবদান হলো ভারতীয় সামরিক বাহিনীকে দেশ থেকে প্রত্যাহার করার ব্যবস্থা করা। তাকে ছাড়া এ কাজ করার মতো কেউ ছিল না। বিশ্বের ইতিহাসে এভাবে এত দ্রুত একটি দেশ থেকে বিদেশি সৈন্য প্রত্যাহারের ঘটনা বিরল। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের চরমপত্রখ্যাত এম আর আখতার মুকুলের ‘চল্লিশ থেকে একাত্তর’ গ্রন্থের ১১৭ পৃষ্ঠায় (১৯৮৫) উল্লেখ আছে : ‘‘উনি (শেখ মুজিবুর রহমান) পাইপে কয়েকটা টান দিয়ে হালকা মেজাজে কথা আরম্ভ করলেন। ‘কানের মাঝ থাইক্যা চুল বাইরাইয়া আইছে ভারতে এমন সব ঝানু পুরানো আইসিএস (ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিস) অফিসার দেখছোস্? এরা সব ইন্দিরা গান্ধীরে বুদ্ধি দেওনের আগেই আজ আলোচনার সময় মাদামের হাত ধইরা যা কথা লমু। জানোস্ কি কথা? কথাটা হইতেছে, মাদাম, তুমি বাংলাদেশ থাইক্যা কবে ইন্ডিয়ান সোলজার ফেরত আনবা?’
বঙ্গবন্ধু তার দেওয়া প্রতিশ্রুতি রেখেছিলেন। কলকাতার রাজভবনে ফার্স্ট রাউন্ড আলোচনার শুরুতে দুজনে পরস্পরের কুশলাদি বিনিময় করলেন। এরপর বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে সাহায্য করার জন্য ভারতের জনগণ, ভারত সরকার এবং প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বঙ্গবন্ধু হঠাৎ করে আসল কথাটি উত্থাপন করলেন।
শেখ মুজিব : মাদাম, আপনে কবে নাগাদ বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহার করবেন?
ইন্দিরা গান্ধী : বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি তো এখনো পর্যন্ত নাজুক পর্যায়ে রয়েছে। পুরো ‘সিচুয়েশন’ বাংলাদেশ সরকারের কন্ট্রোলে আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করাটা কি বাঞ্ছনীয় নয়? অবশ্য আপনি যেভাবে বলবেন সেটাই করা হবে।
শেখ মুজিব : মুক্তিযুদ্ধে আমাদের প্রায় ৩০ লাখ লোক আত্মাহুতি দিয়েছে। স্বাধীন বাংলাদেশে আইন ও শৃঙ্খলাজনিত পরিস্থিতির জন্য আরও যদি লাখ দশেক লোকের মৃত্যু হয়, আমি সেই অবস্থাটা বরদাশত্ করতে রাজি আছি। কিন্তু আপনারা অকৃত্রিম বন্ধু বলেই বলছি, বৃহত্তর স্বার্থে বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহার করলে আমরা কৃতজ্ঞ থাকব।
ইন্দিরা গান্ধী : এক্সেলেনসি, কারণটা আর একটু ব্যাখ্যা করলে খুশি হব।
শেখ মুজিব : এখন হচ্ছে বাংলাদেশে পুনর্গঠনের সময়। তাই এ মুহূর্তে দেশে শক্তিশালী রাজনৈতিক বিরোধিতা আমাদের কাম্য নয়। কিন্তু ভারতীয় সৈন্যের উপস্থিতিকে অসিলা করে আমাদের বিরোধীপক্ষ দ্রুত সংগঠিত হতে সক্ষম হবে বলে মনে হয়। মাদাম, আপনেও বোধহয় এ অবস্থা চাইতে পারেন না। তাহলে কবে নাগাদ ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহার করছেন?
ইন্দিরা গান্ধী : (ঘরের সিলিংয়ের দিকে তাকিয়ে একটু চিন্তা করলেন) এক্সেলেনসি, আমার সিদ্ধান্ত হচ্ছে, আগামী ১৭ মার্চ বাংলাদেশের মাটি থেকে ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহার করা হবে।
শেখ মুজিব : মাদাম কেন এ বিশেষ দিন ১৭ মার্চের কথা বললেন?
ইন্দিরা গান্ধী : এক্সেলেনসি প্রাইম মিনিস্টার, ১৭ মার্চ হচ্ছে আপনার জন্মদিন। এ বিশেষ দিনের মধ্যে আমাদের সৈন্যরা বাংলাদেশ থেকে ভারতে ফেরত আসবে।’’
উল্লেখ্য, ভারতীয় সৈন্যদের শেষ দলটি বাংলার মাটি ত্যাগ করে ১৯৭২ সালের ১৭ মার্চ, বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে। সাবেক স্পিকার ও পেশাদার কূটনীতিক হুমায়ূন রশিদ চৌধুরীর ভাষায় : ‘‘১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে কলকাতা সফরে গিয়ে বঙ্গবন্ধু সাধারণ কথাবার্তার মাঝে প্রধানমন্ত্রী মিসেস ইন্দিরা গান্ধীকে অপ্রস্তুত করে দিয়ে বলেন, আমার দেশ থেকে আপনার সেনাবাহিনী ফিরিয়ে আনতে হবে।’ শেখ মুজিব এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এত সহজভাবে তুলতে পারেন, ভাবতেও পারেননি ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী। তার এ অপ্রস্তুত অবস্থার সুযোগ নিয়ে শেখ মুজিব নিজের কথার পুনরাবৃত্তি করে বললেন, ‘এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর আদেশই যথেষ্ট।’ অস্বস্তিকর অবস্থা কাটাতে মিসেস ইন্দিরা গান্ধীকে রাজি হতে হয় এবং (তিনি) জেনারেল মানেকশকে বাংলাদেশ থেকে সৈন্য প্রত্যাহারের দিনক্ষণ নির্ধারণের নির্দেশ দেন।’’
প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও লেখক আবুল মনসুর আহমদের বিখ্যাত বই ‘আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর’ থেকে : ‘পরদিন উভয় প্রধানমন্ত্রীর আলোচনা সম্পর্কে একটি সুন্দর যুক্ত বিবৃতি প্রকাশিত হইল। তাতে উভয় স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের কল্যাণের জন্য পারস্পরিক সহযোগিতার কথা ছাড়াও বলা হইল যে, আগামী ২৫ মার্চের মধ্যে ভারতীয় সৈন্য অপসারণের কাজ সমাপ্ত হইবে। আমি এ ঘোষণায় আহলাদিত হইলাম এবং শেখ মুজিবের কূটনৈতিক সাফল্যে গর্বিত হইলাম। কার্যত বাংলাদেশ হইতে সৈন্য অপসারণের কাজটা নির্ধারিত তারিখের অনেক আগেই সমাপ্ত হইল। ১২ মার্চ তারিখে ভারতীয় সৈন্য ঢাকা ত্যাগ করিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান একটি প্রাণস্পর্শী সংক্ষিপ্ত ভাষণে তাদের বিদায় সম্ভাষণ জানাইলেন।’
বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘আমি সশ্রদ্ধচিত্তে ভারতের জনগণ ও প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে সালাম জানাই। বিশ্বের এমন কোনো দেশ নেই, যেখানে শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ব্যক্তিগতভাবে আমার মুক্তির জন্য যাননি। অনেকে বলেছেন, ভারতীয় সেনাবাহিনী কবে যাবে। মতিলাল নেহেরুর নাতনি, পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরুর কন্যা ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীকে আমি ভালো করে চিনি। আমি যেইদিন বলব, সেই দিনই ভারতীয় সৈন্য বাংলা থেকে চলে যাবে। ভারতীয় সৈন্য হানাদার বাহিনী নয়।’
সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ফারুক চৌধুরী বলেছেন-‘১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দিল্লি থেকে তার সঙ্গে ঢাকা আসার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। আমি তখনই দেখেছি তার মনে কাজ করছে কবে বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় সেনাবাহিনী চলে যাবে। একটি স্বাধীন দেশে অন্য দেশের সৈন্য অবস্থান করলে সে দেশ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাবে না, এটি তিনি বুঝতেন। ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তার কলকাতা সফরের সময় ২৫ মার্চের মধ্যে ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রত্যাহারের ঘোষণা আসে। তিনি কিছুটা ঝুঁকি নিয়েই, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যথেষ্ট ভালো না হওয়া সত্ত্বেও এ কাজটি করেছিলেন। এটি না হলে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়া দ–রূহ হতো।’
প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ এএফ সালাহউদ্দিন আহমেদের ‘বাংলাদেশ-পাস্ট অ্যান্ড প্রেজেন্ট’ (নয়াদিল্লির এপিএইচ পাবলিশিং হাউজ থেকে প্রকাশিত) বইয়ের ২১৫ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে : A high watermark of Sheikh Mujib’s statesmanship was reflected when during his visit to Kolkata on 6-8 February, 1972, a joint declaration was signed by the prime minister of India and Bangladesh, announcing that the Indian troops would be withdrawn from Bangladesh by 25 March, 1972. It is a matter of interest to note that secret British official papers released after thirty years on January 1, 2003, mention that Mrs. †andhi, on a visit to Britain in December 1971 told British Prime Minister Edward Heath regarding the pressure in her cabinet for her to take Pakistani territory and not return it.
বস্তুত সেদিন বঙ্গবন্ধুর উপস্থিতি যে কতটা প্রয়োজন ছিল, তা এখনকার প্রজন্মের অনেককেই বোঝানো সম্ভব নয়। তখন আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের অনেকেই মনে করছিলেন, ‘আমরা সবাই রাজা’। কেউ কাউকে মানছিলেন না। তরুণ নেতারা অস্থায়ী সরকারের কোনো কথা শুনছিলেন না। একটি নৈরাজ্যের মতো অবস্থা ছিল ২৫টি দিন। তিনি না এলে মুক্তিযোদ্ধারা অস্ত্র জমা দিতে চাইতেন না সহজে। ভারতীয় সৈন্যও হয়তো অত তাড়াতাড়ি ফিরে যেত না। অনেক দেশের স্বীকৃতি পেতেও বেগ পেতে হতো। বঙ্গবন্ধুর প্রত্যাবর্তনের দিন থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব সংহত হয়। আজকের এই দিনে বঙ্গবন্ধুর রুহের মাগফিরাত কামনা করে মহান আল্লাহতায়ালার দরবারে কায়মনোবাক্যে দোয়া করছি।
কর্নেল মোহাম্মদ আবদুল হক, পিএসসি (অব.)
সামরিক ইতিহাস ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক
- সবাই নিশ্চিত থাকেন ভোট সুষ্ঠু হবে- নাইক্ষ্যংছড়িতে বান্দরবান পুলিশ সুপার
- কেএনএফ এর জন্য নতুন নারী সদস্য রিক্রুট করতো র্যাবের হাতে আটক আকিম বম
- কেএনএফ এর নারী শাখার অন্যতম সমন্বয়ক আটক
- থানচি উপজেলার দুর্গম থুইসা পাড়ায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ড
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- নাইক্ষ্যংছড়ি ৮টি আগ্নেয়াস্ত্রসহ সরঞ্জাম উদ্ধার
- জমি নিয়ে বিরোধের জেরে নিহত ১
- কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনার ওপর জোর প্রধানমন্ত্রীর
- নারীবান্ধব শিক্ষানীতির কারণে মেয়েরা এগিয়ে: প্রধানমন্ত্রী
- সেমিকন্ডাক্টর খাতে ১০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের সম্ভাবনা
- রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না
- বিপিসির এলপি গ্যাস বটলিং প্ল্যান্ট আধুনিকায়ন, জুনে চালু
- প্রত্যাশা নতুন অধ্যায়ের
- ২-৩ বছরের মধ্যে মহাকাশে যাবে বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্যাটেলাইট
- রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য ১১০ বিলিয়ন ডলার
- একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
- একক গ্রাহকের ঋণসীমা অতিক্রম না করতে নির্দেশ ব্যাংকগুলোকে
- দেশি শিং মাছের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচনে সফলতা
- বান্দরবানে ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- বান্দরবানে মডেল মসজিদ ও ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের কার্যক্রম উদ্বোধন
- সম্পর্ক পুনর্গঠনের বার্তা যুক্তরাষ্ট্রের
- ভারতের নির্বাচনের পর ভিসা সহজ করা নিয়ে আলোচনা
- আনন্দের ঢেউ কর্ণফুলীতে
- বদলাচ্ছে ধর্ষণের সংজ্ঞা প্রস্তাবে যুক্ত তৃতীয় লিঙ্গ
- অসহনীয় মামলা জটে বিচার বিভাগ ন্যুব্জ: প্রধান বিচারপতি
- সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে উপকারভোগী বাড়ছে
- ১৫ শতাংশ কর দিলে কালোটাকা সাদা
- ঋণ পাবেন না খেলাপিরা
- প্লাস্টিক বর্জ্যে সড়ক
- হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আসছে ভারতের পেঁয়াজ
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- নাথান বম এখন কোথায়, কেএনএফের শক্তির উৎস কী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবান সদরে আব্দুল কুদ্দুছ আলীকদমে জামাল উদ্দীন চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- আর্তমানবতার সেবায় রেডক্রিসেন্ট সর্বদাই নিয়োজিত - বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- বান্দরবানে জিপিএ-৫, ১০০ জন,এগিয়ে ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ