বঙ্গবন্ধুর জীবন ও বাংলাদেশ একইসূত্রে গাঁথা
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১৫ মার্চ ২০২২
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘সভ্যতার সংকট’ প্রবন্ধে লিখেছেন, ‘পরিত্রাণ কর্তার জন্মদিন আসছে আমাদের এই দারিদ্র্য লাঞ্ছিত কুটিরের মধ্যে; অপেক্ষা করে থাকব, সভ্যতার দৈববানী সে নিয়ে আসবে, মানুষের চরম আশ্বাসের কথা মানুষকে শোনাবে এই পূর্বদিগন্ত থেকেই।’ কবিগুরুর সেই পরিত্রাণ কর্তা হয়েই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আবির্ভূত হয়েছিলেন এই ভূখণ্ডে। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ মধুমতির তীরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়ায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। যার জন্ম না হলে বাংলাদেশ নামে স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হতো না। যার হাত ধরে বাঙালি জাতি দীর্ঘ সংগ্রামের পরিক্রমায় ২৪ বছরের পাকিস্তানি শাসকদের অপশাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করে ছিনিয়ে এনেছিলেন একটি লাল সবুজের পতাকা, স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ। বাঙালি জাতির সেই মহান নেতার ১০২তম জন্মবার্ষিকীতে সমগ্র জাতি গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করছে।
গোপালগঞ্জের মিশন স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে যোগদানের কারণে প্রথমবারের মতো গ্রেফতার হন। এরপরই শুরু হয় সংগ্রামী জীবনের অভিযাত্রা। কিশোর বয়সে থেকেই তিনি সক্রিয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৪০ সালে সর্বভারতীয় মুসলিম ফেডারেশনের সদস্য হয়ে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। ১৯৪৬ সালে তিনি কলকাতা ইসলামিয়া কলেজের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হলে ১৯৪৯ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের যুগ্ম-সম্পাদক ও ১৯৫৩ সালে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তান অ্যাসেম্বলির সদস্য ও মন্ত্রী হন। ১৯৫৬ সালে আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ দিয়ে দলটিকে অসাম্প্রদায়িক দলে পরিণত করেন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৮ সালের সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ছয়-দফা ও পরবর্তীতে ১১ দফা আন্দোলন, ১৯৬৯ সালে গণঅভ্যুত্থানসহ প্রতিটি গণতান্ত্রিক ও স্বাধিকার আন্দোলনে তিনি সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন। সে জন্যই বাঙালি জাতির অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে আজীবন সংগ্রামী বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতাকে জীবনের প্রায় ১৪ বছরই বিভিন্ন সময়ে কারাবরণ করতে হয়েছে।
১৯৭০ সালের সারাধণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জিত হলেও তৎকালীন সামরিক সরকার ক্ষমতা হস্তান্তর না করে উল্টো বাঙালির অধিকার হরণ করতে নানা রকম দমন-পীড়ন শুরু করে। সেই প্রেক্ষাপটে বঙ্গবন্ধু একাত্তরের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। ভাষণটি স্বাধীনতাযুদ্ধের ক্ষেত্রে এমনই প্রাসঙ্গিক ছিল যে, সেটিকে গুরুত্ব নিয়ে ইউনেস্কোর ইন্টারন্যাশনাল মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড রেজিস্টারে অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে ভাষণটিকে ‘বিশ্বপ্রামাণ্য ঐতিহ্য’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
বঙ্গবন্ধুই ছিলেন বাংলার জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি, একমাত্র নেতা। কার্যত পুরো বেসামরিক প্রশাসন তারই নির্দেশে চলতে থাকে, তিনিই অঘোষিত সরকারপ্রধান। ১২ মার্চ লন্ডনের ইভনিং স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকায় লেখা হয়, শেখ মুজিবুর রহমানের ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িটি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের মতো পরিচিতি পেয়েছে। ৩২ নম্বর বাড়ি থেকেই তখন সারা বাংলাদেশ পরিচালিত হতো। ১৬ মার্চ ঢাকায় ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য মুজিব-ইয়াহিয়া বৈঠক, ২৪ মার্চ মুজিব-ইয়াহিয়া-ভুট্টোর ব্যর্থ বৈঠক এবং ২৫ মার্চ নিরস্ত্র বাঙালির ওপর পাকিস্তানি হায়নাদের বর্বোরচিত হামলা, প্রতিটি ধাপ অতিক্রম করেই ২৫ মার্চ মধ্যরাত অর্থ্যাৎ ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে রাত ১২টা ২০ মিনিটে বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা: ‘This may be my last message, from today Bangladesh is Independent...........(এটাই আমার শেষ বার্তা,আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন.......)
ঘোষণাপত্রটি সারাদেশে বিদ্যুৎবেগে ছড়িয়ে পড়ে। সেই সময়টি থেকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ শুরু হয়ে যায়। স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়ার অপরাধে শেখ মুজিবুর রহমানকে রাত ১টা ১০ মিনিটে তার ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাসভবন থেকে গ্রেফতার করে পাকিস্তানে নিয়ে যাওযা হয়। বন্দি বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠলেন আরও শক্তিশালী। বঙ্গবন্ধুর নামেই শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। দীর্ঘ নয় মাস সশস্ত্রযুদ্ধ আর ত্রিশ লক্ষ শহীদ ও দুই লক্ষ সম্ভমহারা মা-বোনের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হলো একটি স্বাধীন সার্বভৌম ‘বাংলাদেশ’। ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি পাকিস্তান কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধু মুক্তি পেয়ে ১০ জানুয়ারি দেশে ফিরে আসেন। এরপর যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশকে পুনর্গঠনে নানামুখী কার্যক্রম শুরু করেন। কিন্তু স্বাধীনতার পরাজিত শত্রুদের ষড়যন্ত্রে এদেশেরই কিছু কুলাঙ্গারের হাতে মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায়ই সপরিবারে তিনি শহীদ হন। থমকে যায় বাংলাদেশের চাকা।
বঙ্গবন্ধুর কাছে জেল ছিল দ্বিতীয় বাড়ি। পাকিস্তানি শাসনের ২৪ বছরের বিভিন্ন সময়ে বঙ্গবন্ধু ৪৬৮২ দিন জেলে কাটিয়েছেন। এ সময়ের মধ্যে অন্তত পক্ষে আটটি জন্মদিন তিনি কারাগারে কাটিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু সর্বপ্রথম ১৯৫০ সালে ৩১তম জন্মদিন এবং সর্বশেষ ১৯৬৮ সালে ৪৯তম জন্মদিনে কারাগারে ছিলেন। বঙ্গবন্ধু সাধারণত নিজের জন্মদিন পালন করতেন না। ১৯৭১ সালের সেই উত্তাল সময়ের ১৭ মার্চ ছিল বঙ্গবন্ধুর ৫২তম জন্মদিন। দেশি-বিদেশি সাংবাদিকরা বঙ্গবন্ধুর কাছে নিজের জন্মদিনের অনুভূতি সম্পর্কে জানতে চাইলে, তিনি বলেন ‘আমি জনগণেরই একজন। আমার জন্মদিনও কী মৃত্যুদিনও কী? আমার দেশের জনগণের জন্য আমার জীবন-মৃত্যু। আপনারা আমাদের জনগণের অবস্থা জানেন। অন্যের খেয়ালে যেকোনো মুহূর্তে তাদের মৃত্যু হতে পারে। আজকের দিনে আমার একমাত্র চাওয়া জনগণের সার্বিক মুক্তি’। এটাই ছিল বঙ্গবন্ধুর ভাবনা। এদেশের মানুষের জন্য ছিল তার জীবনের সব চাওয়া-পাওয়া।
বিংশ শতাব্দীতে যারা নির্যাতিত, নিপীড়িত ও শোষিত মানুষের মুক্তির জন্য অবদান রেখে ইতিহাসের পাতায় স্মরণীয় বরণীয় হয়ে আছেন তাদের মধ্যে অন্যতম নামটি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এ জন্যই কিউবার কিংবদন্তি নেতা বিপ্লবী নেতা ফিদেল কাস্ট্রো বলেছিলেন, আমি হিমালয় দেখিনি, শেখ মুজিবকে দেখেছি। ব্যক্তিত্ব ও সাহসে এই মানুষটি ছিলেন হিমালয় সমান। সুতরাং আমি হিমালয় দেখার অভিজ্ঞতা লাভ করি।
শ্রীলংকার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী লক্ষণ কাদির গামা মহান নেতা (বঙ্গবন্ধুকে) মূল্যায়ন করতে গিয়ে বলেছিলেন, দক্ষিণ এশিয়া গত কয়েক শতকে অনেক শিক্ষক, দার্শনিক, দক্ষ রাষ্ট্রনায়ক, রাজনৈতিক নেতা ও যোদ্ধা উপহার দিয়েছে। কিন্তু শেখ মুজিবুর রহমান সবকিছুকে ছাপিয়ে যান, তার স্থান নির্ধারিত হয়ে আছে সর্বকালের সর্বোচ্চ আসনে।
গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, মৈত্রী, সাম্য ও বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখার জন্য তিনি পেয়েছেন বিশ্ব শান্তি পরিষদের ‘জুলিও কুরি’ পদক। ২০০৪ সালে বিবিসি পরিচালিত জরিপে নির্বাচিত হয়েছেন ‘সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি’। কারাগারের রোজনামচায় বঙ্গবন্ধু লিখেছেন, রাজনীতি করতে হলে নীতি থাকতে হয়। সত্য কথা বলার সৎ সাহস থাকতে হয়। তিনি জীবনে কখনো নীতির প্রশ্নে আপস করেননি। বারবার জেলে গিয়েছেন তবুও কখনো মাথানত করেননি। এ জন্য তিনি দল-মত, ধর্ম-বর্ণ সকল মানুষের নেতা হতে পেরেছিলেন। তিনি বাংলার অবিসংবাদিত নেতা হয়ে উঠেছিলেন।
বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশকে কখনো আলাদা করা যাবে না। তিনিই বাংলাদেশের কারিগর, নির্যাতিত, নিপীড়িত বাঙালির মুক্তির দিশারি। পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকে বাংলাদেশের বিজয় লাভের পর দেশের মাটিতে ফিরে আসার আগপর্যন্ত জীবনের একটা বড় সময়ই জেলে কাটিয়েছেন। স্ত্রী ও সন্তানদের থেকে দূরে থাকলেও কখনো ব্যক্তিস্বার্থে আপস করেননি। বাংলার জনগণের মুক্তি ও বাংলাদেশের স্বাধীনতাই ছিল তার জীবনের মূল ভাবনা।
বঙ্গবন্ধুর জীবন ও বাংলাদেশ একইসূত্রে গাঁথা। এ জন্যই তিনি বাঙালি জাতির পিতা। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, বাঙালি জাতি থাকবে ততদিন বাঙালি জাতির ইতিহাসে বঙ্গবন্ধুর অবদান চিরদিন স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। বাঙালি জাতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতাচিত্তে ইতিহাসের মহাপুরুষকে চিরকাল স্মরণ করবে।
লেখক : সদস্য, সম্প্রীতি বাংলাদেশ ও সাবেক ছাত্রনেতা। ইমেইল : [email protected]
- ড্রামভর্তি অস্ত্র-বোমার সরঞ্জাম উদ্ধার
- র্যাবের হাতে আটক কেএনএফ এর ২ সদস্য কারাগারে
- জনগণ ও বাস্তবতা বিবেচনায় পরিকল্পনা প্রণয়ন করুন
- ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে: শেখ হাসিনা
- সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসক শেখ হাসিনা :কাদের
- আম নিতে চায় রাশিয়া-চীন
- মূল্যস্ফীতি হ্রাসই লক্ষ্য
- সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হলেই সঙ্গে সঙ্গে গ্রেপ্তার: নির্বাচন কমিশনার
- স্মার্ট দেশ গড়ার মাধ্যমে এসডিজির অভীষ্ট অর্জন
- যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ৩০ ব্যাংকের এমডি
- কর আদায়ে বহুতল ভবন নির্মাণে আগ্রহী এনবিআর
- সবাই নিশ্চিত থাকেন ভোট সুষ্ঠু হবে- নাইক্ষ্যংছড়িতে বান্দরবান পুলিশ সুপার
- কেএনএফ এর জন্য নতুন নারী সদস্য রিক্রুট করতো র্যাবের হাতে আটক আকিম বম
- কেএনএফ এর নারী শাখার অন্যতম সমন্বয়ক আটক
- থানচি উপজেলার দুর্গম থুইসা পাড়ায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ড
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- নাইক্ষ্যংছড়ি ৮টি আগ্নেয়াস্ত্রসহ সরঞ্জাম উদ্ধার
- জমি নিয়ে বিরোধের জেরে নিহত ১
- কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনার ওপর জোর প্রধানমন্ত্রীর
- নারীবান্ধব শিক্ষানীতির কারণে মেয়েরা এগিয়ে: প্রধানমন্ত্রী
- সেমিকন্ডাক্টর খাতে ১০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের সম্ভাবনা
- রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না
- বিপিসির এলপি গ্যাস বটলিং প্ল্যান্ট আধুনিকায়ন, জুনে চালু
- প্রত্যাশা নতুন অধ্যায়ের
- ২-৩ বছরের মধ্যে মহাকাশে যাবে বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্যাটেলাইট
- রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য ১১০ বিলিয়ন ডলার
- একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
- একক গ্রাহকের ঋণসীমা অতিক্রম না করতে নির্দেশ ব্যাংকগুলোকে
- দেশি শিং মাছের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচনে সফলতা
- বান্দরবানে ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- নাথান বম এখন কোথায়, কেএনএফের শক্তির উৎস কী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবান সদরে আব্দুল কুদ্দুছ আলীকদমে জামাল উদ্দীন চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- আর্তমানবতার সেবায় রেডক্রিসেন্ট সর্বদাই নিয়োজিত - বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি
- বান্দরবানে জিপিএ-৫, ১০০ জন,এগিয়ে ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ