বাঙালির ইতিহাসের সবচেয়ে বড় টার্নিং পয়েন্ট
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২৫ মার্চ ২০২৩
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ ছিল ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট সৃষ্টি হওয়া পূর্ব পাকিস্তানের শেষদিন; রাতটি ছিল ভয়ংকর বিভীষিকাময়। সেদিন দিবাগত রাতে পাক হানাদার বাহিনী ‘অপারেশন সার্চ লাইটে’র নামে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর নির্বিচারে চালায় বিশ্ব ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যা।
মানবসভ্যতার ইতিহাসে এটি একটি কলঙ্কিত হত্যাযজ্ঞের দিন। গভীর রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর অতর্কিত আক্রমণে ও অগ্নিসংযোগে বাংলার মানুষ হতচকিত ও জ্ঞানশূন্য হয়ে দিগ্বিদিক দৌড়াতে থাকে। অসংখ্য নারী-পুরুষ, শিশু, দুর্বল, সবল, বৃদ্ধকে নির্মম ও পৈশাচিকভাবে হত্যা করা হয়।
পৃথিবীর ইতিহাসে এটি ছিল এক কলঙ্কজনক রাত। পাকিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার ২৩ বছর ৭ মাস ১২ দিনের অসংখ্য ব্যর্থতা, শাসন, শোষণ, নির্যাতন, শাসক শ্রেণির লোভ, হিংসা ও অবহেলার শত শত কালিমার সঙ্গে শাসকগোষ্ঠী পাকিস্তানের অস্তিত্বের কাঠে শেষ পেরেকটি পুঁতে দেয় ২৫ মার্চ। তারা নৃশংস গণহত্যা চালিয়ে চিরতরে বাঙালির স্বাধিকারের চেতনা মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিতে চেয়েছিল। বাঙালি জাতির জীবনে এক ভয়াল নিষ্ঠুরতার স্মৃতি হিসাবে চিহ্নিত এ কালরাত। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী পরিকল্পিতভাবে এ দেশবাসীকে হত্যার উৎসবে মেতে উঠেছিল। চিরতরে স্তব্ধ করতে চেয়েছিল বাঙালির অধিকার আদায়ের সংগ্রাম।
ধর্মীয় কারণে ভারতবর্ষ বিভক্ত হয়ে কার্যত হিন্দুদের জন্য ভারত আর মুসলমানদের জন্য পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টি হয়েছিল বটে। ভারতীয় নেতারা আদর্শগতভাবে প্রকৃত হিন্দু ছিলেন; কিন্তু পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর চরিত্র ইসলামী আদর্শের ধারেকাছেও ছিল না। ফলে পাকিস্তান সাংবিধানিকভাবে ইসলামী প্রজাতন্ত্র হলেও বাস্তবে এর কোনো প্রতিফলন ছিল না। ইসলামী আদর্শ যে সাম্য, মৈত্রী, মানবিক মূল্যবোধ, ইনসাফ, ন্যায়বিচার ও সামাজিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করার জন্য সৃষ্টি হয়েছে; পাকিস্তানি শাসকদের চরিত্রে তার ছিটেফোঁটাও ছিল না।
ফলে তারা পূর্ব পাকিস্তানি জনগণের ওপর চরম জুলুম, অন্যায় ও অবিচার করতে থাকে। এসব কারণেই পূর্ব পাকিস্তানের সর্বস্তরের মানুষ বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে মানুষের সম্মান-মর্যাদা, মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্যে স্বাধীনতা লাভের জন্য তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলে। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ জাতিকে উজ্জীবিত করে মুক্তির সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে স্বাধীনতা অর্জনের জন্য।
২৫ মার্চের গুরুত্ব বুঝতে হলে এর ইতিবৃত্ত জানতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণা সংস্থা ব্রুকিংস ইনস্টিটিউশনের দক্ষিণ এশিয়া বিশেষজ্ঞ ব্রুস রিডেল তার ‘ডেডলি এমব্রেস’ বইতে লিখেছেন, পাকিস্তান সৃষ্টির প্রথম থেকেই ‘পাকিস্তানের কাছে বাংলার গুরুত্ব ছিল দ্বিতীয়’ এবং বাঙালিদের ‘দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক’ হিসাবে দেখা হতো। ‘প্রথম থেকেই পশ্চিম পাকিস্তানে পাঞ্জাব প্রদেশের একচ্ছত্র দৌরাত্ম্য ছিল। পাকিস্তানের ওই অংশে সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা ছিল পাঞ্জাবে। সবচেয়ে বেশি উর্বর কৃষিজমি ছিল সেখানে। সবচেয়ে বড় কথা, সেনাবাহিনীতে বেশি প্রতিনিধিত্ব ছিল পাঞ্জাবের।
অনেক পাঞ্জাবি সেনা কর্মকর্তা মনে করতেন, পাকিস্তান সৃষ্টি হয়েছে তাদের স্বার্থ রক্ষায়। তাদের অনেকেই বাঙালিদের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক মনে করতেন, মনে করতেন বাঙালিদের লড়াই করার ক্ষমতা নেই।’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘সেনাবাহিনী ও আমলাতন্ত্রে পাঞ্জাবিদের আধিপত্য কায়েম হওয়ায় কেন্দ্রীয় সরকার পশ্চিমাংশের উন্নয়নের দিকে প্রধান নজর দিল। পূর্ব পাকিস্তানকে একরকম উপনিবেশ হিসাবে দেখা শুরু হয়’ (সূত্র : বিবিসি)।
পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কয়েক মাসের মধ্যে অর্থাৎ ১৯৪৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি করাচিতে পাকিস্তান বিধানসভায় রাষ্ট্রভাষা উর্দু করার পক্ষে মতামত প্রদান করা হয়। ১৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকার কুর্মিটোলায় ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্ট প্রতিষ্ঠার দিনের অনুষ্ঠানে তৎকালীন এরিয়া কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আইয়ুব খান বাঙালি সৈনিকদের উর্দু ভাষায় কথা বলার নির্দেশ দিলে মেজর এমটি হোসেন ও ক্যাপ্টেন এমএ গণি তীব্র ভাষায় এর প্রতিবাদ করেন। ১৯ মার্চ মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করা হবে ঘোষণা দিলে তীব্র প্রতিবাদ শুরু হয়।
১৯৫২ সালে রক্তাক্ত হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হয়। এরপর পাকিস্তানিরা শুরু করে নানা ষড়যন্ত্র। গণতন্ত্রের পরিবর্তে প্রতিষ্ঠিত হয় স্বৈরতন্ত্র বা সামরিক শাসন। দীর্ঘ নয় বছরে একটি শাসনতন্ত্র প্রণয়ন করা হলেও সে অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালিত হচ্ছিল না। ১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর জেনারেল আইয়ুব খান প্রেসিডেন্ট ইসকান্দার মির্জার মাধ্যমে সামরিক শাসন জারি করে গণতন্ত্রকে ভূলুণ্ঠিত করেন। ২০ দিনের মাথায় ইসকান্দার মির্জা অপসারিত হয়ে দেশান্তরিত হন। সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হন আইয়ুব খান।
যদিও ১৯৬২ সালে সামরিক শাসনের অবসান ঘটে; কিন্তু চতুর এ স্বৈরশাসক নির্বাচনে দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে প্রেসিডেন্টের পদটি দখল করেন। ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে বাঙালি সৈন্যদের ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্ট অসাধারণ বীরত্ব ও বিস্ময়কর সফলতা প্রদর্শন করে। ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি শেখ মুজিবুর রহমান স্বায়ত্তশাসনের জন্য ৬ দফা দাবি আদায়ে আন্দোলন শুরু করেন, যা গণআন্দোলনে রূপ নেয় এবং সারা পাকিস্তান উত্তাল হয়ে পড়ে। ১৯৬৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি ৬ দফা দাবির ওপর গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় রাওয়ালপিন্ডিতে এবং তা ব্যর্থ হলে ২৫ মার্চ আবারও সামরিক শাসন জারি করে জেনারেল ইয়াহিয়া খানের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন।
জেনারেল ইয়াহিয়া গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য ৭ ও ১৭ ডিসেম্বর জাতীয় পরিষদের নির্বাচন দেন। ৩০০ আসনের এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ১৬৭ আসনে বিজয়ী হয়ে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসাবে সরকার গঠনের যোগ্যতা অর্জন করে। ১৪ জানুয়ারি ইয়াহিয়া খান ঘোষণা করেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমানই হচ্ছেন দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী।’ কিন্তু কুখ্যাত ভুট্টো ও পাকিস্তানি জেনারেলদের কূট চক্রান্তে ক্ষমতা হস্তান্তর না করে বাঙালি জাতিকে চিরতরে দুর্বল করার গভীর ষড়যন্ত্র চলতে থাকে গোপনে।
সারা পূর্ব পাকিস্তান আন্দোলনে উত্তাল হতে থাকে। এ গভীর ষড়যন্ত্র আঁচ করতে পেরে বঙ্গবন্ধু ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে লাখ লাখ মানুষের সামনে তার ঐতিহাসিক ভাষণে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি তার ভাষণে সর্বশেষ যে আলটিমেটাম দেন, তা ছিল-‘রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরও দেবো। এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাআল্লাহ্। এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’
এরপর ইয়াহিয়া খান বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আলোচনা করার জন্য ঢাকায় আসেন। ১৬ থেকে ২২ মার্চ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়, যা ছিল এক প্রতারণা মাত্র। বৈঠকের আড়ালে তারা ব্যাপক গণহত্যা পরিচালনা করার জন্য সৈন্য বৃদ্ধি করতে থাকে। অবশেষে ইয়াহিয়া ঢাকা ত্যাগ করেন। এরপর আসে সেই ২৫ মার্চ, বৃহস্পতিবারের কালরাত। বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করার পর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের আসল রূপে আত্মপ্রকাশ করে।
‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামে বাঙালি জাতির একটি প্রজন্মকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার জন্য নারকীয় এক পরিকল্পনা নেওয়া হয়। সুনির্দিষ্ট কিছু লক্ষ্য সামনে রেখে এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে জেনারেল টিক্কা খান বলেছিলেন, ‘আমি পূর্ব পাকিস্তানের মাটি চাই, মানুষ চাই না।’ ফলস্বরূপ বাঙালি জাতির জীবনে নেমে আসে বিভীষিকাময় এক কালরাত। হানাদার বাহিনী পরিকল্পিত পন্থায় হিংস্র দানবের মতো ঝাঁপিয়ে পড়ে বাঙালির ওপর।
মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে জেনারেল ওসমানীর নেতৃত্বে মেজর জিয়াউর রহমান, মেজর সফিউল্লাহ, মেজর খালেদ মোশাররফ, মেজর মঞ্জুর, এয়ার ভাইস মার্শাল একে খন্দকার, এয়ার ভাইস মার্শাল বাশার ও আরও অনেক সিনিয়র বাঙালি সামরিক অফিসার একত্রিত হন তেলিয়াপাড়ায় ৪ ও ১০ এপ্রিল। প্রণয়ন করেন মুক্তিযুদ্ধের পরিকল্পনা। শুরু হয় স্বাধীনতা যুদ্ধ। ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের সঙ্গে যুক্ত হয় ইপিআর, পুলিশ, আনসার ও দেশের কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, জনতা। অসংখ্য শহিদের রক্ত ও মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে পৃথিবীর বুকে জন্ম নেয় স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ এবং সৃষ্টি হয় একটি লাল-সবুজ পতাকার।
এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা, আমরা তোমাদের ভুলব না।
কর্নেল মোহাম্মদ আবদুল হক, পিএসসি (অব.) : সামরিক ইতিহাসবিদ ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- বান্দরবানে কেএনএফের আরও দুই সদস্য কারাগারে
- প্রচারণা বন্ধ করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে আশার ইঙ্গিত বর্তমান চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীরের
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- ফরিদপুরের ঘটনায় জড়িতদের ছাড় নেই
- তাপদাহে দেশে লবণ উৎপাদনে রেকর্ড
- রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে পাঁচ সন্ত্রাসী আটক
- বাজেট হবে জনবান্ধব
- চলতি মাসের ২৬ দিনে এলো ১৬৮ কোটি ডলার
- মে থেকে বাংলাদেশে ফ্লাইট চালু করবে ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্স ও এয়ার চায়না
- চলতি বছর মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি আলোচনা শুরু করবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড
- কোরবানির জন্য এক কোটি ৩০ লাখ গবাদিপশুর জোগান রয়েছে: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
- স্কুলে থাকবে না দ্বিতীয় শিফট
- রোগীর প্রতি অবহেলা বরদাশত করব না
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- বান্দরবানে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালিত
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- রুমায় সেনা অভিযানে ২ কেএনএফ সদস্য নিহত অস্ত্র উদ্ধার
- শেখ জামালের আজ ৭১তম জন্মদিন
- সবাইকে দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করতে হবে
- ৯ মে থেকে হজের ফ্লাইট শুরু
- সরকারি সুবিধাভোগী নির্বাচনের প্রচারে নামলে প্রার্থীতা বাতিল: ইসি রাশেদা
- স্বাস্থ্য বিভাগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন
- আগামীকাল দেশের পথে রওনা হচ্ছে এমভি আবদুল্লাহ
- বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমোদন দিল ভারত
- গবেষণার মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের আহ্বান প্রাণিসম্পদমন্ত্রীর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মূল সড়কে বন্ধ হচ্ছে মোটরসাইকেল: বিআরটিএ চেয়ারম্যান
- দেশের ওষুধ যাচ্ছে ১৫৭ দেশে
- থাই ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- বান্দরবান পৌর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- স্বামী সংসার স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা চায় রুনা ত্রিপুরা
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন চহ্লামং মারমা
- কেএনএফ সংগঠনের সাথে জড়িত সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সহ গ্রেপ্তার ৭
- নতুন ১১ জেলা যুক্ত হচ্ছে রেল নেটওয়ার্কে
- রুমায় সেনা অভিযানে ২ কেএনএফ সদস্য নিহত অস্ত্র উদ্ধার
- বহিষ্কার হলেন রুমা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি
- সেনা অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- আবহাওয়া বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
- উপজেলা নির্বাচন বিষয়ে সাংবাদিকের সাথে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আব্দুল কুদ্দুস এর মতবিনিময়
- আলীকদমে বিএনপির ২ নেতাকে বহিষ্কার