বিপ্লব ঘটিয়েছে মুঠোফোন
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২৯ ডিসেম্বর ২০২১
- অনুসন্ধানী প্রতিবেদন
- বদলে যাচ্ছে ব্যাংকিং ১
বছর দুয়েক আগে কুসুম খাতুন ‘খোঁড়া’ পা নিয়ে প্রায় ১০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে রাজশাহী সদরের কৃষি ব্যাংকে লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে প্রতিবন্ধী ভাতা তুলতেন। সেই টাকা তুলে ফের ১০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে ফিরতেন নিজ বাড়িতে। কুসুম খাতুনের সেই কষ্ট লাগব করেছে দেশের মোবাইল ব্যাংকিং। এখন নিকটের মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্টের মাধ্যমেই টাকা তুলতে পারছেন কুসুম খাতুন। কিছুদিন আগেও আলেয়া বেগম মাস শেষে যে টাকা গ্রামের পরিবারের কাছে ঝুঁকি নিয়ে পাঠাতেন, সেই ঝুঁকি শেষ হয়ে এসেছে। কারণ, এখন তিনি নিজেই টাকা পাঠিয়ে দেন মায়ের মোবাইল ব্যাংকিং হিসাবে। মিরপুরের গার্মেন্টস শ্রমিক আলেয়া বেগম এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘টাকা পাঠানোর যে যন্ত্রণা ছিল, এটা শেষ হয়ে গেছে। এমনও হয়েছে, এলাকার কাউরে দিয়ে টাকা পাঠাইছি, কিন্তু পুরো টাকা মায়ের কাছে পৌঁছায়নি। আবার অনেক সময় টাকা দিতে মাসখানেক দেরি করে ফেলছে। সময়ের টাকা সময়ে না পেলে কি হয়। এখন আর সেই চিন্তা নাই।’ দেশজুড়ে কুসুম খাতুন ও আলেয়া বেগমের মতো মোবাইল ব্যাংকিং গ্রাহকের সংখ্যা ১০ কোটি ছাড়িয়েছে।
ব্যাংকে না গিয়েও যে আর্থিক সেবা মিলবে, এমন আলোচনা ১০ বছর আগেও শুরু হয়নি। নব্বইয়ের দশকে যখন দেশে মোবাইল ফোনের ব্যবহার শুরু হয়, সেই ফোনই যে একসময় অনেক আর্থিক লেনদেনের বড় মাধ্যম হয়ে উঠবে, এমন পূর্বাভাসও তখন কেউ দেয়নি। আর এক দশক আগে যখন মোবাইলের মাধ্যমে আর্থিক সেবা (এমএফএস) বা মোবাইল ব্যাংকিং শুরু হয়, তখন এই সেবার গ্রহণযোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। তবে এক দশক পর বাস্তবতা হলো মোবাইল ব্যাংকিং সেবা এখন প্রতি মুহূর্তের আর্থিক প্রয়োজনে অপরিহার্য অংশ। হাতের মুঠোফোনটিই এখন নগদ টাকার চাহিদা মেটাচ্ছে। দেশের জনগোষ্ঠীর বড় একটি অংশ এখন এসব সেবার গ্রাহক। দেশের ব্যাংকিং লেনদেনে বিপ্লব ঘটিয়েছে মোবাইল ব্যাংকিং। সমাজের সব পর্যায়ে পৌঁছে গেছে এ সেবা। দেশের এমন কোন প্রান্ত নেই, যেখানে এ সেবা নেই। এখন মোবাইল ব্যাংকিং শুধু টাকা পাঠানোর মাধ্যম না। এর ব্যবহার হচ্ছে সব ধরনের ছোট ছোট লেনদেনে। বিশেষ করে পরিষেবা বিল পরিশোধ, স্কুলের বেতন, কেনাকাটা, সরকারী ভাতা, টিকেট ক্রয়, বীমার প্রিমিয়াম পরিশোধ, মোবাইল রিচার্জ ও অনুদান প্রদানের অন্যতম মাধ্যম। আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ে টাকা জমা করতে এখন আর এজেন্টদের কাছেও যেতে হচ্ছে না। ব্যাংক বা কার্ড থেকে সহজেই টাকা আনা যাচ্ছে এসব হিসাবে। আবার এসব হিসাব থেকে ব্যাংকেও টাকা জমা শুরু হয়েছে, ক্রেডিট কার্ড বা সঞ্চয়ী আমানতের কিস্তিও জমা দেয়া যাচ্ছে। এর ফলে একটি মুঠোফোনই যেন একেকজনের কাছে নিজের ব্যাংক হয়ে উঠেছে।
জানা গেছে, বাংলাদেশে মোবাইলের মাধ্যমে আর্থিক সেবার যাত্রা শুরু হয় ২০১১ সালের মার্চে। বেসরকারী খাতের ডাচ্-বাংলা ব্যাংক প্রথম এ সেবা চালু করে। পরে এটির নাম বদলে হয় রকেট। এরপর ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমএফএস সেবা চালু করে বিকাশ। পরবর্তী সময়ে আরও অনেক ব্যাংক এ সেবায় এসেছে। তবে খুব সুবিধা করতে পারেনি। বর্তমানে বিকাশ, রকেটের পাশাপাশি মাই ক্যাশ, এম ক্যাশ, উপায়, শিওর ক্যাশসহ ১৩টি ব্যাংক এ সেবা দিচ্ছে। ব্যাংক ছাড়াও মোবাইলে আর্থিক সেবার বড় মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে রাষ্ট্রীয় ডাক বিভাগের সেবা ‘নগদ’। ২০১৯ সালের মার্চে চালু হওয়া প্রতিষ্ঠানটির এ সেবা দুই বছরে বড় বাজার দখল করে নিয়েছে। বর্তমানে তাদের নিবন্ধিত গ্রাহক চার কোটি ৪৫ লাখ। নগদে দৈনিক লেনদেন হচ্ছে প্রায় ৬৫০ কোটি টাকা। সর্বশেষ গত সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং নিয়ে যে প্রতিবেদন তৈরি করেছে তাতে দেখা যায়, দেশে এ সেবায় নিবন্ধিত গ্রাহক ১০ কোটি ৬৪ লাখ ৭১ হাজারের বেশি। এর মধ্যে ৩ থেকে ৪ কোটি হিসাবে প্রতি মাসে নিয়মিত লেনদেন হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি পাওয়া ব্যাংকগুলো বর্তমানে ১১ লাখ ৪২ হাজার এজেন্টের মাধ্যমে সারাদেশে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে। এজেন্ট হয়ে একজন আয় করতে পারেন প্রায় ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা। রাজধানীর মিরপুরের মিজান টেলিকমের বিকাশ এজেন্ট মিজানুর রহমান জনকণ্ঠকে জানান, ‘আমি মাত্র ৩০ হাজার টাকা নিয়ে এই ব্যবসা শুরু করেছি। দোকান ভাড়া এবং ডেকোরেশন বাবদ ৩০ হাজার টাকা। মোট ৬০ হাজার টাকা। তবে লাভ হচ্ছে ভাল। প্রতিদিন ৭০০-৮০০ টাকা আয় হয়।’ মিজানের মতো লাখ লাখ এজেন্ট এ সেবা দিয়ে ভাগ্য বদলে ফেলেছেন। তাদেরই একজন রফিকুল ইসলাম। সাভারের রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। সেই পঙ্গুত্ব নিয়েই সাভারে একটি ছোট দোকানে মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট নিয়ে ব্যবসা করছেন তিনি। জনকণ্ঠকে রফিকুল বলেন, ‘দুর্ঘটনায় আমার একটি পা কেটে ফেলতে হয়েছে। দীর্ঘ চিকিৎসা শেষে নামতে হয়েছে জীবনযুদ্ধে। শুরুতে ছোট একটি দোকান দেই। গত তিন বছর ধরে মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করছি। সামান্য আয় দিয়েই সংসার চালিয়ে নিচ্ছি।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত সেপ্টেম্বর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রাহকরা ৬৫ হাজার ১৪১ কোটি টাকা লেনদেন করেছেন। সে হিসেবে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ১৭১ কোটি টাকা। ঘণ্টায় লেনদেনের পরিমাণ ১০০ কোটি টাকারও বেশি। এই সেবার মাধ্যমে টাকা জমা পড়ে (ক্যাশ ইন) ১৯ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা এবং উত্তোলন (ক্যাশ আউট) হয় ১৬ হাজার ৪৬৩ কোটি টাকা। ব্যক্তি হিসাব থেকে ব্যক্তি হিসেবে পাঠানো হয় (সেন্ড মানি) ১৯ হাজার ৭৯৪ কোটি টাকা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের তৈরি করা এক জরিপে দেখা গেছে, রাজধানীর ৭৬ শতাংশ রিক্সাওয়ালা মুঠোফোনে অর্থাৎ মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে টাকা বাড়িতে পাঠান এবং গড়ে প্রতি সপ্তাহে জনপ্রতি তাদের পাঠানো টাকার পরিমাণ প্রায় ১ হাজার টাকা। শুধু তাই নয় দিনদিন এর সংখ্যা বাড়ছে। রাজধানীর কাওরানবাজারে কয়েকজন রিক্সা চালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাদের অনেকেই এখন কম খরচে বাড়িতে টাকা পাঠাতে পারছেন মুঠোফোনের মাধ্যমে। এর জন্য সময় লাগছে ও খরচ হচ্ছে খুবই কম। ফলে এখন সবাই এই পদ্ধতিতেই বাড়ির আপনজনদের কাছে টাকা পাঠাচ্ছেন।
রিক্সাচালক আবুল হোসেন জনকণ্ঠকে বলেন, ‘আমি দোকানে গিয়া (এজেন্টের কাছে) টাকা পাঠাই। হেয় (স্ত্রী), বাড়ির পাশের এজেন্টের দোকানে গিয়া টাকা উঠায়ে নেয়। অনেক সুবিধা। এখন আর মাসে মাসে বাড়ি যাওন লাগে না। খরচ বাঁচে, সময়ও বাঁচে। ওই সময়টায় আমি বেশি আয় করতে পারি।’ রিক্সাচালক জয়নাল আবেদিনের বাড়ি দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার জয়পুর গ্রামে। তিনি ঢাকায় রিক্সা চালান ১২ বছর ধরে। জানালেন, ‘আমি চ্যালে এ্যাক্ষুণি ট্যাকা পাঠাব্যার পারি। রাত নাই, দিন নাই। এখন তো বাড়িত দুই-তিন দিন পর পর ট্যাকা পাঠাই।’ রিক্সাচালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, মুঠোফোনে টাকা পাঠানোর কারণে তাদের ভোগান্তি কমেছে বহু গুণ। আগে অন্যের কাছে টাকা পাঠালে সেটা অনেক সময় খোয়া যেত। আবার জরুরী প্রয়োজনে এলাকায় টাকা পাঠানোও ছিল কষ্টসাধ্য। নিজে টাকা বহনেরও ঝুঁকি ছিল। আবদুল লতিফের বাড়ি লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার দুলালী গ্রামে। ঢাকায় রিক্সা চালান আড়াই বছর ধরে। জানান, এখন বাড়ি যাওয়ার সময় কেবল বাসের ভাড়া ও কিছু বাড়তি টাকা নিজের কাছে রাখেন।
বর্তমানে সরকারী বিভিন্ন ভাতা ও পোশাক কারখানার বেতন যাচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে। গত সেপ্টেম্বরে দৈনিক গড় লেনদেন ছিল ২ হাজার ৪৫৭ কোটি টাকা। এশিয়ান সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট (এসিএফডি) পরিচালিত জরিপে দেখা গেছে, শ্রমিকদের মাধ্যমে মাসে এক হাজার ১১ কোটি টাকা গ্রামে যায়। ৬২ শতাংশ শ্রমিক নিয়মিত গ্রামে তার পরিবারের কাছে টাকা পাঠান এবং টাকা পাঠান ৮২ শতাংশ। ৬২ শতাংশ শ্রমিক নিয়মিত গ্রামে পরিবারে টাকা পাঠান এবং এদের ৮২ শতাংশে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা নেন। নিউ এজ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ ইব্রাহিম বলেন, ‘বেতন দেয়ার জন্য একসময় রাজধানীর মতিঝিল থেকে নগদ টাকা নিয়ে আশুলিয়া-সাভার-গাজীপুর এলাকার কারখানাগুলোতে নিয়ে আসতে হতো। এতে দিনভর টেনশন কাজ করতে হতো মালিকদের, টাকা কখন আসবে, নিরাপদে কারখানায় আসবে কিনা ইত্যাদি ইত্যাদি। এখন আমাদের সে কাজটি খুব সহজ করে দিয়েছে মোবাইল ব্যাংকিং। একদিক থেকে শ্রমিকরা খুব সহজেই টাকা পেয়ে যাচ্ছেন অন্যদিকে মালিকদের টেনশন দূর হয়েছে।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, মোবাইল ব্যাংকিংয়ে দিনে পাঁচবারে ৩০ হাজার টাকা জমা করা যায়। মাসে ২৫ বারে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা। আর এক দিনে ২৫ হাজার টাকা উত্তোলন ও ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি হিসেবে পাঠানো যায়। এখন গ্রাহকেরা ঘরে বসে এমএফএস হিসাব খুলতে পারেন। রয়েছে ব্যাংক হিসাব থেকে টাকা স্থানান্তরের সুবিধাও। গত সেপ্টেম্বর মাসে সামাজিক নিরাপত্তা ভাতা দেয়া হয়েছে ১৯ কোটি ২০ লাখ টাকা। জানতে চাইলে সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে আমাদের প্রতি নির্দেশনা ছিল, আমরা যেন নির্বিঘেœ সমাজিক নিরাপত্তা ভাতা দরিদ্র মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারি। তার জন্য আমরা মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের মতো প্রযুক্তি গ্রহণ করি, যাতে ঘরে বসেই মানুষ তাদের ভাতা পেয়ে যায়। বিকাশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর জনকণ্ঠকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের তত্ত্বাবধানে ১০ বছর আগে যাত্রা শুরু করায় মোবাইলভিত্তিক ডিজিটাল আর্থিক সেবার ওপর মানুষের আস্থা জন্মাতে শুরু করে। বিকাশ শুরু থেকেই বাংলাদেশ ব্যাংকের সব নীতিমালা ও কমপ্লায়েন্স পরিপূর্ণভাবে মেনে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে সব শ্রেণীর মানুষের আর্থিক লেনদেন আরও সহজ ও নিরাপদ এবং তাৎক্ষণিক ও খরচ সাশ্রয়ী করে তোলে। বিকাশের বৈচিত্র্যময় ও গুণগত মানের সেবার কল্যাণে এখন টাকা পাঠানোর সমার্থক শব্দে পরিণত হয়েছে ‘বিকাশ’।’
এ বিষয়ে নগদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক জনকণ্ঠকে বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে মোবাইল লেনদেনে মানুষের আস্থা ও নির্ভরতা আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। সে কারণে লেনদেনের অন্যতম প্রধান মাধ্যম হিসেবে এটিকে গ্রহণ করছে মানুষ। মূলত ‘নগদ’ বাজারে আসার পর নতুন নতুন প্রযুক্তি এ সেবায় অন্তর্ভুক্ত করেছে। তাতে একদিকে নতুন গ্রাহক যেমন সহজে এ সেবা গ্রহণ শুরু করতে পারছেন, তেমনি সেবার খরচ কমেছে এবং সেবার পরিসরও বেড়েছে। ফলে এমএফএস খাতে একটা প্রতিযোগিতামূলক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি, দেশে ক্যাশলেস লেনদেন নিশ্চিত করতে সামগ্রিকভাবে এমএফএস হবে প্রধান মাধ্যম, যেখানে ‘নগদ’ নেতৃত্ব দেবে।
ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুল মওলা জনকণ্ঠকে বলেন, ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবাকে তৃণমূল পর্যায়ে পৌঁছে দেয়ার জন্য এমক্যাশ, এজেন্ট শাখা ও উপশাখা চালু করেছে। গ্রাহকদের স্থানীয় হাটবাজার বা বাড়ির কাছে ব্যাংকের এজেন্ট ও উপশাখায় ব্যাংক হিসাব খোলা, টাকা জমা ও উত্তোলন, আমানত রাখা, ঋণসুবিধা, ইউটিলিটি বিল জমাসহ সব ধরনের ব্যাংকি সেবা মানুষের হাতের কাছে পৌঁছানো হয়েছে। ব্যাংকের মোবাইল ওয়ালেট, মোবাইল ব্যাংকিং পদ্ধতি, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ও ব্যাংকের নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রভৃতি দেখে কোন ব্যাংককে মূল্যায়ন করা উচিত।
- কেএনএফ মানে বম নই
- লামায় ছাত্রলীগের প্রতিবাদ সমাবেশ
- বান্দরবানে যৌথ অভিযানে তিন কেএনএফ সদস্য নিহত
- আজ জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
- স্বাধীনতাবিরোধীদের পদচিহ্নও থাকবে না: রাষ্ট্রপতি
- ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতা দূর ৫০০ একর খাসজমি বরাদ্দ
- এমপিদের শুল্কমুক্ত গাড়ি আমদানি সুবিধা উঠে যাচ্ছে
- অস্বস্তি কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কে নতুন মোড়
- তথ্য দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দেওয়া হয়েছে
- বাংলাদেশে নতুন জলবায়ু স্মার্ট প্রাণিসম্পদ প্রকল্প চালু যুক্তরাষ্ট্রের
- বদলে যাবে হাওরের কৃষি
- মূল্যস্ফীতি হ্রাসে ব্যাংক থেকে ঋণ কমাতে চায় সরকার
- ডিসেম্বরে ঘুরবে ট্রেনের চাকা
- আশা জাগাচ্ছে বায়ুবিদ্যুৎ
- ড্রামভর্তি অস্ত্র-বোমার সরঞ্জাম উদ্ধার
- র্যাবের হাতে আটক কেএনএফ এর ২ সদস্য কারাগারে
- জনগণ ও বাস্তবতা বিবেচনায় পরিকল্পনা প্রণয়ন করুন
- ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে: শেখ হাসিনা
- সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসক শেখ হাসিনা :কাদের
- আম নিতে চায় রাশিয়া-চীন
- মূল্যস্ফীতি হ্রাসই লক্ষ্য
- সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হলেই সঙ্গে সঙ্গে গ্রেপ্তার: নির্বাচন কমিশনার
- স্মার্ট দেশ গড়ার মাধ্যমে এসডিজির অভীষ্ট অর্জন
- যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ৩০ ব্যাংকের এমডি
- কর আদায়ে বহুতল ভবন নির্মাণে আগ্রহী এনবিআর
- সবাই নিশ্চিত থাকেন ভোট সুষ্ঠু হবে- নাইক্ষ্যংছড়িতে বান্দরবান পুলিশ সুপার
- কেএনএফ এর জন্য নতুন নারী সদস্য রিক্রুট করতো র্যাবের হাতে আটক আকিম বম
- কেএনএফ এর নারী শাখার অন্যতম সমন্বয়ক আটক
- থানচি উপজেলার দুর্গম থুইসা পাড়ায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ড
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- নাথান বম এখন কোথায়, কেএনএফের শক্তির উৎস কী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবান সদরে আব্দুল কুদ্দুছ আলীকদমে জামাল উদ্দীন চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- আর্তমানবতার সেবায় রেডক্রিসেন্ট সর্বদাই নিয়োজিত - বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি
- বান্দরবানে জিপিএ-৫, ১০০ জন,এগিয়ে ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ