ভাষার নীল লেগুন
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২১
দেড় দশক আগের কথা। সেদিন পুরো দুপুরটাই বরফের ঝিলিকে ভরে ছিলো। কেন্দ্র লন্ডনে গাড়ি রাখা ব্যয়সাপেক্ষ। তাই স্টিভেনকে বলাই ছিল, বেথনাল গ্রিন পাতাল রেলের কাছে গাড়ি রেখে আমি তার জন্য অপেক্ষা করবো। স্টেশনটি ওর ফ্ল্যাট থেকে একদম কাছে। তারপর দু'বন্ধু মিলে ট্রেনে করেই কভেন্ট গার্ডেনে ব্যাটারটন সড়কের পোয়েট্রি সোসাইটির 'পোয়েট্রি ক্যাফেতে' কবিতা পড়তে যাবো। ফিরে এসে এখান থেকে সে চলে যাবে তার বাড়িতে আর আমি উঠে পড়ব আমার গাড়িতে। আমার পার্থ রোডের বাড়ি পৌঁছতে লাগবে পঁচিশ মিনিট।
ফেরার পথে ট্রেনের জন্য পাতালে নামার এস্কেলেটরে কোনো ব্যত্যয় ছাড়াই বরাবরের মতো শুরু হয়ে গেল আমাদের বচসা। ঠিক দেশের হরতালের সময়ে যুবলীগ আর পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার মতো। চলতি ট্রেনের শব্দ বাড়লে আমরা একটু চুপ হই। কিন্তু শব্দ কমলেই উদ্ধৃতি, উদাহরণে অন্যকে নাজেহাল করতে ছাড়ি না। এমনকি বেথনাল গ্রিনে নেমেও তার সুরাহা হলো না বিধায় আমরাই সিদ্ধান্ত নিলাম বাকিটুকু চলবে ফোনে ফোনে। সে সময় লন্ডনের রাস্তায় গাড়ি চালাতে চালাতে মোবাইলে কথা বললে ফাইন দিতে হতো না। তখন আমার কোনো হেডফোন ছিল না। আমি গাড়ির চাবি ঘুরিয়ে ফোনটা স্পিকারে দিয়ে আমাদের তর্কাতর্কিতে যেখানে 'কমা' দিয়েছিলাম, সেখান থেকেই শুরু করে দিলাম। কথা বলি আর ক্রমশ এগোতে থাকি এবং একসময় হাসতে হাসতে ফোন বন্ধ করি। বাড়ির সামনে গাড়ি স্থির করে নেমে মনে হলো বরফ গলে গেছে! আমার মাথাটা হালকা লাগছে। ডোরবেল শুনে আজাদ দরজা খুলেই তাকিয়ে বলে, কী ব্যাপার এত খুশি কেন?
আজ ইংরাজিতে বাংলার মতো ঝগড়া করতে পেরেছি।
মানে? কার সঙ্গে ঝগড়া করলে, কেন, কখন, কোথায়?
স্টিভেনের সঙ্গে। নামটা উচ্চারণ করতেই আজাদের কপালের দুশ্চিন্তার রেখা শাঁই করে উবে গেল। আমাদের এই লেগে পড়ার গল্প সবাই জানে।
যে গুণে বাক্য কাব্য হয়ে ওঠে, যে কারণে অনূদিত সাহিত্যকে যে ভাষায় অনূদিত হয়েছে তার মূল ভাষা মনে হয়, যে কারণে বিলেতের চৈনিক খাবার অর্ডার করলেও স্বাদে তা সাংহাইর পথপার্শ্বের দোকানের খাবার বলে প্রতীয়মান হয়, যে জন্য লন্ডনের এশিয়ান কমেডিয়ানের পরিবেশনা ইংলিশ মনে হয়, রুপি কাউর লিখলে মনে হয় তাঁর পৈতৃক দেশ ভারত আছে আর সঙ্গে আছে বিদেশ। সেটাই আসল রূপান্তর অথবা না। ঐ যে সূক্ষ্ণ অধরা ব্যাপার তাই আমার মতো বৈশ্বিক কবির আরাধ্য।
যে আমি একদিন পূর্বাচল ছাড়িয়ে পশ্চিমে চলে এসেছিলাম তার আঁচলে কি বেঁধে দিয়েছিলো আমার মা! আমার বর্ণমালা। তারপর একদিন নিয়মিত শিক্ষকতা ছেড়ে 'সাহিত্য' করে জীবিকা নির্বাহ করবো বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। তখন আমি তা হাল্ক্কা হলেও সে আমি ঐ কথাটি বুঝেছিলাম। না না মাইকেল মধুসূদনের কথা ভেবে পিছাইনি। জানতাম বৈশ্বিক বিবেচনায় তাঁর সে উপলব্ধি এখন আর প্রাসঙ্গিক নয়। এখন জিয়া হায়দার, ঝুম্পা লাহিড়ী, মনিকা আলি ও তাহমিমা আনামের কাল। তাঁদের সাফল্যে তাঁরা হয়েছেন সূচক। আমি যেহেতু তাঁদের আগের প্রজন্ম এবং আগাগোড়া বাংলাদেশ থেকে বাংলা মাধ্যমে পড়াশোনা করে দেশের কবি ও লেখক হয়ে এসেছি, আমাকে হতে হয়েছে আরও কৌশলী। আমি লক্ষ্য রেখেছি আমার বিষয়বস্তু ও নিজ অভিজ্ঞতালব্ধ বাংলাদেশের বিষয়-আশয়ের দিকে। তা যেন হাতচ্যুত না হয়ে যায়। যা কিনা এখনও কি অনুবাদ কাজে, কি সাহিত্য নির্মাণে অথবা ওহিপ্রাপ্ত কবিতার জন্য নিত্য কাজে লাগাচ্ছি। এই বৈদেশে আমিই হতে পারি আমার এবং অন্যের অভিধান। এতে একটা দিক থেকে আমার পরিশ্রম কমলো বটে; কিন্তু কমতি রয়ে গেল ভাষার ব্যাপারে। এ ঘাটতি আর ঐ বাড়তিতে কাটাকাটি হয়ে বাকি রইলো ইংলিশত্ব এবং আমার পরিবেশনায় নিজস্বতা, আমার অলংকার। ভাষা শিক্ষক তো ছিলামই এবার শ্রেণি কক্ষে কবিতা ও স্টোরিটেলিং প্রশিক্ষণ দেবার যোগ্যতা আয়ত্ত করতে খোলা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দুটো সংক্ষিপ্ত কোর্স সম্পন্ন করলাম। আমাদের পড়ালেন মাইকেল রোজেন, স্যালি পম ক্লেইটন, হেলেন ইস্ট, ওয়েন্ডি কোপ এঁরা। আমার লেখায়জোখায় বা পরিবেশনায় কি আমি যোগ করতে পারি বা কি আমি আমার বাংলা ভাষার কাছ থেকে ব্যবহার করতে পারি- সেটিরও পরামর্শ দিলেন আমার শিক্ষকগণ; এবং সেই সম্মোহনী হল আমার 'বাংলাত্ব'র অভিজ্ঞান। যা অজ্ঞেয় হয়েও দ্যোতনার সৃষ্টি করে। ভাষন্ত্রে বা ভাবনান্ত্রে অমূল তুলে আনে আমাদের ভঙ্গি বা ঢং। এ যদি যথাযথভাবে ব্যবহার করতে পারি তারপর যা বাকি থাকবে তা হলো ঐ 'ইংরাজিতে বাংলার মতো ঝগড়া করার ক্ষমতা!'
ইংরেজ কবি স্টিভেন ওয়াটস আমার তিন দশকের বন্ধু। সে ১৯৭১ সালে এদেশে বাংলাদেশের জন্য কবি-সাহিত্যিকদের জড়ো করে আলোচনা ও আমাদের দেশের পক্ষে সমর্থনের জন্য তিনি কাজ করেছেন। আসলে ঐ কথা শোনার পর থেকেই তাঁর সঙ্গে হয় নৈকট্যের সূচনা। তিনি আইনস্টাইনের মতো শুধু দেখতে নয় আরও মিল আছে- যেন এ কবিও এক গবেষক। যাবতীয় কবিতা, তার ভাষা, অনুবাদ নিয়ে তিনি নতুন কিছু না কিছু বলবেনই- অথবা লিখবেনই। আমরা হয়তো একটি বই এক সাথে অনুবাদ বা সম্পাদনা করছি, সে পারলে তা উনিশবার দেখবেন, নয়-দশবার বদলাবেন, তেরোবার আমার সঙ্গে মতানৈক্য হবে এবং পালাক্রমে তিনি নয়তো আমি কর্মক্যাফে টেবিল ছেড়ে রাগ করে উঠে যাবো। তিনি যে সেই উনিশ শ নব্বই থেকে যে সে আমার সহচর সেটাই তো আমার পরম ভাগ্য।
আমরা দু'বন্ধু শিল্পের টেবিল থেকে শুরু করে ব্রিকলেনে গরম গরম ডাল ভাত আর ইলিশ ভাজা খেয়ে খেয়ে প্রয়োজনীয় প্রায়োগিক ভাষা শিখে যাই! এমন জীবনানন্দ অনুবাদক ও ভক্ত পুরো বিলেতে আর একজনও নেই। ভাবা যায়! আমি তো তাঁর জন্য সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ পুরস্কারের প্রস্তাব করতে চাই। তাহলে তিনি তার স্বপ্নের দেশ বাংলাদেশ দেখতে পাবেন। তার ওপর আমার রাগফাগও হয় না। সাহিত্যের বিষয় নিয়ে মতবিরোধে বরং আড্ডাটা জমেই ওঠে। কিন্তু সেদিনের আগে তা হয়নি। কারণ তখনও চলছিল হয়তো আমার শিক্ষানবিশী!। আমি বুঝলাম- দীর্ঘ পনেরো বছর লাগল আমার ইংরাজি ভাষার কথ্যরীতি অর্জন করতে। ভাষা তো কেবল অর্থবোধক শব্দমালা উচ্চারণ বা বাণী নয়। তার মধ্যে আছে শব্দের অভিব্যক্তি, বিনয়, শারীরিক বিস্তার, চেতনে ও অবচেতনে সে নতুন ভাষার অধিষ্ঠান। তাই যে ভাষায় লেখা হবে মাথায় তা বাংলায় নয় ইংরাজিতেই আসতে হয়। কেউ কেউ বলেন স্বপ্নও নাকি দেখতে হয়। আমি স্বপ্ন দেখেছি কিনা জানি না। তবে কখনও ইংরাজি ভাষায় জোরে কিছু বলেছি এ কথা আমার পরিবারের অনেকেই বলেছে।
শুধু স্টিভেন নয়। আছে আমারই মতো একদল অভিবাসী কবি-সাহিত্যিকের বন্ধুদল। এক্সাইল রাইটার্স ইংক, বার্ডস উইদাউট বর্ডার। এরা কেউ কেউ তাঁর দেশের এবং বিদেশের উচ্চতর পর্যায়ের সম্মাননা বা পুরস্কারপ্রাপ্ত। এবং এঁদের বেশির ভাগই আমারই মতো দেশে পরিচিত ও নিজ মাতৃভাষায় সেখানে নিয়মিত লিখে যাচ্ছেন। আমারই মতো তারা দ্বিভাষিক। যাঁরা কম বয়সে এসে এদেশে লিখছেন, তাঁদের ইংরাজির মতো আমার বাংলা আর তাদের দেশি ভাষার
সমান আমার ইংরাজি। বোধ বা উপলব্ধিতে কমতি কম। আমাদের নিয়মিত চর্চা চলে অন্তর্জালে। এখন এই কোভিড কালেও আমরা জুমে একত্রিত হই নিজেদের ইংরাজি কবিতা নিয়ে, বিলেতের খ্যাতনামাদের প্রবন্ধ বা শৈল্পিক উচ্চারণ নিয়ে এবং সাহিত্যের কলাকৈবল্যবাদ নিয়ে।
প্রতিনিয়ত আমার প্রতিবেশী, হাসপাতালের নার্স, ট্যাক্সিচালক, মুদি, নাপিত, ডাস্টবিন পরিস্কারক আমাকে তাঁর সংস্কৃতির তালিম দিয়ে গেছেন অজান্তে। আমি আমার উপযোগী কোনো কথা শোনামাত্র তা লুফে নিয়ে বলেছি বার বার। ঠোঁটের ধন করেছি। গাড়ি চালাতে চালাতে রেডিও ফোরের নাটকের পাত্রপাত্রীর শব্দ উচ্চারণের প্রতিধ্বনি করে করে কখন গন্তব্যে পৌঁছে যেতাম বলতেই পারতাম না। নিজের রেকর্ডকৃত পরিবেশনা ছেড়ে দিয়ে শুনেছি আর শুনেছি যতক্ষণ না নিজের কণ্ঠে নিজেই বিরক্ত হয়ে গেছি।
ব্রিটিশ না ইংলিশ মানুষের কথা বলছি। যাদের কাছে এদেশের ভাষার ভূগোল দু'রকম। এক. ইংলিশ, দুই. অভিবাসী ইংলিশ। কোনো অভিবাসী যতক্ষণ না, অ্যা কাপ্পা, ইউ কান্ট হ্যাভ ইয়োর কেক অ্যান্ড ইট ইট টু, ম্যাগপাই, ইয়েস অফকোর্স, দ্য ওয়েদার ইজ বিউটিফুল, ক্যান আই প্লিজ, আই অ্যাম সো স্যরি, হানি জ্যান ইউ কাইন্ডলি গেট মি দি এসব রপ্ত না করে একসঙ্গে পাবে যাওয়া হচ্ছে না।
প্রবাদ হলো, দু'নৌকায় পা রাখলে তুমি নির্ঘাত ডুবে যাবে। এ হলো জলে ভাসা বা ডোবা নিয়ে কথা। কিন্তু আমার দু'ভাষার নৌকা চলছে ভালোই। করেছি আমি এক নতুন নির্মাণ। ভাষা আরও যত হবে, তত নৌকা ততদেশে চলবে। মাইকেল মধুসূদন নয় সৈয়দ মুজতবা আলী, ড. মো. শহীদুল্লাহ্ কিংবা বিলেতের প্রবাস পিতা তসাদ্দুক আহমদের কথা মনে হচ্ছে। যেখানে যে রত্ন পাবো সে আমার। ইংলিশরা আমার দেশের রত্ন লুট করেছে। আমি করছই মেধা। যত দূরেই যাই না কেন, বাংলাদেশ আমার পাঁজরলগ্ন হয়ে আছে। বহির্বিশ্বে আমি বাংলাদেশের লুটেরা কবি।
বাঙালি জাতি সম্পর্কে নৃবিজ্ঞানীরা বলেন, এটি একটি মিশ্রিত জাতি এবং এ অঞ্চলে বসবাসকারী আদিতম মানবগোষ্ঠীসমূহের মধ্যে অন্যতম। পৃথিবীর বহু জাতি বাংলায় শাসক ও শোষক হিসেবে এসেছে আবার চলেও গেছে আর ভাষায় রেখে গেছে তার প্রমাণ। বৃহত্তর বাঙালির রক্তে মিশ্রিত আছে বহু এবং বিচিত্র সব নরগোষ্ঠীর অস্তিত্ব। আমাদের আদি পুরুষরা বঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করেছে, এবং একে অপরের সঙ্গে মিশ্রিত হয়েছে। আমাদের যে প্রাকৃত বাংলা বাংলাদেশের ভিন্ন ভিন্ন অংশে রয়েছে তারও নানা রূপ আছে। সংস্কৃতের যুগে যেমন ভিন্ন ভিন্ন রূপ ছিল, তেমনি। সে সময় প্রাকৃতই প্রচলিত ছিল। ধারণা করি এখন সে প্রাকৃত আমার বেঁচে থাকার কালেই একটা বিশেষ প্রাকৃত হয়ে গেছে। এমনকি তা চলে এসেছে আমাদের ছাপায় ও বৈদ্যুতিনে। যা এসেছে বলা, শোনা, লেখাপড়া নির্ভর 'ভাষাজ্ঞান' থেকেই।
আমি এখন নিজ বাসভূমে পরবাসী-নোম্যাড। সালমান রুশদি বা অরুন্ধতী নই বলেই নিজেই আমার মাখন গলানোর পদ্ধতি বের করেছি। নিয়ত দেশে গিয়ে ছেলেমেয়ের শিল্পক্লাস নিয়ে ফতুর হয়ে উজ্জীবিত হয়ে লন্ডনে ফিরি। তাতেই হয়তো আমরাই একদিন বুক কেটে এই বিদেশে ফুটিয়ে ছিলাম বাংলাদেশের বিজয়ফুল। তাতে দেশ ও বিদেশে ছড়িয়েছে দেশের সমান সুগন্ধ। এই অব্যাহত যাত্রায় আবদ্ধ আছি, বহুদিন চলেছি। আমি বাতাস, বর্ষা, আকাশ, আশপাশ, নতুন ফুল ও কুঁড়ির মদ্যপান করি আর এলপি হার্টলির লাইন বলি 'দ্য পাস্ট ইজ অ্যা ফরেন কান্ট্রি; দে ডু থিংস ডিফারেন্টলি দেয়ার।' আমাদের এ নতুনভাবেই করতে হবে।
তিন দশকের বেশিদিন ধরে আমি বাংলা নয় ইংরাজি যেখানে লিংগুয়াফ্রাঙ্কা, সেখানে আছি। কিন্তু লেখক বলেই। আর আমার লেখার মূল ভাষা এখনও বাংলা বলেই দেশের যোগাযোগ ধরে রেখেছি আমার প্রাকৃত আর প্রমিতে। লিখতে প্রমিত। বলতে প্রাকৃত। এই বিদেশে সারাক্ষণই বাইরে ভিন ভাষা হলেও মনে মনে বলে চলেছি একটাই ভাষা- সে বাংলা ভাষা। তবে এই থাকা না থাকার কালে আমার ভাষার মধ্যে যা কিছু শূন্যস্থান তৈরি হয়েছিল, তা ডায়াস্পোরার কুটো, কষ, ফুল, ফসফরাস, লেগুন ও লবঙ্গে ভরে ফেলেছি।
- কেএনএফ মানে বম নই
- লামায় ছাত্রলীগের প্রতিবাদ সমাবেশ
- বান্দরবানে যৌথ অভিযানে তিন কেএনএফ সদস্য নিহত
- আজ জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
- স্বাধীনতাবিরোধীদের পদচিহ্নও থাকবে না: রাষ্ট্রপতি
- ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতা দূর ৫০০ একর খাসজমি বরাদ্দ
- এমপিদের শুল্কমুক্ত গাড়ি আমদানি সুবিধা উঠে যাচ্ছে
- অস্বস্তি কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কে নতুন মোড়
- তথ্য দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দেওয়া হয়েছে
- বাংলাদেশে নতুন জলবায়ু স্মার্ট প্রাণিসম্পদ প্রকল্প চালু যুক্তরাষ্ট্রের
- বদলে যাবে হাওরের কৃষি
- মূল্যস্ফীতি হ্রাসে ব্যাংক থেকে ঋণ কমাতে চায় সরকার
- ডিসেম্বরে ঘুরবে ট্রেনের চাকা
- আশা জাগাচ্ছে বায়ুবিদ্যুৎ
- ড্রামভর্তি অস্ত্র-বোমার সরঞ্জাম উদ্ধার
- র্যাবের হাতে আটক কেএনএফ এর ২ সদস্য কারাগারে
- জনগণ ও বাস্তবতা বিবেচনায় পরিকল্পনা প্রণয়ন করুন
- ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে: শেখ হাসিনা
- সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসক শেখ হাসিনা :কাদের
- আম নিতে চায় রাশিয়া-চীন
- মূল্যস্ফীতি হ্রাসই লক্ষ্য
- সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হলেই সঙ্গে সঙ্গে গ্রেপ্তার: নির্বাচন কমিশনার
- স্মার্ট দেশ গড়ার মাধ্যমে এসডিজির অভীষ্ট অর্জন
- যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ৩০ ব্যাংকের এমডি
- কর আদায়ে বহুতল ভবন নির্মাণে আগ্রহী এনবিআর
- সবাই নিশ্চিত থাকেন ভোট সুষ্ঠু হবে- নাইক্ষ্যংছড়িতে বান্দরবান পুলিশ সুপার
- কেএনএফ এর জন্য নতুন নারী সদস্য রিক্রুট করতো র্যাবের হাতে আটক আকিম বম
- কেএনএফ এর নারী শাখার অন্যতম সমন্বয়ক আটক
- থানচি উপজেলার দুর্গম থুইসা পাড়ায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ড
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- নাথান বম এখন কোথায়, কেএনএফের শক্তির উৎস কী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবান সদরে আব্দুল কুদ্দুছ আলীকদমে জামাল উদ্দীন চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- আর্তমানবতার সেবায় রেডক্রিসেন্ট সর্বদাই নিয়োজিত - বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি
- বান্দরবানে জিপিএ-৫, ১০০ জন,এগিয়ে ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ