রোহিঙ্গা-বিশ্বব্যাংক: এতক্ষণে অরিন্দম কহিলা বিষাদে
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
রোহিঙ্গা সমস্যা বাংলাদেশে দীর্ঘদিন যাবত অমীমাংসিত রয়েছে। বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারকে বাধ্য করতে আফ্রিকার একটি দেশ হেগের আন্তর্জাতিক আদালতে একটি মামলা দায়েল করেছিল । দেশটি অভিযোগ করেছিল, মিয়ানমার সরকার তাদের দেশের নাগরিক লাখ লাখ রোহিঙ্গার ওপর অমানবিক নির্যাতন করে দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে। রোহিঙ্গাদের পরিপূর্ণ অধিকার রয়েছে স্বদেশে ফিরে যাবার। কিন্তু মিয়ানমার তাদের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে বাধা দিচ্ছে। এই মোকদ্দমায় আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য মিয়ানমারের তৎকালীন সরকার প্রধান আউন সান সুচি আন্তর্জাতিক আদালতে উপস্থিত হয়ে বাদীর আবেদনের বিরোধিতা করেন। তিনি সকল অভিযোগ অস্বীকার করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আন্তর্জাতিক আদালত মিয়ানমার সরকারের বক্তব্য নাকচ করে দিয়ে রোহিঙ্গাদের দ্রুত মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেয়ার নির্দেশনা দেন। আউন সান সুচির সরকার এবং মিয়ানমার সেনাবাহিনী সে নির্দেশ মানেনি।
বাংলাদেশ সরকার বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন সময় বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ দেশ চীন, ভারত এবং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কূটনৈতিক পর্যায়ে যোগাযোগ করে। তখন জানা গিয়েছিল, পর্যায়ক্রমে স্বদেশে প্রত্যাবর্তনকামী রোহিঙ্গাদের যাচাই-বাছাই করে ফেরত নেয়া হবে। সে কথা তারা রাখেনি। রোহিঙ্গাদের বৃহদংশ ফেরত যেতে অনিচ্ছা প্রকাশ করেছে। সমস্যাটির সমাধান আন্তর্জাতিক মহল থেকে পাওয়া গেল না।
দু’তিন দশক আগে বিশ্বস্ত একটি সূত্রে জানা গিয়ছিল, আমেরিকা, পাকিস্তান প্রভৃতি দেশের রাষ্ট্রদূতগণ ঘন ঘন কক্সবাজার এবং মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী এলাকাসমূহ সফর করতেন গোপন একটি পরিকল্পনা নিয়ে। তাদের এই পরিকল্পনা কি ছিল তা প্রকাশিত হয়নি। অপরদিকে বাংলাদেশের ওপর প্রায় ২০ লাখ রোহিঙ্গার আশ্রয়, খাবার, পরিধেয়, চিকিৎসা এবং তাদের শিশু সন্তানদের শিক্ষার ব্যবস্থা করার দায় পড়ে যায়। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারের ওপর চাপও অব্যাহতভাবে বাড়তে থাকে। ২০১৭ সালে মিয়ানমার সরকারের নির্যাতন সহ্যের সকল সীমা অতিক্রম করায় প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ-শিশু সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে ঢুকে পড়ে। বাংলাদেশ সরকার তাদের বাধা দেয়নি। এ সুযোগ পুরোপুরি গ্রহণ করেছে মিয়ানমার সরকার এবং রোহিঙ্গা বিতাড়ন প্রক্রিয়া জোরদার করে। এর আগেও প্রায় সাত লাখ রোহিঙ্গা একইভাবে নির্যাতিত হয়ে বাংলাদেশে ঢুকেছিল। তাদের দেশে প্রত্যাবর্তনের সুযোগ আজও হয়নি। তারাও দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশে বসবাস করছে। এইসব রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী জন্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে রাজি নয়। পরিণতিতে রোহিঙ্গা শিবিরে জনসংখ্যা বেড়েই চলেছে। ফলে রোহিঙ্গা শিবিরগুলোতে নানাবিধ সঙ্কট আরও জটিল হয়ে উঠছে। দুর্গত রোহিঙ্গাদের সাহায্য করার জন্য ইউএনএইচসিসহ আরও কিছু আন্তর্জাতিক সংস্থা, অনেক দেশী-বিদেশী এনজিও সংশ্লিষ্ট এলাকায় কাজ করছে। এদের অনেকের কার্যকলাপ সন্দেহজনক বলেও অনুভূত হয়।
কক্সবাজার, উখিয়া প্রভৃতি এলাকায় আদি বাসিন্দার সংখ্যার দ্বিগুণ বা তিনগুণ রোহিঙ্গা শরণার্থী আশ্রয় নিয়েছে। ফলে স্থানীয়, অস্থানীয় ও স্থায়ী বাসিন্দাদের মধ্যে ভারসাম্য ভেঙ্গে পড়েছে। বিপুল সংখ্যক বাড়তি মানুষ এসে ঠাঁই নেয়ার ফলে তাদের আশ্রয়ের জন্য অস্থায়ী ঘরবাড়ি, মসজিদ, স্কুল, হাসপাতাল প্রভৃতি গড়ে তুলতে হয়েছে। এলাকার আদি বাসিন্দা এখন রোহিঙ্গাদের তুলনায় সংখ্যালঘু হয়ে পড়েছে। স্থানীয়, অস্থানীয়দের মধ্যে সৃষ্টি হচ্ছে বিরোধ। আকস্মিকভাবে ঐ এলাকার বিপুল জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদিসহ সকল প্রকার পণ্যের দাম হু হু করে বেড়ে যায়। সাহায্যনির্ভর রোহিঙ্গারা বিনামূল্যে সব কিছু পেলেও স্থানীয় বাসিন্দাদের সব কিছু কিনতে হয় চড়া দামে। ফলে তাঁদের সংসার জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। শুধু তাই নয়, অস্থায়ী বাসস্থান নির্মাণের নামে অর্থ সাহায্য সংগ্রহ করে তারা বনাঞ্চল ধ্বংস করছে। পাহাড় কেটে ও নদীর তীর থেকে মাটি কেটে বাড়ি-ঘর তৈরি করছে। ফলে এইসব এলাকায় বিনষ্ট হচ্ছে পরিবেশের ভারসাম্য। যত্রতত্র মলমূত্র ত্যাগ ও হাঁচি-কাশিতে ঘটছে স্থানীয় বাসিন্দাদের স্বাস্থ্যহানি। পারস্পরিক স্বার্থের দ্বন্দ্বে প্রায়শই রোহিঙ্গা শিবিরগুলোতে মারামারি, খুনাখুনীও ঘটে থাকে। অনেকে ইয়াবা ও অস্ত্র চোরাকারবারিতেও লিপ্ত বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। ইয়াবা ও অস্ত্র চোরাকারবারির দায়ে অনেক রোহিঙ্গা গ্রেফতারও হয়েছে। অসৎ কর্মচারীদের কাজে লাগিয়ে বেশকিছু রোহিঙ্গা জাতীয় পরিচয়পত্র, বাংলাদেশের নাগরিকত্বের সার্টিফিকেট, বাংলাদেশের পাসপোর্ট পর্যন্ত সংগ্রহ করেছে। বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ও পাসপোর্ট গ্রহণ করে ২০১৭ সালের আগে এদেশে আসা বহু রোহিঙ্গা চট্টগ্রাম, কক্সবাজার প্রভৃতি স্থানে বহুতল বিশিষ্ট বাড়িঘর, ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তুলেছে। কেউ কেউ এলাকার হর্তাকর্তাও বনে গেছে। অনেকে ছেলেমেয়েদের স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে বিয়ে দিয়ে তাঁদের আত্মীয়তার সম্পর্ক গড়ে তুলেছে।
রোহিঙ্গাদের সব চাইতে বড় সুবিধা এই যে তারা বাংলা ভাষাভাষী এবং ধর্মীয় বিশ্বাসের দিক থেকে এদেশে আশ্রয় গ্রহণকারী প্রায় সকলেই মুসলিম। সে কারণে স্থানীয়দের সঙ্গে মিশে যাওয়া কঠিন নয়। একই কারণে মিয়ানমার সরকারও আশ্রয় গ্রহণকারী রোহিঙ্গাদের বাঙালী, বাংলাদেশী নাগরিক বলে দাবি করার সুবিধা নিয়ে থাকে। এইসব বিষয় নিয়ে ভাবলে রোহিঙ্গা সমস্যায় বাংলাদেশের সঙ্কটের সার্বিক দিক উন্মোচিত হয়। এর সাথে যুক্ত হয় বিদেশী রাষ্ট্রগুলোর খবরদারি-যা শেষ বিচারে বাংলাদেশের বা রোহিঙ্গাদের নয়, মিয়ানমার সরকারের পক্ষেই যায়।
খবরদারি স্পষ্টভাবে ধরা পড়ল যখন বাংলাদেশ সরকার ভাসানচরে বিপুল সংখ্যক আবাসিক ভবন, স্কুল, মসজিদ, হাসপাতাল, পথঘাট নির্মাণ করে সেখানে রোহিঙ্গাদের নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। বিদেশী রাষ্ট্রগুলো বলতে শুরু করল ভাসানচর সমুদ্রের অভ্যন্তরে একটি চর, অত্যন্ত দুর্গম। সেখানে রোহিঙ্গাদের পাঠানোর অর্থ তাদের শাস্তি দেয়া। আরও বেশি অসুবিধায় ফেলা। সরকার বহু অর্থ ব্যয় করে বিদেশী দূতাবাসগুলোর কর্মকর্তাদের ভাসানচর নিয়ে দেখানোর পর তাঁরা আশ্বস্ত হন। তবে তারা বলেন, কাউকে যেন ইচ্ছার বিরুদ্ধে ভাসানচরে নেয়া না হয়। তখন আবার রোহিঙ্গা নেতাদের নিয়ে দেখানোর পর তাঁরা ভাসানচরে যাওয়ার পক্ষে অভিমত দেন। ইতোমধ্যে বহুসংখ্যক রোহিঙ্গা পরিবারকে সেখানে পাঠানো হয়েছে এবং সকল সুযোগ-সুবিধার ভিত্তিতে তাঁরা সেখানে অনেকটা স্বনির্ভর হয়েও উঠছেন।
বিদেশীদের আসল উদ্দেশ্য জানা গেল পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে। তিনি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, বিদেশীরা চান বাংলাদেশে সাময়িকভাবে আশ্রয় গ্রহণকারী রোহিঙ্গাদের স্বাধীনভাবে চলাফেরা, ব্যবসা-বাণিজ্য ও অবারিত চাকরির সুযোগ দিতে। তাঁরা চাইছেন রোহিঙ্গারা যেন দেশের যে কোন স্থানে জমির মালিকানা ও আইনী অধিকার নিয়ে বসবাস করতে পারে। এমন কি আশ্রিত রোহিঙ্গাদের ভোটাধিকার দানের জন্যও প্রস্তাব দিয়েছেন তারা। বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকে দেয়া এসব প্রস্তাবের পক্ষ নিয়ে বাংলাদেশের ওপর চাপ সৃৃষ্টি করতে চাইছে জাতিসংঘ। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এসব প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন ‘এখন হয়ত আলোচনার মাধ্যমে আপোস রফা হবে। তবে এটা নিশ্চিত যে, তারা আমাদের একটা চাপের মধ্যে রাখবে। হয়ত টাকাপয়সা দিতে ঝামেলা করবে।’ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিশ্বব্যাংকের এ প্রস্তাবের কথা আমরা জানতে পারলাম জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের মাধ্যমে। তারা ভাসানচরে যাওয়ার জন্য যে সব শর্ত দিয়েছেন তার একটি হলো বিশ্বব্যাংকের এ প্রস্তাব গ্রহণ। সেখানে বলা আছে, রোহিঙ্গাদের সব ধরনের আইনী অধিকার দিতে হবে। বাংলাদেশীদের মতো অধিকার দিতে হবে। কাজ করার অধিকার দিতে হবে। তাদের জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন করতে হবে এবং যেখানে খুশি চলাচলের অবাধ অধিকারও দিতে হবে। এছাড়াও ইচ্ছামাফিক বসতি গড়া, জমি কেনা অর্থাৎ মালিকানা, ব্যবসা-বাণিজ্য করা, ভোটার হওয়া এবং চাকরি পাওয়ার অধিকার দিতে হবে। এসব করলে বিশ্বব্যাংক তাদের জন্য দুই হাজার কোটি টাকার মতো একটা ফান্ড দেবে। আর এই অধিকারগুলো না দেয়া হলে সংঘাতের আশঙ্কার কথা বলা হচ্ছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা বাংলাদেশের বক্তব্য স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছি যে, এগুলো আমরা মানছি না। রোহিঙ্গাদের নামে যে সব টাকাপয়সা আসে আমরা তার চেহারাও দেখি না। ঐ টাকার সবই খরচ করে ইউএনএইচসিআরসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশের নামে টাকা পাঠায়। কিন্তু সেগুলো যায় বিভিন্ন সংস্থার কাছে। এসব সংস্থা কিভাবে টাকাপয়সা খরচ করে; তারও কোন হিসাব আমরা পাই না। বিদেশীদের অতীচ আচরণ এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যে এটা স্পষ্ট যে, তারা আমাদের চাপে রাখতে চায়। বিদেশীরা যেসব শর্ত দিয়েছেন তা মেনে নিলে রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে নাগরিকত্ব ত্যাগ করে বাংলাদেশের পূর্ণ নাগরিকত্ব গ্রহণ করবে।
লেখক : রণেশ মৈত্র
একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক
- কেএনএফ মানে বম নই
- লামায় ছাত্রলীগের প্রতিবাদ সমাবেশ
- বান্দরবানে যৌথ অভিযানে তিন কেএনএফ সদস্য নিহত
- আজ জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
- স্বাধীনতাবিরোধীদের পদচিহ্নও থাকবে না: রাষ্ট্রপতি
- ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতা দূর ৫০০ একর খাসজমি বরাদ্দ
- এমপিদের শুল্কমুক্ত গাড়ি আমদানি সুবিধা উঠে যাচ্ছে
- অস্বস্তি কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কে নতুন মোড়
- তথ্য দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দেওয়া হয়েছে
- বাংলাদেশে নতুন জলবায়ু স্মার্ট প্রাণিসম্পদ প্রকল্প চালু যুক্তরাষ্ট্রের
- বদলে যাবে হাওরের কৃষি
- মূল্যস্ফীতি হ্রাসে ব্যাংক থেকে ঋণ কমাতে চায় সরকার
- ডিসেম্বরে ঘুরবে ট্রেনের চাকা
- আশা জাগাচ্ছে বায়ুবিদ্যুৎ
- ড্রামভর্তি অস্ত্র-বোমার সরঞ্জাম উদ্ধার
- র্যাবের হাতে আটক কেএনএফ এর ২ সদস্য কারাগারে
- জনগণ ও বাস্তবতা বিবেচনায় পরিকল্পনা প্রণয়ন করুন
- ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে: শেখ হাসিনা
- সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসক শেখ হাসিনা :কাদের
- আম নিতে চায় রাশিয়া-চীন
- মূল্যস্ফীতি হ্রাসই লক্ষ্য
- সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হলেই সঙ্গে সঙ্গে গ্রেপ্তার: নির্বাচন কমিশনার
- স্মার্ট দেশ গড়ার মাধ্যমে এসডিজির অভীষ্ট অর্জন
- যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ৩০ ব্যাংকের এমডি
- কর আদায়ে বহুতল ভবন নির্মাণে আগ্রহী এনবিআর
- সবাই নিশ্চিত থাকেন ভোট সুষ্ঠু হবে- নাইক্ষ্যংছড়িতে বান্দরবান পুলিশ সুপার
- কেএনএফ এর জন্য নতুন নারী সদস্য রিক্রুট করতো র্যাবের হাতে আটক আকিম বম
- কেএনএফ এর নারী শাখার অন্যতম সমন্বয়ক আটক
- থানচি উপজেলার দুর্গম থুইসা পাড়ায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ড
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- নাথান বম এখন কোথায়, কেএনএফের শক্তির উৎস কী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবান সদরে আব্দুল কুদ্দুছ আলীকদমে জামাল উদ্দীন চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- আর্তমানবতার সেবায় রেডক্রিসেন্ট সর্বদাই নিয়োজিত - বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি
- বান্দরবানে জিপিএ-৫, ১০০ জন,এগিয়ে ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ