‘২১শে ফেব্রুয়ারি’- শোকের, শ্রদ্ধার, ভালোবাসার, গৌরবের!
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২১
ফাইল ছবি
২১শে ফেব্রুয়ারি নিয়ে মাঝে মাঝে একটা ভিডিও চোখে পড়ে প্রায়ই। সময় টিভির একজন সাংবাদিক সবার কাছ থেকে জানতে চাইছেন,’২১শে ফেব্রুয়ারিতে কি ঘটেছিলো?’ মোটামুটি সবাই ভুল উত্তর দিচ্ছে আর এতে আমরা হেসে গড়াগড়ি খাচ্ছি।
এরমধ্যে অনেকেই আছেন যারা কিনা হাসি শেষ করে গুগলে সার্চ করে দেখে নেন আসলে কি হয়েছিলো। আমার ধারণা, যিনি সবার কাছে গিয়ে এই প্রশ্নটি করেছিলেম তিনি নিজেও আগের রাতে একটু হোমওয়ার্ক করে নিয়েছিলেন আসলে উত্তরটা কি হতে পারে।
১৯৫২-এর ভাষা আন্দোলনকে জড়িয়ে এর আগে এবং পরের ঘটনাগুলো কেন যেন জানতে অধিকাংশ মানুষেরই অনাগ্রহ কাজ করে। অনেকাংশে বলা যায় আমাদের দেশের মিডিয়াগুলো বিষয়টিকে প্রচারের মাধ্যমে তেমন কৌতুহলি করে তুলতে পারে নি দর্শকদের অথবা কোথাও একটা শূন্যতা রয়ে গেছে জানানোর মধ্যে এবং জেনে নেওয়ার মধ্যে।
২১-শে ফেব্রুয়ারি এলেই আমার ‘ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটি ছাড়া মানুষকে তেমন একটা টানে না প্রকৃত ঘটনাগুলো জানতে। সীমাবদ্ধতা রয়ে গেছে জানানোতে, সীমাবদ্ধতা রয়ে গেছে জেনে নেওয়াতে।
যেমন ধরুন, নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার কথা যদি জানতে চাওয়া হয় তাহলে বেশিরভাগ মানুষই উনার হত্যাকারী থেকে শুরু করে উনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারী সবার নাম এক নিঃশ্বাসে বলে দিতে পারেন। কিন্তু ২১-শে ফেরুয়ারির কথা জানতে গেলেই অনেকেই বিব্রত হয়ে পড়েন।
কোনো কিছু না জানলে বিব্রত হওয়াটা দোষের কিছু না কিন্তু বিব্রত হওয়ার পরেও শিখতে না চাওয়াটা অবশ্যই দোষের। সাধারণত পাঠ্য বইগুলোতে এমন রসহীন ভাবে ঘটনাগুলোর বর্ণনা দেওয়া হয় তাতে করে বাচ্চাদের কাছে এই বিষয়গুলো(ইতিহাস) পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের জন্য গলাধঃকরন করার বিষয় ছাড়া আর কিছুই মনে হয় না। মনে ধারণ করার চেয়ে মগজে ধারণ করেই পরীক্ষার হল পর্যন্ত টেনে নিয়ে যাওয়ার মধ্যেই নিজের জ্ঞানের স্বার্থকতা খুঁজে বেড়ায় শিক্ষার্থীরা।
ভাষা আন্দোলনকে আমি যদি একজন মায়ের গর্ভের নবজাতকের সাথে তুলনা করি তাহলে বলতে পারি ‘ভাষা আন্দোলন’ এর প্রথম ভ্রুণটি গঠিত হয়েছিলো ১৯৪৭ সালে, ১৯৫২ সালে এটি রক্তাভ আকার ধারণ করেছিলো আর ১৯৫৬ সালে গিয়ে এটি পরিপূর্ণতা পেয়েছিলো।
আর এই সালগুলোর মাঝের সময়ের বাকি সালগুলো রসদ সংগ্রহ করেছিলো বিভিন্নভাবে বিভিন্ন ঘটনার মাধ্যমে ভাষা আন্দোলনের পরিকপক্বতা প্রাপ্তির জন্য।
মেডিকেল কলেজ প্রাঙ্গনে,২১ শে ফেব্রুয়ারি।
তৎকালীন পাকিস্তানের ৬ কোটি ৯০ লাখ মানুষের মধ্যে ৪ কোটি ৪০ লাখই ছিল পূর্ব পাকিস্তানের, যাদের মাতৃভাষা ছিল ‘বাংলা’ কিন্তু পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার রাষ্ট্র ভাষা করার ঘোষণা দেয় উর্দুকে। ‘তমুদ্দুন মজলিস’ নামের একটি সংগঠন সর্বপ্রথম বাংলাকে পাকিস্তানের একটি রাষ্ট্রভাষা হিসাবে ঘোষণা করার দাবী জানায়; সালটা ছিলো ১৯৪৭।
বর্তমানে যেমন কিছু সংস্কৃতিকে, কিছু শব্দকে ‘হিন্দুয়ানি’ বলে অভিহিত করা হয় সেই ১৯৪৭ সালেও পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বাংলা সংস্কৃতিকে ‘হিন্দুয়ানি’ সংস্কৃতি এবং বাংলা ভাষাকে হিন্দুয়ানি ভাষা হিসাবে অভিহিত করে থাকতো। খুব ভালোভাবে বুঝতে পারা যায় পাকিস্তানিদের রক্ত এখনও এই দেশের অনেকের অস্থিমজ্জায় মিশে আছে। সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প অনেক আগে থেকেই বংশ বিস্তার করে আসছিলো। এখন ডালপালা মেলে দাঁড়িয়েছে।
৪৭-এর পরে অনেক নেতা-নেত্রীর অদল-বদল হলো, অনেক নতুন সংগ্রামী মুখের দেখা মিললো যাঁরা এই আন্দোলনকে বেগবান করে এগিয়ে নিয়ে এনেছিলেন ১৯৫২ সাল পর্যন্ত।
পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী হয়তো সেই আন্দোলনের পরিধি এবং এর গভীরতা সম্পর্কে ধারণা করে পারে নি। তাইতো তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দীন ঢাকা সফরে এসে পল্টন ময়দানে এক জনসভায় দাঁড়িয়ে ঘোষণা দেন,’কেবলমাত্র উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্র ভাষা।’ সাথে সাথে সমাবেশে তীব্র শ্লোগান উঠে,’বাংলা হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্র ভাষা।’ দিনটি ছিল ১৯৫২ সালের ৩০শে জানুয়ারি।
খাজা নাজিমুদ্দীনের বক্তব্য ভাষা আন্দোলনকে নতুন মাত্রা দান করে। আওয়ামী লীগের সভাপতি মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর সভাপতিত্বে গঠিত হয় ‘সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ’। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ এর ডাকে এইদিন সর্বাত্মক ধর্মঘট পালিত হয় এবং ২১-শে ফেব্রুয়ারি সমগ্র পূর্ব-পাকিস্তানে সাধারণ ধর্মঘট আহ্বান করা হয়।
পাকিস্তান সরকার ঐদিন অর্থাৎ ২১-শে ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে এবং সকল সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
২১-শে ফেব্রুয়ারি সকাল ৯টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিমনেশিয়াম মাঠের পাশে, ঢাকা মেডিকেল কলেজের গেটের পাশে ছাত্র-ছাত্রীরা জমায়েত হয়ে শুরু করে।
২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৩, পুরান ঢাকা কলেজের প্রাঙ্গনে ইডেন কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রীদের স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ।
বিকেল তিনটার দিকে সাধারণ ছাত্ররা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ১৪৪ ধারা ভঙ্গের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে এবং মিছিল নিয়ে পূর্ব বাংলা আইন পরিষদের দিকে যাবার উদ্যোগ নেয়। এ-সময় পুলিশ লাঠিচার্জ এবং গুলি বর্ষণ শুরু করে। গুলিতে ঘটনাস্থলেই আবুল বরকত, রফিক উদ্দীন এবং আব্দুল জব্বার নামের তিন তরুণ মৃত্যুবরণ করেন। পরে হাসপাতালে আব্দুস সালাম যিনি সচিবালয়ে কর্মরত ছিলেন তিনি মৃত্যুবরণ করেন। অহিউল্লাহ নামে ৯ বছরের একটি শিশুও পুলিশের গুলিতে মারা যায় সেদিন।
এতে করে থামিয়ে রাখা সম্ভবপর হয়নি এই আন্দোলনকে বরং এটি আরও প্রবল আকার ধারণ করে ফেলেছিলো।২১-শে ফেরুয়ারির পরের দিন ২২-শে ফেব্রুয়ারি হাজার হাজার ছাত্র-জনতা মিলে একটি শোক মিছিল বের করে এবং পুলিশ সেই মিছিলের উপর আবারও লাটিচার্জ এবং গুলিবর্ষণ করে। ফলে শফিউর রহমানসহ চারজন ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন।
২৩-শে ফেব্রুয়ারী রাতে ছাত্র-ছাত্রীরা বরকত শহীদ হওয়ার স্থানে ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে একটি অস্থায়ী ‘শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ শুরু করে। ২৪-শে ফেব্রুয়ারি ভোর ৬টার সময় শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের নির্মাণকাজ সমাপ্ত হয় এবং সকাল ১০টার দিকে শহীদ শফিউর রহমানের পিতাকে দিয়ে স্মৃতিস্তম্ভটির ফলক উন্মোচন করানো হয়।
২৬-শে ফেব্রুয়ারি পুলিশ ঢাকা মেডিকেল কলেজের সম্মুখে স্থাপিত ‘শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ গুড়িয়ে দেয়।
এতো দমন-পীড়নের পরেও পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বিন্দুমাত্র লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত করতে পারে নি এই দেশের সংগ্রামী মানুষদের। তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দিয়ে সংবিধানে পরিবর্তন আনা হয় ১৯৫৬ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি।
প্রভাতফেরি ১৯৫৪,খালি পায়ে ভাসানী ও বঙ্গবন্ধু
কত ঝড়-ঝঞ্ঝা, কত জীবনের আহুতি, কত রক্তের বিনিময়ে পাওয়া আমাদের এই বাংলা ভাষা। আমাদের দেশের বিজ্ঞাপন নির্মাতার যতো উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে মোবাইল ফোনের অ্যাড বের করেন, যতো মেধা খাটিয়ে লরিয়াল শ্যাম্পু কিংবা পানীয়ের গুণাগুণ বর্ণনা করেন, সেই মেধার কিছুটা দিয়েও যদি ছোটছোট গল্প আকারে এই গৌরবময় আত্মত্যাগের ইতিহাসকে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করতেন তাহলে হয়তো কিছু মানুষের অজ্ঞতাকে পুঁজি করে আমাদের হাসির উদ্রেক সৃষ্টি হতো না আজকে।
বরং জানার প্রগলভতায় ছড়িয়ে দিতাম ইতিহাস আগামী প্রজন্মকে।
- কেএনএফ মানে বম নই
- লামায় ছাত্রলীগের প্রতিবাদ সমাবেশ
- বান্দরবানে যৌথ অভিযানে তিন কেএনএফ সদস্য নিহত
- আজ জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
- স্বাধীনতাবিরোধীদের পদচিহ্নও থাকবে না: রাষ্ট্রপতি
- ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতা দূর ৫০০ একর খাসজমি বরাদ্দ
- এমপিদের শুল্কমুক্ত গাড়ি আমদানি সুবিধা উঠে যাচ্ছে
- অস্বস্তি কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কে নতুন মোড়
- তথ্য দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দেওয়া হয়েছে
- বাংলাদেশে নতুন জলবায়ু স্মার্ট প্রাণিসম্পদ প্রকল্প চালু যুক্তরাষ্ট্রের
- বদলে যাবে হাওরের কৃষি
- মূল্যস্ফীতি হ্রাসে ব্যাংক থেকে ঋণ কমাতে চায় সরকার
- ডিসেম্বরে ঘুরবে ট্রেনের চাকা
- আশা জাগাচ্ছে বায়ুবিদ্যুৎ
- ড্রামভর্তি অস্ত্র-বোমার সরঞ্জাম উদ্ধার
- র্যাবের হাতে আটক কেএনএফ এর ২ সদস্য কারাগারে
- জনগণ ও বাস্তবতা বিবেচনায় পরিকল্পনা প্রণয়ন করুন
- ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে: শেখ হাসিনা
- সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসক শেখ হাসিনা :কাদের
- আম নিতে চায় রাশিয়া-চীন
- মূল্যস্ফীতি হ্রাসই লক্ষ্য
- সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হলেই সঙ্গে সঙ্গে গ্রেপ্তার: নির্বাচন কমিশনার
- স্মার্ট দেশ গড়ার মাধ্যমে এসডিজির অভীষ্ট অর্জন
- যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ৩০ ব্যাংকের এমডি
- কর আদায়ে বহুতল ভবন নির্মাণে আগ্রহী এনবিআর
- সবাই নিশ্চিত থাকেন ভোট সুষ্ঠু হবে- নাইক্ষ্যংছড়িতে বান্দরবান পুলিশ সুপার
- কেএনএফ এর জন্য নতুন নারী সদস্য রিক্রুট করতো র্যাবের হাতে আটক আকিম বম
- কেএনএফ এর নারী শাখার অন্যতম সমন্বয়ক আটক
- থানচি উপজেলার দুর্গম থুইসা পাড়ায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ড
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- নাথান বম এখন কোথায়, কেএনএফের শক্তির উৎস কী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবান সদরে আব্দুল কুদ্দুছ আলীকদমে জামাল উদ্দীন চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- আর্তমানবতার সেবায় রেডক্রিসেন্ট সর্বদাই নিয়োজিত - বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি
- বান্দরবানে জিপিএ-৫, ১০০ জন,এগিয়ে ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ