ভাষাসৈনিক বঙ্গবন্ধু এবং আমাদের দায়বদ্ধতা
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২১
মুজিব ভাই, বঙ্গশার্দুল, সিংহশার্দুল, স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা, জাতির জনক, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালীসহ আরও অনেক বিশেষণে বিশেষায়িত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তবে, ৬৯ বছর পরেও ভাষা আন্দোলনের জন্য নিবেদিত এই মহান নেতাকে আমরা ‘ভাষাসৈনিক’ এর স্বীকৃতি দিতে পারিনি। স্কুলে পড়াকালীন তর্জনী উঁচিয়ে ৭ মার্চের ভাষণ সংবলিত পোস্টারে প্রথমবার বঙ্গবন্ধুকে দেখা। সাদাকালো টেলিভিশনে তখন শুধু সামরিক সরকারের খবর প্রচারিত হতো। ৭ মার্চের ঐতিহাসিক দিনটি স্মরণে ঢাকার কিছু কিছু স্থানে ওই সময় ঝুঁকি নিয়ে কোন কোন আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুভক্ত ভাষণ বাজাতেন। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতাসীন হলে ’৯৯ সালে ইউনেস্কো কর্তৃক বাংলাকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি দেয়া হয়। ২১ বছরের জঞ্জাল পরিষ্কার করতেই আওয়ামী লীগের সময় চলে যায়। ফলে, গ্রন্থে, প্রবন্ধে ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হলেও তাঁকে ভাষাসৈনিক হিসেবে সম্মানিত করার বিষয়টি সেভাবে সামনে আসেনি।
ভাষাসৈনিক গাজীউল হক তার ‘আমার দেখা আমার লেখা’ স্মৃতিকথায় লিখেছিলেন- ‘১৯৪৯ সালের অক্টোবর মাসে গ্রেফতার হওয়ার পর শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন জেলে আটক ছিলেন। ফলে স্বাভাবিক কারণেই ’৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করা শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে সম্ভব ছিল না। তবে জেলে থেকেই তিনি আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলতেন এবং বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ দিতেন।’
প্রখ্যাত সাংবাদিক আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ‘একুশকে নিয়ে কিছু স্মৃতি, কিছু কথা’ প্রবন্ধে লিখেছেন, ‘শেখ মুজিব ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ১৬ তারিখ ফরিদপুর জেলে যাওয়ার আগে ও পরে ছাত্রলীগের একাধিক নেতার কাছে চিরকুট পাঠিয়েছেন।’ বাংলা পিডিয়ায় উল্লেখ আছে- ‘শেখ মুজিব ছিলেন ভাষা আন্দোলনের প্রথম কারাবন্দীদের একজন (১১ মার্চ ১৯৪৮)। ১৯৫৫ সালের ২১ সেপ্টেম্বর পাকিস্তান গণপরিষদে বাংলা ভাষার প্রশ্নে তার প্রদত্ত ভাষণ ছিল উল্লেখযোগ্য। মাতৃভাষায় বক্তব্য রাখার অধিকার দাবি করে শেখ মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আমরা এখানে বাংলায় কথা বলতে চাই। আমরা অন্য কোন ভাষা জানি কি জানি না তাতে কিছুই যায় আসে না। যদি মনে হয় আমরা বাংলাতে মনের ভাব প্রকাশ করতে পারি তাহলে ইংরেজীতে কথা বলতে পারা সত্ত্বেও আমরা সবসময় বাংলাতেই কথা বলব। যদি বাংলায় কথা বলতে দেয়া না হয় তাহলে আমরা পরিষদ থেকে বেরিয়ে যাব। কিন্তু পরিষদে বাংলায় কথা বলতে দিতে হবে। এটাই আমাদের দাবি।’
১৯৫৫ সালের ২৫ আগস্ট গণপরিষদে প্রদত্ত আরেক ভাষণে শেখ মুজিব পূর্ববঙ্গের নাম পরিবর্তন করে পূর্ব পাকিস্তান রাখার প্রতিবাদে তার বক্তব্যে বলেন, ‘স্যার, আপনি লক্ষ্য করে থাকবেন যে, তারা পূর্ববঙ্গের স্থলে ‘পূর্ব পাকিস্তান’ বসাতে চায়। আমরা বহুবার দাবি জানিয়ে এসেছি যে, (পূর্ব) পাকিস্তানের পরিবর্তে আপনাদের পূর্ব (বঙ্গ) ব্যবহার করতে হবে। ‘বঙ্গ’ শব্দটির একটি ইতিহাস আছে, আছে নিজস্ব একটি ঐতিহ্য...।’
উইকিপিডিয়ায় উল্লেখ আছে- ‘১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দের ২১ মার্চ মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন। এতে পূর্ব পাকিস্তানে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। প্রতিবাদী শেখ মুজিব অবিলম্বে মুসলিম লীগের এই পূর্ব পরিকল্পিত সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করার সিদ্ধান্ত নেন। একই বছরের ২ মার্চে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের অংশগ্রহণে একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ওই সম্মেলনে মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে আন্দোলনের নীতিমালা নিয়ে আলোচনা করা হয়। শেখ মুজিব একটি প্রস্তাব পেশ করেছিলেন যা থেকে সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ওই পরিষদের আহ্বানে ১১ মার্চ ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে ঢাকায় ধর্মঘট পালিত হয়। ধর্মঘট পালনকালে শেখ মুজিবসহ আরও কয়েকজন রাজনৈতিক কর্মীকে সচিবালয়ের সামনে থেকে গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু ছাত্রসমাজের তীব্র প্রতিবাদের মুখে ১৫ মার্চ শেখ মুজিব এবং অন্যান্য ছাত্রনেতাকে মুক্তি দেয়া হয়। তাদের মুক্তি উপলক্ষে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় শোভাযাত্রা হয়, যাতে শেখ মুজিব সভাপতিত্ব করেন। ওই দিন মুজিবের নেতৃত্বে রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তোলা হয়। পুলিশী কার্যক্রমের বিরুদ্ধে শেখ মুজিব অবিলম্বে ১৭ মার্চ ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে দেশব্যাপী ছাত্র ধর্মঘটের ঘোষণা দেন।’
১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের ২৬ জানুয়ারি মুজিবের জেলমুক্তির আদেশ পাঠ করার কথা থাকলেও খাজা নাজিমুদ্দীন ঘোষণা করেন, ‘উর্দুই পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হবে।’ এ ঘোষণার পর জেলে থাকা সত্ত্বেও প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা দিয়ে রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদকে পরোক্ষভাবে পরিচালনার মাধ্যমে প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ আয়োজনে তিনি সাহসী ভূমিকা রাখেন। এরপরই ২১ ফেব্রুয়ারিকে রাষ্ট্রভাষার দাবি আদায়ের দিবস হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। একই সময়ে শেখ মুজিব জেলে অবস্থান করেই ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে অনশন পালনের সিদ্ধান্ত নেন। তাঁর এই অনশন ১৩ দিন স্থায়ী ছিল। ২৬ ফেব্রুয়ারি তাকে জেল থেকে মুক্তি দেয়া হয়।
১৯৫৪ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানান মওলানা ভাসানী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ওইদিনও রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবি জানান বঙ্গবন্ধু। ১৯৫৪ সালে প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট জয়লাভ করলে ৭ মে অনুষ্ঠিত গণপরিষদের অধিবেশনে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। বাংলাকে পাকিস্তানের দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে সংবিধানে পরিবর্তন আনা হয় ১৯৫৬ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি। এমন ঘটনার পেছনেও বঙ্গবন্ধুর বিশেষ অবদান ছিল।
আবার স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে বাংলা ভাষায় সংবিধান প্রণয়ন করেন বঙ্গবন্ধু। এটিই একমাত্র দলিল যা বাংলা ভাষায় প্রণীত হয়েছে। ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে প্রথম বাংলায় বক্তব্য দিয়ে বিশ্বসভায় বাংলা ভাষার মর্যাদাকে সুর্উচ্চে তুলে ধরেন। ১৯৭৫ সালের ১২ মার্চ বঙ্গবন্ধু সরকারী কাজে বাংলাভাষা প্রচলনের প্রথম সরকারী নির্দেশ জারি করেন। বঙ্গবন্ধু নিজের লেখা ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে লিখেছেন, ‘আমরা দেখলাম, বিরাট ষড়যন্ত্র চলছে বাংলাকে বাদ দিয়ে রাষ্ট্রভাষা উর্দু করার। পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ ও তমুদ্দুন মজলিস-এর প্রতিবাদ করল এবং দাবি করল, বাংলা ও উর্দু দুই ভাষাকেই রাষ্ট্রভাষা করতে হবে। আমরা সভা করে প্রতিবাদ শুরু করলাম। এই সময় পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ ও তমুদ্দুন মজলিস যুক্তভাবে সর্বদলীয় সভা আহ্বান করে একটা ‘রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ গঠন করল।’
পাকিস্তানের গবর্নর জেনারেল খাজা নাজিমুদ্দীন যখন ঘোষণা দেন, উর্দুই হবে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। বঙ্গবন্ধু তখন জেলে। তিনি লেখেন, ‘বারান্দায় বসে আলাপ হলো এবং আমি বললাম, সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ গঠন করতে। আওয়ামী নেতাদেরও খরব দিয়েছি।...আবার ষড়যন্ত্র চলছে বাংলা ভাষার দাবিকে নস্যাৎ করার। এখন প্রতিবাদ না করলে কেন্দ্রীয় আইনসভায় মুসলিম লীগ উর্দুর পক্ষে প্রস্তাব পাস করে নেবে।...খবর পেয়েছি আমাকে শীঘ্রই আবার জেলে পাঠিয়ে দিবে, কারণ আমি নাকি হাসপাতালে বসে রাজনীতি করছি।’
বঙ্গবন্ধু লিখছেন, ‘২১ ফেব্রুয়ারি আমরা উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা নিয়ে দিন কাটালাম, রাতে সিপাহীরা ডিউটিতে এসে খবর দিল, ঢাকায় ভীষণ গোলমাল হয়েছে। কয়েকজন লোক গুলি খেয়ে মারা গেছে। রেডিওর খবর। ফরিদপুরে হরতাল হয়েছে, ছাত্র-ছাত্রীরা শোভাযাত্রা করে জেলগেটে এসেছিল। তারা বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছিল, ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’, ‘বাঙালীদের শোষণ করা চলবে না’, ‘শেখ মুজিবের মুক্তি চাই’, ‘রাজবন্দীদের মুক্তি চাই’, আরও অনেক স্লোগান।’
ভাষার জন্য শহীদদের নিয়ে বঙ্গবন্ধু লিখছেন, ‘মুসলিম লীগ সরকার কত বড় অপরিণামদর্শিতার কাজ করল। মাতৃভাষা আন্দোলনে পৃথিবীতে এই প্রথম বাঙালীরাই রক্ত দিল। দুনিয়ার কোথাও ভাষা আন্দোলন করার জন্য গুলি করে হত্যা করা হয় নাই। জনাব নূরুল আপনি বুঝতে পারলেন না, আমলাতন্ত্র আপনাকে কোথায় নিয়ে গেল।’
বঙ্গবন্ধু লেখেন, ‘এদিকে মুসলিম লীগের কাগজগুলো শহীদ সাহেবের বিবৃতি এমনভাবে বিকৃত করে ছাপিয়েছে যে মনে হয় তিনিও উর্দুই একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হোক এটাই চান। আমি সাধারণ সম্পাদক হয়েই একটা প্রেস কনফারেন্স করলাম। তাতে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করতে হবে, রাজবন্দীদের মুক্তি দিতে হবে এবং যারা একুশে ফেব্রুয়ারিতে শহীদ হয়েছেন তাদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দান এবং যারা অন্যায়ভাবে জুলুম করেছে তাদের শাস্তির দাবি করলাম।’
১৯৭১ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় এক সমাবেশে বক্তব্য রেখে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘আজ মহান একুশে ফেব্রুয়ারি। শহীদ দিবসে আপনারা এখানে এসেছেন, ১২টা ১ মিনিটের সময় আমি মাজারে গিয়েছি, সেখান থেকে সোজা এখানে চলে এসেছি। বাঙালীরা বহু রক্ত দিয়েছে। ১৯৫২ সালে যে রক্ত দেয়া শুরু হয়েছে সে রক্ত আজও শেষ হয়নি, কবে হবে তা জানি না। আজ শহীদ দিবসে শপথ নিতে হবে, যে পর্যন্ত না ৭ কোটি মানুষ তার অধিকার আদায় করতে না পারবে সে পর্যন্ত বাংলার মা-বোনেরা বাংলার ভাইয়েরা আর শহীদ হবে না, গাজী হবে।’ তিনি বলেন, ‘আজকে শহীদ দিবসে আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ ঘরে ঘরে আপনারা দুর্গ গড়ে তোলেন। আমরা সকলের সহানুভূতি, ভালবাসা চাই।’ এ বক্তব্যের এক মাস পরেই বাঙালীদের ওপর ইতিহাসের জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড চালায় পাকিস্তান বাহিনী।
ইতিহাসের স্রষ্টা বঙ্গবন্ধু কিংবদন্তি, পর্বতসমতুল্য ব্যক্তিত্বের অধিকারী। দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে তাঁকে ভাষাসৈনিক তকমা দিয়ে আমরা নিজেরাই সম্মানিত হতে পারি। ইতিহাসের পিচ্ছিলপথ পেরিয়ে এমন স্বীকৃতি ভাষা আন্দোলনের একজন অন্যতম সৈনিক হিসেবে বঙ্গবন্ধুর অবদানের কথা জানতে আগ্রহী করে তুলবে ভবিষ্যত প্রজন্মকে।
- উপকূলে নির্মাণ হবে টেকসই বেড়িবাঁধ
- ইইউ’র জিএসপি সুবিধা ধরে রাখতে ফিনল্যান্ডকে পাশে চায় বাংলাদেশ
- স্বাভাবিক জীবনে না ফিরলে ক্ষমা নয় জলদস্যুদের
- সরকারি চাকরির শূন্যপদে দ্রুত নিয়োগের তাগিদ সংসদীয় কমিটির
- বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেবে ইউরোপের বুলগেরিয়া
- পুঁজিবাজার সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে
- আবর্জনার স্তূপে হবে পার্ক, পথশিশুরা খেলবে ক্রিকেট
- বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জেও বাড়ছে অর্থনীতির আকার
- জলবায়ু বিপন্ন এলাকায় ২৫ হাজার কৃষকের জীবনমান উন্নয়নের উদ্যোগ
- ক্যাপসুল পাচ্ছে সোয়া দুই কোটি শিশু
- বান্দরবানে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন নিয়ে ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা
- বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ রোল মডেল : প্রধানমন্ত্রী
- ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষতিগ্রস্ত পটুয়াখালী পরিদর্শনে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ২৮ নিত্যপণ্যে কমছে কর
- আসছে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের বাজেট
- রিমালে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় পাশে আছে সরকার: দুর্যোগ ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- সরকারি চাকরিজীবীদের ৫% প্রণোদনা আগামী অর্থবছরেও থাকছে
- রোহিঙ্গা ও আশ্রয়দাতাদের জন্য ৭০ কোটি ডলার বিশ্বব্যাংকের
- মেট্রো যাচ্ছে ৫ জেলায়
- ঋণগ্রহীতার যোগ্যতা যাচাই করবে পিসিবি
- বাংলাদেশিদের জন্য ১২ ক্যাটাগরির ভিসা চালু করছে ওমান
- জলবায়ু ঝুঁকি কমাতে আন্তর্জাতিক সাহায্যের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- সামাজিক নিরাপত্তায় বরাদ্দ বাড়ছে ৭ হাজার কোটি
- বান্দরবানে বিশ্ব মাসিক দিবস পালণ
- ‘বঙ্গবন্ধু বাঙালির আত্মপরিচয়কে পূর্ণতা দিয়েছেন’
- ঘূর্ণিঝড়ে দুর্গতদের পাশে থাকার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর একনেকে ১১ প্রকল্প অনুমোদন
- দশ বছরে ১৮১ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: জনপ্রশাসনমন্ত্রী
- জাপানের আদলে ঢাকায় হবে শিশু ট্রাফিক পার্ক
- এসএসসিতে ফেল করলেও সুযোগ কলেজে ভর্তির
- দক্ষ কর্মীর নতুন শ্রমবাজার জার্মানি
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- নাথান বম এখন কোথায়, কেএনএফের শক্তির উৎস কী
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবান সদরে আব্দুল কুদ্দুছ আলীকদমে জামাল উদ্দীন চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- কেএনএফ মানে বম নই
- আওয়ামীলীগ মুক্তিযুদ্ধের সংগঠন সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করা হবে - লক্ষী পদ দাশ
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- আর্তমানবতার সেবায় রেডক্রিসেন্ট সর্বদাই নিয়োজিত - বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি
- বান্দরবানে জিপিএ-৫, ১০০ জন,এগিয়ে ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ
- সীমান্ত সড়ক পার্বত্য অঞ্চলকে উন্নয়নের স্রোতধারায় একীভূত করেছে
- বান্দরবানে বিশ্ব মাসিক দিবস পালণ
- বান্দরবানে নতুন তিন কেএনএফ সদস্য কারাগারে
- বান্দরবানে যৌথ অভিযানে তিন কেএনএফ সদস্য নিহত
- ড. ওয়াজেদ কর্মের জন্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে বেঁচে থাকবেন : প্রেসিডেন্ট
- বান্দরবানে নিষিদ্ধ আফিমসহ নারী আটক
- আন্তঃধর্মীয় বন্ধুসভা এর উদ্যোগে পানীয় ও জুস বিতরন