১১ জুন মুক্তি পেয়েছিল বাংলাদেশের গণতন্ত্র
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১০ জুন ২০২১
১১ জুন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস। ২০০৮ সালের এইদিনে ১০ মাস ২৫ দিন কারাভোগের পর তিনি মুক্ত হয়েছিলেন। ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার দেশকে বিরাজনৈতিকীকরণের উদ্দেশ্যে মাইনাস টু ফর্মুলা বাস্তবায়নের জন্য ১৬ জুলাই ২০০৭ সালে ভোররাতে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে তাঁর বাসভবন সুধাসদন থেকে গ্রেফতার করে। কিছু ভুয়া সাজানো চাঁদাবাজির মামলা দায়ের করে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার ষড়যন্ত্র করা হয়। জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের পূর্বে দেশত্যাগের জন্য ভয়ভীতিসহ বহু ধরনের চাপ প্রয়োগ করা হয়। কিন্তু দেশরত্ন শেখ হাসিনার দৃঢ় মনোভাবের কারণে সরকার ভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে। মিথ্যা মামলা সাজিয়ে গ্রেফতার করে কারাগারে প্রেরণ করা হয়।
গণতন্ত্রকামী নেত্রী হিসেবে জনগণের পক্ষে কথা বলার ‘অপরাধে’ নেত্রীকে বিভিন্ন সময়ে এর আগেও গ্রেফতার অথবা কারাবরণ করতে হয়েছে। ১৯৮৩ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ছাত্রহত্যার প্রতিবাদে ও সাংবিধানিক ধারা পুনঃপ্রবর্তনের দাবিতে যখন আন্দোলন করেন তৎকালীন এরশাদ সরকার ক্যান্টনমেন্টে আটক রাখে এবং ১ মার্চ মুক্তি দেয়া হয়। ওই বছরের ২৭ নভেম্বর সংসদ নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেয়ার জন্য মহাখালীতে নিজ বাসায় গৃহবন্দী করে রাখে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ১৯৮৭ সালের নভেম্বরে গণতন্ত্র মুক্তি আন্দোলন করতে গিয়ে গৃহবন্দী ছিলেন একমাস। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর হাতে সপরিবারে গৃহবন্দী ছিলেন নয় মাস। সবগুলোই ছিল রাজনৈতিক কারাবরণ।
একজন রাজনৈতিক নেতার ক্ষমতা, রাজপথ ও কারাগার সমান্তরাল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু তাঁর যৌবনে ২৪ বছর কারাগারে কাটিয়েছেন এদেশের মানুষের মুক্তির জন্য। তাঁর সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার চলার পথও কখনও মসৃণ ছিল না। তাঁকেও পদে পদে বাধা দেয়া হয়েছে। কিন্তু ২০০৭ সালের গ্রেফতার ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রেক্ষাপট। তখনকার ক্ষমতাসীনদের আকাঙ্ক্ষা ছিল ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করা। সে জন্যই তাদের টার্গেট ছিল শেখ হাসিনা। প্রথম পরিকল্পনা ছিল দুই নেত্রীকে বিদেশে চলে যেতে বাধ্য করা।
মার্চ মাসে জননেত্রী শেখ হাসিনা যখন চিকিৎসা ও পারিবারিক কাজে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় যান তখন সরকার দেশে আসতে বাধা দিয়ে হুলিয়া জারি করে। আল জাজিরা টেলিভিশনে এক সাক্ষাৎকারে তখন দেশরত্ন শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশের মাটিতে আমার জন্ম ঐ মাটিতেই আমার মৃত্যু হবে। যেকোনো ভয়ভীতি আমাকে দেশে ফেরা থেকে বিরত রাখতে পারবে না’। সকল বাধা উপেক্ষা করে ৭ মে দেশে ফিরে আসেন। সেদিন নেত্রীকে বরণ করতে সরকারের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে বিমানবন্দর থেকে সুধাসদন পর্যন্ত লক্ষ লক্ষ জনতার ঢল নেমেছিল।
জনস্রোত দেখে সরকার ভীত হয়ে যায়। তারা বুঝে যায় শেখ হাসিনাকে বাইরে রেখে তাদের স্বার্থসিদ্ধি হাসিল হবে না। তখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিকল্প চিন্তা শুরু করে। শেখ হাসিনাকে রাজনৈতিকভাবে মাইনাস করার ষড়যন্ত্র শুরু করে। মিথ্যা দুর্নীতি, চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলে চরিত্রহননের চেষ্টা করা হয়। জাতীয় নির্বাচনে যাতে অযোগ্য ঘোষণা করে রাজনৈতিকভাবে যাতে মাইনাস করা যায়। একদম পাকিস্তানি স্টাইল। ঢাকার দুইজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী হোটেল ওয়েস্টিনের মালিক ও আদম ব্যবসায়ী নুর আলী এবং প্রাইম ব্যাংকের অন্যতম কর্ণধার আজম জে চৌধুরীকে দিয়ে জোর করে দেশরত্ন শেখ হাসিনার নামে চাঁদাবাজির অভিযোগে গুলশান থানা ও তেজগাঁও থানায় পৃথক দুটি মামলা করা হয়। এই মামলায় অন্য আসামি ছিলেন শেখ ফজলুল করিম সেলিম, শেখ হেলাল উদ্দিন ও শেখ হেলাল উদ্দিনের স্ত্রী।
‘মাইনাস টু ফর্মুলা’ ষড়যন্ত্রের সাথে যুক্ত ছিল দুটি প্রভাবশালী গণমাধ্যমের দুইজন সম্পাদক। যাদের কাজই ছিল রাজনীতিবিদদের চরিত্র হননের জন্য ধারাবাহিকভাবে মিথ্যা তথ্য দিয়ে দুর্নীতি, অনিয়মের খবর তৈরি করে প্রচার করা। যাতে করে জনগণের মধ্যে রাজনীতিবিদদের সম্পর্কে বিরূপ ধারণার জন্ম নেয়। প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান ২০০৭ সালের ১১ জুন নিজেই একটি নিবন্ধ লিখেছিলেন ‘দুই নেত্রীকে সরে দাঁড়াতে হবে’ এই শিরোনামে। ডেইলি স্টার সম্পাদক তো পরবর্তীতে এটিএন নিউজের একটি টক শো-তে স্বীকারই করেছেন, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ছাপানো রিপোর্টগুলো সঠিক ছিল না। গোয়েন্দা সংস্থা থেকে পাঠানো রিপোর্ট যাচাই না করেই ছাপানো ঠিক হয়নি।
আওয়ামী লীগের ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেখলে দেখা যায় যে, যখনই কোনো বড় সংকটে দল পড়ে তখন শীর্ষ নেতারা বিভ্রান্ত হয়ে ভুল সিদ্ধান্ত নেয়। ১/১১ সময়েও ব্যতিক্রম হয়নি। দলের চারজন শীর্ষ নেতা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বকে চ্যালেঞ্জ করে সংস্কার প্রস্তাব দেন। তাদের সাথে প্রথম ও মধ্যম সারির অনেক নেতাও যোগ দেন। তাদের মধ্যে অনেকে স্ব-ইচ্ছায় আবার অনেকে পরিস্থিতির শিকার হয়ে সংস্কারপন্থী হতে বাধ্য হয়। অথচ তাদের সকলের রাজনৈতিক যোগ্যতা ছিল কেউ বঙ্গবন্ধুর স্নেহধন্য, কেউ জননেত্রী শেখ হাসিনার স্নেহধন্য। তাদের কাপুরুষতাই নেত্রীকে গ্রেফতার করতে তৎকালীন সরকারকে সাহস জুগিয়েছে।
দেশরত্ন শেখ হাসিনা মাঝে মাঝেই একটি কথা বলেন, আওয়ামী লীগের প্রাণ হলো তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। তারা কখনও সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করে না। কখনও বেইমানী করে না। দর্শক হিসেবে একটি ঘটনা দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল, ২০০৮ সালে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জিল্লুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় সারা বাংলাদেশের আওয়ামী লীগের মহানগর ও জেলা কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের নিয়ে বর্ধিত সভা হয়েছিল।
প্রতিটি ইউনিট থেকে একজন করে বক্তব্য দেন। প্রতিটি তৃণমূলের নেতাই বঙ্গবন্ধু কন্যার প্রতি শতভাগ আস্তা রেখে আবেগময় বক্তব্য রাখেন। সকলের একটিই কথা শেখ হাসিনা ছাড়া আওয়ামী লীগ নয়, শেখ হাসিনা ছাড়া নির্বাচন নয়। সেদিনই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও সংস্কারপন্থীরা বুঝে গিয়েছিল শেখ হাসিনাকে বাদ দিয়ে কিছুই করা যাবে না। সংস্কারপন্থী নেতাদের নিজ জেলার নেতারাও তাদের বিপক্ষে কঠোরভাবে অবস্থান নিয়েছিল। তাদের কর্মকাণ্ডের কারণে সংস্কারপন্থী শব্দটি একটি গালিতে পরিণত হয়েছে। ‘সংস্কারপন্থী’ শব্দটি আজ মীরজাফরের প্রতিশব্দ।
সেদিনের ফখরুদ্দিন-মইনুদ্দিনের সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযানের নামে প্রথমে আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দকে টার্গেট করে অথচ পাঁচবার দুর্নীতিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন বিএনপি তখন সদ্য ক্ষমতাচ্যুত তাদের প্রধানমন্ত্রী থেকে ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতারা পর্যন্ত দুর্নীতিগ্রস্ত তাদের বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী ও রাজনৈতিকভাবে দক্ষ ব্যক্তিদের টার্গেট করা হয়। তাদের মূল লক্ষ্যই ছিল শেখ হাসিনাকে দুর্বল করা। আস্তে আস্তে বিএনপি নেতাদের গ্রেফতার করা শুরু হয়। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে দেখা গেল যে, যুদ্ধাপরাধী, স্বাধীনতাবিরোধী, জঙ্গিবাদের মদতদাতা জামায়াতের কোনো নেতাকে গ্রেফতার করা হয়নি।
সরকারের মূল এজেন্ডাই ছিল দুই নেত্রীকে যেকোনো মূল্যে মাইনাস করে রাজনৈতিক শক্তিকে ধ্বংস করে দেশকে বিরাজনীতিকরণ করা। এরই ধারাবাহিকতায় ১৬ জুলাই ২০০৭, জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয়, ঠিক তার আড়াই মাস পর ৩০ সেপ্টেম্বর বেগম খালেদা জিয়াকে গ্রেফতার করে। তবে অগণতান্ত্রিক সরকারের টার্গেট যে জননেত্রী শেখ হাসিনা ছিল সেটা তাদের গ্রেফতার পরবর্তী কার্যক্রম দেখেই বোঝা গেছে। সংসদ ভবনের ডেপুটি স্পিকারের জন্য নির্ধারিত বাসভবনকে সাবজেল করে রাখা হয় নেত্রীকে।
তিনি কারাগারে অযত্ন, অবহেলায় দিনদিন ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়েন। ব্যক্তিগত ডাক্তাররা জীবনহানির আশঙ্কা প্রকাশ করেন। তখন সুচিকিৎসার জন্য দেশ-বিদেশের বিভিন্ন মহল থেকে জোরালো দাবি ওঠে। সেই ভয়ানক দুর্বিষহ সময়ে মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে ২৫ লক্ষ জনতা জননেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তির দাবিতে গণস্বাক্ষর কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে। আওয়ামী লীগের সকল স্তরের নেতাকর্মী ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনগুলোর ইস্পাত কঠিন ঐক্য ও দুর্বার আন্দোলনের কারণে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে জামিনে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়।
আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা যখন জানতে পারল তাদের প্রাণের নেত্রী আজ মুক্তি পাচ্ছেন। ঢাকা শহর ও পার্শ্ববর্তী এলাকার নেতাকর্মীরা জড়ো হতে লাগল সুধাসদনের দিকে। স্মৃতিপটে এখন ভেসে আসে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর থেকে হাজার হাজার নেতাকর্মী গাড়ির সাথে পায়ে হেঁটে সুধাসদন পর্যন্ত আসে। গাড়িটির ছিল কালো গ্লাস। নেত্রীকে দেখা যাচ্ছিল না।
সুধাসদনে পৌঁছে দোতলার বেলকনিতে এসে যখন মুষ্টিবদ্ধ হাত উঁচু করেছিলেন তখন নেতাকর্মীদের উল্লাস, আনন্দাশ্রু, একজন অন্যজনকে জড়িয়ে ধরে কান্না, নেতাকর্মীদের কান্না দেখে নেত্রীর চোখেও জল এসেছিল। নেত্রী বারবার বেলকনিতে এসে নেতাকর্মীদের সাক্ষাৎ দিয়েছেন। চারিদিকে গগনবিদারী স্লোগান শেখ হাসিনা ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই। শেখ হাসিনা এগিয়ে চলো, আমরা আছি তোমার সাথে। শেখ হাসিনা এসেছে, বীর বাঙালি জেগেছে। সে এক অভিনব দৃশ্য।
আজ প্রিয় নেত্রীর ১৩তম কারামুক্তি দিবস। নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ইতিহাসে দিনটি স্মরণীয় হয়ে থাকবে। সেদিন শুধু একজন শেখ হাসিনাই মুক্তি পায়নি, মুক্তি পেয়েছিল বাংলাদেশের গণতন্ত্র। তারপর থেকে সরকার নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু করে। ২৯ ডিসেম্বর সেই জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ২৩০টি আসন পেয়ে নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ করে।
সেই থেকে শুরু, দেশরত্ন শেখ হাসিনার নিরন্তর প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ আজ মধ্যম আয়ের দেশ। জাতির পিতার হত্যাকারীদের ফাঁসি কার্যকর হয়েছে, যুদ্ধাপরাধের বিচার ও রায় কার্যকরের মাধ্যমে জাতি কলঙ্কমুক্ত হয়েছে। জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস দমনে বিশ্বের কাছে রোল মডেল। বর্তমানে বৈশ্বিক করোনা মহামারিতেও দেশরত্ন শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব সারা বিশ্বে প্রশংসিত।
- বান্দরবানে নিষিদ্ধ আফিমসহ নারী আটক
- থানচি অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মাঝে সহায়তা
- আলীকদমে মাসিক আইনশৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত
- বান্দরবান পৌরসভার বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
- চাকরি দেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে
- বঙ্গবন্ধু ‘জুলিও কুরি’ পদক নীতিমালা মন্ত্রিসভায় উঠছে
- বান্দরবানে যৌথ বাহিনীর অভিযানে তিনজন নিহত
- সাগরে মাছ ধরা ৬৫ দিন বন্ধ
- ২৫ মে বঙ্গবাজার কমপ্লেক্সের নির্মাণ কাজের উদ্ভোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
- মেট্রোরেলে ভ্যাট এনবিআরের ভুল সিদ্ধান্ত
- বাংলাদেশে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণে আগ্রহী কানাডা
- সরকার ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নত করতে কাজ করছে: পরিবেশমন্ত্রী
- এমপিও শিক্ষকদের জন্য আসছে আচরণবিধি
- উত্তরা থেকে টঙ্গী মেট্রোরেলে হবে নতুন ৫ স্টেশন
- কেএনএফ মানে বম নই
- লামায় ছাত্রলীগের প্রতিবাদ সমাবেশ
- বান্দরবানে যৌথ অভিযানে তিন কেএনএফ সদস্য নিহত
- আজ জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
- স্বাধীনতাবিরোধীদের পদচিহ্নও থাকবে না: রাষ্ট্রপতি
- ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতা দূর ৫০০ একর খাসজমি বরাদ্দ
- এমপিদের শুল্কমুক্ত গাড়ি আমদানি সুবিধা উঠে যাচ্ছে
- অস্বস্তি কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কে নতুন মোড়
- তথ্য দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দেওয়া হয়েছে
- বাংলাদেশে নতুন জলবায়ু স্মার্ট প্রাণিসম্পদ প্রকল্প চালু যুক্তরাষ্ট্রের
- বদলে যাবে হাওরের কৃষি
- মূল্যস্ফীতি হ্রাসে ব্যাংক থেকে ঋণ কমাতে চায় সরকার
- ডিসেম্বরে ঘুরবে ট্রেনের চাকা
- আশা জাগাচ্ছে বায়ুবিদ্যুৎ
- ড্রামভর্তি অস্ত্র-বোমার সরঞ্জাম উদ্ধার
- র্যাবের হাতে আটক কেএনএফ এর ২ সদস্য কারাগারে
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- নাথান বম এখন কোথায়, কেএনএফের শক্তির উৎস কী
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবান সদরে আব্দুল কুদ্দুছ আলীকদমে জামাল উদ্দীন চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- আর্তমানবতার সেবায় রেডক্রিসেন্ট সর্বদাই নিয়োজিত - বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি
- বান্দরবানে জিপিএ-৫, ১০০ জন,এগিয়ে ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ