মারাত্মক পরিণতি থেকে কোনো দেশই মুক্ত নয়: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ৩ নভেম্বর ২০২১
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় ধনী দেশগুলোর কাছে সবচেয়ে বেশি পর্যুদস্ত ৪৮টি দেশের জন্য অর্থায়ন চাহিদার আশু স্বীকৃতি দাবি করেছেন। তিনি বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ৪৮টি দেশ সবচেয়ে বেশি পর্যুদস্ত, অথচ বিশ্বে কার্বন নিঃসরণে দেশগুলোর অবদান মাত্র শতকরা ৫ ভাগ।
ধনী দেশগুলোকে এই দেশগুলোর জন্য অর্থায়ন চাহিদা পূরণ করতে হবে। সোমবার গ্লাসগোতে কোপ২৬ সম্মেলনস্থলের কমনওয়েলথ প্যাভিলিয়নে ‘সিভিএফ-কমনওয়েলথ হাইলেভেল ডিসকাসন অন ক্লাইমেট প্রসপারিটি পার্টনারশিপ’ শীর্ষক আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন এখন একটি বৈশ্বিক এবং আন্তঃসীমান্ত সমস্যা এবং এর মারাত্মক পরিণতি থেকে কোনো দেশই মুক্ত নয়। জলবায়ু দুর্যোগের ক্রমবর্ধমান সংখ্যা এবং এসবের প্রভাব নাজুক দেশগুলোকে অপূরণীয় ক্ষতির অগ্রভাগে দাঁড় করিয়েছে; যা বিশ্বব্যাপী খাদ্য, জ্বালানি, স্বাস্থ্য এবং অর্থনৈতিক নিরাপত্তাকে প্রভাবিত করছে। সাম্প্রতিক আন্তঃসরকারি প্যানেল অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (আইপিসিসি) রিপোর্টের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এটা একটি স্পষ্ট বার্তা যে, এই গ্রহ এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বাঁচাতে সবাইকে জরুরি এবং সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ নিতে হবে।’
এক-তৃতীয়াংশেরও বেশি সিভিএফ সদস্য দেশ কমনওয়েলথের সদস্য এবং এসব দেশের জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন এবং অবদানের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, যৌথ প্রচেষ্টা সিভিএফ এবং কমনওয়েলথ সদস্য দেশগুলো প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে অনুঘটক হিসাবে কাজ করতে পারে।’
সিভিএফের চেয়ার শেখ হাসিনা সিভিএফ এবং কমনওয়েলথের মধ্যে কার্যকর সহযোগিতার জন্য ছয় দফা প্রস্তাব উত্থাপন করেন। প্রথম দফায় তিনি বলেন, আমাদের সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের জন্য টেকসই, সবুজ এবং প্রকৃতি-ভিত্তিক সমাধান অর্জনে জ্ঞান ভাগ, গবেষণা এবং সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং প্রযুক্তি স্থানান্তর বাড়াতে হবে।
দ্বিতীয় দফায় তিনি বলেন, আমাদের অভিন্ন অবস্থান প্যারিস চুক্তিতে প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য জলবায়ু অর্থায়নের লক্ষ্যে বার্ষিক ১০০ বিলিয়ন ডলার ওই দেশগুলোকে সুরক্ষিত করতে সাহায্য করবে। জলবায়ু অর্থায়ন হতে হবে বিদ্যমান এবং ভবিষ্যৎ ওডিএ’র অতিরিক্ত। এই পরিমাণটি অভিযোজন এবং প্রশমনের মধ্যে ৫০:৫০ অনুপাতের সঙ্গে বরাদ্দ করা উচিত।
তৃতীয়ত দফায় তিনি বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে অভিবাসীদের সমস্যা, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, লবণাক্ততা বৃদ্ধি, নদীভাঙন, বন্যা এবং খরার মতো নানাবিধ সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। এতে মানুষ পৈতৃক ভিটা এবং ঐতিহ্যবাহী পেশা হারাচ্ছে। এ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা দরকার এবং ওইসব মানুষের পুনর্বাসনে ধনী দেশগুলোর দায়িত্ব নেওয়া উচিত।’
চতুর্থ দফায় তিনি বলেন, আমাদের ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপ বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রিতে রাখতে প্রধান নির্গমনকারী দেশগুলোর ওপর চাপ হিসাবে কাজ করতে পারে। এছাড়া জ্বালানির প্রয়োজনীয়তা মেটানোসহ সাশ্রয়ী মূল্যে উন্নয়নশীল দেশগুলেতে পরিচ্ছন্ন ও সবুজ প্রযুক্তি হস্তান্তর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
পঞ্চম দফায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, সিভিএফ এবং কমনওয়েলথ সদস্যদের উন্নয়ন চাহিদা বিবেচনায় নিতে হবে। সর্বোপরি একসাথে আমাদেরকে অবশ্যই জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাস্তবসম্মত, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং স্থানীয়ভাবে পরিচালিত সমাধানগুলো খুঁজে বের করার চেষ্টা করতে হবে। তিনি বলেন, সিভিএফ-এর ৪৮ সদস্য দেশগুলো মোট বৈশ্বিক নির্গমনের মাত্র ৫ শতাংশের জন্য দায়ী, অথচ জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব আমাদের জীবন ও জীবিকার জন্য মৌলিক হুমকি সৃষ্টি করেছে।
৬ষ্ঠ দফায় তিনি বলেন, কোভিড-১৯ মহামারি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের শক্তিশালী, সাহসী এবং দায়িত্বশীল পদক্ষেপের জন্য কার্যকর সহযোগিতা এবং সহযোগিতার তাৎপর্য প্রমাণ করেছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে পর্যাপ্ত জলবায়ু অর্থায়ন এবং প্রযুক্তি হস্তান্তরের জন্য আমাদের দুর্বলতা এবং প্রয়োজনীয়তা অবশ্যই স্বীকৃতি দিতে হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের জন্য বাংলাদেশকে প্রায়ই গ্রাউন্ড জিরো বলা হয়। আমাদের দুর্বলতা এবং সম্পদের সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও আমরা জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অনুকরণীয় উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী একটি উচ্চাভিলাষী এবং হালনাগাদ এনডিসি’র কথা উল্লেখ করেন, যা সম্প্রতি বাংলাদেশ ইউএনএফসিসিসিতে জমা দিয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ উন্নয়নে স্বল্প-কার্বন পথ অনুসরণ করে জলবায়ুর দুর্বলতাকে জলবায়ু সমৃদ্ধিতে রূপান্তরিত করতে ‘মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা’ চালু করেছে।
সিএনএন টিভি নেটওয়ার্কের একজন বিশ্লেষক কপ২৬ বিশ্ব নেতাদের লোক-দেখানো বিবৃতির মাধ্যমে সমাপ্ত হতে পারে বলে মন্তব্য করে বলেছেন, বিজ্ঞানের আশু প্রয়োজনীয়তার কথা বললেও তারা এটাকে সম্ভবত আরও দূরে ঠেলে দিতে পারেন। সংস্থার অপর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ‘১৯৭৯ সালে প্রথম বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনের পর থেকে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন মোকাবিলার জন্য বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সভা হয়েছে ও অনেক জলবায়ু প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও তাপমাত্রা বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে এবং গুরুত্বপূর্ণ কোনো নীতিগত পরিবর্তন হয়নি।
জলবায়ু নেতারা এবং বিশেষজ্ঞরা এ ইভেন্টটিকে জলবায়ু সংকট মোকাবিলার বিশ্বের শেষ সেরা সুযোগ হিসাবে বর্ণনা করেছেন।
বিশ্বের তিন বৃহত্তম কার্বন নির্গমনকারী দেশ চীন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলনে অতিরিক্ত মনোযোগ আকর্ষণ করে এবং কয়লা ও বন উজাড়ের মতো বিষয়ে তাদের প্রতিশ্রুতি আরও কঠোর করার জন্য চাপের সম্মুখীন হয়।
বাংলাদেশ এবং নিম্নাঞ্চলীয় দ্বীপ দেশগুলোসহ সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অন্য দেশগুলো সতর্কবাণী উচ্চারণ করে বলছে যে তারা ফ্রন্টলাইনে রয়েছে এবং ‘ভয়ঙ্কর’ প্রভাবের সম্মুখীন রয়েছে। শি জেনহুয়া প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের জলবায়ু বিষয়ক বিশেষ দূত হিসাবে বেইজিংয়ের প্রতিনিধিত্ব করছেন। তিনি ২০০৭ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে প্রধান জলবায়ু বৈঠকে চীনের প্রধান আলোচক হিসাবে কাজ করেন এবং ২০১৫ সালের প্যারিস চুক্তি এগিয়ে নিতে সাহায্য করেছিলেন বলে মনে করা হয়।
বিবিসির একজন ভাষ্যকার বলেন, চীন যা করে তা আমাদের সবার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি বিশ্বের কার্বন ডাই অক্সাইডের সবচেয়ে বড় উৎস, দেশটি বিশ্বব্যাপী নির্গমনের প্রায় ২৮ শতাংশের জন্য দায়ী।
দায়িত্ব গ্রহণের পর জো বাইডেন পূর্বসূরি ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্যারিস চুক্তি থেকে প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত বাতিল করেন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম কার্বন নিঃসরণকারী হওয়া সত্ত্বেও ভারত তার নেট-জিরো-বর্ষ ঘোষণা করেনি বা প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী প্রতি পাঁচ বছরে কার্বন-হ্রাস উচ্চাকাঙ্ক্ষাসহ একটি আপডেট জলবায়ু পরিকল্পনা (এনডিসি) জাতিসংঘের কাছে জমা দেয়নি। বিবিসি ভাষ্যকার বলেন, ‘অনেকেই আশা করছেন প্রধানমন্ত্রী (নরেন্দ্র) মোদি গ্লাসগোতে সুনির্দিষ্ট প্রতিশ্রুতি দিতে প্রস্তুত হবেন। মার্কিন জলবায়ু দূত জন কেরি এর আগে বলেছিলেন যে গ্লাসগো শীর্ষ সম্মেলন ‘জলবায়ু সংকটের সবচেয়ে খারাপ পরিণতি এড়াতে আমাদের যা করতে হবে তা করার জন্য বিশ্বের একত্রিত হওয়ার শেষ সেরা সুযোগ।’ প্রিন্স চার্লস সপ্তাহান্তে বলেন, ‘বেশ আক্ষরিক অর্থেই এটি শেষ সুযোগ। আমাদের এখন স্ন্দুর শব্দগুলোকে আরও সুন্দরতর কর্মে রূপান্তর করতে হবে।’
সিভিএফের থিম্যাটিক অ্যাম্বাসেডর সায়মা ওয়াজেদ হোসেনও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রয়েছেন।
- স্ত্রীর হাত ধরে ভোট কেন্দ্রে ভোট দিতে আসলেন ৭৫ বছর বয়সী শামসুল
- নাতির কাঁধে চড়ে ভোটকেন্দ্রে ১০৪ বছরের সর্বানন্দ বড়ুয়া
- নিত্যপণ্যের বাজার কঠোর মনিটরিংয়ের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক
- বুদ্ধ পূর্ণিমা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা পাঠ করলেন বিপ্লব বড়ুয়া
- চালু হচ্ছে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক শান্তি পুরস্কার
- ৫ জুন বাজেট অধিবেশন শুরু
- দেশে মাথাপিছু আয় বেড়ে ২৭৮৪ ডলার
- বেসরকারি কোম্পানি চালাতে পারবে ট্রেন
- টেলিটক, বিটিসিএলকে লাভজনক করতে ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ
- ঢাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে বাধা নেই
- তথ্যপ্রযুক্তি খাতে করারোপ হচ্ছে না
- বান্দরবানে নিষিদ্ধ আফিমসহ নারী আটক
- থানচি অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মাঝে সহায়তা
- আলীকদমে মাসিক আইনশৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত
- বান্দরবান পৌরসভার বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
- চাকরি দেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে
- বঙ্গবন্ধু ‘জুলিও কুরি’ পদক নীতিমালা মন্ত্রিসভায় উঠছে
- বান্দরবানে যৌথ বাহিনীর অভিযানে তিনজন নিহত
- সাগরে মাছ ধরা ৬৫ দিন বন্ধ
- ২৫ মে বঙ্গবাজার কমপ্লেক্সের নির্মাণ কাজের উদ্ভোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
- মেট্রোরেলে ভ্যাট এনবিআরের ভুল সিদ্ধান্ত
- বাংলাদেশে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণে আগ্রহী কানাডা
- সরকার ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নত করতে কাজ করছে: পরিবেশমন্ত্রী
- এমপিও শিক্ষকদের জন্য আসছে আচরণবিধি
- উত্তরা থেকে টঙ্গী মেট্রোরেলে হবে নতুন ৫ স্টেশন
- কেএনএফ মানে বম নই
- লামায় ছাত্রলীগের প্রতিবাদ সমাবেশ
- বান্দরবানে যৌথ অভিযানে তিন কেএনএফ সদস্য নিহত
- আজ জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- নাথান বম এখন কোথায়, কেএনএফের শক্তির উৎস কী
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবান সদরে আব্দুল কুদ্দুছ আলীকদমে জামাল উদ্দীন চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- কেএনএফ মানে বম নই
- আর্তমানবতার সেবায় রেডক্রিসেন্ট সর্বদাই নিয়োজিত - বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি
- বান্দরবানে জিপিএ-৫, ১০০ জন,এগিয়ে ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ