আজ বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের ৪ বছর
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২৪ আগস্ট ২০২১
নিজ দেশ মিয়ানমারে নির্যাতনের শিকার হয়ে প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে পালিয়ে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় নেয়ার চার বছর পূর্ণ হলো আজ। ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট স্থল ও জল সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে শুরু করে রোহিঙ্গারা।
সেদিন চরম অসহায়ত্ব নিয়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা বর্ণনাতীত মানবিক সহায়তা পেয়েছিল। স্থানীয় পর্যায়ে শুরু হওয়া সেই সহযোগিতা এখন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গিয়ে পাল্টে গেছে রোহিঙ্গাদের অসহায়ত্বের চিত্র।
বাংলাদেশ সরকারের আন্তরিকতায় দেশি-বিদেশি নানা সংস্থার অর্থায়নে রাখাইনের দুর্বিসহ জীবন-যন্ত্রণা অনেকটা ভুলে গেছে রোহিঙ্গারা। নিজেদের দেশের চেয়ে বেশি স্বাধীনতা নিয়ে তারা আশ্রিত দেশে অবাধে বিচরণ করছে। কিন্তু সেই মানবিক সহায়তার বদলে চরম উগ্রতার বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছে রোহিঙ্গারা।
টেকনাফ-উখিয়ার বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে বেশ কয়েকটি অপরাধী দল গঠন করে ক্যাম্পের অভ্যন্তরে অপরিকল্পিতভাবে দোকানপাট ও মাদক বিক্রির আখড়া তৈরি, মানবপাচার, অপহরণের পর মুক্তিপণ আদায়, ডাকাতি ও মাদকের টাকায় আগ্নেয়াস্ত্র সংগ্রহসহ নানা অপরাধ কর্ম করছে তারা। আক্রমণ করে স্থানীয়দেরও হত্যা করছে রোহিঙ্গারা।
কক্সবাজার সিভিল সোসাইটির সভাপতি আবু মোরশেদ চৌধুরী খোকা বলেন, মানবিক আশ্রয়কে রোহিঙ্গারা অপব্যবহার করছে। সরকারের সামগ্রিক সহযোগিতা পেয়েও নানা অপরাধে জড়াচ্ছে তারা। রোহিঙ্গারা আমাদের জন্য ‘বিষফোড়া’ হয়ে উঠছে। তাদের প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করা না গেলে পরিস্থিতি আরও জটিল হবে।
এদিকে আশ্রিত জীবনে নিজ দেশ মিয়ানমারের চেয়ে শতগুণ বেশি স্বাধীনভাবে চলাফেরা ও সামগ্রিক সুযোগ-সুবিধা পাওয়ায় দেশে ফিরতে নানা তালবাহানা করছে রোহিঙ্গারা। তারা আগে মিয়ানমারে কোনো ধরনের সুযোগ-সুবিধা না পেলেও এখন জীবন ধারণের নানা অনুসঙ্গ দিতে রাজি হয়েছে দেশটি। তারপরও নিজ দেশে ফিরতে চাচ্ছে না রোহিঙ্গারা। নাগরিকত্বসহ নানা দাবির দোহাই দিয়ে তারা পরপর দুইবার প্রত্যাবাসনের সিদ্ধান্ত ভেস্তে দিয়েছে।
এদিকে রোহিঙ্গাদের প্রথম আশ্রয় দেয়া স্থানীয়রা জানিয়েছেন, গত দুই বছর আগে আসা অসহায় রোহিঙ্গা নেই তারা। আচার-আচরণ পাল্টে তারা ক্রমে উগ্র হয়ে উঠছে। কথায় কথায় স্থানীয়দের সঙ্গে ঝগড়া-বিবাদে জড়াচ্ছে, বুক কাঁপছে না খুন করতেও। তাদের বীরদর্পে ঘুরে বেড়ানো দেখলে আশ্রিত বলে মনেই হয় না।
প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া
কয়েকবার বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয়েছে। তার কোনোটিতে কি বাংলাদেশের সফল কূটনীতি প্রয়োগের পরিচয় পাওয়া যায়? প্রতিটি বৈঠকের পর পররাষ্ট্র দপ্তর আশা ব্যক্ত করেছে, এবার রোহিঙ্গারা ফিরে যাবে। তালিকা হয়েছে রোহিঙ্গাদের। তালিকায় বদল এসেছে মিয়ানমারের মর্জিতে। অবশ্য সে তালিকায় রোহিঙ্গাদের সম্মতির ঘাটতি পুরো প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ফেরত নিতে দেশি-বিদেশি সংস্থার চাপের মুখে মিয়ানমার সরকার ২০১৭ সালে ২৩ নভেম্বর রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সংক্রান্ত একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করে। এরপর দুই দেশের মধ্যে একাধিক বৈঠক হলেও প্রত্যাবাসন শুরু হয়নি। পরে এক বৈঠকে ২০১৮ সালের ১৫ নভেম্বর প্রত্যাবাসন শুরুর দিন ঠিক করা হয়। এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যথা সময়ে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়।
প্রথম দফায় রোহিঙ্গাদের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম সীমান্ত ট্রানজিট পয়েন্ট দিয়ে পাঠানোর কথা ছিল। এ সময় মিয়ানমারে নিপীড়ন ও বৈষম্যের কারনে রোহিঙ্গারা স্ব-দেশে ফিরতে রাজি হয়নি। রোহিঙ্গাদের মাঝে ভয় ছিল তারা এভাবে ফেরত গেলে আবারও নির্যাতনের শিকার হবে। ফলে এবারের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া থমকে যায়। ২০১৯ সালের ২২ আগস্ট দ্বিতীয়বারের মতো প্রত্যাবাসনের চেষ্টা শুরু করে সরকার। এবারও সবকিছু প্রস্তুত থাকলেও শেষ সময়ে এসেও আর প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া চালু করা যায়নি।
তবে, সবশেষ বাংলাদেশ, মিয়ানমার আর চীনের পররাষ্ট্র সচিবদের অংশগ্রহণে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে ত্রিপক্ষীয় সংলাপ অনুষ্ঠিত হয় চলতি বছরের ১৯ জানুয়ারি। তিন সচিব নিজ নিজ রাজধানী থেকে দেড় ঘণ্টাব্যাপী আলোচনা করেন ভার্চ্যুয়াল মাধ্যমে। মূল আলোচনা হয় বাংলাদেশ আর মিয়ানমারের মধ্যে, চীন মূলত সহায়কের ভূমিকা পালন করে।
বাংলাদেশের দেওয়া ৮ লাখ ২৯ হাজার ৩৬ জন রোহিঙ্গার তালিকা থেকে মিয়ানমার এ যাবৎ ৪২ হাজার ৪০ জনের যাচাই-বাছাই শেষ করেছে এবং তার মধ্যে ২৭ হাজার ৬৪০ জন ‘মিয়ানমারে বাস করতেন’ বলে নিশ্চিত করেছে। বছরের দ্বিতীয়ার্ধে এদের মধ্য থেকে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া শুরুর প্রস্তাব দিয়েছে তারা।
তালিকা পরীক্ষা করে বাংলাদেশ দেখেছে যে এটি একটি বিক্ষিপ্ত তালিকা। কারণ, ৮৪০ জন মানুষকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে ১২টি গ্রাম থেকে। বাংলাদেশ প্রস্তাব দিয়েছে পুনর্বাসন তালিকা গ্রামভিত্তিক করার জন্য, যাতে পরস্পর পরিচিত লোকজন একসঙ্গে পুনর্বাসিত হতে পারে বলেও বৈঠকে বলা হয়।
নিবন্ধিত রোহিঙ্গা শরণার্থীর সংখ্যা
বর্তমানে নতুন ও পুরাতন মিলিয়ে দুটি উপজেলায় ১১ লাখ ২৮ হাজার ৫৫৪ রোহিঙ্গা বায়োমেট্রিক নিবন্ধনের আওতায় রয়েছে। বর্তমানে সে কার্যক্রম বন্ধ। ইমিগ্রেশন বহিরাগমন বিভাগ ও পাসপোর্ট অধিদফতর রোহিঙ্গাদের এই কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তবে শিবির থেকে রোহিঙ্গারা পালিয়ে যাচেছ এমন অভিযোগ দীর্ঘদিনের। যার ফলে বায়ুমেট্রিক পদ্ধতির আওতায় আসা রোহিঙ্গারা শিবিরে আছে কি না খতিয়ে দেখা জরুরি মনে করেন সচেতনমহল।
রোহিঙ্গাদের মাঝে বাড়ছে অপরাধ
পুলিশের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গেল চার বছরের এই সময়ে রোহিঙ্গা শিবিরগুলোতে হত্যা, গুমসহ নানা অপরাধে অন্তত ১ হাজার মামলা হয়েছে। তার মধ্যে চলতি বছর ছাড়া গেল তিন বছরে কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বিরুদ্ধে ১২ ধরনের অপরাধে কমবেশি ৭৩১টি মামলা হয়েছে। যাতে আসামি হয়েছেন ১ হাজার ৬৭১ জন রোহিঙ্গা। এসব অপরাধের মধ্যে আছে- অস্ত্র, মাদক, ধর্ষণ, অপহরণ, বিশেষ ক্ষমতা আইন, পুলিশ আক্রান্ত, ডাকাতি, হত্যা, মানব পাচার।
স্থানীয়দের আশঙ্কা
উখিয়া ও টেকনাফের সর্বত্র শরণার্থী শিবির। দুই উপজেলার জনসংখ্যা প্রায় সাড়ে ৫ লাখ। অথচ মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এসে আশ্রয় নেয় ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা। যা স্থানীয়দের চেয়ে দ্বিগুণ। এছাড়া দিন যতই গড়াচ্ছে, রোহিঙ্গা শিবিরে বাড়ছে অস্থিরতা। একই সঙ্গে বাড়ছে হত্যা, গুম, অপহরনসহ নানা অপরাধ। প্রতিদিন রোহিঙ্গাদের কাছে কোনো না কোনো সমস্যায় পড়ছেন স্থানীয়রা।
টেকনাফ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল আলম দৈনিক বান্দরবানকে বলেন, মিয়ানমারের মিথ্যাচারের কারণে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বন্ধ রয়েছে। বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গারা এখন বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে যাচ্ছে, এতে দেশ ঝুঁকির মধ্যে পড়ে যাচ্ছে। তবে রোহিঙ্গার তৎপরতায় নানা সংকট তৈরি করলেও তাদের নিয়ন্ত্রণে সরকার কাজ করে যাচ্ছে।
রোহিঙ্গা প্রতিরোধ কমিটির নেতা হামিদুল হক চৌধুরী দৈনিক বান্দরবানকে বলেন, একে একে চারটি বছর পার হচ্ছে তবুও একজন রোহিঙ্গাকে স্বদেশে ফেরানো যায়নি। এটা খুবই দুঃখজনক। সরকারের উচিত দৃশ্যমান কিছু করা। না হলে যে হারে রোহিঙ্গারা অপরাধ করে বেড়াচ্ছে তাতে স্থানীয় বাসিন্দাদের বসবাস করা কঠিন হয়ে পড়বে।
আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস (এআরএসপিএইচ) ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুর রহিম দৈনিক বান্দরবানকে বলেন, রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে দীর্ঘ দিন ধরে থাকবে এটা কিন্তু আমরা চাই না। বাংলাদেশ আমাদের বাড়ি নয়। চিরদিন বাংলাদেশের রোহিঙ্গা শিবিরে থাকতে চাই না। আমরা নিজ দেশে ফিরতে চাই।
ক্যাম্পের নিরাপত্তার বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আনোয়ার হোসেন বলেন, উখিয়া-টেকনাফে ৩৪টি শিবিরের নিরাপত্তায় সেনাবাহিনীর পাশাপাশি কাজ করছে এপিবিএনের তিনটি ব্যাটালিয়ন। তবুও নিজেদের আধিপত্য নিয়ে যেসব সংঘাত বা হত্যাকাণ্ড ঘটছে তা দমনে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে পুলিশ।
প্রসঙ্গত,মিয়ানমারে হত্যা ও নির্যাতনের মুখে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় প্রায় ৮ লাখ রোহিঙ্গা। এর আগে আসে আরও কয়েক লাখ। বর্তমানে উখিয়া ও টেকনাফের ৩৪টি আশ্রয় শিবিরে নিবন্ধিত রোহিঙ্গার সংখ্যা সাড়ে ১১ লাখ। তাদের মধ্য থেকে ১ লাখ রোহিঙ্গাকে ভাসানচর নেওয়ার উদ্যোগ চলছে।
- সীমান্ত সড়ক পার্বত্য অঞ্চলকে উন্নয়নের স্রোতধারায় একীভূত করেছে
- বান্দরবানে অনূর্ধ্ব ১৫ সাঁতার প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
- অন্যের জায়গায় হুমকি দিয়ে পাহাড় কেটে পুকুর খননের অভিযোগ
- দ্রব্যমূল্যের লাগাম টানার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- হজযাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহবান
- মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত না হলে আসামিকে কনডেম সেলে নয়
- প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রায় বাস্তবতার ছাপ
- শেষ হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ ৩৩৪ প্রকল্প
- বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগিয়ে নিতে কাজ চলছে
- গেটলক সিস্টেমে যানজটমুক্ত মহাখালী
- সবাইকে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু ও তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়াতে হবে
- অবশেষে দেশের মাটিতে নোঙর করেছে এমভি আবদুল্লাহ
- বস্তিবাসীর জন্য ফ্ল্যাট বানাবে সরকার
- সব হাসপাতালের লিফটের সেফটি পরীক্ষার নির্দেশ
- বান্দরবানে উন্নয়ন বোর্ডের অর্থায়নে মসজিদ ও মন্দিরের সম্প্রসারণ
- রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে দুঃসাহসিকতা দেখিয়ে কোন সন্ত্রাসী পার পাবে না- বিজিবি মহাপরিচালক
- কিশোর গ্যাংয়ে জড়ানোর কারণ খুঁজতে হবে
- বাংলাদেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কেন্দ্রীয় বাজার হওয়ার সুযোগ আছে
- ঘরে বসেই হজযাত্রীরা পাবে প্রাক-নিবন্ধন রিফান্ডের টাকা
- দশ দিনে এলো প্রায় ১ হাজার কোটির রেমিট্যান্স
- খেলাপি ঋণের ১% নগদ আদায় করতে হবে
- বাড়তি রাজস্ব সংগ্রহে করছাড় ও অব্যাহতি কমাবে এনবিআর
- কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করবে সরকার
- ধানের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে কৃষক অ্যাপ চালু করা হয়েছে : কৃষিমন্ত্রী
- নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আসছে ৯ টাকা ইউনিটে
- একীভূত হতে সোনালী ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি করল বিডিবিএল
- ভোটার বাড়ানোর নির্দেশ ইসির
- বান্দরবানে জিপিএ-৫, ১০০ জন,এগিয়ে ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ
- দেশের কল্যানে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই-বীর বাহাদুর
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে আরকান বিদ্রোহীর গুলিতে বাংলাদেশী নিহত
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- নাথান বম এখন কোথায়, কেএনএফের শক্তির উৎস কী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবান সদরে আব্দুল কুদ্দুছ আলীকদমে জামাল উদ্দীন চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- আর্তমানবতার সেবায় রেডক্রিসেন্ট সর্বদাই নিয়োজিত - বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি
- বান্দরবানে জিপিএ-৫, ১০০ জন,এগিয়ে ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- ড. ওয়াজেদ কর্মের জন্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে বেঁচে থাকবেন : প্রেসিডেন্ট